Logo
শিরোনাম

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

আবহাওয়া অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকায় যদি তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তাহলে তাকে বলে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড এই গরমে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাপমাত্রা হলে তা যেকোনো স্বাস্থ্যবান লোকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই তীব্র এই গরমে সুস্থ থাকার জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি-

১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি ধীরে ধীরে পান করুন। ঠান্ডা ও বরফজাতীয় পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই সময়ে খুব বেশি ঠান্ডা পানি পান করলে মানবদেহের ছোট রক্তনালিগুলো ফেটে যেতে পারে।

২. বাইরে যখন তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে পৌঁছে যায়, তখন আপনি বাইরে থেকে ঘরে ফিরে কখনোই ঠান্ডা পানি পান করবেন না। সব সময় ধীরে ধীরে উষ্ণ পানি পান করুন।

৩. যদি বাইরে থাকার সময় হাত-পা রোদের সংস্পর্শে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই তড়িঘড়ি হাত-পা ধোবেন না। এক্ষেত্রে গোসল বা হাত-পা ধোয়ার আগে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন।

৪. তীব্র গরমের এই সময়ে যতটা সম্ভব বাইরে বের না হওয়াই ভালো। বিশেষ করে বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। এই সময়ে ঘরে থাকাই ভালো।

৫. বাইরে বের হতে হলে ছাতা, টুপি সঙ্গে রাখুন। পা ঢাকা জুতা ও হালকা, ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন। স্কিন টাইট বা সিনথেটিক কিছু পরবেন না।

৬. তৃষ্ণার্ত বোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর পানি পান করুন। সব সময় পানীয় সঙ্গে রাখুন।

৭. শরীরে অস্বস্তি হলে ওআরএস স্যালাইনে পান করতে পারেন। বাড়িতে শরবত, ফলের রস, লাচ্চি বানিয়েও পান করতে পারেন। এভাবে শরীরকে সবসময় হাইড্রেটেড রাখতে হবে।

৮. বাইরে বের হলে বেশিক্ষণ রোদে থাকবেন না। যাদের পেশার জন্য রাস্তায় রোদে থাকতেই হবে, তারা কিছু সময় অন্তর ছায়া বা ঠাণ্ডায় থাকার চেষ্টা করুন।

৯. যারা বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকেন, যাদের কনকনে ঠান্ডা পানি পানের প্রবণতা থাকে এবং গরম থেকে বেরিয়েই দীর্ঘ সময় এসি ঘরে কাটান তাদের অসুখ চট করে ধরে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রচণ্ড গরম থেকে এসে এসি ঘরে ঢোকার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার এসি থেকে বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

১০. হিট স্ট্রোক ও হিট ক্র্যাম্প এড়াতে শরীর ঠান্ডা রাখতে হবে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ছায়ায় বা অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা জায়গায় নিয়ে যান। চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দিন। পারলে ঠান্ডা পানিতে গা স্পঞ্জ করিয়ে দিন।

১১. পুরোনো বা বাসি খাবার এড়িয়ে চলুন।

১২. প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করুন।


আরও খবর

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23




কুমিল্লায় প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কায় নিহত ৩

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
এ.কে পলাশ  - কুমিল্লা প্রতিনিধি::

কুমিল্লা চান্দিনা ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের মাধাইয়া এলাকায় একটি প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে মহাসড়কের পাশে পড়ে প্রাইভেটকারে থাকা ৩ আরোহী ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে। এসময় গাড়িতে থাকা অপর তিন যাত্রী আহত হন।

শনিবার (১৭ আগষ্ট) দুপুরে কুমিল্লা চান্দিনা উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাধাইয়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সাখাওয়াত হোসেন, মোঃ আবু তাহের, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন।

প্রত‍্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি প্রাইভেটকার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনা মাধাইয়া এলাকায় পৌছালে প্রাইভেটকারটি  নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে গাছের সাথে সজোরে ধাক্কা লেগে মহাসড়কের পাশে পড়ে গেলে ঘটনাস্থলে প্রাইভেটকারে থাকা ৩ জন আরোহী নিহত হন। এঘটনায় প্রাইভেটকারে থাকা আরো ৩ যাত্রী আহত হয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় ও পুলিশকে খবর পাঠায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করে কুমিল্লা ইলিয়টগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুরুল আলম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে প‍ৌছে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে। আইনি প্রকিয়া শেষ করে নিহতদের মরদেহ আত্মীয়স্বজনের নিকট হস্তান্তর করা হবে বলে তিনি জানান।

