Logo
শিরোনাম

আজ ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:শনিবার ১২ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

আজও বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ৩২০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহর। দুবাইয়ের বাতাস আজ জনস্বাস্থের জন্য বিষের মতো। ঢাকার বায়ুমানেরও তেমন কোনো উন্নতি নেই। বায়ুদূষৃণের শীর্ষ ১০ শহরের মধ্যে মেগাসিটি ঢাকার অবস্থান দশে।

শনিবার (১২ আগস্ট) সকাল পৌনে ১০টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১১৬ স্কোর নিয়ে দূষণে ১০ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। যা দূষণের দিক থেকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর।

এ সময় বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ৩২০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহর। দুবাইয়ের বাতাস আজ জনস্বাস্থের জন্য বিপজ্জনক। একই সময় ১৬৫ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ, ১৬৪ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে কাতারের দোহা, ১৬২ স্কোর নিয়ে ইন্দোনেশীয়ার জাকার্তা রয়েছে চতুর্থ স্থানে,১৫৪ স্কোর নিয়ে কুয়েত সিটি আছে ৬ষ্ঠ স্থানে, ভারতের কোলকাতা ১৩৪ স্কোর নিয়ে আছে ৭ম স্থানে, ভিয়েতনামের হ্যানয় ১৩১ স্কোর নিয়ে রয়েছে ৮ম স্থানে, চীনের উহান শহর ১২৪ স্কোর নিয়ে আছে নবম স্থানে।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার এ তালিকা প্রকাশ করে। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এদিকে ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।


আরও খবর

বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫




হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর শুক্রবার সারাদিন বন্ধ থাকবে। বিমানবন্দরের কাছাকাছি একটি বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে আগুন লাগায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

জানা গেছে, আগুনের ফিলে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে শতাধিক ফ্লাইট ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

হিথ্রো কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগুনের কারণে বিমানবন্দরে ‘উল্লেখযোগ্য বিদ্যুৎ বিভ্রাট’ চলছে। আমাদের যাত্রী এবং সহকর্মীদের নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য, হিথ্রো বিমানবন্দর ২১ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। যাত্রীদের এই সময়ের মধ্যে বিমানবন্দরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

হিথ্রো কর্তৃপক্ষ বলেছে, আরও তথ্যের জন্য যাত্রীদের বিমান সংস্থার সাথে যোগাযোগ করা উচিত। সাময়িক এ অসুবিধার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। উল্লেখ্য, হিথ্রো যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম বিমানবন্দর, যেখানে প্রতিদিন প্রায় ১,৩০০ বিমান ওঠানামা করে। গত বছর রেকর্ড ৮৩.৯ মিলিয়ন যাত্রী এই বিমানবন্দরের টার্মিনাল দিয়ে ভ্রমণ করেছেন।


আরও খবর



ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

ধর্ষক নামের যত নিকৃষ্ট প্রাণী আছে, তাদেরকে গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

৯ মার্চ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, মাগুরার সেই আট বছরের মেয়ে শিশুর ধর্ষক ও ধর্ষণের সহযোগিতাকারীদের অপরাধ এক ও অভিন্ন। এদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত চাই।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এরকম ধর্ষক নামের আরও যত নিকৃষ্ট প্রাণী আছে, যে যেখানেই থাকুক তাদেরকে পাকড়াও করে দ্রুত বিচারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এ সময় ধর্ষকদেরকে বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

জামায়াত আমির বলেন, ইমাম, খতিব ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বসহ সমাজের সচেতন নাগরিকদেরকে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই। ধর্ষকদেরকে ঘৃণা করুন ও সামাজিকভাবে বয়কট করুন।


আরও খবর



গজারিয়ায় জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ মার্চ ২০25 | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

বৃহস্পতিবার ২০ মার্চ পবিত্র মাহে রমাদানে ১৯তম দিনে মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় অবস্থিত গজারিয়া ইন্সটিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি জিস্ট পলিটেকনিকের মিলনায়তন কক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ডিপ্লোমা প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

উক্ত ইফতার ও দোয়ার মাহফিলে জিস্ট পলিটেকনিকের অধ্যক্ষ ইঞ্জি. মোঃ মামুন শরীফের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হোসেন্দি দাখিল মাদ্রাসা সুপার মোঃ আঃ ছালাম, ভাটেরচর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার মোঃ আঃ কালাম, ল্যান্ডোভারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি মোঃ আঃ জাব্বার, বালুয়াকান্দি শিশু বিদ্যানিকেতনের অধ্যক্ষ মোঃ ফজলুল হক নয়ন, বড়কান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ ওমর ফারুক, গজারিয়া সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের ইন্সট্রাক্টর ইঞ্জি. নূর আলম হোসেন, ল্যান্ডোভারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সাঈদ সরকার ।


