কুমিল্লা ব্যুরো ঃ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ২০০৯সালের ২৫জুন গৃহবধূ ঝর্ণা আক্তারকে যৌতুকের জন্য হত্যার ঘটনায় ১৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড ও দশহাজার টাকা অর্থদণ্ডসহ অনাদায়ে ২মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) আব্দুল্লাহ আল মামুন এই রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনাল -১ এর স্পেষাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত।
দণ্ডপ্রাপ্ত হলেন জেলার চৌদ্দগ্রামের আব্দুল কাদের। তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কোমার ডোগা এলাকার মালু মিয়ার ছেলে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনাল -১ এর স্পেশাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত জানান ২০০৯ সালের ২৪ জুন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কোমার ডোগা এলাকার আব্দুল কাদের তার স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। ঘটনার ৪ মাস আগেই তাদের বিয়ে হয়। বিয়েতে ৫০ হাজার টাকা যৌতুকের কথা থাকলেও তারা ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। বাকি ৩০ হাজার টাকার জন্যই তাকে হত্যা করে স্বামী আব্দুল কাদের। পরে তার লাশ পাশবর্তী একটি পুকুরে ফেলে দেয়। ঘটনার পর নিহতের বোন খালেদা বেগম বাদী হয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা,ম্যাজিস্ট্রেটসহ ১২জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে দীর্ঘ ১৩ বছর পর মামলার রায় দেন আদালত। রায়ে স্বামীর মৃতু্যদন্ড হলে এ মামলায় বাকী আসামী ২জনকে বেকসুর খালাস প্রদান করে আদালত।
কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মুজিবুর রহমান বলেন, রায় ঘোষণার সময় আসামী আদালতে উপস্থিত ছিলো। আদালতের রায়ের পর আসামীকে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ২০০৯সালের ২৫জুন গৃহবধূ ঝর্ণা আক্তারকে যৌতুকের জন্য হত্যার ঘটনায় ১৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড ও দশহাজার টাকা অর্থদণ্ডসহ অনাদায়ে ২মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) আব্দুল্লাহ আল মামুন এই রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনাল -১ এর স্পেষাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত।
দণ্ডপ্রাপ্ত হলেন জেলার চৌদ্দগ্রামের আব্দুল কাদের। তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কোমার ডোগা এলাকার মালু মিয়ার ছেলে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনাল -১ এর স্পেশাল পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত জানান ২০০৯ সালের ২৪ জুন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কোমার ডোগা এলাকার আব্দুল কাদের তার স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। ঘটনার ৪ মাস আগেই তাদের বিয়ে হয়। বিয়েতে ৫০ হাজার টাকা যৌতুকের কথা থাকলেও তারা ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। বাকি ৩০ হাজার টাকার জন্যই তাকে হত্যা করে স্বামী আব্দুল কাদের। পরে তার লাশ পাশবর্তী একটি পুকুরে ফেলে দেয়। ঘটনার পর নিহতের বোন খালেদা বেগম বাদী হয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা,ম্যাজিস্ট্রেটসহ ১২জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে দীর্ঘ ১৩ বছর পর মামলার রায় দেন আদালত। রায়ে স্বামীর মৃতু্যদন্ড হলে এ মামলায় বাকী আসামী ২জনকে বেকসুর খালাস প্রদান করে আদালত।
কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মুজিবুর রহমান বলেন, রায় ঘোষণার সময় আসামী আদালতে উপস্থিত ছিলো। আদালতের রায়ের পর আসামীকে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।