Logo
শিরোনাম

মার্চ থেকে হাসপাতালেই ‘চেম্বার’ করবেন চিকিৎসকরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

মইনুল ইসলাম মিতুল :সরকারি হাসপাতালেই আলাদা শিফটে চিকিৎসকদের প্র্যাকটিস করার সুযোগ দিচ্ছে সরকার। অর্থাৎ সরকারি হাসপাতালেই চিকিৎসকরা চেম্বার করবেন। তবে বেসরকারি হাসপাতালে চেম্বারের মতো খরচ এখানে থাকছে না। ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা খরচ এক্ষেত্রে নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী মার্চ থেকে এই কার্যক্রম শুরু করতে চাচ্ছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।

এ সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে ২৩ ফেব্রুয়ারি বৈঠক হয়। এ বিষয়ে আরও কয়েকটি বৈঠকের প্রয়োজন আছে বলে বাংলা ট্রিবিউনকে জানান স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং নীতিমালা প্রণয়ন সংক্রান্ত কমিটির প্রধান সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, আজ বৈঠক হয়েছে। তবে আরও বৈঠক প্রয়োজন আছে। আমরা চাচ্ছি মার্চ থেকেই এই নীতিমালা কার্যকর করতে।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, মার্চ থেকে সরকারি হাসপাতাল এবং মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসকদের তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অনুমতি দেওয়া হবে।

চিকিৎসকদের এই সুযোগ করে দিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস নীতিমালা নামে একটি খসড়া তৈরি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ৩০০ টাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক (প্রফেসর, অ্যাসোসিয়েট ও অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর) ও ১৫০ টাকায় এমবিবিএস চিকিৎসক দেখাতে পারবেন রোগীরা। রোগী দেখার টাকা সরকারি তহবিলে জমা হবে; পরবর্তীতে তা চিকিৎসক, কর্মচারী ও হাসপাতালের ফান্ডে বণ্টন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে নীতিমালায়।

বর্তমানে দেশের সব সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা রোগী দেখেন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। এরপর বেশিরভাগ চিকিৎসক বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক বা ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখে থাকেন।

খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন চিকিৎসকরা। তবে বিকালে অফিস শেষে মানুষ যাতে সেবা নিতে পারে সেজন্য ৩টা থেকে ৭টা পর্যন্ত রোগী দেখার সময় নির্ধারণের পরিকল্পনা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের।

নীতিমালা অনুযায়ী, রোস্টার ভিত্তিতে প্রফেসর, অ্যাসোসিয়েট ও অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসররা দুই দিন করে রোগী দেখবেন। এক্ষেত্রে টিকিট নেওয়া যাবে দুপুর আড়াইটা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের ফি ৩০০ টাকা।

এই ৩০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পাবেন চিকিৎসক, চিকিৎসকের সহকারী পাবেন ৫০ টাকা এবং বাকি ৫০ টাকা জমা হবে হাসপাতালের তহবিলে। আর এমবিবিএস চিকিৎসকের ১৫০ টাকা ফির মধ্যে চিকিৎসক পাবেন ১০০ টাকা, সহকারী ২৫ ও সরকারি তহবিলে জমা হবে ২৫ টাকা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি হাসপাতালের অবকাঠামো, বিদ্যুৎ ও ল্যাব ব্যবহারের জন্য চিকিৎসকদের ফির একটি অংশ সরকারি তহবিলে জমা পড়বে। প্রথম পর্যায়ে ৩১ মার্চের মধ্যে দেশের ৫০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ২০টি জেলা হাসপাতাল, আটটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পাঁচটি বিশেষায়িত হাসপাতালে এই সেবা চালু হবে।

২০১১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বিকালে রোগী দেখেন চিকিৎসকেরা। শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রোগী দেখেন। ২০০ টাকা টিকিট দিয়ে ২৪টি বিভাগের চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে পারেন রোগীরা।

 


আরও খবর



বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মতো নির্বাচন হবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

