Logo
শিরোনাম

পাকিস্তানজুড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

পাকিস্তান জুড়ে সোমবার সকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি এতোটাই ব্যাপক যে, রাজধানী ইসলামাবাদের পাশাপাশি লাহোর ও করাচির মতো বড় শহরসহ দেশের বিশাল অংশে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের প্রভাব পড়েছে।

দেশটির জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাতীয় গ্রিডের ফ্রিকোয়েন্সি সিস্টেম সোমবার সকাল ৭টা ৩৪ মিনিটে ডাউন হয়ে গেলে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক বিভ্রাট দেখা দেয়। ‘সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে বলেও জানানো হয়। এদিকে সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের সাথে এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের জ্বালানি মন্ত্রী খুররম দস্তগীর বিদ্যুৎ বিভ্রাটকে ‘বড় ধরনের কিছু নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন। দেশটির গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, রাজধানী ইসলামাবাদ, করাচি, কোয়েটা, পেশোয়ার এবং লাহোরসহ পাকিস্তানের বিশাল অংশ বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।


আরও খবর



একতরফা নির্বাচনের নীল নকশা বাংলার জনগণ রুঁখে দেবে

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদন :

প্রহসনের একতরফা নির্বাচনের নীল নকশা বাস্তবায়ন করে সরকার দেশকে অনিবার্য ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে। গণদাবির বিরুদ্ধে তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে সরকার দেশপ্রেমী জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। দেশের জনসম্পৃক্ত দলগুলোর সাথে সংলাপ না করে সরকার একতরফা যে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে, তা স্বৈরাচারের নামান্তর। পাশাপাশি হাবিবুল আউয়ালের অথর্ব নির্বাচন কমিশন সেই স্বৈরাচারের সহযোগী। এই ভোটচোর সরকার অচিরেই দৃষ্টান্তমূলক পরিণতি বরণ করবে।

আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর ২০২৩) বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত অবৈধ একতরফা ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ আল আমিন সোহাগের সভাপতিত্বে এবং নগর দক্ষিণ সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ তালুকদার ও নগর উত্তর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাম্মাদ বিশ মোশাররফ এর সঞ্চালনায় বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম এসব কথা বলেন।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন বলেন, দেশের মুক্তিকামী মানুষের নেতা পীর সাহেব চরমোনাই সরকারকে এই সংকট উত্তরণের জন্য জাতীয় সরকার গঠনের যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, তা মেনে নিলে আজ দেশ এই জ্বালাও-পোড়াও অবস্থায় নিপতিত হতো না। কিন্তু সরকার সেই পরামর্শ গ্রহণ করেনি। এখনও সুযোগ আছে, অনতিবিলম্বে বিরোধী দলগুলোর সাথে সংলাপের মাধ্যমে সমূহ সমস্যা সমাধানের। যদি সরকারের এখনো শুভবুদ্ধির উদয় না হয়, তাহলে আওয়ামীলীগ এই দেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, পীর সাহেব চরমোনাইর নেতৃত্বে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সরকার পতনের যে কর্মসূচি আসবে, তাতে দেশের সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করবে, ইনশাআল্লাহ।



আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




স্বতন্ত্র আতঙ্কে জোট ও আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থিরা : বসিয়ে দিতে তৎপরতা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন :স্বতন্ত্র প্রার্থিদের জনপ্রিয়তার কাছে ক্রমশ কোনঠাঁসা হয়ে পড়ছে জোট ও আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থিরা।

এবারের নির্বাচনে নৌকা ও জোটের অনেক প্রার্থিরই ভরাডুবি ঘটবে জনপ্রিয় স্বতন্ত্র প্রার্থিদের জনপ্রিয়তার দাপটে তার আলামত এখনই দৃশ্যমান।

এতদিন নৌকা পাওয়া মানেই নিশ্চিত বিজয় মনে করেছিল যেসব প্রার্থিরা এবারের নির্বাচনে ইতিমধ্যেই তাদের কপালে চিন্তার বলীরেখা পড়তে শুরু করেছে।কেন্দ্রিয় কতিপয় নেতা আ,লীগের স্বতন্ত্রদের বসিয়ে দিতে নানা তৎপরতা চালালেও প্রধানমন্ত্রীর কড়া মনোভাবের কারনে তা এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।

দলটির উচ্চ পর্যায়ের বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছেন যে, হয়ত শেষ পর্যন্ত কিছু কিছু আসনে মনোনয়ন বঞ্চিত প্রার্থি ও অজনপ্রিয় স্বতন্ত্রদের বসিয়ে দেওয়া হতে পারে তবে তা গণহারে করা হবে না।

