Logo
শিরোনাম
নওগাঁয় খাদ্যমন্ত্রী

জীবনকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেন শিক্ষকরা..

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেছেন, পিতা-মাতা আমাদের জীবনদান করেন ঠিকই। কিন্তু সেই জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেন শিক্ষকরা। শিক্ষার মাধ্যমেই শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননশীলতার বিকাশ ঘটে থাকে। তাই প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে শিক্ষকদের ভূমিকা সবার আগে। এজন্য শিক্ষকের সততা, নিষ্ঠা, আন্তরিকতা, সহমর্মিতা সবার আগে জরুরি। শিক্ষার্থীদের সাথে সঠিক আচরণ ও শিক্ষার মাধ্যমেই নতুন প্রজন্মের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পাশাপাশি উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। তাই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ দরকার। সেই সোনার মানুষ গড়ার কারিগর হচ্ছেন শিক্ষকরা।

খাদ্যমন্ত্রী বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁর সাপাহার ডাকবাংলো চত্বরে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

শিক্ষকতা মহান পেশা উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা ও শিক্ষকদের গুরুত্ব দিয়ে আসছে। শিক্ষকগণ শিক্ষার্থীদের দেশ প্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করবেন। তারা যেন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আমরা চাই আমাদের ছেলে-মেয়েরা সু-নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠুক। তারা যেন কোন ভুল পথে চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে অভিভাবক ও শিক্ষকদের আহবান জানান খাদ্যমন্ত্রী।

সাপাহার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারী সমিতির সভাপতি আব্দুল মতিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজাহান হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শামসুল কবির প্রমুখ।


আরও খবর



কুয়েটের ভিসির পদত্যাগের এক দফা ঘোষণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

১৫ এপ্রিল দুপুরে কুয়েট স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এ ঘোষণা দেন। এদিকে আজ কুয়েটের দাপ্তরিক কার্যক্রমও শুরু হয়েছে।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ঘোষণাপত্রটি পাঠ করে বলেন, কুয়েট ভিসি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, ব্যর্থতার দায় নিতে অস্বীকার করেছে, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে ইন্ধন জুগিয়েছে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করেছে, আমরা ছয় দফা থেকে এক দফা ঘোষণা করছি। এই ভিসিকে অপসারণ এখন আমাদের একমাত্র দাবি।

একই সঙ্গে নতুন ভিসির অধীনে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। এর পরপরই শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে কুয়েটের ছেলেদের ছয়টি হলের তালা ভেঙে ফেলেন।

তালা ভাঙার বিষয়ে কুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ সাংবাদিকদের বলেন, আমি সিন্ডিকেটে বিষয়টা উপস্থাপন করব। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেটই নেবে।

হলের তালা ভাঙ্গার আগে ক্যাম্পাসের ভাস্কর্য দুর্বার বাংলার পাদদেশে বেলা একটার দিকে সমাবেশ করে মেক কুয়েট, ফ্রি এগেইন কর্মসূচি পালন করেন তারা।

সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে এ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় শিক্ষার্থীরা হল খুলে দেয়ার দাবি জানান। হল খুলে দেওয়ার দাবিসংবলিত বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। এখনই প্রশাসনের কাছে বহিষ্কার হওয়া ৩৭ শিক্ষার্থীর সবার নাম প্রকাশ করার দাবি জানান।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্রদল ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নৃশংস হামলায় প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী রক্তাক্ত হন। আমাদের ওপর গুলি চালানো হয়। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিচারের দাবি করলে বিচারের নামে নাটক করে দুই মাস পর কুয়েটের ৪২ জন প্রতিবাদকারী শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়।

এরপর সোমবার সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তেও বহিষ্কারের নামে নাটক করে প্রতিবাদকারী শিক্ষার্থীদেরও বহিষ্কার করার নির্দেশ দেয়া হয়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, এসব নাটক আর সহ্য করা হবে না। আমাদের ধৈর্যের সীমা পার হয়ে গেছে। তিন দিন ধরে আমরা খোলা আকাশের নিচে মশার কামড় খেয়ে কষ্ট সহ্য করছি।

এর আগে সোমবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০১তম (জরুরি) সিন্ডিকেট সভায় সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে আগামী ২ মে থেকে সব আবাসিক হল শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেয়া ও ৪ মে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত হয়।

ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে ১৮ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়; এতে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।

পরদিন প্রশাসনিক ভবনসহ সব অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। ওই দিন দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে কমিটি করা হয়। রাতে খানজাহান আলী থানায় অজ্ঞাতনামা ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে মামলা করে প্রশাসন।

গত ২০ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশ করে সব রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনকে লাল কার্ড দেখান শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তারা উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন।