অনুষ্ঠিত ইফতার ও দোয়ার মাহফিলে জিস্ট পলিটেকনিকের রেজিস্ট্রার ইঞ্জি. সৈয়দ মোঃ শাকিলের সঞ্চালনায় বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জুলাই বিপ্লবে শহীদ মেহেদীর পিতা সানাউল্লাহ মিয়া, মানবিক ও সামাজিক নেতা বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের কৃতি সন্তান দেওয়ান হারুন-অর-রশীদ, গজারিয়া প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক শেখ নজরুল ইসলাম, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার গজারিয়া প্রতিনিধি আমিরুল ইসলাম নয়ন, এড়াছাও অনান্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক আমাদের দেশ পত্রিকার গজারিয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক জুয়েল দেওয়ান, একাত্তর টিভি গজারিয়া প্রতিনিধি সায়মান শাহদত, দৈনিক সভ্যতার আলোর গজারিয়া প্রতিনিধি  আলমগীর হোসেন মিয়া, দৈনিক দেশ রূপান্তর গজারিয়া প্রতিনিধি আজিজুল হক পার্থ।


মাহফিলে ইফতার পূর্বে জিস্ট পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীদের নিয়ে পবিত্র রমজান মাসে ফিলিস্তিনের নিপিড়ীত জনগনে মুক্তি কামনায় এবং বিশ্ববাসীর কল্যাণে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশিষ্ট্য ইসলামিক চিন্তাবিদ মাওলানা মোহাম্মদ এনামুল হোসেন খতিব ভাটেরচর বাজার জামে মসজিদ।


আরও খবর



পতিত স্বৈরাচারের বিপুল বিনিয়োগে দেশে নৈরাজ্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পতিত স্বৈরাচার বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, আমাদের এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেন, সম্প্রতি নারীদের ওপর যে জঘন্য হামলার খবর আসছে, তা গভীরভাবে উদ্বেগজনক। এটি ‘নতুন বাংলাদেশ’ এর যে স্বপ্ন আমরা দেখছি তার সম্পূর্ণ বিপরীত। আমরা এই ‘নতুন বাংলাদেশে’ নারী-পুরুষ সবার সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা আমাদের সব শক্তি প্রয়োগ করে এই অধিকার প্রতিষ্ঠা করব।

দেশের সব মানুষকে নিয়ে নারীবিরোধী শক্তির মোকাবিলা করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, নারীবিরোধী যে শক্তি মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে, তাকে আমরা দেশের সকল মানুষকে সঙ্গে নিয়ে অবশ্যই মোকাবিলা করব। তাছাড়া, আমাদের সমাজে এখনও এমন বহু মানুষ আছে যারা নিপীড়িত নারীদের পাশে দাঁড়ানোর বদলে তাদের খাটো করে দেখে, অবজ্ঞার চোখে দেখে। অথচ নারীর প্রতি সহিংসতা, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করতে হলে, বৈষম্যহীন, সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে হলে নারীর পাশে দাঁড়ানোর, তাদেরকে সমর্থন জানানোর, কোনো বিকল্প নেই। আমাদের সমাজে নারীকে খাটো করে দেখার এই দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। তা না হলে আমরা জাতি হিসেবে এগোতে পারব না।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদের এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া নারীরা বিভিন্ন সময়ে আমাকে তাদের সংগ্রাম ও আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছে। আমরা যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছি, নারীদের অংশগ্রহণ ও তাদের অধিকার নিশ্চিত করা ছাড়া তা সম্ভব হবে না। এই অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নারীদের সাথে পুরুষদেরও সহযোদ্ধা হয়ে কাজ করতে হবে।

সমাজে নারীদের ন্যায্য স্থান প্রতিষ্ঠার জন্য পুরুষদেরকে উৎসাহী সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। ‘নতুন বাংলাদেশ’-এ আমরা আমাদের প্রত্যাশী পরিবারকে নতুনভাবে গড়তে চাই। যেটা সব বাবা-মা’র, ভাই-বোনের নিশ্চিত ও স্বীকৃত অধিকারের পরিবার।

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা প্রদানের জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনও অনেকক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুঃস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ নানান ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।


আরও খবর



৯ দিনের ছুটি পেলেন সরকারি চাকরিজীবীরা

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ |

Image

ঈদের পর আগামী ৩ এপ্রিল সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ২৩ মার্চ নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার ৩ এপ্রিলের ছুটি ঘোষণা-সংক্রান্ত প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে এবার ঈদে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিনের ছুটি পেলেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অ্যালোকেশন অব বিজনেস অ্যামাং দ্য ডিফারেন্ট মিনিস্ট্রিস অ্যান্ড ডিভিশনস-এর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অংশের ৩৭ নম্বর ক্রমিকের অনুবলে সরকার পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৩ এপ্রিল নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করল। ছুটিকালীন সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে।

এতে আরো বলা হয়, জরুরি পরিষেবা যেমন বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর কার্যক্রম, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবা এবং এ সংশ্লিষ্ট সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন ও কর্মীরা এই ছুটির আওতাবহির্ভূত থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়, হাসপাতাল ও জরুরি সেবা এবং এ সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা এই ছুটির আওতার বাইরে থাকবে।

জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীরা এবং ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বহনকারী যানবাহন ও কর্মীরা এই ছুটির আওতার বাইরে থাকবে।

জরুরি কাজে সম্পৃক্ত অফিসগুলো এই ছুটির আওতার বাইরে থাকবে বলে জনপ্রশাসন থেকে জানানো হয়।

ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে। আদালতের কার্যক্রমের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।


আরও খবর