Logo
শিরোনাম

ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকের মধ্যে শিখন ইন্টারঅ্যাক্টিভ হতে হবে

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

অনুমোদন ছাড়া কোনও শাখা-শ্রেণি খোলার নামে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না, শাখা-শ্রেণি খোলাও যাবে না।  কোনও একক শ্রেণিতে ৪০ জনের বেশি ছাত্র ভর্তি করানো যাবে না। ২০২১ সালের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালার কয়েকটি বিধি স্পষ্টকরণ সংক্রান্ত বৈঠকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তবে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে পরবর্তী সময়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে একটি কর্মশালা করে। 

 কনসেপ্ট হচ্ছেছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকের মধ্যে শিখন ইন্টারঅ্যাক্টিভ হতে হবে। এটি হতে হলে শিক্ষার্থী থাকতে হবে একবারে সীমিত।  একক একটি শ্রেণিতে ২০ জন শিক্ষার্থী থাকা দরকার।  শিক্ষার্থী ২০, ২৫ বা ৩০ পর্যন্ত কোনোভাবে চালানো সম্ভব। কিন্তু আমাদের আর্থ-সামাজিক ও শিক্ষার্থীর প্রেক্ষাপটের কারণে আমরা তা পারছি না। সে কারণে যদি ৪০ জন পর্যন্ত রাখা যায় সেটা রিজনেবল।  ৪০ জন শিক্ষার্থী হলে ক্লাসটা একজন শিক্ষকের পক্ষে মেইনটেন করা যায়, নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে সে ক্ষেত্রে মনিটরিং খুব বেশি জরুরি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১-এর কয়েকটি বিধি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নে জটিলতা সৃষ্টি হয়। এই জটিলতা দূর করতে মন্ত্রণালয়ের কিছু সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা চায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর। তাদের প্রস্তাবে বিধিমালার বিভিন্ন বিধি স্পষ্ট করে পরিপত্রও জারি করে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৫ জুন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের কর্মকর্তারা আরও কিছু বিধি স্পষ্ট করতে বৈঠকে বসেন। বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১-এর  ৬.২ অনুচ্ছেদ স্পষ্ট করার বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হয়।

এই বিধি স্পষ্ট করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর মন্ত্রণালয়ের কাছে নির্দেশনা চায়নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কতটি শ্রেণি-শাখা খোলা যাবে? এই নির্দেশনা চাওয়ার প্রস্তাবনায় বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি নির্দেশনা দেন, প্রতিটি নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ের একক শ্রেণিতে শিক্ষার্থী থাকবে ৪০ জন। এই সংখ্যার বেশি ছাত্র ভর্তি করানো যাবে না। অনুমোদন নিয়ে শাখা-শ্রেণি খুলতে হবে। অনুমোদনের আগে ভর্তি করানো যাবে না।

জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালার ৬.২ অনুচ্ছেদ স্পষ্ট করার বিষয়ে আলোচনা উঠে আসে মূল শাখা একটি এবং অতিরিক্ত শাখা-শ্রেণি দুটি। একটি শ্রেণির সর্বোচ্চ শাখা হবে তিনটি। এই প্রস্তাবনা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয় অনেক বিদ্যালয়ের আসন ফাঁকা থাকা নিয়েও। অনেক বিদ্যালয় শিক্ষার্থী পায় না। আবার অনেক বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভিড় করে। এই সংকট মেটাতে শিক্ষক প্রশিক্ষণ দিয়ে বিদ্যালয়গুলোকে আপগ্রেড করার বিষয়ও আলোচনায় উঠে আসে। তবে এসব বিষয়ে পরবর্তী সময়ে কর্মশালা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে বৈঠকে জানানো হয়। 

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর জানায়, নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী একটি একক শ্রেণির শিক্ষার্থী থাকতে হবে সীমিত পর্যায়ে। তা না হলে শিক্ষকরা যথাযথভাবে শেখানো কার্যক্রম পরিচালনায় সামর্থ্য হবেন না। শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হবেন। ছাত্র শিক্ষকের অনুপাত ঠিক রাখা জরুরি। সে কারণে ছাত্র ৪০ জনের বেশি ভর্তি করানো যাবে না।

শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা এবং একক একটি শ্রেণিতে কতজন ছাত্র থাকা সমীচীন প্রশ্নে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর এই নির্দেশনা, এই উদ্যোগটা ভালো। তবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে মাঠের বাস্তবতা বিবেচনা করা খুব প্রয়োজন। কতটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই নির্দেশনা মানতে পারবে, মনিটরিং কে করবে? অসংখ্য নির্দেশনা ভালো উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়, কিন্তু বাস্তবায়ন করা যায় না। এটি কতটা বাস্তবায়ন করা যাবে, মনিটরিং করা যাবে, এই প্রশ্নটা থেকেই যায়। শিক্ষানীতিতে রয়েছে একটি শ্রেণিতে সর্বোচ্চ ৩৫ জন শিক্ষার্থী থাকবে। আমরা সেটি বাস্তবায়ন করতে পারিনি।  

