Logo
শিরোনাম

দরিদ্র দেশগুলোর রোগীদের ভালো চিকিৎসা সেবা দিতে উন্নত দেশগুলোকে আহবান

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

সুইজারল্যান্ডের মন্ট্রিলে বিশ্ব স্বাস্থ্য কর্তৃক আয়োজিত ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বব্যাপী রোগীদের চিকিৎসা নিরাপত্তার উপর ৫ম আন্তর্জাতিক মিনিস্ট্রিয়াল সম্মেলনে বিশ্বের ৮০টি দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীবর্গের সাথে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি অংশ নিয়েছেন। সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি H.E. Mr. Alian Berset সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক Tedros Adhanom Ghebreyesus সভাপতিত্ব করেন

সকালে সম্মেলনের শেষ দিবসের আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি।

সম্মেলনের শেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তাঁর বক্তবে বিশ্ব স্বাস্থ্যখাতের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেছেন, “বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র ও অসহায়। দরিদ্র দেশগুলো নানারকম খাদ্য সমস্যায় ভোগার পাশাপাশি খুব একটা মানসম্মত চিকিৎসা সেবা পায় না। এজন্য উন্নত দেশগুলোর উচিৎ অপেক্ষাকৃত সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র দেশগুলোর স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে আরো বেশি ও কার্যকর ভূমিকা রাখা। দরিদ্র দেশগুলোর রোগীদের মানসম্মত চিকিৎসা সেবা দিতে উন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে এগিয়ে আসতে হবে। দরিদ্র দেশগুলো হাসপাতালের অবকাঠামো নির্মাণ, উন্নত যন্ত্রপাতি কেনা ও প্রশিক্ষণ সেবা বৃদ্ধি করতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।”

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরনার্থী সংকটের বিষয়টি তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সম্মেলনে আগত ৮০টি দেশের মন্ত্রীবর্গসহ বিশেষ করে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি H.E. Mr. Alian Berset এর উদ্দেশ্যে বলেন, “বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরনার্থী প্রবেশ করেছিল ১০ লাখের মত। এখন সেই জনগোষ্ঠী সংখ্যায় বৃদ্ধি পেয়ে ১৪ লাখে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল ধ্বংস হচ্ছে সেখানে। এত বড় শরনার্থী শিবিরের স্বাস্থ্যসেবা দেয়া দূরূহ কাজ। এই শরনার্থীরা দিন দিন স্থানীয় লোকজনের প্রতি আক্রমনাত্মক হয়ে উঠেছে। যা সামলাতে দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাঁদের নিজ দেশ মায়ানমারে ফেরত পাঠাতে সুইজারল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশের সহযোগিতা একান্ত জরুরি।"

বিভিন্ন দেশের হাসপাতালে রোগীদের সেবা বৃদ্ধি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবল, জবাবদিহিপুর্ণ হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা, সচেতনতা বৃদ্ধি করা, তথ্যের আদান-প্রদান করার উপর জোর দেন।

সম্মেলনে অংশ নেয়া নেতৃবৃন্দ কভিড-১৯ এর করণীয় পরবর্তী বিষয়সমূহ নিয়ে আলোচনা করেন এবং ২০২১-২০৩০ সাল ভিত্তিক একশন প্লান বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।

সম্মেলনে জাপান, সৌদি আরব, ইতালি, সিংগাপুর, মালেয়েশিয়া, হাঙ্গেরি, শ্রীলঙ্কা, ইরাক, কেনিয়া, জিম্বাবুয়ে, মোজাম্বিক, লিবিয়া, নামিবিয়া, পরতুগাল, আরব আমিরাত সহ ৮০ টি দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি বর্গ অংশ নেন।


আরও খবর



ছায়াবিতান সোসাইটির মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

কু‌মিল্লা ব্যুরো : কুমিল্লাস্থ ছায়াবিতান সোসাইটির বার্ষিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শনিবার বি‌কে‌লে কুমিল্লা শহরতলীর দৌলতপুর ছায়াবিতান কো- অপারেটিভ  হাউজিং সোসাইটির ৫১তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও  মতবিনিময় সভা সোসাইটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। 

সোসাইটির সভাপতি ও  কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সোসাইটির সদস্য  জনাব মো: গিয়াস উদ্দিনের সঞ্চালনায়-

এ  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব (অব:) ও সোসাইটির সম্মানিত সদস্য  এন এম জিয়াউল আলম,   

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) পংকজ বড়ুয়া,মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক  শিহাব উদ্দিন আহমেদ বাবু। এসময় উপস্থিত ছিলেন অবসর প্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ জনাব মো: আবু মুসা চৌধুরী, অব: জেলা শিক্ষা অফিসার জনাব মো: আবদুস সালাম মিয়া, সোসাইটির সম্পাদক এএম মামুনুর রশিদ (অপু) সহসম্মানিত অতিথিবৃন্দ, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যগণ, সোসাইটির সম্মানিত সদস্যবৃন্দ রা।