আরও খবর



সন্ধ্যার মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

Bengal

দেশের ১১ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।

এতে বলা হয়েছে, ঢাকা, মাদারিপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

radhuni
Nagad

    আরও খবর



    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনে নিহত শহীদদের স্বরণে নাগরিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

    Image



     মাহাবুব হোসেন, কুমারখালী কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:

    গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও শেখ হাসিনার দেশত্যাগের আগে বহু ছাত্রজনতা হতাহত হয়। আন্দলোনে নিহত সেই সব শহীদদের স্বরণে শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে নাগরিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ছাত্র-জনতার আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন স্থানীয় আবুল হোসেন তরুণ অডিটোরিয়ামে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনের সম্মুখ যোদ্ধা ও সাবেক ছাত্রনেতা শাকিল আহমেদ তিয়াস।


    এসময় শাকিল আহমেদ তিয়াস বলেন, ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাশাসক খুনী হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিগত ১৬ টা বছর আন্দলোন সংগ্রাম করেছি,নিজের জীবন যৌবন অর্থকরী সব হারিয়েছি সর্বশেষ ছাত্র আন্দলোনে ঢাকাতে সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে বহু প্রাণের বিনিময়ে দেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি। আমার আর কিছুই চাওয়া পাওয়ার নেয়। এখন শুধু এই স্বাধীনতা রক্ষায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনের কেন্দ্রীয় নেতা শায়ন আহমেদ রাফার সঞ্চালনায় সম্মেলনে অন্যান্যদের উপস্থিত ছিলেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন মো: নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সদস্য হাসানুর রহমান হাসান, কুমারখালী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সবেক সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম তারেক, কুমারখালী উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক ছাত্র নেতা প্রজন্ম ফারুক, সাবেক ছাত্র নেতা আয়কর আইনজীবী সাকিবুর রহমান, পলাশ, নয়ন, লতিফ, রাজিব, রাশেদ, রকি, কাজল, নয়ন, সালাম, মুক্তার, শুভ, কুমারখালী কৃষক দলের সদস্য হারুন-অর-রশিদ প্রমূখ। 

    এসময় বিভিন্ন এলাকার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনে যোগদানকারী ছাত্র-জনতারা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বক্তরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে আবারও ছাত্র-জনতাকে রাজপথে সামনে থেকে রাষ্ট্র সংস্কারে অগ্রণী ভুমিকা পালন করার জন্য আহবান জানানো হয়। এছাড়াও দেশে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এই মুহুর্ত থেকে  আপামরসাধারণকে সোচ্চার করে বানভাসি মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য আর্থিক তহবিল সংগ্রহ করার কথা বলেন।

    আরও খবর



    মেট্রোরেলে কী করবেন, কী করবেন না

    প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

    Image

    রাজধানীবাসীর চলাচলের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত আরামদায়ক যাতায়াতে আধুনিক মেট্রোরেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে যাত্রীরা কী নিতে পারবেন আর কী বহন করতে পারনে না সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষ নির্দেশনা দিয়েছে।

    মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি উচ্চতা ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।

    সব ধরনের মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনের আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না।

    মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ কার্টন বহন করা গেলেও সব ধরনের মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন করা নিষিদ্ধ।

    ছাড়া মেট্রোরেলে যেসব জিনিসপত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তার তালিকা প্রকাশ করেছে ডিএমটিসিএল। এগুলো হলো

    জীবজন্তু: যেকোনও পশু-পাখি জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর)

    হিমায়িত খাদ্য দ্রব্য: হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন: মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে।

    কাঁচাবাজার: সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে, এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে, এমন দ্রব্য যেমন শুটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায়।

    কৃষি পণ্য: অনাবৃত অবস্থায় সব ধরনের কৃষি পণ্য।

    ফল: অনাবৃত/প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে, এমন সব ধরনের ফল (যেমন: আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি)