যারা সত্যিকার অর্থেই জনপ্রিয় তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে জয়ী হলে তাদেরকে স্বাগত জানাবে আ.লীগ।

এবারের নির্বাচনে কোন রকম হস্তক্ষেপ করা হবে না।নির্বাচনে জিতে আসার দায়িত্ব প্রার্থির নিজের।জিতার প্রশ্নে কোন রকম সহায়তা করবে না দলটি।প্রশাসন থাকবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ।কোন কেন্দ্রে বা প্রচারনায় যদি নৌকার প্রার্থিও স্বতন্ত্রদের বিরুদ্ধে পেশিশক্তি প্রদর্শণ করে তবে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে আইনী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ তার মহাজোট এবং ১৪ দলের শরিকদেরকে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে। এ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক চলছে।

 ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ১৪ দলের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত করার জন্য। 

অন্যদিকে জাতীয় পার্টির সঙ্গেও আজ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখানেও আসন সমঝোতার বিষয়টি আলোচনা হবে। আওয়ামী লীগ শরিকদের কতগুলো আসন ছাড়বে তার দিকে তাকিয়ে আছে ১৪ দলের শরিকরা। এমনকি জাতীয় পার্টিও। 

যে সমস্ত আসন ১৪ দলের শরিকদেরকে আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিবে, সেই সমস্ত আসনগুলোতে ১৪ দলের শরিকরা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে এমনটি নিশ্চিত হওয়া গেছে। 

এখানে আওয়ামী লীগ পাঁচ থেকে ছয়টি আসন দিতে রাজি। তবে ১৪ দলের অন্যতম নেতা হাসানুল হক ইনু গতকাল আমির হোসেন আমুর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বলেছেন যে, তারা ২০টি আসন প্রত্যাশা করে।

 তবে ২০টি আসনের বিষয়টিকে অতি বাড়াবাড়ি এবং অপ্রত্যাশিত চাওয়া হিসাবে মনে করছে আওয়ামী লীগ। তাদের কোন অবস্থাতেই এতগুলো আসন দেওয়া হবে না। এটা ১৪ দলের শরিকরাও জানেন।

তবে এখন সমস্যা দেখা দিয়েছে অন্য জায়গায়। ১৪ দল যে কটি আসন পাক না কেন, সেটার চেয়েও ১৪ দলের এখন বড় প্রত্যাশা জায়গা হল যে সমস্ত আসনে ১৪ দলের শরিকরা নৌকা প্রতীক পাবেন সেই সমস্ত আসনে যেন আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র বা বিদ্রোহী প্রার্থীরা না থাকে।

 স্বতন্ত্র বা বিদ্রোহী প্রার্থীরা থাকলে ১৪ শরিকদের যারা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন, তাদের জয় অসম্ভব হয়ে যেতে পারে এবং তারা বড় ধরনের চাপের মুখে পড়তে পারেন। 

একারণে তারা এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেন দরবার করছেন। অন্তত নৌকা প্রতীক নিয়ে যেখানে যেখানে তারা নির্বাচন করবেন সেখানে সেখানে যেন স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিশেষ করে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের যেকোনো মূল্যে বসিয়ে দেওয়া হয়। 

কিন্তু আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোন ইতিবাচক সাড়া দেওয়া হয়নি। একই অবস্থা জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রেও। জাতীয় পার্টি মনে করছে যে, আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা যদি নৌকা প্রতীক থেকে বসে যান তাহলে সমস্যার সমাধান হবে না। বরং তখন সমস্যা আরও বাড়বে। 

তাদের কাছে মনে হচ্ছে যে, যদি শেষ পর্যন্ত একটি নির্বাচনী এলাকায় নৌকা প্রতীক না থাকে, তাহলে আওয়ামী লীগের যিনি বিদ্রোহী প্রার্থী আছেন তার পক্ষে আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়বেন। ফলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে একটি জোয়ার উঠতে পারে। 

এই অবস্থায় জাতীয় পার্টিতে যে কটি আসনই ছেড়ে দেওয়া হোক না কেন, প্রত্যেকেই আসনই বিপদসঙ্কুল হয়ে উঠতে পারে তাদের জন্য। আর এ কারণেই শরিকদের এখন সবচেয়ে বড় ভয়ের নাম স্বতন্ত্র প্রার্থী।

 আর এই স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরকে নির্বাচন থেকে কিভাবে বসিয়ে দেওয়া যায় এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরকে লাগাম কিভাবে টেনে ধরা যায় সেটাই এখন জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের শরিকদের প্রধান চাওয়া। 