 উল্লেখ্য ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ছায়াবিতান সোসাইটি সরকারি চাকুরীজীবিদের আবাসিক সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালে সরকারিভাবে  কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার  দৌলতপুর মৌজায় ৯.৮৭ একর জায়গা বরাদ্ধ পেয়ে আবাসিক কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে এ সোসাইটির সদস্য সংখ্যা ১২৯  জন।


আরও খবর



ফুলবাড়িতে, তুলার চাষের বাম্পার ফলন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৫২জন দেখেছেন

Image

উত্তম কুমার মোহন্ত, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) :

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে,তুলা চাষের বাম্পার ফলন কৃষকদের মুখে হাসি এবারে আবহাওয়ার প্রতিকূলতা অন্যান্য আবাদের তুলুনায় উৎপাদন খরচ কম। কম খরচে অধিক লাভ। সেই কারণে কৃষকরা এখন তুলা চাষে ব্যস্ত।আশানুরূপ দাম পাওয়ার কারণে কৃষকদের চাহিদা বেড়েছে তুলা চাষের দিকে। বর্তমানে কৃষকদের কাছে তুলা চাষাবাদ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ফুলবাড়ী উপজেলা তুলা উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী এবছর উপজেলায় ১৬৫ হেক্টর জমিতে ২৪০জন তুলা চাষ করেছে গত বছরের তুলনায় এবারে তুলার দাম বেশি থাকায় লাভবান হচ্ছে প্রান্তিক তুলা চাষিরা। অনুকূল আবহাওয়া ও হাইব্রিড রুপালি-১জাতের বীজ ভালো হত্তয়ার কারণে এবারে তুলার বাম্পার ফলন হয়েছে। পাশাপাশি সরকারি ভাবে সম্প্রসারিত তুলা চাষ প্রকল্পের বিভিন্ন প্রোণোদনা ও উপজেলা তুলা উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের পরামর্শে চলতি মৌসুমে তুলা চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে।

উপজেলা তুলা উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ও কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে অন্যান্য বছরের চেয়ে এবারে তুলার বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখাযায় তুলার বাম্পার ফলনের জন্য কৃষক কৃষাণীর মুখে হাসি তুলার সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করছেন আবার কেউবা তুলা বেচাকেনা নিয়ে ব্যস্ত। কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়,তুলা চাষ করতে অফিস থেকে প্রশিক্ষণ,সার ঝৃণ প্রদান করার এবারে তুলার বাম্পার ফলন হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এবারে দাম ২৪৪টাকা বেশি হত্তয়ায় প্রতি মন ৩৮০০টাকা বিক্রি হচ্ছে।

নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কুরুষা ফেরুষা এলাকায় এক তুলা চাষির সাথে কথা বলে জানাজায়, ফুলবাড়ী তুলা উন্নয়ন বোর্ড থাকি সার বীজ,ঋণ সহায়তা পেয়ে ১৫বছর থাকি এই তলা চাষ করে আসছি এবারেও তুলা অফিসের কর্মকর্তাদের পরামর্শে ২ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করেছি আল্লাহরহতে এবার আবাদ ভালো হয়েছে দামতো ভালো এইজন্য খুব ভালো লাগতেছে।

বগুড়া থেকে আসা তুলা ব্যবসায়ী জানান, প্রতিবছরই আমরা এই এলাকার কৃষকদের কাছ থেকে ন্যায্য দামে তুলা ক্রয়করে থাকি। শুধু এই এলাকা নয় আমরা উত্তর বঙ্গের সমস্ত তুলা আর মাথা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ক্রয় করে থাকে যেটি এস আলম গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান।এখান থেকে তুলা ক্রয়করে বগুড়ায় নিয়ে যাই সেখান থেকে আবার ঢাকা গাজীপুরের স্পিনিং মেইলে সুতা তৈরি করে এই সুতা দিয়ে বিভিন্ন প্রকার পোশাক তৈরি করে থাকি। এছাড়া আমরা তুলা উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকদের আগাম বিনা সুদে ঋণ প্রদান করে থাকি।

উপজেলা তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা জনাব লুৎফর রহমান জানান, ফুলবাড়ী উপজেলায় এবছরে ১৭২হেক্টর জমিতে তুলা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা থাকলেও ১৬৫হেক্টর জমিতে তুলা চাষ হয়েছে।

তুলার বাম্পার ফলনের জন্য সার, বীজ প্রশিক্ষণ সহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। ০১৭১৯৬১৬২৪৫


আরও খবর



রাণীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার,বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরে প্রায় ২২শ‘কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরনের উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় বিনা মূল্যে আউশ ফসলের ধানের বীজ,পাট বীজ ও সার বিতরনের উদ্ধোধন করেন নওগাঁ-৬,(আত্রাই-রাণীনগর) আসনের এমপি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন হেলাল।

রাণীনগর উপজেলা পরিষদ চত্বরে কৃষি বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ দুলু,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হুসেইন,সহকারী কমিশনার(ভূমি) হাফিজুর রহমান,উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জারজিস হাসান মিঠু,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম,অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা হক ও সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌছ কানিজ প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান,উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২১শ‘কৃষকদের মাঝে আউশ ধানের বীজ,সার এবং ২০জন কৃষকের মাঝে পাট বীজ বিতরনের উদ্ধোধন করা হয়।


