Logo
শিরোনাম

দুই ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলার রায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় ৮ বছর বয়সি এক ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় আব্দুস সালাম (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড রায় দিয়েছে বিজ্ঞ আদালত। একই দিন আদালত নওগাঁ সদর উপজেলার এক মাদ্রাসার ছাত্রীকে অপহরণের দায়ে আরো ১ জনকে ১৪ বছরের জেল রায় দেন বিজ্ঞ আদালত। এসময় ২ জনকেই ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেয় আদালত।

মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২-এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মেহেদী হাসান তালুকদার এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় তারা ২ জনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ দু' মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মকবুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন-নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলার উত্তর দুর্গাপুর গ্রামের আয়েজ উদ্দিনের ছেলে আব্দুস সালাম (৫০) ও নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার চকচাপাই গ্ৰামের আমিনুল ইসলামের ছেলে সুমন হোসেন (২৫)।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ৫ জুন জেলার ধামইরহাট উপজেলার উত্তর দূর্গাপুর গ্রামের ৮ বছরের শিশুকে ঈদের দিন দুপুরে রুটি ও সেমাই খাওয়ানোর কথা বলে আসামী তার শয়ন ঘরে নিয়ে গিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। এরপর ওই শিশুর বাবা ধামইরহাট থানায় একটি এজাহার দায়ের করলে তদন্ত শেষে তার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০২২ সালে ৫ জুলাই মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহন শুরু হয়ে চলতি বছরের ১৪ জুন ১৩ জনে সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আজ তার বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

অন্যদিকে ২০২২ সালের ১৩ আগস্ট নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার ডাসনগর মলংশাহ দ্বিমুখী দাখিল মাদ্রাসার প্রবেশ দ্বারে আসামী সুমন জোর করে সিএনজি যোগে নাবালিকা মাদ্রাসার ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।পরবর্তীতে ওই ছাত্রীর বড় ভাই থানায় মামলা করলে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে তার ভাইয়ের জিম্মায় দেয়। তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালতে ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন শেষে আজ তাকে ১৪ বছরের জেল দেয়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মকবুল হোসেন বলেন, এই রায়ের মধ্যে দিয়ে বুঝা যায় দেশে এখনো ন্যায়বিচার আছে। আইনের প্রতি মানুষের বিশ্বাস আছে। আগামীতে এই ধরণের কেউ কোন ঘটনা ঘটানোর পূর্বে চিন্তা-ভাবনা করবেন, তারা এই ধরনের ঘটনা ঘটাবে কিনা।


আরও খবর

বিচার বিভাগে ব্যাপক রদবদল

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




রাঙ্গাবালীতে আ’লীগের ১৬৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ কাওছার আহম্মেদ , রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)


পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৬৯ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করা হয়েছে। এতে আরও ১৫০-১৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। 

৬ বছর আগে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হামলায় পঙ্গু হওয়া উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়ন বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক বশির ফকির বাদী হয়ে রোববার রাঙ্গাবালী থানায় মামলাটি (মামলা নম্বর-৩) করেন। আওয়ামী লীগের ক্ষমতা আমলে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, লুটপাট, দখলবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ তুলে এ মামলা করা হয়। 

তবে সোমবার বিকেল পর্যন্ত এ মামলায় কেউ গ্রেফতার হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। 

মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সদ্য অপসারিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মু.  সাইদুজ্জামান মামুন খানকে প্রধান আসামি করা হয়। 

এছাড়া এ মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি একে সামসুদ্দিন আবু মিয়া, সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির তালুকদার, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মাহাথির মোহাম্মদ রেশাদ মল্লিক, সহ-দপ্তর সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন শোভন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এস আলম, উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান শিবলী, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহিদ খান রাজ, পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাওয়াদুল কবির প্রিতম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুজ্জামান আরিফ, সাধারণ সম্পাদক জামিল প্যাদা, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান শিমুল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওয়ালিদ তালুকদারের নাম রয়েছে। 

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা বাংলাদেশ বিএনপির সভা-সমাবেশে বাঁধা এবং নেতাকর্মীদের গুম-হত্যা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশনায় আসামিরা ক্ষমতার দাপটে আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড করেও ধরাছোয়ার বাহিরে ছিল। 