জহিরুল কবির আমজাদ: আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পৃথিবীর কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে তত্ত্বাবধায়ক বা অনির্বাচিত ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর সরকার ব্যবস্থা নেই। যারা সংবিধানকে নির্বাসনে দিয়ে নির্বাচনকে প্রতিহত করার পাঁয়তারায় লিপ্ত, তারা মূলত জনগণকে আড়ালে রেখে চিহ্নিত গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণে ব্যস্ত। দেশের গণতান্ত্রিক চেতনার কোনো মানুষ তাদের এই অপরাজনীতির বাস্তবায়ন হতে দেবে না।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যেভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, বাংলাদেশেও সেভাবেই সংবিধানের বিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতাদের ‘চিরাচরিত মিথ্যাচার ও বিভ্রান্তিকর’ বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি অতীতের মতো আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে একইভাবে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের পথ বেছে নিয়েছে, যা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রধান প্রতিবন্ধক।

সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ পরিবেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে এবং জনগণের মতামতের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রক্ষমতা পরিবর্তন হবে। সেজন্য সব রাজনৈতিক দলেরই দায়িত্বশীল ও সহযোগিতাপূর্ণ আচরণ নিশ্চিত করা আবশ্যক। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, অতীতে নির্বাচনে নিশ্চিত পরাজয় জেনে বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাসের মতো গণহত্যার পথ বেছে নিয়েছিল। বর্তমানেও তারা আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে একইভাবে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের পথ বেছে নিয়েছে, যা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রধান প্রতিবন্ধক।

পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলার প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের বক্তৃতা ও বিবৃতিতে প্রমাণিত হয় সম্প্রতি পঞ্চগড়ে সংঘটিত আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় তারা জড়িত। এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের দায়িত্বশীল নেতারা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। বিশেষত, তাদের বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও আইডি থেকে গুজব ছড়িয়ে ঘটনাকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে মানব পাচারকারী চক্রের একজন গ্রেফতার

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে মানব পাচারকারী চক্রের এক সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। একই সাথে ভারতে পাচার হওয়া দুই তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমীর খসরু। 

তিনি আরও জানান, রূপগঞ্জ উপজেলার ভোলাব এলাকার এন জেড গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানার দুই নারী শ্রমিককে ওমানে উচ্চ বেতনে বিউটি পার্লারে চাকুরির প্রলোভন দেখায় পাচারকারী চক্রের স্থানীয় দালালরা। এক পর্যায়ে ওই দুই তরুণী বিদেশে যেতে রাজি হলে দালাল চক্র গত ১ জানুয়ারী তাদের রূপগঞ্জ থেকে ঢাকায় নিয়ে আসে। ৩ জানুয়ারী তাদের যশোর নিয়ে যায়। ওই রাতেই তাদের সীমান্ত পার করে ভারতে নিয়ে ছয় লাখ টাকার বিনিময়ে সেখানকার পতিতালয়ের দালালের কাছে বিক্রি করে দেয়। পরে বিষয়টি বুঝতে পেরে পাচার হওয়া দুই তরুণী কৌশলে তাদের পরিবারের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে জানায়। এরপর তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে ২৫ জানুয়ারী রূপগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়। গত ১৩ মার্চ পুলিশ নবী মিয়া নামে এজাহার নামীয় আসামী ও নারী পাচারকারী চক্রের এক সদস্যকে গ্রেফতার করলে তিনি দুই তরুণীকে ভারতে পাচারের কথা স্বীকার করেন। এদিকে দুই তরুণী সুযোগ বুঝে ভারত থেকে পালিয়ে সীমান্ত এলাকায় এসে এক বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে পরিবারকে জানালে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ১৮ মার্চ শনিবার রাতে তাদের উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরে নিজ নিজ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়।


