Logo
শিরোনাম

হিটস্ট্রোকে একদিনে ১৭ জনের মৃত্যুর রেকর্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলমান তীব্র তাপদাহে রোববার হিট স্ট্রোকে সারাদেশে শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, ব্যবসায়ী, কৃষকসহ ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের হিসাবে দেশের ইতিহাসে এর আগে একদিনে হিট স্ট্রোকে এত মানুষের মৃত্যুর রেকর্ড নেই। 

গতকাল থেকে পঞ্চম দফায় হিট এ্যলার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা। তাপপ্রবাহের কারণে ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

গতকাল  ১৩ জেলায় তাপমাত্রা ছিল ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রির ওপরে। ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। 

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, গতকাল রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা শনিবারের চেয়ে ১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। এখন যে পরিস্থিতি, তাতে চলতি মাসে তাপমাত্রার তারতম্য হওয়ার সম্ভাবনা কম। আজও তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে। ৫ বিভাগে প্রচণ্ড দাবদাহর মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ বিভাগে ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে এই তিন বিভাগে আবহাওয়া সহনীয়। চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজ অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।

আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ ,যশোরে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া রাজশাহীতে ৪২ দশমিক ৬, খুলনায় ৪২ দশমিক ২ , সৈয়দপুরে ৪০ দশমিক ২, মোংলায় ৪১, টাঙ্গাইলে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসসহ ১৩ জেলায় তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির ওপরে।

হিট স্ট্রোকে ১৭ মৃত্যু 

সংবাদদাতারা জানান, রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে সিএনজি অটোরিকশাযোগে কাওরান বাজারে যাওয়ার সময় গরমে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন মো. সেলিম (৫৫) নামের এক যাত্রী। মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসারে হিটস্ট্রোকে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। সকালে মারা যান ব্যবসায়ী শাহাদাত্ সরদার (৫২) ও দুপুরে মারা যান কৃষক মোসলেম ঘরামী (৫৮)। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে হিটস্ট্রোকে জাহাঙ্গীর আলম (৫৩) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। চট্টগ্রাম শহরে হিট স্ট্রোকে মাওলানা মো. মোস্তাক আহমেদ কুতুবী আলকাদেরী (৫৫) নামে এক মাদরাসা শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। রাজশাহীর পবা উপজেলার দামকুড়া থানার কাদিপুর গ্রামে হিট স্ট্রোকে দলীপ বিশ্বাস (৩৫) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নরসিংদী আদালত প্রাঙ্গনে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে আইনজীবীর সহকারী সুলতান উদ্দিন (৭৮) নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় হিট স্ট্রোকে হাবিবা রিক্তা নামে এক স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ভান্ডারপাড়া ইউনিয়নের মৈখালী গ্রামে বিলে ধান কাটতে গিয়ে হিট ষ্ট্রোকে মারা গেছেন কালাম সানা (৫০) নামের এক কৃষক। নওগাঁর রাণীনগরে তীব্র তাপদাহে হিট স্ট্রোকে কৃষি শ্রমিক রেজাউল ইসলাম (৪৬) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে।

বরিশালের বাকেরগঞ্জে গরমের মধ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ  নেতা রিয়াজুল ইসলামের (৪২) মৃত্যু হয়েছে। যশোরে আহসান হাবীব নামে এক শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিট স্ট্রোকে জাকির মিয়া (৩০) নামে এক  যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মানিকগঞ্জে হিট স্ট্রোকে হাছিনা পারভীন (৪২) নামে এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে। বগুড়ার শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নে মোজাহার আলী (৬৩) নামে এক রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মরিয়ম আখতার মুক্তা হিট ষ্ট্রোকে মারা গেছেন। একই উপজেলার হেমনগর ইউনিয়নের বেলুয়া গ্রামে চা বিক্রেতা ফেরদৌস আলম ঠান্ডু(৫০) মারা গেছেন। এদিকে গাইবান্ধায় গত কয়েকদিনে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে অন্তত ১২টি গরু ও শতাধিক মুরগির মৃত্যুর খবর পাওয়া  গেছে।

মধ্য মেতে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির শঙ্কা: কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ আমেরিকার গ্লোবাল ফোরকাস্ট সিস্টেমসহ বিভিন্ন মডেল বিশ্লেষণ করে জানিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। ঘূর্ণিঝড়ই যদি বাস্তবে সৃষ্টি হয় তবে ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে রিমাল। এই নামটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানের দেওয়া। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ১৫ মের পরে সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।


আরও খবর



একদিনে ইউক্রেনের শতাধিক ড্রোন ধ্বংস

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

একদিনে ১০৩টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে রুশ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ফ্রান্সের তৈরি দুটি গাইডেড বোমা, মার্কিন তৈরির সাতটি এইচআইএমএআরএস রকেট প্রজেক্টাইল এবং ১০৩টি ফিক্সড-উইং ড্রোন ধ্বংস করেছে তাদের বিমান প্রতিরক্ষা বাহিনী।

