Logo
শিরোনাম

অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে আইনি ব্যবস্থা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে অনেক কিছুর দামই বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই আলু-পেঁয়াজ ও ডিমের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি বন্ধ না করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ন্যায্য দামে মানুষের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে হবে৷ এক্ষেত্রে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷’ 

 বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর খামারবাড়ির ইন্দিরা রোড ক্রীড়া চক্র মাঠে সেপ্টেম্বর মাসের এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের টিসিবির পণ্য সাশ্রয় মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন৷ 

টিপু মুনশি বলেন, ‘আবশ্যিক কারণে বিভিন্নভাবে দেশে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে৷ বিশেষ করে আমদানি নির্ভর তেল ও ডালের দাম বেড়েছে৷ এগুলো দেশে যথেষ্ট পরিমাণ উৎপাদন না হওয়ায় বাইরের দেশ থেকে আমদানি করতে হয়৷ প্রায় ৯০ ভাগ খাবার তেল ও প্রায় ৯৯ ভাগ চিনি আমদানি করতে হয়৷ এছাড়া ডালও আমদানি করতে হয়৷ বিশ্ব বাজারে এগুলোর দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে দেশে দাম বেড়েছে৷’

মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মানুষের কষ্ট অনুভব করে এক কোটি মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন৷ এতে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা হলেও লাগব হবে। আমরা ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি, প্রতিনিয়ত তা করব৷’  

তিনি বলেন, ‘এ মাসে এক কোটি পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল-ডাল, তেল-চিনিসহ অনান্য সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে৷ প্রতি মাসেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করে টিসিবি৷ যারা এই সুবিধা পাওয়ার যোগ্য তাদের হাতেই পণ্য দিতে হবে৷ সামনে যেহেতু ডিজিটাল কার্ড সরবরাহ করা হবে তাই এ বিষয় নিয়ে আর দুশ্চিন্তা থাকবে না৷’ 


আরও খবর

বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ সুদহার ১০.১৪ শতাংশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাজারভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থার উদ্যোগে দুই মাস পর সেপ্টেম্বরে নেওয়া নতুন ঋণের ক্ষেত্রে ‘স্মার্ট (সিক্স মান্থস মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল- স্মার্ট) সুদহার করিডোর ১০ দশমিক ১৪ শতাংশ নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রতি ছয় মাসের গড় সুদহার হচ্ছে ‘স্মার্ট’ রেট। সেপ্টেম্বর মাসে আগস্ট মাসের ‘স্মার্ট’ সুদহার জানিয়ে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে গত জুন ও জুলাই মাসের ‘স্মার্ট’ রেট ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে নেওয়া ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ১৪ শতাংশ সুদ নিতে পারবে। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) তা ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

আইএমএফ-এর পরামর্শে ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার ৯ শতাংশ থেকে সরিয়ে নিয়ে গত জুলাই থেকে ‘স্মার্ট’ রেট চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা চলতি বছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের মুদ্রানীতিতে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি মাসের প্রথম কার্যদিবসে আগের মাসের জন্য প্রযোজ্য ‘স্মার্ট’ রেট ঘোষণা করে জানিয়ে দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেপ্টেম্বর মাসে মাসে ঠিক করা ঋণের এ সুদহার পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে পুনর্নির্ধারণ করতে পারবে না বাণিজ্যিক ব্যাংক। গত জুন ও জুলাই দুই মাসে ‘স্মার্ট’ রেটে কোনো পরিবর্তন হয়নি। গত জুন মাসে দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী, ৬ ‘স্মার্ট’ রেটের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ হারে মার্জিন বা সুদ যোগ করে ঋণ দিতে পারবে ব্যাংক। অন্যদিকে ৫ শতাংশ হারে মার্জিন যোগ করতে পারবে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই)।

মূল্যস্ফীতির উচ্চ হারের রাশ টেনে ধরতে গত জুলাই মাস থেকে ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি অনেক দেশেই প্রত্যাশার চেয়েও কমে আসায় বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদদেরও তা অনুসরণ করার পরামর্শ ছিল। সেই নীতিতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকও প্রত্যাশা করছে, আমানতে সুদহার বাড়লে আমানতকারীদের মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা কিছুটা সহজ হওয়ার প্রত্যাশাও রয়েছে। নতুন নিয়ম চালু হওয়ার পর অনেক ব্যাংকেরেই আমানত সুদহার বাড়তে শুরু করেছে।

নীতিমালা অনুযায়ী, কৃষি ও পল্লিঋণের সুদহার সাধারণ ঋণের চেয়ে ১ শতাংশ কম হবে। সেক্ষেত্রে ‘স্মাট’ রেটের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ মার্জিন যোগ হবে। এতে এ খাতের ঋণ সুদহার আগামী ছয় মাসের জন্য হবে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ।

অবশ্য কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাত ও ভোক্তা ঋণের আওতায় ব্যক্তিগত ঋণ ও গাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংক আরও এক শতাংশ সুপারভিশন চার্জ যোগ করতে পারবে, তবে তা শুধু বছরে একবারের বেশি হবে না।