    খাদ্যসামগ্রীঅনাবৃত/প্যাকেটবিহীন যেকোনও ধরনের খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে, এমন খাবার যেমন পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি।

    ফুল গাছঅনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সব ধরনের গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি।

    ধারালো বস্তু: ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি অন্য যেকোনও ধারালো বস্তু।

    ধাতব/লৌহ বস্তু: সব ধরনের ধাতব/লৌহ বস্তু যেমন রড, পাইপ, তীক্ষ্ন ধারালো প্রান্ত যুক্ত কোনও ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যেকোনও সামগ্রী, ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি।

    মেশিনারী পণ্যখোলা অবস্থায় সব ধরনের মেশিনারি পণ্য যেমন: ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি।

    সিলিন্ডার: সব ধরনের গ্যাস এলপিজি সিলিন্ডার।

    আগ্নেয়াস্ত্রযেকোনও ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র গোলাবারুদ।

    খেলাধুলা সামগ্রী: উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন: ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র‍্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনও ধরনের খেলনা ইত্যাদি।

    ইলেকট্রনিক্স পণ্য: প্যাকেটবিহীন যেকোনও ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন: ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি।


    বাদ্যযন্ত্রপ্যাকেটবিহীন সব ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন: হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদি।

    জ্বালানি দাহ্য পদার্থ: যেকোনও ধরনের জ্বালানি দাহ্য পদার্থ যেমন: পেট্রোল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি।

    ক্ষয়কারী উপাদান: যেকোনও ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন: গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, এসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি।

    বেলুন: গ্যাসভর্তি বেলুন/উড়ন্ত খেলনা।

    বাজি আতশবাজিযেকোনও ধরনের বাজি আতশবাজি।

    নেশাজাতীয়সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য।

    এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন বিয়োজন করতে পারবে।

     


    আরও খবর

    সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

    শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




    আগামীকাল ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের তদন্তদল

    প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

    Image


     অনলাইন ডেস্ক

    ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের হত্যার তদন্তের জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) জাতিসংঘ কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায় আসবে। দলটি প্রাথমিকভাবে তথ্যানুসন্ধানের কাজ করবে।

    বুধবার (২১ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, জাতিসংঘের জেনেভা মিশন থেকে তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসছে। কারিগরি বিশেষজ্ঞ দলের সফরের পর পরবর্তীতে ঢাকায় আসবে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন।

    সেই টিমই চূড়ান্তভাবে হত্যার তদন্ত করবে। কারিগরি বিশেষজ্ঞ দলটি মূলত চূড়ান্তভাবে তদন্তের জন্য একটি ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে। পরবর্তীতে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন চূড়ান্তভাবে তদন্তের কাজটি করবে।

    পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এর আগেও জানিয়েছিলেন, আন্দোলনে হতাহতের ঘটনা তদন্তের স্বার্থে জাতিসংঘকে সহায়তা করতে প্রস্তুত অন্তর্বর্তী সরকার।

    সরকারের চাওয়া একটা নিরপেক্ষ তদন্ত হবে। এ সরকারের অবস্থান খুবই পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। যারা এ অপরাধগুলো করেছে এবং যারা হুকুম দিয়েছে তাদের অবশ্যই বিচারের সম্মুখীন করতে হবে এবং এ কাজে জাতিসংঘ সহায়তা করুক, এটা নিয়ে আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত আছে।

    ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস জানিয়েছেন, জাতিসংঘের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল এসে প্রাথমিক তদন্তের কাজ করবে।

    তাদের ম্যান্ডেট (রাজনীতি) কী হবে, কিভাবে তারা সরকারের সঙ্গে কাজ করবে, এ বিষয়ে আরো আলোচনা হবে। প্রতিনিধিদল প্রাথমিক তদন্তের কাজের পাশাপাশি তাদের টার্মস অব রেফারেন্স (কাজের পরিধি), কাজের সময়সীমাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা করে তা চূড়ান্ত করবে।

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ৬৩০ জনেরও বেশি ছাত্র-জনতা মারা গেছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এসব লোক নিহত হওয়ার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্ত করবে জাতিসংঘ।


    আরও খবর

    সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

    শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