এজাহারে আরও বলা হয়, ২০১৮ সালের ১১ ডিসেম্বর বিকেল চারটায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ধানের শীষের সমর্থনে উপজেলার নিজ হাওলা গ্রামে (খালগোড়া বাজার) জাহাগিরিয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেনের উপস্থিতিতে পূর্ব ঘোষিত পথসভা শুরু হলে হামলা চালায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী। দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে মহড়া দিয়ে সাইদুজ্জামান মামুন খানের (উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক) নেতৃত্বে ককটেল বিস্ফোরণ করে সভামঞ্চ এবং চেয়ার-টেবিল ভাংচুর করা হয়। সেদিন বিএনপির শত শত নেতাকর্মীকে পিটিয়ে-কুপিয়ে জখম করে আসামীরা। 

এজাহারে বাদীর অভিযোগ, এ হামলার সময় প্রধান আসামি মামুন খানের নির্দেশে দুই নম্বর আসামি মাহাথির রেশাদের (উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক) হাতে থাকা  ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের উদ্দেশ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোশাররফ হোসেনের মাথা লক্ষ্য করে আঘাত করলে তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসে মামলার বাদী বশির ফকির। তখন কোপটি লক্ষ্মভ্রষ্ট হলে বশিরের ডান পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বশির থানায় এসে মামলা করতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতাদের নির্দেশে তখন মামলা নেওয়া হয়নি।       

এ ব্যাপারে সোমবার বিকেলে রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় কেউ গ্রেফতার হয়নি। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

আরও খবর



যশোরে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অটো পাসের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

আনোয়ার হোসেন - নিজস্ব প্রতিনিধি::


অটো পাসের দাবিতে যশোর এইচএসসি-২০২৪ ব্যাচের পরীক্ষার্থীদের আয়োজনে মানববন্ধন হয়েছে।গতকাল শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রেসক্লাব যশোর এর সামনে ডা. আব্দুর রজ্জাক মিউনিসিপ্যাল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী তাসিন নূর প্রিয়ম’র নেতৃত্বে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ২০২৪ সালের অনুষ্ঠিত না হওয়া অবশিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল সহ পরীক্ষা প্রদেয় বিষয়ের উপর মূল্যায়ন করে ফলাফল দেওয়ার দাবি জানানো হয়।


পরীক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যে বলেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে তাদের চলমান এইচএসসি পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যায়। যশোর শিক্ষাবোর্ড পুনরায় স্থগিত হওয়া পরীক্ষার রুটিন দিলেও পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে অনিচ্ছা পোষণ করছেন। তাদের দাবি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মধ্য অনেক শিক্ষার্থী আহত এবং নিহত হয়েছেন, তাদের বিষয় বিবেচনা করে যশোর শিক্ষাবোর্ড যাতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়া বিষয় গুলোর উপর যথা যথো মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করেন।


আরও খবর



কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
কুমারখালী, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি::


কুষ্টিয়ার খোকসায় জেলা পরিষদের বন্দোবস্তকৃত সম্পত্তিতে  অবৈধভাবে দোকান নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান এর বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর পূর্বের লিজ বাতিল করে সদর উদ্দিন তার ম্যানেজারের নামে উল্লেখিত সম্পত্তি বন্দোবস্ত নিয়ে দোকান নির্মাণ করেন। 

শনিবার সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় খোকসা বাসস্ট্যান্ড থেকে সমসপুর যাবার প্রধান সড়কের বুজরুক মির্জাপুর এলাকায় ৩০ বছরের বন্দোবস্ত বাতিল করে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ২০ টি দোকানঘর নির্মাণ করেছেন সদরউদ্দিন খান। জানা যায়  ৫/৬ লাখ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে  একেকটি দোকানের পজেশন। 