নতুন সুদহার নির্ধারণের জন্য ব্যাংকগুলো স্থির বা পরিবর্তনশীল যেকোনো একটি নির্ধারণে গ্রাহকের সম্মতি অনুযায়ী হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অর্থাৎ ব্যাংক চাইলে সর্বোচ্চ মার্জিনের মধ্যে যেকোনো একটি অঙ্কে সুদহার নির্ধারণ করে দিতে পারে।


আরও খবর

বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে তার সরকারের দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

তিনি সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৈনন্দিন কর্মসূচি সম্পর্কে গণমাধ্যমকে ব্রিফ করার সময় এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অহিংস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বিশেষে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ট সবাইকে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা প্রদর্শন করতে হবে। ইনশাআল্লাহ, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমরা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারব।

এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য তারা সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

তিনি বলেন, নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইসি একটি আইনের আওতায় গঠিত এবং প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করেন না।

তিনি আরো বলেন, এমনকি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন কমিশনারদের অপসারণ করতে পারেন না। কোনো সরকারি কর্মচারি অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকলে ইসি তাকে সাময়িক বরখাস্ত বা শাস্তি দিতে পারে।

তিনি বলেন, ভোট কারচুপি হলে ইসি কোনো ভোটকেন্দ্রের ভোট বাতিলও করতে পারে।

তিনি আরো বলেন, নির্বাচন কমিশনকে (নির্বাচন সংক্রান্ত) নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের বিষয়ে মোমেন বলেন, আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের অত্যন্ত উষ্ণ সম্পর্ক রয়েছে। তিনি বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সম্পর্ককে আরও জোরদার ও মজবুত করতে চান।

একজন বন্ধু অন্য বন্ধুকে পরামর্শ দিতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা তাদের অনেকগুলো পরামর্শ গ্রহণ করেছি। যদি পরামর্শটি বাস্তবসম্মত হয় তবে আমরা অবশ্যই সেটি গ্রহণ করব।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি সম্পর্কে মোমেন বলেন, যারা নির্বাচন বানচাল করবে তাদের জন্যই যুক্তরাষ্ট্র নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে।

তিনি বলেন, এটা আমাদের জন্য ভালো কারণ আমরা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। আমরা চাই এখানে কেউ যেন ভোট বিঘ্নিত করতে না পারে এবং সহিংসতা করতে না পারে। সুতরাং, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সাথে কাজ করছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে খুব নিবিড়ভাবে কাজ করছি।

সূত্র : বাসস।


আরও খবর



আসনভিত্তিক ভোটার তালিকা চূড়ান্ত হবে ২ নভেম্বর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। এবার এই প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই ৩০০ আসনের ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এক্ষেত্রে আগামী ২ নভেম্বর চূড়ান্ত করা হবে আসনভিত্তিক ভোটার তালিকার সিডি। ভোটার তালিকা চূড়ান্তের পরেই ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল।

ইসি সূত্রগুলো জানিয়েছে, মাঠ কর্মকর্তাদের ইতিমধ্যে তরুণ ভোটারদের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া যারা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করবেন তাদেরও আবেদন করার সুযোগ দিয়েছে সংস্থাটি। এক্ষেত্রে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে এই কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পরপরই মাঠ কর্মকর্তাদের ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার কাজে হাত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনাও পাঠানো হয়েছে কর্মকর্তাদের।

ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরীর পাঠানো ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ থেকে উপজেলা বা থানা ভিত্তিক ভোটার তালিকা যাচাই-বাছাই করার জন্য পাঠানো হবে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর। এরপর উপজেলা বা থানা ভিত্তিক ছবিসহ ও ছবি ছাড়া ভোটার তালিকা নির্বাচনী কাজে ব্যবহারের জন্য মাঠপর্যায়ে পাঠানো হবে আগামী ২৮ অক্টোবর। সবশেষে ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার জন্য হালনাগাদ ছবি ছাড়া ভোটার তালিকার সিডি প্রস্তুত করা হবে ২ নভেম্বর।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ছবি ছাড়া ভোটার তালিকার সিডি প্রার্থীদের কাছে সরবরাহ করা হয়। এক্ষেত্রে একটি অঙ্কের টাকা পরিশোধ করে আসনভিত্তিক ওই সিডি গ্রহণ করেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। যেই সিডির ভিত্তিতেই প্রার্থীরা জানতে পারবেন কে তার ভোটার।

গত ১৬ আগস্ট ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করেছে নির্বাচন আয়োজনকারী সংস্থাটি। সেই তালিকার ওপর দাবি-আপত্তি জানাতে সময় দেওয়া হয়েছে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। দাবি-আপত্তি শুনানি শেষে তা নিষ্পত্তির শেষ সময় ১৭ সেপ্টেম্বর। আর ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৪ সেপ্টেম্বর।

সর্বশেষ ২০২২ সালের হালনাগাদ অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন। আর নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার রয়েছেন ৮৩৭ জন। তরুণ ভোটারদের অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ সৃষ্টি করায় এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। যা জানা যাবে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর।

