Logo
শিরোনাম

নাবিকদের নিয়ে আমিরাতের বন্দরে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

সোমালিয়ান জলস্যুদের হাতে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার ৯ দিন পর অবশেষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়া বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে ভেড়ে জাহাজটি।

এসময় নাবিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর। এছাড়াও ১৫ সদ্যের প্রতিনিধি দলে আছেন কেএসআরএম (কবির) গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহরিয়ার জাহান আরাফাত।

এর আগে, রোববার (২১ এপ্রিল) এমভি আবদুল্লাহ ওই বন্দরের বহির্নোঙরে নোঙর করেছিল। কিন্তু বন্দরে জায়গা না থাকায় জাহাজটির বন্দরে পৌঁছাতে বিলম্ব হয়।

কেএসআরএম গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন। কিন্তু এই মুহুর্তে তারা চাইলে বাইরে আসতে পারবেন না। কারণ, আরব আমিরাতে প্রবেশের জন্য এখনও তাদের ভিসা হয়নি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ভিসার জন্য আবেদন করা হবে।

জাহাজের মালিকপক্ষ জানায়, এখন জাহাজের কয়লা খালাসের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এরপর নতুন করে কার্গো ভর্তি করার পর দেশে ফেরার প্রস্তুতি নেওয়া হবে।

এদিকে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে দেশটির আজমান প্রদেশে বাংলাদেশ মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেএসআরএম গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহরিয়ার জাহান।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। জলদস্যুরা জাহাজে ‍উঠে নাবিকদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় নিয়ে যেতে বাধ্য করে। একপর্যায়ে সুবিধাজনক স্থানে জাহাজটি নোঙর করায় দস্যুরা। এরপর মুক্তিপণের বিষয়ে দেনদরবার শুরু হয়। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় বিকেলে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি তারা ছেড়ে দেয়।


আরও খবর

নিজের বিরুদ্ধে তদন্ত চাইলেন টিউলিপ

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

গত ২০/১২/২০২৪ ইং তারিখে শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের এক প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্টিত হয় সংগঠনটির নিজস্ব কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। উক্ত সম্মেলনে সর্ব সম্মতিক্রমে মোঃ রেজাউল কবির দিপুকে সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাংবাদিক সেলিম লালু, সধারণ সম্পাদক নুরুল আল-আমিন (সম্রাট), সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মাঈদুল ইসলাম,সহ মহিলা সম্পাদক রোকসানা মনোয়ার এবং মোঃ জাহিদুল ইসলাম (রাজু) দস্তুর সম্পাদক নির্বাচিত হন।

কেন্দ্রীয় পূর্ণনাঙ্গ কমিটিগঠন করা হয় প্রযোজনে এই কমিটির আকার আরো বৃদ্ধি করা যাবে। এই কমিটি ছাড়া কোন জেলা/মহানগর/পৌরসভা/উপজেলা অন্য কেউ কমিটি দিলে তাহা অবৈধ বলিয়া ঘোষণা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। এই নতুন কমিটির মাধ্যমে শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ পরিচালিত হবে সর্ব সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সংগঠনটির নামে অবৈধ ভাবে পদ ব্যবহার করলে তাহার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থ নেওয়া হবে। এই সংগঠনকে আরো গতিশীল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ নব কমিটির দপ্তর সম্পাদক মোঃ আহিদুল ইসলাম (রাজু) স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান হয়।


আরও খবর



কড়া শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

প্রকাশিত:শনিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি যেন থামছেই না। শত্রু-মিত্র নির্বিচারে সবাইকে সমানে হুমকি দিয়ে চলেছেন তিনি। কানাডা, মেক্সিকো, চীন ও ভারতের পর এবার তার শুল্ক হুমকির তালিকায় যোগ হলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নাম। যদিও ঐতিহ্যগতভাবে ইউরোপের ২৭টি দেশের এই জোট মার্কিন মিত্র। খবর আলজাজিরার।

আগামী ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের মসনদে বসবেন ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার কয়েক সপ্তাহ আগেই ইউরোপকে বড় ধরনের শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়ে রাখলেন তিনি। বললেন, ইইউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বিশাল’ বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর জন্য মার্কিন তেল ও গ্যাস না কেনে, তাহলে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সামাজিক মাধ্যমে দেয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, ইউরোপকে মার্কিন তেল ও গ্যাস বিশাল পরিমাণে কিনতে করতে হবে। অন্যথায়, ‘পুরোপুরি ট্যারিফ আরোপ হবে’ বলে সতর্ক করেন তিনি।

ট্রাম্পের নিজের সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মের নাম ট্রুথ সোশ্যাল। সেখানে তিনি এক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বলেছি, আমাদের তেল ও গ্যাস বৃহৎ পরিসরে কিনে তাদের বিশাল ঘাটতি পূরণ করতে হবে। অন্যথায়, পুরোপুরি ট্যারিফ!’

এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর ফ্লোরিডার মার-আ-লাগোতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতীয় পণ্যের ওপর অধিক হারে ট্যাক্স আরোপের হুমকি দেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতের আমদানি করা নির্দিষ্ট কিছু মার্কিন পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপের জবাবে এই হুমকি দেন তিনি।


আরও খবর



বিএনপি-জামায়াতের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি মামুনুল হকের

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপি-জামায়াতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলামিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য থাকবে। বিএনপি ও জামায়াতের কারণে তার যদি ব্যত্যয় ঘটে- জাতির কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হবে। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে এসব কথা বলেন তিনি।

মামুনুল হক বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশে আমরা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাই। সেটা হলো আল্লাহর দ্বীনকে বিজয় করা। ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন লক্ষ্য ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা। এতে ইসলামিক দলগুলোর আলাদা স্বকীয়তা থাকতে পারে। এটি প্রতিটি সংগঠনের বৈশিষ্ট্য। তবে খেলাফত প্রতিষ্ঠায় কারও ভিন্নতা থাকতে পারে না।  তিনি বলেন, ‘আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের অভিন্ন লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এ জন্য ইসলামিক দলগুলোর মধ্যে অতীতের তিক্ততা পেছনে ফেলে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে চাই। বাস্তবতা সামনে রেখে আমাদের ঐক্যের ভিত গড়ে তুলতে হবে।

মামুনুল হক আরও বলেন, ‘বর্তমান বাস্তবতায় আমাদের অভিন্ন শত্রু ভারত। তাদের আধিপত্যবাদ রুখে দিতে হবে। এ জন্য ইসলামিক দলগুলোর অভিন্ন ভূমিকাও দরকার। আজ সকাল সাড়ে ৯টায় দ্বাদশ অধিবেশনের উদ্বোধন করেন খেলাফত মজলিসের উপদেষ্টা ও সাবেক আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিসের আমিরে মজলিস আব্দুল বাছিত আজাদ। 


আরও খবর



৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার ৯০ শতাংশ সফল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বললেন, দেশের বর্তমান অবস্থা অনেকটাই স্থিতিশীল এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অনেক উন্নতি ঘটেছে। তিনি দেশ পরিচালনায় গত পাঁচ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার ৯০ শতাংশ সফল বলেও উল্লেখ করেছেন।

দেশের একটি অনলাইন মিডিয়াকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ দাবি করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব।

অন্তর্বর্তী সরকারের পাঁচ মাসের পরিচালনায় দেশের সার্বিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, আমরা দেশের অশান্ত সময়টা পার করেছি।

এখন দেশ অনেকটাই স্থিতিশীল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অনেক উন্নতি ঘটেছে। অর্থনীতির চাকা সচল হয়েছে। আমলাতন্ত্রেও আমরা স্থিতিশীল অবস্থা ফিরিয়ে এনেছি, যদিও কিছু কিছু জায়গায় এখনও উত্তেজনা চলছে। সব মিলিয়ে দেশ পরিচালনায় গত পাঁচ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারকে আমি একশোর মধ্যে ৯০ ভাগ সফল বলে মনে করি। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদসহ অর্থনীতির উন্নতির প্রসঙ্গ টেনে প্রেসসচিব বলেন, আপনি যদি রিজার্ভের কথা বলেন এটা কিন্তু দ্রুত বাড়ছে। অর্থনীতির দিকে তাকান, যে খারাপ সময়ের মধ্যে আমরা গিয়েছিলাম, তার উন্নতি ঘটেছে। গত তিন-চার মাসের রপ্তানির দিকে লক্ষ্য করুন, এটা খুব গতিশীল। সেপ্টেম্বরে ৭ শতাংশ, অক্টোবরে ২১ শতাংশ, নভেম্বরে এসে ১৬ শতাংশ রপ্তানি বেশি হয়েছে।

আমরা আশা করছি, ডিসেম্বরের শেষে একটা ভালো প্রবৃদ্ধি হবে। আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা যদি বলি, সেখানে দেখা যাচ্ছে গত বছরের মতোই পরিস্থিতি বিরাজ করছে এখন।

আইনশৃঙ্খলার বর্তমান পরিস্থিতি সন্তোষজনক কি না প্রশ্নে প্রেসসচিব বলেন, এ বিষয়ে সন্তুষ্ট হওয়া যায় না। কারণ, আমরা তো চাই অপরাধ আরও কম হোক।

নির্বাচন ইস্যুতে তিনি জানান, দুটো সময়সীমার মধ্যে সিদ্ধান্তটা এগিয়ে নিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ন্যূনতম একটা সংস্কার করে নির্বাচন দিলে সেটা আগামী ডিসেম্বরে এবং আরও বেশি সংস্কার চাইলে সময়টা আরো ছয় মাস এগোতে পারে।

