Logo
শিরোনাম

দরিদ্র দেশগুলোর রোগীদের ভালো চিকিৎসা সেবা দিতে উন্নত দেশগুলোকে আহবান

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

সুইজারল্যান্ডের মন্ট্রিলে বিশ্ব স্বাস্থ্য কর্তৃক আয়োজিত ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বব্যাপী রোগীদের চিকিৎসা নিরাপত্তার উপর ৫ম আন্তর্জাতিক মিনিস্ট্রিয়াল সম্মেলনে বিশ্বের ৮০টি দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীবর্গের সাথে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি অংশ নিয়েছেন। সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি H.E. Mr. Alian Berset সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক Tedros Adhanom Ghebreyesus সভাপতিত্ব করেন

সকালে সম্মেলনের শেষ দিবসের আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি।

সম্মেলনের শেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তাঁর বক্তবে বিশ্ব স্বাস্থ্যখাতের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেছেন, “বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র ও অসহায়। দরিদ্র দেশগুলো নানারকম খাদ্য সমস্যায় ভোগার পাশাপাশি খুব একটা মানসম্মত চিকিৎসা সেবা পায় না। এজন্য উন্নত দেশগুলোর উচিৎ অপেক্ষাকৃত সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র দেশগুলোর স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে আরো বেশি ও কার্যকর ভূমিকা রাখা। দরিদ্র দেশগুলোর রোগীদের মানসম্মত চিকিৎসা সেবা দিতে উন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে এগিয়ে আসতে হবে। দরিদ্র দেশগুলো হাসপাতালের অবকাঠামো নির্মাণ, উন্নত যন্ত্রপাতি কেনা ও প্রশিক্ষণ সেবা বৃদ্ধি করতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে।”

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরনার্থী সংকটের বিষয়টি তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সম্মেলনে আগত ৮০টি দেশের মন্ত্রীবর্গসহ বিশেষ করে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি H.E. Mr. Alian Berset এর উদ্দেশ্যে বলেন, “বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরনার্থী প্রবেশ করেছিল ১০ লাখের মত। এখন সেই জনগোষ্ঠী সংখ্যায় বৃদ্ধি পেয়ে ১৪ লাখে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল ধ্বংস হচ্ছে সেখানে। এত বড় শরনার্থী শিবিরের স্বাস্থ্যসেবা দেয়া দূরূহ কাজ। এই শরনার্থীরা দিন দিন স্থানীয় লোকজনের প্রতি আক্রমনাত্মক হয়ে উঠেছে। যা সামলাতে দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাঁদের নিজ দেশ মায়ানমারে ফেরত পাঠাতে সুইজারল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশের সহযোগিতা একান্ত জরুরি।"

বিভিন্ন দেশের হাসপাতালে রোগীদের সেবা বৃদ্ধি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবল, জবাবদিহিপুর্ণ হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা, সচেতনতা বৃদ্ধি করা, তথ্যের আদান-প্রদান করার উপর জোর দেন।

সম্মেলনে অংশ নেয়া নেতৃবৃন্দ কভিড-১৯ এর করণীয় পরবর্তী বিষয়সমূহ নিয়ে আলোচনা করেন এবং ২০২১-২০৩০ সাল ভিত্তিক একশন প্লান বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।

সম্মেলনে জাপান, সৌদি আরব, ইতালি, সিংগাপুর, মালেয়েশিয়া, হাঙ্গেরি, শ্রীলঙ্কা, ইরাক, কেনিয়া, জিম্বাবুয়ে, মোজাম্বিক, লিবিয়া, নামিবিয়া, পরতুগাল, আরব আমিরাত সহ ৮০ টি দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি বর্গ অংশ নেন।


আরও খবর



বেড়েছে শীতের তীব্রতা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পঞ্চগড়ে ফের ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নেমেছে। তাপমাত্রার এ ওঠানামায় বেড়েছে শীতজনিত রোগ। শীতে আবহাওয়া শুষ্ক থাকায় জ্বর, সর্দি, কাঁশিসহ শীতজনিত রোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় ঘরে ঘরেই আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা শতকরা ৯৯ ভাগ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ।