খসড়া তালিকা অনুযায়ী, এবার ৪২ হাজার ৪০০ টির মতো ভোটকেন্দ্র হতে পারে। আর ভোটকক্ষ হতে পারে দুই লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ভোট ছিল ১০ কোটি ৪২ লাখ। সে সময় সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪০ হাজার ৬৫৭টি। এর মধ্যে যাচাই বাছাই শেষে ৪০ হাজার ১৯৯টি কেন্দ্র চূড়ান্ত করা হয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছেন, নভেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিলের পর আগামী ডিসেম্বরের শেষ অথবা জানুয়ারি প্রথম সপ্তাহে ভোটগ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



আয় ৫ লাখ টাকার কম হলেই এক পাতার রিটার্ন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

এখন থেকে বার্ষিক আয় পাঁচ লাখ টাকার কম হলেই এক পাতার ফরম পূরণ করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা যাবে। নতুন আয়কর রিটার্ন বিধিমালাসংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আয় পাঁচ লাখ টাকার কম বা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম হলে করদাতার নাম, ছবি, টিআইএন নম্বর, কর সার্কেল, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, সম্পদের পরিমাণ, করযোগ্য আয় ও করের পরিমাণ দিয়ে খুব সহজেই এক পাতার ফরম পূরণ করে রিটার্ন দেওয়া যাবে। তবে বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে বা ৪০ লাখ টাকার কম সম্পদ থাকলেও কোনো করদাতার যদি একটি গাড়ি থাকে, কিংবা সিটি করপোরেশন এলাকায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট থাকে, তাহলে তাদের জন্য এক পাতার ফরম প্রযোজ্য হবে না। তাদের পুরোনো ফরমে রিটার্ন দিতে হবে।

এর আগে, ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো এমন সুবিধা চালু করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ওই বছর যাদের বার্ষিক আয় চার লাখ টাকার কম বা সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকার কম, তারা এক পাতার ফরম পূরণ করে রিটার্ন দাখিলের সুবিধা পেতেন। তবে চলতি বছরে আয়ের সীমা ১ লাখ বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।

এনবিআরের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, দেশে এখন কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) ব্যক্তির সংখ্যা ৭৪ লাখ ২৪ হাজার ৩৯৭। চলতি বছরে মাত্র ২৬ লাখ করদাতা বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছেন। বাকি ৪৮ লাখ টিআইএনধারী আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি।


আরও খবর

বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

প্রকাশিত:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

লোকবল সংকটের কারণে সব জায়গায় ঠিকমতো তদারকি করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, সারাদেশে ৪৫-৪৫টি টিম আমাদের অভিযান পরিচালনা করছে। এই অভিযান কোনোভাবেই যথেষ্ট নয়। ১৭টি জেলায় আমরা কোনো অফিসার দিতে পারিনি।

 ২ অক্টোবার জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোক্তা অধিকার সচেতনতা বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতার গ্রান্ড ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, যেখানে জেলায় ম্যান পাওয়ার দিতে পারিনি সেখানে উপজেলা পর্যায়ে সেই সুযোগ কম। তারপরও আমরা সমন্বিতভাবে লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নিয়ে কাজ করছি।

আমাদের আইনেরও কিছু দুর্বলতা আছে, সেটা নিয়েও আমরা কাজ করছি। আইন যতই স্ট্রং হোক, আমাদের জনবল যদি ১০ গুণও বৃদ্ধি হয়, তারপরও কাজ হবে না, যতক্ষণ না আমরা ব্যবসায়ী কমিউনিটিকে অ্যাঙ্গেস্ট করতে পারব। ভোক্তারা যতক্ষণ তার অধিকার আদায়ে সচেষ্ট না হবে।

ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, শুধু আইন প্রয়োগ ও জেলা-জমিমানা বা শান্তি দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। এতে ব্যবসায়ী, ক্রেতা-বিক্রেতাসহ সবার মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করতে হবে। ঈদ, পূজা-পার্বণ বা কোনো উৎসব এলেই সুযোগ বুঝে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো যাবে না।

কিরন বলেন, যোগান থাকা সত্ত্বেও হঠাৎ করে চাহিদা বাড়লে মূল্য বৃদ্ধি করা উচিত নয়। তবে দেশে এখনো অনেক মানবিক ব্যবসায়ী ও করপোরেট কোম্পানি রয়েছে যারা জনগণকে স্বস্তি দিয়ে দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা করে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে ভোক্তা অধিকার সচেতনতা বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা। ছায়া সংসদের আদলে এই প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের আটটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। গত ১১ আগস্ট প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ইতোমধ্যে প্রতিযোগিতার প্রাথমিক পর্ব শেষে সেমিফাইনাল ও গ্রান্ড ফাইনালের প্রস্তুতি চলছে। সেমি ফাইনালে উত্তীর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চারটি হচ্ছে ইডেন মহিলা কলেজ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, তেজগাঁও কলেজ ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ।


আরও খবর

কমেনি পেঁয়াজ আলু ডিমের দাম

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