Logo
শিরোনাম

প্রথম ছবিতে কত রুপি পেয়েছিলেন আলিয়া?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন হচ্ছেন আলিয়া ভাট। বলিউডের প্রভাবশালী ভাট পরিবারের মেয়ে তিনি। নিজের অভিনয়শৈলী দিয়ে ইতোমধ্যে দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। 

মাত্র ১৯ বছর বয়সে আলিয়া ক্যারিয়ার শুরু করেন। এ মুহূর্তে তিনি বলিউডের সর্বোচ্চ আয়কারী নায়িকাদের একজন। 

২০১২ সালে করণ জোহরের ‘স্টুডেন্ট অব দি ইয়ার’ ছবি দিয়ে তার অভিনয়জীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিতে আলিয়ার ঝুলিতে কত রুপি এসেছিল, তা সম্প্রতি তিনি নিজেই ফাঁস করেছেন।

সম্প্রতি এক পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে আলিয়া বলেন, আমি আমার প্রথম ছবির জন্য ১৫ লাখ টাকার চেক পেয়েছিলাম। এই চেক পাওয়ার পর আমি তা আমার মায়ের (সোনি রাজদান) হাতে তুলে দিয়েছি। আর তখন থেকে তিনিই আমার টাকাপয়সার হিসাব রাখেন। এ বিষয়ে আমি মাথা ঘামাই না।

আলিয়া-রণবীরের প্রেমকাহিনি সিনেমাকেও হার মানায়। ক্যাটরিনা-দীপিকার সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করে আলিয়ায় তরী ভিড়িয়েছেন রণবীর কাপুর। বি-টাউনে এই গুঞ্জন ছিল প্লেবয়ের এই প্রেমও টিকবে না। কিন্তু আলিয়া সেটি সত্যি হতে দিলেন না। একেবারে সাত পাকে বেঁধে ফেললেন রণবীরকে।

বিয়ের পরও মা-ই আলিয়ার অ্যাকাউন্ট সামলান। এ প্রসঙ্গে এই বলিউড নায়িকা আরও বলেন, আমি জানি না আমার অ্যাকাউন্টে কত টাকা আছে। এটা সত্যি যে আমার অ্যাকাউন্টে অনেক টাকা আছে। কিন্তু কত আছে, তা আমার জানা নেই। আমার টিম সব সময় আমাকে বলে যে আর্থিক বিষয় আমার একটু দেখা উচিত। আমি এখন মা হতে চলেছি, তা-ই এদিকে আমাকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হচ্ছে। আর্থিক দিক দেখার মতো সময় কোথায়। তবে আমার হাত থেকে খুব সহজে টাকা বের হয় না।

চলতি বছরের এপ্রিল মাসে বিয়ে করেন রণবীর ও আলিয়া। জুন মাসে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আনেন অভিনেত্রী। তবে সন্তানের অপেক্ষায় কাজ থেমে থাকেনি। স্বামী রণবীরের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে 'ব্রহ্মাস্ত্র'-এর প্রচার করছেন হবু মা।


আরও খবর



বাংলাদেশকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল আরব আমিরাত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

শারজাহতে রূপকথার মতো রাত নেমে এলো যেন। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবার বাংলাদেশকে হারের স্বাদ দিলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেটাও ২০৫ রান তাড়া করে। বাংলাদেশ এই প্রথম দুইশ রানের লক্ষ‍্য দিয়ে হারল কোনো ম‍্যাচে।

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের ভাগ্য পেন্ডুলামের মতো দুলছিল। শেষ দৃশ্যে বাজিমাত স্বাগতিক দলের। সফরকারী বাংলাদেশও প্রতিপক্ষকে জয় উপহার দিতে কম চেষ্টা করেনি! গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ওভার থ্রো থেকে চার রান, ম্যাচজুড়ে বাজে বোলিং কিংবা ফিল্ডিং মিস বাদ যায়নি কিছুই।

শেষ দুই ওভারে আমিরাতের প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। আক্রমণে এসে প্রথম বলেই উইকেট শরিফুলের। তবে এরপরের গল্পটা একরাশ হতাশার। ৫ বলে গুণে গুণে খরচ করেছেন ১৭ রান। ম্যাচ ঘুরতে শুরু করে ১৯ তম ওভারের ৫ম বলে। ছক্কা মেরে দেন হায়দার আলি। পরের বলে অনায়াসে রান আউট হতে পারতেন তিনি। কিন্তু শরিফুল থ্রো রাখতে পারেননি স্টাম্পে, উল্টো হয়ে যায় বাউন্ডারি!

শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১২ রান। তানজিম সাকিব শুরু করেন ওয়াইড দিয়ে। হায়দার সিঙ্গেল নেওয়ার পর ফুলটসে ধ্রুভ পারাশারের ব‍্যাটে ছক্কা হজম করেন তরুণ পেসার।

৪ বলে তখন স্বাগতিকদের প্রয়োজন ৪ রান। পরাশারকে বোল্ড করে আশা জাগান তানজিম। পরের বলে নতুন ব‍্যাটসম‍্যান মাতিউল্লাহ নেন সিঙ্গেল। এক নো বলে সমীকরণ আরও সহজ হয়ে যায় আরব আমিরাতের। পরের বলে দুই রান নিয়ে দলকে অভাবনীয় জয় এনে দেন হায়দার। ঠিক সময়ে তাওহিদ হৃদয় থ্রো করলে টাই করার সুযোগ হয়তো পেতে পারত বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ২ উইকেটের হারে ৩ মাচের সিরিজে ফিরল ১-১ সমতা। আগামী শনিবার হবে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি।

বাংলাদেশের দেওয়া ২০৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ ওয়াসিমের ৮২ রানের ফলে মূলত জয় সহজ হয়ে যায় আমিরাতের। পরবর্তীতে শেষ দিকে হায়দার আলির ৬ বলে ১৫ রানের কার্যকরী ইনিংসে ভর করে সিরিজে সমতায় ফিরল আমিরাত দল।

বড় রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে এদিন বাংলাদেশি বোলারদের ওপর শুরু থেকেই তাণ্ডব চালাতে থাকেন আমিরাতের দুই ওপেনার ওয়াসিম-জোয়াইব। নাহিদ রানা-তানজিম সাকিবরা যেন কিছুতেই কূল কিনারা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তবে ৩৮ রানে থাকা অবস্থায় জোয়াইবকে ফিরিয়ে শুরুর ব্রেক-থ্রু এনে দেন স্পিনার তানভীর ইসলাম।

তখনো ব্যাট হাতে রীতিমত চার-ছয়ের ফুলঝুরি ছোটাতে থাকেন ওয়াসিম। পরে শরিফুলের বলে ৮২ রানে বিদায় নিলে টাইগারদের দিকে ঝুঁকে যায় ম্যাচ। পরবর্তীতে ম্যাচের গতিপথ কেবল পেন্ডুলামের মতো পরিবর্তন হয়েছে। শারজাহ স্টেডিয়ামজুড়ে শেষ ওভার পর্যন্ত ছিল অন্যরকম আমেজ। যে আমাজে শেষ হাসি হেসেছে আমিরাতের দর্শকরা।

এর আগে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন তানজিদ তামিম। পাওয়ার প্লেতে এদিন কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৬ রান করে বাংলাদেশ। প্রায় এক বছর আর ১৪ ইনিংস পর টি-টোয়েন্টিতে উদ্বোধনী জুটিতে ফিফটি পায় দল।

পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার আগেই ব্যক্তিগত ফিফটি করেন তামিম। তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে এমন কীর্তি গড়েন। ২৫ বলে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। তবে এর পর আর বেশি দূর এগোতে পারেননি। ৩৩ বলে ৫৯ রান করে ফিরে যান এই ওপেনার।

তিনে নেমে দারুণ ব্যাটিং করেন শান্তও। তার স্ট্রাইকরেট নিয়ে বেশ সমালোচনা হলেও এদিন উইকেটে এসেই শট খেলেন। তবে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১৯ বলে করেন ২৭ রান। একই পথে হেটেছেন তাওহীদ হৃদয়ও। দারুণ ব্যাটিং করা এই মিডল অর্ডার ব্যাটার সাজঘরে ফিরেছেন ফিফটি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে। তার ব্যাট থেকে আসে ২৪ বলে ৪৫ রান।

বাকিরা আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে ব্যাটিং করার চেষ্টা করেন লিটন। ৩২ বলে ৪০ রান করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। এ ছাড়া শেষদিকে দারুণ ক্যামিও খেলেছেন জাকের আলি। এই উইকেটকিপার ব্যাটারের ব্যাট থেকে ৬ বলে ১৮ রান এসেছে।