 


আরও খবর



ভূমিকম্পে মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়াল

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ হাজার ২ জনে। দেশটিতে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকারের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল উদ্ধার তৎপরতা শুরুর পর রাজধানী নেইপিদো, মান্দালয়, সাগাইংসহ বিভিন্ন শহর-গ্রামের ধ্বংসস্তূপ থেকে এ পর্যন্ত ১ হাজার ২০০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে ২ হাজার ৩৭৬ জনকে। এছাড়া ৩০ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

ব্যাপক এই ভূমিকম্পের কম্পন অনুভূত হয়েছে মিয়ানমারের প্রতিবেশী থাইল্যান্ড, দক্ষিণ-পশ্চিম চীন, ভারত, ভিয়েতনাম, লাওস, কম্বোডিয়া ও বাংলাদেশেও। এই ৭ দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে থাইল্যান্ডের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। রাজধানী ব্যাংককে কয়েকটি বহুতল ভবন ধসে পড়ায় এখনও নিখোঁজ আছেন শতাধিক মানুষ। এছাড়া দেশটিতে এ পর্যন্ত উদ্ধার করা হয়েছে ১০ জনের দেহ। এরা সবাই ভূমিকম্পে ভবন ধসে মারা গেছেন।

ভূমিকম্প বিধ্বস্ত নেইপিদো, সাগাইং, মান্দালয়, ম্যাগওয়ে, বাগো ও পূর্ব শান— এই ছয় প্রদেশ ও অঞ্চলে ইতোমধ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে সামরিক সরকার।

মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, শক্তিশালী কম্পনে নেইপিদো, সাগাইং, মান্দালয়সহ পাঁচটি শহরে ভবন ধসে পড়েছে। এ ছাড়া একটি সেতু ও একটি রেলসেতু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, ইরাবতি নদীর ওপর আভা সেতু ধসে পড়েছে। সেতুটি ভেঙে পানির মধ্যে হেলে পড়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে ‘সব দেশ’কে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

মিয়ানমারের এ আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের জনগণের পাশে দাঁড়াতে এরই মধ্যে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট দল কার্যক্রম শুরু করেছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার দুর্ঘটনায় নিহত ১০

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ জনে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হলে নিহতের সংখ্যা ১০ জনে দাঁড়ায়।

নিহতদের মধ্যে তিনজন নারী, দুজন শিশু ও পাঁচজন পুরুষ। তবে তাদের পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

আজ (বুধবার) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকায় রিল্যাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে দুটি মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ৭ জন, লোহগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান।

দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বাসযাত্রী মতিন মিয়া জানান, ‘চট্টগ্রামমুখী যাত্রীবাহী রিলাক্স পরিবহনের বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারায়। বেশ কয়েকবার চালক বাসটি থামানোর চেষ্টা করে। এর মধ্যেই বিপরীত দিক থেকে আসা কক্সবাজারমুখী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের আট যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহত হন ৪ জন।

এর আগে একই স্থানে ঈদের দিন সোমবার দুই বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হন। গতকাল মঙ্গলবার একই স্থানে দুইটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ৮ জন আহত হন।

দোহাজারী হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল মতিন বলেন, নিহতদের মধ্যে একজনের নাম দিলীপ। তিনি ঝিনাইদহের বোয়ালিয়া এলাকায়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বার বার একই এলাকায় দুর্ঘটনার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুদিন আগেও এখানে দুর্ঘটনায় ৫ জন মারা গেছেন। আমার ৩ মাসের অভিজ্ঞতায় বলছি, কক্সবাজারে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা এই সড়ক ব্যবহার করে যাতায়াত করেন। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অপরিচিত চালকরা এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালান। তারা সড়কটি সম্পর্কে জানেন না। পাশাপাশি সড়কে যথাযথ সিগন্যাল নেই। দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই একটা বিপজ্জনক বাঁক রয়েছে। অন্য এলাকার চালক হলে এটা কতটুকু বিপজ্জনক বুঝতে পারেন না।


আরও খবর



আউটসোর্সিং সেবা কর্মীদের জন্য সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে আউটসোর্সিং সেবা কর্মীদের জন্য 'সেবা গ্রহণ নীতিমালা ২০২৫' জারি করেছে সরকার। নতুন এই নীতিমালার মূল উদ্দেশ্য হলো— আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে দক্ষ, স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করা এবং একই সঙ্গে সেবা কর্মীদের উৎসাহিত করা। সরকারপ্রধানের দপ্তর থেকে বলা হয়, এই নীতিমালা প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে নববর্ষের বিশেষ উপহার।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন নীতিমালায় পাঁচটি সাধারণ ক্যাটাগরি এবং তিনটি বিশেষ সেবার মাসিক সেবামূল্য বাড়ানো হয়েছে।