২৩ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীরা খুলনা থেকে ঢাকায় এসে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেন। এতে হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচার, উপাচার্যের পদত্যাগসহ ছয় দফা দাবি জানানো হয়।

২৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের ৯৯তম (জরুরি) সভায় সব আবাসিক হল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। পরদিন সকাল ১০টার মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে হলত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়।

১৮ ফেব্রুয়ারির সংঘর্ষের ঘটনায় প্রকৃত দোষী শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করাসহ পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য গঠিত কমিটি গত রোববার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।

এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার কুয়েটের ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে নগরের মহেশ্বরপাশা উত্তর বণিকপাড়া এলাকার হোসেন আলী নামের এক ব্যক্তি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আমলি আদালতে মামলা করেন।

 


আরও খবর



বলদীপুকুর চায়না ক্যাম্পে রাত হলেই চলে চুরির হিড়িক

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

রংপুর জেলা প্রতিনিধি :

মিঠাপুকুর উপজেলার বলদীপুকুর চায়না ক্যাম্পে রাত হলেই চলে চুরির হিড়িক। হাইওয়ে কাজের জন্য বলদীপুকুর - জায়গীর মধ্যস্থলে অবস্থিত চায়না ক্যাম্প।সেখানে রাত হলেই রন্জু বাহিনীর কিশোর গ্যাংয়ের চলে চুরির হিড়িক।ভিতরে কাজের আড়ালে তাদের রয়েছে আলাদা সোর্স, ভিতরে তারা নজরদারি করে রাখে কোন মালমাল চুরি করা সহজ হবে।হাইওয়ের কাজে ব্যবহৃত মালামাল চুরি করতে  আলাদা কিশোর গ্যাং তৈরি করে রন্জু আহমেদ।চায়না ক্যাম্পে তাদের সোর্সের দেয়া তথ্য মতে,রাত হলেই রন্জু বাহিনীর কিশোর গ্যাং দেশীয় অস্ত্র সহ বিভিন্ন ভাবে ক্যাম্পে প্রবেশ করে।তার কিশোর  গ্যাংয়ের সদস্যরা চায়না ক্যাম্পের বিভিন্ন পয়েন্টে দেশীয় অস্ত্র সহ অবস্থান নেয়।সুযোগ বুঝে তারা চুরি করা মালামাল টিনের প্রাচীর ভেদ করে বাহিরে থাকা সদস্যদের কাছে পারাপার করে।চুরি শেষ হলেই তার গ্যাংয়ের সদস্যদের যেকোনো একজনের বাড়িতে রাখে।রন্জু আহমেদ রংপুরে ইলেক্ট্রিকের কাজ করে বিধায় তার চুরির মালামাল বিক্রি করা সহজ হয়।চুরির মালামাল বহনের জন্য তারা নিজেদের  আলাদা ভ্যানগাড়ি ব্যবহৃত হয়।ভ্যান গাড়িতে মালামাল তোলার পর রন্জু আহমেদের কাছে পৌছানোর পর্যন্ত তারা মোটরসাইকেল দিয়ে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। সেগুলো বিক্রি করে তারা গভীর রাতে বিভিন্ন হোটেলে খাবার খেয়ে মাদকের আসর জমায়।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাদের গ্যাংয়ের এক সদস্য বলেন, আমরা চায়না ক্যাম্পে থাকা সোর্সকে দিয়ে সেখানেই বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে দেশীয় অস্ত্র তৈরি করেছি এমনকি চাইনিজ অস্ত্রসহ।আমাদের দলের সকল সদস্যের কাছে এগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। আমরা প্রথমে ভিতরে প্রবেশ করি, আমাদের সোর্সের দেয়া তথ্য মতে সেগুলো বাহিরে বের করি।কিছুদিন সিকিউরিটি গার্ড ঝামেলা করেছিলো,পরে তাদের অস্ত্র ঠেকিয়ে এগুলো চুরি করি। এখন আর সমস্যা নেই, আমরা যা চুরি করি তা সিকিউরিটি গার্ডদের কয়েকজনকে ভাগ দেই।


পরে সিকিউরিটি গার্ডদের কাছে তথ্য নিতে গেলে তারা জানান,আমরা নিরুপায় হয়ে গেছি, এখানে কিশোর গ্যাং রাত হলেই চলে আসে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে।কখন কাকে তারা মেরে ফেলে তার কোনো গ্যারান্টি নেই।

উল্লেখ্য, রন্জু বাহিনীর কিশোর গ্যাংয়ের বেপরোয়া চলাফেরায় এলাকার মানুষ আতংকিত। কারণ তারা চুরির মালামাল বিক্রি করে নেশা সহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে গেছে।