জানা যায়, সোমবার (১৩ জানুয়ারি) তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদিনের মতোই হালকা কুয়াশা ভেদ করে রোদ উঠেছে। শীতের কারণে আয় রোজগার কমেছে নিম্নআয়ের মানুষদের। ঠিকমতো কাজে যেতে না পারায় দুর্ভোগে পড়েছেন ভ্যানচালক, পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন, তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। এই মেঘলা দিনে রয়েছে কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস। আবার রোদ উঠলেও সকালে কনকনে শীত হাড় কাঁপাচ্ছে। এমন শীতে পরিবারের কেউ না কেউ জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্টসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।

এ বিষয়ে জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ বলেন, দুদিন তাপমাত্রা বাড়ার পর আজকে আবার তাপমাত্রা কমে ৯ ডিগ্রির ঘরে এসেছে। এ তাপমাত্রায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। মঙ্গলবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে আশঙ্কা করছি। গতকাল সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




মাধ্যমিক পাশেই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অধ্যক্ষ সোহাগ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগীদের একজন অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান সোহাগ। মানুষ ঠকিয়েই শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। প্রতারণা যেন তার পারিবারিক ঐতিহ্য! ভাগ্য তার এতটাই সুপ্রসন্ন যে, উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেই তিনি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অধ্যক্ষ। মিষ্টভাষী সোহাগের বহুমুখী প্রতারণায় সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন তারই ব্যবসায়িক অংশীদারসহ গ্রামের সহজ-সরল অনেক মানুষ। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এপিএস হাফিজুর রহমান লিকু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আমির হোসেন আমুর সঙ্গে সখ্যের সুযোগে বিগত সরকার আমলে বেপরোয়া ছিলেন সোহাগ। পরিবর্তিত পরিস্থিতির পরও হাফিজুর রহমান লিকুর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলার মধু সিটির ১০ তলা বাড়ির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন এই সোহাগ। অভিযোগ রয়েছে, লিকুর সব অবৈধ সম্পদের দেখভালের পাশাপাশি নগদ টাকাও গচ্ছিত রয়েছে সোহাগের কাছে। জাল ও ভুয়া সনদে অধ্যক্ষ হওয়ার বিষয় স্বীকার করে বিগত সময়ে গণমাধ্যমের কাছে ক্ষমা চাওয়ার পরও ক্ষমতার দাপটে শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা অধিদপ্তর, ইউজিসি কেউই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেনি। এমনকি ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার একাধিক মামলার আসামি হয়েও প্রকাশ্যে ঘুরছেন সোহাগ।

রাষ্ট্রক্ষমতার পালাবদল হলে রাতারাতি ভোল পালটান প্রতারক সোহাগ। কৌশলে রাজনৈতিক পরিচয় লুকিয়ে তিনি বর্তমান সরকারের কাছের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে দাপট দেখানো অব্যাহত রেখেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বন্ধ করে দেওয়া একটি স্কুল পুনরায় অনুমোদনের জন্য আবেদন করেন তিনি। অথচ স্কুলটির প্রকৃত মালিকরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পুনরায় চালু করার। সোহাগ ও তার সহযোগীদের থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে কোনোরকম পরিদর্শন ছাড়াই ত্বরিতগতিতে একটি রেস্টুরেন্টের ঠিকানায় স্কুলটির অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। ইসলামপন্থি কয়েক নেতাকে নিয়ে সোহাগ এই স্কুল ঘিরে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মহাপরিকল্পনা করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। রাজধানীসহ সারা দেশে স্কুলটির শাখা খুলে প্রতিটি শাখা থেকে অনুদানের নামে এ টাকা আত্মসাতের ফন্দি এঁটেছেন সোহাগ।