আরও খবর



আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে

প্রকাশিত:বুধবার ২১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারে নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বুধবার (২১ মে) পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, ২৬ শতাংশ সুদ নিয়ে ক্ষুদ্র ঋণ টিকে থাকতে পারবে না। এজেন্ট ব্যাংকের শাখা থেকে অর্ধেক সুদে ঋণ পাচ্ছেন গ্রাহক, কাজেই ধীরে ধীরে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে চড়া সুদের ক্ষুদ্র ঋণ বাজার থেকে ছিটকে পড়বে।

রিজার্ভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামী মাসে রিজার্ভ হবে ২৭-৩০ বিলিয়ন ডলার। এই রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারে নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। যার জন্য সময়ের প্রয়োজন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের ১৯ তারিখ পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ হাজার ৪৪৪ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২০ হাজার ৭ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।


আরও খবর



জাতিসংঘ ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

জাতিসংঘ প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। রয়টার্সের হাতে আসা একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপি অনুসারে, জাতিসংঘ সচিবালয় ৩.৭ বিলিয়ন ডলারের বাজেট ২০ শতাংশ কমানোর জন্য ৬ হাজার ৯০০ জনকে ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

এই নির্দেশনায় আগামী ১৩ জুনের মধ্যে কর্মীদের বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। জাতিসংঘের এই অর্থ সংকটের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের আংশিকভাবে সৃষ্ট আর্থিক সংকট অনেকটাই দায়ী। কেননা, দেশটি বিশ্ব সংস্থাটিকে বার্ষিক প্রায় এক-চতুর্থাংশ তহবিল প্রদান করে।

এমন একসময় এ নির্দেশনা দেওয়া হলো, যখন জাতিসংঘ তুমুল অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে, যার জন্য যুক্তরাষ্ট্রেরও দায় আছে। জাতিসংঘের মোট বার্ষিক বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশ তারাই দেয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন এরই মধ্যে যে বৈদেশিক সহায়তা কমিয়েছে, তাতে বিপদে পড়েছে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থাগুলো। এর পাশাপাশি জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দেনাও এখন প্রায় দেড়শ কোটি ডলারের কাছাকাছি।

জাতিসংঘের কন্ট্রোলার চন্দ্রমৌলি রামানাথনের নামে পাঠানো নথিটিতে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অনাদায়ী অর্থকে সংকটের কারণ হিসেবে দেখাননি। উল্টো বলেছেন, মার্চে ‘ইউএন৮০’ নামের একটি অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা শুরু হয়েছিল, এর অংশ হিসেবেই এ কাটছাঁটের দিকে হাঁটছে বৈশ্বিক সংস্থাটি। তহবিল কাটছাঁট ও কর্মী কমানোর এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে, নতুন বাজেটের শুরুতেই।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও চলতি মাসে কূটনীতিকদের সঙ্গে এক ব্রিফিংয়ে জানান, তিনি একটি বড় ধরনের কাঠামোগত সংস্কারের চিন্তা করছেন, যাতে বিভিন্ন বিভাগ একত্র করা, কিছু দপ্তর সরিয়ে নেওয়া এবং ব্যয় সাশ্রয়ের জন্য কর্মীদের অপেক্ষাকৃত কম খরচের শহরে স্থানান্তরের পরিকল্পনাও রয়েছে।


আরও খবর



বাজেটে কৃষি,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ জনগণকে হতাশ করেছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী বলেন, বাজেটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দে জনগণকে হতাশ করেছে। জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত ও মৌলিক অধিকার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। যার কারণে দারিদ্রের হারবেড়ে বিপুল সংখ্যক জনগোষ্টি দরিদ্র থেকে অতিদরিদ্র হয়ে যাবে। আমরা প্রতিবারই দেখি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ জিডিপির অনুপাতে খুবই কম। বিএসপি মনে করে মানবসম্পদ খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বাংলাদেশের ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড কাজে লাগাতে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। জিডিপির ২% এর নিচে এ বরাদ্দ। অথচ প্রয়োজন ছিলো অন্তত ৪%। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় শিক্ষা খাতে, বিশেষত কারিগরি শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ জরুরি। শিল্প-বাণিজ্যকে উৎসাহিত করা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে কোন নির্দিষ্ট রূপরেখা বা নীতি আমরা বাজেটে দেখছি না। বিদ্যুৎ-জ্বালানিতে ভর্তুকি কমানোতে নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর চাপ বাড়বে। সম্পূরক শুল্ক কমানোর প্রক্রিয়া এলডিসি উত্তরণে সহায়ক হলেও তা দেশীয় শিল্পের সুরক্ষায় চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে। ৩ জুন, মঙ্গলবার বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি’র জাতীয় স্থায়ী পরিষদের  সভায় বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি  এসব কথা বলেন।