আর এ কারণেই ১৪ দল এবং জাতীয় পার্টির নেতারা আওয়ামী লীগের কাছে স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে তাদের আতঙ্কের কথা বলেছেন।

এবার নির্বাচনে যে সমস্ত দলগুলো দুর্বল, যাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা অত্যন্ত কম এবং যারা এতদিন শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের কৃপায় মন্ত্রী, এমপি মন্ত্রী হয়েছেন, তাদের জন্য বড় আতঙ্কের কারণ হিসেবে এসেছে স্বতন্ত্র প্রার্থিতা।

 স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এখন এমন অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে যে, অনেক এলাকাতেই তারা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি কিংবা ১৪ দলের শরিকদেরকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সক্ষম এবং সেই চ্যালেঞ্জে তারা যে বিজয়ী হতে পারে সেই আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




আ.লীগের প্রার্থী হচ্ছেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

এখন দেশের অনেক তারকাই নাম লেখাচ্ছেন নির্বাচনে। পর্দার পাশাপাশি রাজনীতির মাঠও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারকারা। সামনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সম্প্রতি নিরবাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি আগ্রহী প্রার্থীদের ফরম সংগ্রহের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

আসন্ন এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হওয়া নিয়ে বহু তারকার নাম উঠে এসেছে। চিত্রনায়ক ফেরদৌস, চিত্রনায়ক আলমগীর, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের পাশাপাশি চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসেরও শোনা যায়। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এই নায়িকা।

জানা গেছে, এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনলেও, তাকে আর প্রার্থী হতে দেখা যায়নি। তবে এবার নাকি আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এই ঢালিউড কুইন।

এ প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাস বলেন, নারীদের কাছে আলাদা একটি জায়গা রয়েছে আমার। বিশেষ করে ব্যক্তিত্ব, সন্তানের মা এবং একজন নারী হিসেবে। তাই প্রার্থী হওয়ার সেই সুযোগ যদি আমাকে করে দেয়, তাহলে অবশ্যই আমি নির্বাচন করব।

চিত্রনায়িকা আরও বলেন, এবার নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আমার কাছে মনে হয় নারীদের তুলে ধরতে একজন নারীই প্রয়োজন। যেমনটা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সবসময় নারী নেতৃত্বকে সাপোর্ট দিয়ে এসেছেন।

অপু বিশ্বাস বলেন, আমাদের চলচ্চিত্র হচ্ছে কর্মজীবী মানুষদের ঘিরে। কিন্তু সেখানে অস্থিরতা বিরাজ করলে আমাদের কাজের জায়গা একেবারেই সংকুচিত হয়ে যায়।

তাই আমি মনে-প্রাণে চাইব আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসুক। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আমাদের যে উন্নয়ন করেছে, এটার বিকল্প আর কিছু নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনি আসলেই মা। আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসুক, এই কামনাই আমার থাকবে। কিছু দিন পরই তো জাতীয় নির্বাচন। এ জন্য অপেক্ষা করছি।

অনেক আগে থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত অপু বিশ্বাস। এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রচার অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেছেন তিনি।


আরও খবর

সৈকতে উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন মিম !

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3

নওগাঁয় নবান্ন উৎসব উদযাপন

বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩




বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত গভীর নিম্নচাপ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকা থেকে আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১০.৬ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৪.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। গভীর নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

২ ডিসেম্বর আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (৬) এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপটি আজ সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৫০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

এই অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর সমূহকে ০১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




বুধবারের মধ্যে ঘোষণা হতে পারে তফসিল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসি আগামী বুধবারের মধ্যে ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচবিালয়ের সচিব মো. জাহাংগীর আলম।  সোমবার নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

জাহাংগীর আলম বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছেন- নভেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা হবে। প্রথমার্ধের দিন যেহেতু সামনে আছে, তাই আপনারা অপেক্ষা করুন।

ইসি সচিবের বক্তব্য অনুসারে নভেম্বরের প্রথমার্ধের বাকি আছে আর মাত্র মাত্র দুইদিন। এ দুই দিন হলো আগামীকাল মঙ্গলবার ও তার পরের দিন বুধবার।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর। নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। তাই সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান সংসদের পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি।

পরবর্তী সংসদের জন্য ভোটগ্রহণ করতে হবে তার আগের নব্বই দিনের মধ্যে। অর্থাৎ গত ১ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে। আর ২৯ জানুয়ারির মধ্যে রয়েছে নির্বাচন সম্পন্ন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। আর ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