ভুক্তভোগী রজব আলীর ছেলে বাবুল হোসেন জানান, ৩০ বছর যাবত  খোকসার  বুজরুক মির্জাপুর মৌজার আর এস ৬১৮ ও ৬১৯ নং দাগের ২৭০ ফুট সম্পত্তি তার বাবার নামে  কুষ্টিয়া জেলা পরিষদ থেকে বন্দোবস্ত ছিলো। জেলা পরিষদের বন্দোবস্তের বাৎসরিক  খাজনা নিয়মিত  পরিশোধ করলেও কোন নোটিশ ছাড়া ২০২৩ সালে তৎকালীন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন খান তাদের বন্দোবস্তকৃত সম্পত্তিতে বালু ভরাট কাজ করেন। এসময় তারা জেলা পরিষদে যোগাযোগ করলে জানতে পারেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন  তার ম্যানেজার গনেশ চন্দ্রের নামে উল্লেখিত ২৭০ ফুট সম্পত্তির মধ্যে ১৯৬ ফুট সম্পত্তি  বন্দোবস্ত নিয়েছেন। তারা বিষয়টি নিয়ে সদরউদ্দিন খানের কাছে গেলে হেলথ ইনষ্টিটিউটে তাদের পরিবারের  একজনকে চাকরি ও উল্লেখিত সম্পত্তিতে নির্মিত মার্কেটের সম্মুখভাগে  দুইটা দোকান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু পরবর্তীতে সদরউদ্দিন তাদের সাথে কোন কথা রাখেননি এবং বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানান। আওয়ামীলীগ সরকারের মদদপুষ্ট সদরউদ্দিন খান অত্যন্ত প্রভাবশালী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির হওয়ায় কোথাও অভিযোগ দেবার সাহস পাননি তারা। আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর থেকে সদরউদ্দিন খান গা ঢাকা দিয়েছেন। তাদের বন্দোবস্তকৃত  সম্পত্তি সদরউদ্দিন খানের নিকট থেকে ফিরে পাবার জন্য তিনি ইতিমধ্যে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী বরাবর  দরখাস্ত দিয়েছেন বলে জানান। 

বিষয়টি জানতে কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী জয়নাল আবেদীনের নিকট মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

ক্যাপশন : অবৈধভাবে নির্মিত মার্কেট, ভুক্তভোগী বাবুল হোসেন। সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন খান। 

আরও খবর



গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্রে বাকৃবি সেজেছে নতুন রূপে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
বাকৃবি প্রতিনিধি::


বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) দেয়ালগুলো গ্রাফিতি ও দেয়াললিখনের ছোঁয়ায় সেজেছে অপরূপ সৌন্দর্যে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা সম্মিলিত ভাবে তৈরি করেছেন এসব দেয়ালচিত্র।

মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের  জব্বারের মোড়, ফ্যাকাল্টির করিডোর, কে.আর মার্কেট ও নদের পাড় সহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্র আঁকছেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি দেয়ালচিত্র বহন করছে ইতিহাস ও বিপ্লবের স্লোগান, বদলে যাওয়া নতুন বাংলাদেশের গল্প এবং আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের গল্প। দেয়ালচিত্রে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী স্লোগান, আবু সাঈদের আত্মত্যাগের চিত্র, 'পানি লাগবে পানি ', হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য, স্বৈরাচারীদের নির্যাতনের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। 

এসময় বাকৃবির পশুপালন অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো রায়হান আবিদ বলেন, গত দুই মাসে ছাত্র আন্দোলন থেকে স্বৈরাচার পতন, এ সময়টা তরুণ প্রজন্ম যেভাবে পার করেছে সে বিষয়গুলো দেওয়ালচিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। দেয়াললিখনগুলো দেখে আমরা প্রতিনিয়ত সেই জুলাই মাসের ভয়ানক মুহূর্তগুলো বেশি বেশি স্মরণে রাখতে পারবো এবং একইসাথে বিজয়ের স্মৃতিগুলোও স্মরণে রাখতে পারবো। 

শুধু শিক্ষার্থী নয় নানান শ্রেণীপেশার মানুষজন এসব গ্রাফিতির প্রশংসা করেছেন।

আরও খবর



ইসরায়েলের সামরিক ব্যারাকে সরাসরি হামলার দাবি হিজবুল্লাহর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image




Loaded13.91%
Remaining Time 9:37

ইসরায়েলের সামরিক ব্যারাকে সরাসরি হামলার দাবি করেছে ইরান সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার লাইভ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রামোত নাফতালি অঞ্চলে সামরিক ব্যারাকে কাতিউশা রকেট দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি হিজবুল্লাহর। সেইসঙ্গে অধিকৃত গোলান মালভূমির জাউরাতে বেশ কিছু আর্টিলারি সাইটেও হামলা চালানো হয়েছে। 

হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়ছে, বুধবার রাতে এসব অঞ্চলে হামলা চালানো হয়েছে। তবে হামলায় কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের ঘটনা ঘটেছে- সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।

এ ছাড়া এসব হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি ইসরায়েল। 

গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। এই যুদ্ধে গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে সেইসময় হিজবুল্লাহ হুঁশিয়ারি দেয়, গাজায় হামলা বন্ধ না হলে ইসরায়েলের প্রতি পাল্টা হামলা চালিয়ে যাবে তারা। এরপর থেকে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলা অব্যাহত আছে


আরও খবর

পদত্যাগে রাজি, বললেন মমতা

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ডোনাল্ড লু

বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