শফিকুল আলম বলেন, গোটা বিষয়টা নির্ভর করছে সংস্কার নিয়ে সংলাপটা কেমন হবে, আমরা কতটা সংস্কার করতে চাচ্ছি তার ওপর। সংস্কার তো চলমান প্রক্রিয়া। বিষয়টা এমন না যে, এক-দেড় বছরের মধ্যে আমাদের প্রয়োজনীয় সব সংস্কার শেষ হয়ে যাবে। নির্বাচিত সরকার এলে তারা এই সংস্কার আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন। তবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনটা নিশ্চিত করাই এখন প্রধান কাজ। এই সংস্কারটা আগে করতে হবে। এরই সঙ্গে সংবিধান সংশোধনীর জন্য কিছু কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমতে পৌঁছাতে হবে। এবং সে কাজটা এগিয়ে নিতে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। ওই ছয় কমিশনের চেয়ারম্যানদের নিয়ে ‘জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন’ আছে, যেখানে অধ্যাপক ইউনূস চেয়ারম্যান।

সংস্কার ইস্যুতে বিএনপি, জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলো ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের সমন্বয়কদের বিভিন্ন ধরনের অবস্থান, অভিযোগ, বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। এসব কারণে সংস্কার ইস্যুতে সরকার একটা বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়বে কি না প্রশ্নে তিনি বিষয়টি একেবারে নাকচ করে দেন।

প্রেস সচিব বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভিন্ন ধরনের বক্তব্য থাকবেই। এটাই স্বাভাবিক। সবার মতামত এক হবে - এটাও ঠিক না। সবাই সবার মত, চিন্তা-ভাবনাগুলো জানাবেন। জনগণ সেখান থেকে বেছে নেবে কোনটা তাদের জন্য ভালো। এই মতামত আদান-প্রদানের সময় যে কোনো সংঘাত ঘটবে তা আমি মনে করি না।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ, বক্তৃতার মাধ্যমে একে অপরকে আক্রমণ সব গণতান্ত্রিক দেশেই হয় বলে জানান শফিকুল আলম।

তিনি বলেন, এটা শুধু আমাদের দেশেই হয় না। পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিতে এই সংস্কৃতি আরও ভয়াবহ। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্যাম্পেইনের সময় দেখবেন তাদের মধ্যে কী ধরনের আক্রমণাত্মক বক্তব্য চলে। একজন আরেকজনকে ‘গণশত্রু’ বলে প্রচার করে। আসলে রাজনীতিতে এটা সাধারণ ব্যাপার, বিতর্ক থাকবেই। সবচেয়ে বড় কথা, এই তর্ক-বির্তকে যদি সবাই মিলে অংশ নেয় তবে একটা সুষ্ঠু সমাধানে আসা যায়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের প্রক্লেমেশন বা জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশ না হওয়া নিয়েও বক্তব্য দেন প্রেস সচিক শফিকুল আলম।

শুরুতে এই প্রক্লেমেশনে সরকারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলা হলেও পরে বলা হয়, সরকারই এই প্রক্লেমেশন ঘোষণা দেবে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিল কেন বা এই ইস্যুতে কী ঘটেছিল?

জবাবে শফিকুল আলম বলেন, এ বিষয়ে বিস্তারিততে যেতে চাই না। তবে একটি ঘোষণাপত্রে দেশের সব রাজনৈতিক দলের মতামতের অংশগ্রহণ থাকুক তা চায় অন্তর্বর্তী সরকার। সবাই একই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে একটা ঘোষণাপত্র তৈরি হোক, আর সেখানে ড. ইউনূস অবশ্যই থাকবেন।


আরও খবর



জানুয়ারিতে পাঁচ দফা শৈত্যপ্রবাহের আভাস

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

জানুয়ারিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৫টি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে শীত বাড়বে এবং তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে। বুধবার (১ জানুয়ারি) এ তথ্য জানান আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক।

তিনি বলেন, ‘জানুয়ারিতে একটি থেকে তিনটি মৃদু থেকে মাঝারি এবং একটি থেকে দুটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে। বুধবার থেকে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, সিলেট বিভাগে ঠান্ডার অনুভূতি বাড়বে। ধীরে ধীরে মধ্যাঞ্চল হয়ে দেশের পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত এর বিস্তার হতে পারে।

এ আবহাওয়াবিদ বলেন, এই দফাতে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে বিচ্ছিন্নভাবে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে, যা শুক্রবার পর্যন্ত থাকতে পারে। আগামী কয়েকদিন কুয়াশার ব্যাপ্তিও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরা হিমেল হাওয়ার প্রভাবও বাড়তে থাকবে। পুরো মাসজুড়েই শীতের অনুভূতি বেশি থাকবে।

এদিকে মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বুধবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।


আরও খবর