বিএসপি চেয়ারম্যান আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই অভ্যুত্থানের অভিন্ন চেতনা হলো বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা। সকল দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ অর্ন্তবর্তী সরকার কঠোর হবে, এটাই জনগণ আশা করে। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া বৈষম্যমূলক। এতে যারা কর প্রদান করছেন, তাদের প্রতি অন্যায় করা হচ্ছে। এ ধরনের বিধান দুর্নীতিকে উৎসাহিত করবে। রাজনৈতিক সরকারগুলোও এরকম সুযোগ দিয়ে এসেছে। এ ক্ষেত্রে অর্šত্মবর্তী সরকারও একই আচরণ করবে, তা গ্রহণযোগ্য নয়।

তিনি বলেন, যদি কোনো বিশেষ  উদ্দেশ্যে না হয় তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য ১০০ কোটির ফান্ড তৈরি, ১৫০টি উপজেলায় স্কুল ফিডিং কর্মসূচি চালু, বাজেট ঘাটতি সহনীয় রাখা, সামাজিক নিরাপত্তা খাতের কিছু ভাতা বাড়ানো, কৃষি খাতে করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধি, সরকারি চাকুরিজীবীদের বিশেষ ভাতা দেয়াকে আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি।

তবে এ অর্ন্তবর্তী সরকার প্রচলিত রাজনৈতিক সরকারের বাজেটের ধরনকে অনুসরণ না করে নতুন এক উদাহরণ তৈরি করতে পারতো। যেখানে সকল প্রকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিশ্চিত হতো এবং স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পথে একটি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করা যেতো। তা করতে অর্ন্তবর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে।



আরও খবর



সামাজিক অবক্ষয় রোধে রেনেসাঁ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

সৈয়দ মোহাম্মদ শাকিল গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ:

মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের শাহ্-শের আলী গ্রীণ লাউঞ্জ এর সেমিনার সেকশানে রেনেসাঁ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের আয়োজনে গজারিয়ায় সামাজিক অবক্ষয় রোধকল্পে তরুণ, সুশীল সমাজ, শিক্ষক ও গণমাধ্যমের ভূমিকা ও করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায় ২৮ মে (বুধবার) বিকাল ৪ টায় শাহ-শের আলী গ্রীণ লাউঞ্জে রেনেসাঁ ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন গজারিয়া উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বনামধন্য শিক্ষক, স্বেচ্ছাসেবী, সামাজিক সংগঠক, সমাজকর্মী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ইলেকট্রনিক এবং প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক সহ নানা শ্রেণির পেশার ব্যক্তিবর্গ।

উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন রেনেসাঁ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান।

এসময় জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর রেজিস্ট্রার ইঞ্জি. সৈয়দ মোহাম্মদ শাকিল এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গজারিয়া থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শহিদুল ইসলাম সোনারগাঁ - গজারিয়া টুরিস্ট জোনের পুলিশ পরিদর্শক মোঃ দেলোয়ার হোসেন গজারিয়া ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি অধ্যক্ষ ইঞ্জি. মোঃ মামুন শরীফ গজারিয়া কলিম উল্লাহ্ বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যক্ষ খালেদা নাহার গজারিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহৃবায়ক মাহাবুল খাঁন গজারিয়া উপজেলা কৃষক দলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মাজেদ মেম্বার গজারিয়া উপজেলা বিএনপি সদস্য হারুন অর রশীদ দেওয়ান ভোরের আলো তরুণ সংঘ সভাপতি ইঞ্জি. দিদার আলম।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে অনান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গুয়াগাছিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক কামাল সাঈদ গজারিয়া উপজেলা কিন্ডারগার্ডেন এসোসিয়েশন সভাপতি ফজলুল হক নয়ন তেতুইতলা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ইলিয়াস সাদেক স্বপন পরিবেশ রক্ষা উন্নয়ন কমিটি সভাপতি মোঃ হোসাইন গজারিয়া উপজেলা প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক শেখ নজরুল ইসলাম মেঘনা উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি আব্দুল মালেক গজারিয়া সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ইন্সট্রাক্টর ইঞ্জি. নূরে আলম হোসেন গজারিয়া উপজেলা সমাজকর্মী ও সংগঠক ইউসুফ আলী দেওয়ান গজারিয়া যুবদল নেতা শাহাদত হোসেন পান্নু সহ প্রমূখ।


আরও খবর