আরও খবর



মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, নিহত ছাড়াল ৩০০০

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

মিয়ানমারের ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৩০০০ ছাড়িয়েছে। শুক্রবারের (২৮ মার্চ) পর থেকে একের পর এক কম্পন অনুভূত হয়েছে দেশটিতে। বুধবার (২ এপ্রিল) রাতেও ৪.৮ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়েছে।

শুক্রবারের জোরালো ভূমিকম্পের পর থেকে এখনও মাঝে মধ্যে কম্পন (আফটারশক) হয়ে চলছে মিয়ানমারে। বুধবার রাতেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে মিয়ানমারে।

ভারতের ভূবিজ্ঞান সর্বেক্ষণ সংস্থা (ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি) অনুসারে, কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৮। ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৫ কিলোমিটার গভীরে কম্পনটি অনুভূত হয়েছে। বুধবার বিকেলে ৪.৩ মাত্রার আরো একটি কম্পন অনুভূত হয়েছে মিয়ানমারে।

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুক্রবার থেকে ৩০০০-এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি চলছে। তার মধ্যে এই ভূমিকম্পে পরিস্থিতি আরো উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।

দেশটির জান্তা-বিরোধী পিপল্‌স ডিফেন্স ফোর্স আগেই ভূমিকম্প পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছিল। বুধবার মায়ানমারের জুন্টা সেনাও সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে।

গত শুক্রবার সকালে প্রথমে ৭.৭ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মায়ানমারের মাটি। তার পর থেকে পর পর ১৫ বার ভূকম্প-পরবর্তী কম্পন হয়েছে সে দেশে। ভূমিকম্পে তছনছ হয়ে গিয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। ভেঙে পড়েছে বহু ভবন, রাস্তা, সেতু। আহত হয়েছেন প্রায় সাড়ে চার হাজার মানুষ। খোঁজ মিলছে না ৪ শতাধিক মানুষের।

এরই মধ্যে বুধবার মিয়ানমারের এক হোটেলের ধ্বংসাবশেষ থেকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে এক যুবককে।

শুক্রবারের ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ থাইল্যান্ডেও। দেশটির রাজধানী ব্যাংককে একটি নির্মীণাধীন ৩০তলা ভবন ভেঙে পড়ে। সেখানে বহু মানুষের মৃত্যুর কথা জানা গেছে।

উদ্ধারকারীদের ধারণা, এখনো অনেকে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন। তাদের খুঁজে বের করার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দল।


আরও খবর



মুন্সিগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে ৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার-১

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

মো শাহাদাত হোসেন সায়মন :

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে সন্দেহভাজন এক যুবকের ট্রাভেল ব্যাগ তল্লাশি করে ৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার এড়াতে কৌশলের অংশ হিসাবে খুলনা থেকে ট্রাভেল ব্যাগে করে ওই গাঁজা মুন্সিগঞ্জে বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসেন গ্রেপ্তারকৃত যুবক।

আজ সোমবার দুপুর ১টার দিকে সিরাজদিখান থানাধীন ছাতিয়ানতলী স্ট্যান্ড সংলগ্ন ইছাপুরা টু শ্রীনগরগামী পাকা রাস্তার উপর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত টিপু সুলতান (২৯) খুলনা সদরের মো. রফিকুল আলমের পুত্র।

ডিবির উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, সন্দেহভাজন ওই যুবকের পথরোধ করলে একটি ট্রাভেল ব্যাগের ভিতর কসটেপ দিয়ে পেচানো পলিথিনের ভিতরে রক্ষিত ৪ কেজি গাঁজা যার আনুমানিক মূল্য ১ লাখ ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এসময় জিজ্ঞাসাবাদে ওই যুবক জানান, গাঁজাগুলো সে খুলনা টুটপাড়া এলাকা থেকে ক্রয় করে মুন্সিগঞ্জে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অত্র এলাকায় এসেছে।

এ ঘটনায় রাতে সিরাজদিখান থানায় মামলা দায়ের হয়েছে বলে জানান ডিবির উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ।


আরও খবর



১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি হয়েছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে প্রত্যাবর্তনের যোগ্য ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রথম ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার। ৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশকে নিশ্চিত করেছে যে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে তারা ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তনের জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ২০১৮-২০ সালের মধ্যে ছয় ধাপে এ সংক্রান্ত মূল তালিকা সরবরাহ করা হয়েছিল।

এখনো ৭০ হাজার রোহিঙ্গার ছবি ও নাম অতিরিক্ত যাচাই-বাছাইয়ের জন্য অপেক্ষায় রয়েছে। ৪ এপ্রিল ব্যাংককে ৬ষ্ঠ বিমস্টেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে মিয়ানমারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শোয়ে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমানকে এ তথ্য জানান।


আরও খবর