সেবাকর্মীরা বছরে দুটি উৎসবে এক মাসের সেবামূল্যের অর্ধেক (৫০ শতাংশ) হারে উৎসব প্রণোদনা পাবেন। আর বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বৈশাখী প্রণোদনা পাবেন মাসিক সেবামূল্যের এক-পঞ্চমাংশ (২০ শতাংশ) হারে।

সেবাকর্মীদের জন্য বার্ষিক ১৫ দিনের ছুটি রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে তাদের মৌলিক কাজের বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হবে।

প্রতি অর্থবছরে প্রতিটি সেবাকর্মীকে দুটি করে ইউনিফর্ম সরবরাহ করা হবে এবং দায়িত্ব পালনের সময় তা পরিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

নারী কর্মীদের জন্য রয়েছে ৪৫ দিনের মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং নারীবান্ধব কাজে তাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশনা।

সেবাকর্মীদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্ব পেয়েছে নীতিমালায়। তাদের জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের অধীনে পরিচালিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ থাকবে।

সেবামূল্য সরাসরি কর্মীর নিজস্ব ব্যাংক হিসাব অথবা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস)-এর মাধ্যমে দেওয়া হবে। এবং মাসিক সেবামূল্য পরিশোধ করা হবে কর্মকালীন মাসের পরবর্তী মাসের প্রথম সপ্তাহেই।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, সেবাকর্মীদের সেবামূল্য ও প্রণোদনার পরিমাণ অর্থ বিভাগের সময়োপযোগী নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

নির্ধারিত সেবাঘণ্টাকে সেবা সময় হিসেবে বিবেচনা করা হবে। তবে সেবা ক্রয়কারীর চাহিদা অনুযায়ী অতিরিক্ত সেবার প্রয়োজন হলে, অর্থ বিভাগের সম্মতিক্রমে চুক্তিভিত্তিক অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।


আরও খবর



গাজায় ৮২ শতাংশ মানবিক সহায়তা বন্ধ, চরম খাদ্য সংকট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

গাজায় ৮২ শতাংশ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বাধার কারণে বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় (OCHA)।

মার্চ ১৮ থেকে ২৪ পর্যন্ত এক সপ্তাহে এসব কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে, যা জরুরি সরঞ্জাম সংগ্রহ এবং বেকারিতে জ্বালানি সরবরাহের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজকে কার্যত থামিয়ে দিয়েছে।

গাজায় তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ত্রাণ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা এবং সাহায্য সংস্থাগুলোর নিরাপদ চলাচল নিষিদ্ধ থাকায় জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (WFP) সতর্ক করেছে যে, গাজার লাখ লাখ মানুষ চরম খাদ্য সংকট এবং অপুষ্টির মুখে পড়তে যাচ্ছে।

WFP জানায়, গাজায় সামরিক কার্যক্রম বৃদ্ধি এবং খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে বাধার ফলে সাহায্যকর্মীদের জীবনও বিপদে পড়ছে। গত তিন সপ্তাহ ধরে গাজায় কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে পারেনি, যা ফিলিস্তিনিদের জন্য এক চরম মানবিক সংকট তৈরি করেছে।

সূত্র : আল-জাজিরা


আরও খবর



ডিমের চেয়েও বেশি প্রোটিন সমৃদ্ধ ৪টি সুপারফুড

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

১. ছোলা
ছোলা উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ একটি খাবার যা প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধা কাপ ছোলায় প্রায় ৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি সালাদ, স্যুপ কিংবা হামাস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যা পুষ্টিগুণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

২. পনির
পনিরকে একটি শক্তিশালী প্রোটিন উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আধা কাপ পনিরে প্রায় ১২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এর নিরপেক্ষ স্বাদ একে বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ার সুযোগ করে দেয়। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের জন্য কম চর্বিযুক্ত পনির একটি ভালো বিকল্প।

৩. বাদাম
বাদাম প্রোটিন বৃদ্ধির জন্য একটি দুর্দান্ত খাবার। বাদাম বাটারে প্রতি দুই টেবিল চামচে ৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী ফ্যাট সরবরাহ করে এবং ঘরে তৈরি করা যায়। স্বাদ বৃদ্ধির জন্য এতে দারচিনি, এলাচ, ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট কিংবা হলুদের গুঁড়া মেশানো যেতে পারে।

৪. কুমড়ার বীজ
কুমড়ার বীজ সহজেই সালাদ, ডেজার্ট কিংবা স্মুদিতে যোগ করা যায়। খোসা ছাড়ানোর পর প্রতি আউন্স কুমড়ার বীজে ৮.৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এছাড়াও এতে জিংক, আয়রন, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও সেলেনিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান রয়েছে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

উপরোক্ত সুপারফুডগুলো উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ এবং সুস্থ জীবনযাপনে সহায়ক হতে পারে। ডিমের বিকল্প হিসেবে এগুলো খাদ্য তালিকায় সহজেই যুক্ত করা সম্ভব।


আরও খবর

শীতের সবজি রান্নার রেসিপি

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