আরও খবর



জাপানকে বাংলাদেশে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আহবান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম ২ মার্চ  ২০২৩ঃ  ওয়েষ্টিন টোকিওতে ২৮ মার্চ থেকে ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত ৫ম জাপান এনার্জি সামিট ২০২৩ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ বছরে  জাপান এনার্জি সামিট হল কার্ব্ন নিরপেক্ষতার জন্য দেশের রোডম্যাপ- এলএনজি, গ্যাস এবং হাইড্রোজেনের ভূমিকা মোকাবেলা করা এবং নেট জিরো কার্ব্ন শুন্য অর্জ্ন। এটি একটি আর্ন্তজাতিক প্লাটফরম যেখানে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এর সাথে জড়িত ষ্টেকহোল্ডার, জাপানি ক্রেতা ও সরকারী প্রতিনিধি এবং আন্তর্জাতিক সরবরাহকারীদের বর্তমান শিল্পবানিজ্যকে প্রভাবিত করে এমন বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য আহবান জানিয়েছে। যার মধ্যে এলএনজি ও গ্যাস কি ভাবে বৈশ্বিক তাপমাত্রার বৃদ্ধি সংকটপূর্ন ভূমিকা রাখছে, হাইড্রোজেন ও এমোনিয়াতে পরিবর্তন এবং কম কার্বন নির্গমনের সমাধান করা যায়। 

জাপান পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত ও ধনী দেশগুলোর অন্যতম। ১৯৯২ সালের জলবায়ু-সনদ অনুসারে জাপান শুধু নিজের দেশে নয় বরং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশেরও গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে নীতিগতভাবে বাধ্য। কিন্তু জাপান সরকার ও সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলো এলএনজি ও কয়লা-বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করে যেমন বাংলাদেশকে বিপদে ফেলছে তেমনি মানবজাতির সমান ক্ষতি সাধন করছে। এতে লাভ হচ্ছে জাপানের, কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে বাংলাদেশের ও পৃথিবীর। ২০৫০ নেট-জিরো বৈশ্বিক তাপমাত্রার বৃদ্ধি যাতে ১.৫º সেলসিয়াসের নিচে থাকে তার জন্যে প্যারিস চুক্তির লক্ষ্যমাত্রার জন্য যথেষ্ট নয়।

বর্তমানে বাংলাদেশে জাপান-এর দু’টি বিনিয়োগ রয়েছে, সামিট গাজীপুর, ফেজ-২, ৩০০ মে:ও: এইচএফও ভিত্তিক বিদ্যুৎ কোম্পানি (৩ বিলিয়ন ইউএসডি) এবং রিলায়েন্স মেঘনাঘাট, ৭৫০ মে:ও: এলএনজি ভিত্তিক বিদ্যুৎ কোম্পানি (১২৬৫ মিলিয়ন ইউএসডি)। যা প্যারিস চুক্তির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা স্থাপনের জন্য জাপানের এ বিনিয়োগ কাম্য নয়।

আজ ২ মার্চ ২০২৩ইং বৃহঃস্পতিবার চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও এলাকায় বাংলাদেশ বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্মজোট (BWGED), এপিএমডিডি এবং আইএসডিই বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা উপরোক্ত মন্তব্য করেন।

সমাবেশে ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও আইএসডিই বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক এস এম নাজের হোসাইন বলেন-জাপান বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র হলেও সবচেয়ে বেশী বিনিয়োগকারী দেশগুলোর মধ্যে একটি যারা বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করেছে যা জীবাশ্ম জ্বালানি দ্বারা পরিচালিত যার ফলে আমরা জলবায়ু, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক অবিচারের শিকার হচ্ছি। তাই জাপানের উচিৎ উন্নত প্রযুক্তি ও অর্থায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্জনের পথে সাহায্য করা। বাংলাদেশ সরকার ইতিামধ্যেই ২০৫০ সালের মধ্যে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি বাস্তবায়ন করার জন্য মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

বিভিন্ন বক্তারা বলেন কয়লাসহ-জীবাশ্ম জ্বালানি দ্বারা পরিচালিত বিদ্যুত প্রকল্পের ফলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যহানি ও পরিবেশের মারত্মক দূষণের ঝুঁকি ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে। এছাড়া আমদানিকৃত কয়লা থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। তাই এ খাতে জাপানের বিনিয়োগ বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশের শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ নিশ্চিত করার জন্য জাপানকে উদ্যোগ নেয়ার জোর আহ্বান জানান।

সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এম নাসিরুল হক, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, সাফা মোতালেব কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হাজী আবু তাহের, বিশিষ্ঠ কলামিস্ট মুসা খান, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের যুগ্ন সম্পাদক ত্যেহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ভেজিটেবল এক্সপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য সেলিম জাহাঙ্গীর, চান্দগাঁও ল্যাবরেটরী মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ইসমাইল ফারুকী, অধ্যক্ষ মনিরুজ্জমান, ক্যাব সদরঘাটের শাহীন চৌধুরী, ক্যাব জামালখানের সভাপতি হেলাল চৌধুরী, ক্যাব পাহাড়তলীর হারুন গফুর ভুইয়া, বন গবেষণাগার কলেজের অধ্যাপক একেএম হুমায়ুন কবির, ক্যাব খুলসীর সভাপতি প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম আইন কলেজের সাবেক ভিপি রেবা বড়ুয়া, ক্যাব নেতা ফাহানা আকতার, মহিলা পরিষদের রুবি খান, মানবাধিকার সংগঠক ওসমান জাহাঙ্গীর, সিএসডিএফ’র শম্পা কে নাহার, আইএসডিই’র মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, অ্যাডভোকেট প্রণব বিশ্বাস, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আবু হানিফ নোমান, নিলয় বর্মন, সাকিলুর রহমান, মিনা আকতার, জান্নাতুন নাঈম, অমিত দে, আমজাদুল হক আয়েজ, মোঃ মিসকাত, এমদাদুল ইসলাম, রাসেল উদ্দীন প্রমুখ।


আরও খবর



ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

মোঃনাঈম হোসাইন,দশমিনা (পটুয়াখালী) :

কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে খরিপ-১ মৌসুমে উচ্চ ফলনশীল আউশ ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ১হাজার কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ৫কেজি করে বীজ, ডিএপি ১০কেজি ও এমওপি ১০কেজি করে সার বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার দুপুর ১২টায় উপজেলা অডিটরিয়ামে এ বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ।  উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাফিসা নাজ নীরা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য এসএম শাহজাদা সাজু এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যাননাসির উদ্দিন পালোয়ান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সামসুন্নাহার খান ডলি, জেলা পরিষদ সদস্য গাজী মিজানুর রহমান মিজান ও বেতাগী সানকিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মসিউর রহমান ঝন্টু প্রমূখ।

সংসদ সদস্য এসএম শাহজাদা সাজু বলেন, আমরা কৃষি নির্ভর দেশ এবং কৃষকদের উপর নির্ভর করেই আমরা একদিন সোনার বাংলায় গিয়ে পৌঁছবো। কাজেই জাতির পিতা দেশ গড়ার আন্দোলনে প্রথমেই সম্মানিত কৃষক ভাইদের কথা উল্লেখ করেছেন, উর্বর মাটির কথা উল্লেখ করেছেন। প্রথম থেকেই বঙ্গবন্ধু কৃষি বিপ্লবের জন্য ঘোষণা দিয়েছিলেন। পৃথিবীতে যে যে দেশগুলো উন্নত হয়েছে তারা দুইটি বিপ্লবের মাধ্যমে উন্নত দেশে গিয়ে পৌঁছেছে। একটি হলো কৃষিবিপ্লব আরেকটি হলো শিল্পবিপ্লব। এদিকে, একইস্থনে 'মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দীক্ষা'-এ প্রতিপাদ্যে উপজেলার ১৪৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পিইডিপি ৪-এর আওতায় ল্যাপটপ বিতরণ ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে গণহত্যা দিবস।


আরও খবর



ঈদে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি ৭ এপ্রিল শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৭ এপ্রিল থেকে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু হবে। এবার কাউন্টারে কোনো টিকিট বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। শতভাগ টিকিটই অনলাইনে বিক্রি হবে। ঈদের ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৭ এপ্রিল থেকে।

সম্প্রতি রেলওয়ের আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, এবার ঈদ উপলক্ষে ১০টি স্পেশাল ট্রেন পরিচালনা করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আগামী ৭ এপ্রিল থেকে ঈদের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে। শুধু তাই নয়, এবার কাউন্টারে কোনো বিক্রি হবে না; শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, আগামীতে শতভাগ ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি হবে। প্রস্তুতি হিসেবে এবারের ঈদকে বেছে নেয়া হয়েছে।


আরও খবর