আরও খবর



মেট্রোরেলের শেষ চালান নিয়ে মোংলা বন্দরে' এমভি ভেনাস ট্রাম্প

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

এম.পলাশ শরীফ, বাগেরহাট:

মোংলা বন্দরে মেট্রোরেলের শেষ চালান নিয়ে নোঙ্গর করেছে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এমভি ভেনাস ট্রাম্প। এতে  ৪টি রেলওয়ে কোচ ও ২টি ইঞ্জিন রয়েছে। মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে জাপানের কোবে বন্দর থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি আজ রোববার (১২ মার্চ) বিকেল ৪টায় মোংলা বন্দরের ৮ নম্বর জেটিতে নোঙ্গর করে।

 এমভি ভেনাস ট্রাম্পের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট এনশিয়েন্ট স্টিম শিপ কোম্পানির ব্যবস্থাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 তিনি জানান, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জাপানের কোবে বন্দর থেকে মেট্রোরেলের ৪টি রেলওয়ে কোচ ও ২টি ইঞ্জিন নিয়ে মোংলা বন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে জাহাজটি। জাহাজটিতে কোচ ও ইঞ্জিনসহ ৭৮ প্যাকেজের ৩৫৬ দশমিক ৮৬১ মেট্রিক টন ওজনের যন্ত্রপাতি এবং বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি রয়েছে। জাহাজ থেকে এ সব পণ্য খালাসের পরপরই নদী পথে লাইটার জাহাজে করে পাঠানো হবে ঢাকায়। এরপর উত্তরার দিয়াবাড়ি মেট্রোরেলের ডিপোতে এগুলো নেওয়া হবে।

মোংলা বন্দর কতৃপক্ষের হারবার মাষ্টার ক্যাপটেন শাহিন মজিদ জানান, এ পর্যন্ত জাপান থেকে ১৫টি জাহাজে করে মেট্রোরেলের ২৪টি সেটে ১৪৪টি কোচ ও ২টি ইঞ্জিন এসেছে মোংলা বন্দরে। মোট ১৪৪টি কোচ-ইঞ্জিনের মধ্যে কোচ ৯৬টি আর ইঞ্জিন হলো ৪৮টি। তিনি আরো বলেন, মেট্রোরেলের প্রথম চালান আসে গত বছরের ২৮ মার্চ। প্রথম চালানে এসেছিল ৬টি রেলওয়ে কোচ। আজ ৪টি রেলওয়ে কোচ ও ২টি ইঞ্জিন আসার মধ্য দিয়ে শেষ হলো মেট্রোরেলের শেষ চালানের পণ্যের আমদানি। মেট্রোরেলের সব মালামাল মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি, খালাস ও পরিবহন হয়েছে।


আরও খবর



কালকিনিতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৬ বসতঘড় পুড়ে ছাই

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

কালকিনি (মাদারীপুর) সংবাদদাতা :

মাদারীপুরের কালকিনিতে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৬ টি বসতঘড়সহ আসবা জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে করে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে রান্না ঘরের চুলার আগুন থেকে এ আগুনের সুত্রপাত ঘটেছে বলে ভুক্তভোগী পরিবার সুত্রে জানাগেছে।

ভুক্তভোগী পরিবার ও ফায়ার সার্ভিস অফিস সুত্রে জানাগেছে, উপজেলার কয়ারিয়া এলাকার রামারপোল-নামার চর গ্রামের কাজী বাড়িতে একটি রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুন লাগে। এই আগুন মুহুর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে করিম কাজী, রহিম কাজী, ছালাম কাজীসহ ৬টি বসত ঘর ও ঘরের বিভিন্ন মুল্যবান জিনিসপত্র পুড়ে নিশ্চিহৃ হয়ে যায়। পরে আগুনের লেলিহান শিখা দেখে কালকিনি ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে স্থানীয়দের সহযোগীতা ঘন্টাব্যাপী প্রানপন চেষ্ঠা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়।

ভুক্তভোগী ছালাম কাজীসহ বেশ কয়েকজন বলেন, আগুন আমাদের সব নিঃস্ব করে দিয়ে গেছে। এখন আমরা পরিবার নিয়ে যাব কোথায়। আমরা বসবাড়ি হারিয়ে এখন পরিবার নিয়ে খোলা আকাশের নিচে আছি।

কয়ারিয়া ইউপির আ.লীগের সাধারন সম্পাদক কামরুল হাসান মন্টু বলেন, চুলা থেকে আগুন লেগে প্রায় ৬/৭টি পরিবার শেষ হয়ে গেল। বিষয় খুবই দুঃখজনক। আমরা প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করছি।

উপজেলা ফায়ার সার্ভিস অফিসের কর্মকর্তা মোঃ খোকন জানান, উপজেলা সদর থেকে কয়ারিয়া এলাকা অনেক দুরে বিধায় আমরা ঘটনাস্থলে যেতে যেতে বেশ কয়েটি ঘর পুড় গেছে। তবে অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে আমরা সক্ষম হয়েছি। তা না হলে পুড়ো গ্রাম চলে যেত।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিংকি সাহা বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহযোগীতা করা হবে। 


আরও খবর