আরও খবর

পদোন্নতি পেলেন মাভাবিপ্রবির ২৩ শিক্ষক

সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




মুনাফার হার বাড়ছে সঞ্চয়পত্রে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মুনাফার এ হার বাড়ছে অন্তত ১ শতাংশ। তবে, সাড়ে ৭ লাখ টাকা বা এর কম বিনিয়োগকারীরা মুনাফা কিছুটা বেশি পাবেন।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোর মুনাফার হার পুনর্নির্ধারণ সংক্রান্ত প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর বলে বিবেচনা করা হবে সঞ্চয়পত্রের এই নতুন মুনাফার হার। ৫ বছর ও ২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের গড় সুদের হার (সর্বশেষ ছয় মাসের নিলামের ভিত্তিতে) অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে এ মুনাফা। তবে, সাড়ে সাত লাখ টাকা বা এর কম বিনিয়োগকারীদের হিসাবে সর্বোচ্চ ৫০ বেসিস পর্যন্ত প্রিমিয়াম যোগ হবে। এতে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কিছুটা বেশি মুনাফা পাওয়া যাবে।

নতুন পদ্ধতি প্রয়োগ করে জানুয়ারি থেকে আগামী জুন পর্যন্ত সময়ের জন্য সঞ্চয়পত্রের সম্ভাব্য মুনাফার হার নির্ধারণ করেছে সরকার। সেই হিসাবে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা বা এর কম বিনিয়োগকারীদের মুনাফার হার দাঁড়াবে ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ। এর বেশি অঙ্কের বিনিয়োগকারীদের মুনাফার হার দাঁড়াবে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। বর্তমানে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে মুনাফা হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ।

এ ছাড়া তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে সম্ভাব্য মুনাফার হার ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ। এক্ষেত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ। বর্তমানে এ স্কিমে মুনাফার হার হচ্ছে ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ।

নতুন প্রজ্ঞাপন জারি হলে পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে সাড়ে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে মুনাফা পাওয়া যাবে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ হারে। আর সাড়ে সাত লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফা পাওয়া যাবে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ হারে। বর্তমানে এ স্কিমে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ।


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীদের পিঠা উৎসব

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানীর লালমাটিয়ায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষাথীদের উদ্যোগে দিনভর পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার লালমাটিয়া ভয়েজ স্কুল মাঠে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

পিঠা উৎসবের আয়োজন নিয়ে এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান জানান, বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। পিঠা উৎসবে শিক্ষার্থীরা তাদের আনন্দ উপভোগ করতে নিজেরাই পিঠা উৎসবে পিঠার স্টল দিয়েছে। স্টলে রাখা প্রতিটি পিঠা তারা রাতভর কষ্ট করে তৈরি করে আজকে তা ষ্টলে তুলেছে। আমরা চাই আমাদের মতো প্রতিটি শিক্ষাঙ্গন শিক্ষার্থীদের মাঝে বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে কাজ করবে।

শিক্ষার্থীদের পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন, এভোরেজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিভাবক লালমাটিয়া এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। 


আরও খবর

পদোন্নতি পেলেন মাভাবিপ্রবির ২৩ শিক্ষক

সোমবার ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এক মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০৮ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলতি বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজার ১০০ জন আহত হয়েছেন।মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

নিহত ৬০৮ জনের মধ্যে নারী ৭২ জন ও শিশু ৮৪ জন। এ ছাড়া ২৭১ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছ, যা মোট নিহতের ৪৩ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিহতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৬১ জন ঢাকা বিভাগের। সবচেয়ে কম ৩০ জন বরিশাল বিভাগে।

এ ছাড়া একক জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা জেলায় এবং সবচেয়ে কম অর্থাৎ পঞ্চগড় জেলায় কোনো মৃতু ঘটেনি।

দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, বেপরোয়া গতি, চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা, ট্রাফিক আইন না মানা, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাসহ বেশি কিছু বিষয় উল্লেখ করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

প্রতিবেদনটি নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