মন্ত্রণালয় আরো জানিয়েছে, গত ছয় দিনে সামরিক বিমানঘাঁটি, একটি গোলাবারুদ প্ল্যান্ট, ড্রোনের গুদাম এবং সেনা সমাবেশে হামলা করেছে রাশিয়ার সেনারা।

কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার রণতরী একদিনে আটটি ইউক্রেনের মনুষ্যবিহীন সারফেস ভেসেল ধ্বংস করেছে। এছাড়া রাশিয়ার সেনাসদস্যরা কয়েকদিনের অভিযানে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ৫০৫ জন সেনা সদস্যকে হত্যা করেছে বলে দাবি করছে।


আরও খবর



যানজটে থমকে আছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১২ কিলোমিটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সকালে মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকায় একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেলে গাড়ির এমন জট লাগে। দীর্ঘসময় আটকে থেকে ভোগান্তিতে পোহাচ্ছেন এসব গাড়ির চালক ও যাত্রীরা। যানজট নিরসনে কাজ করছে পুলিশ। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল আটটা থেকে এমন যানজটের সৃষ্টি হয়।

জানা গেছে, সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকায় কুমিল্লামুখী সড়কে একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। গাড়িটি সড়ক থেকে সরাতে সময় লাগায় দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়।

ঢাকা থেকে কুমিল্লাগামী শ্যামলী পরিবহনের বাসের যাত্রী রফিক বলেন, ভবেরচর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটে দুই ঘণ্টার মতো আটকে আছে গাড়ি। এমন পরিস্থিতিতে বিরক্ত লাগছে।

ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, সকালে গৌরীপুরে দুর্ঘটনার কারণে সড়কে যানবাহনের ধীরগতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে যানজট নিরসনে পুলিশ কাজ করছে। খুব দ্রুতই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।


আরও খবর



তারেক রহমানের আরও চার মামলা বাতিল

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিলই থাকবে।

রবিবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আপিল আবেদন শুনানি শেষে তা খারিজ করে এ রায় দিয়েছেন। এর ফলে হাইকোর্টের রায়ই বহাল থাকবে বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ।

২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় চাঁদাবাজির চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। ওয়ান ইলেভেনের ওই সময় দায়ের করা এ চার মামলা গত বছরের ২৩ অক্টোবর খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ চার মামলা বাতিল করেন।

মামলা বাতিলসংক্রান্ত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় রাষ্ট্রপক্ষের এসব আবেদন শুনানির জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আবেদনে রাষ্ট্রপক্ষ বলেছে, মামলা বাতিল করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন, তা সঠিক হয়নি।

২৩ অক্টোবর আদালত চত্বরে ব্রিফিংয়ে তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ওই দিন জানান, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই মামলার সুরাহা করতে চান তারেক রহমান। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৮০টির মতো মামলা রয়েছে। যেগুলো আইনিভাবেই মোকাবিলা করা হবে।

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানিয়েছেন, নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া সব রাজনৈতিক মামলা নিষ্পত্তির পরই তারেক রহমান নিজের মামলার নিষ্পত্তির ব্যাপারে আগ্রহ জানিয়েছেন। এরপর এই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।


আরও খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম সংশোধনে আবেদন

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




কাজের মাঝে হঠাৎ ল্যাপটপ ফ্রিজ হলে যা করবেন

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

প্রতিদিন বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, এর মধ্যে অন্যতম ল্যাপটপ। সহজে যেকোনো স্থানে বহন করা যায় বলে ল্যাপটপ ব্যাপক জনপ্রিয়। তবে অনেক সময় দেখা যায় জরুরি মুহূর্তে ল্যাপটপ হ্যাং করে। কোনো সময় বন্ধও হয়ে যায়। এমন সব পরিস্থিতিতে এড়িয়ে যেতে চাইলে কিছু কৌশল অনুসরণ করতে হবে। মার্কিন প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েব সাইট পিসি ম্যাকে উঠে এসেছে এমন কিছু উপায়।

.পাওয়ার সেভার মোড অন করতে হবে। এটা অন করলে ব্যাটারি বাঁচানোর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ফিচার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যেসব জায়গায় ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সুবিধা নেই সেখানে ফিচার বেশ সহায়ক।

. ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা। স্ক্রিনের ব্রাইটনেস ব্যাটারির ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। তাই ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখতে হবে।

. ওয়াই-ফাই ব্লুটুথ বন্ধ রাখতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া দুই কানেক্টিভিটি অপশন চালু থাকলে তা অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যাটারির ওপর চাপ তৈরি করবে।

. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ রাখতে হবে। সবসময় সব অ্যাপের প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু তার পরও চালু থাকে। এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই অ্যাপ ব্যবহার না করলে সেগুলো বন্ধ রাখাই ভালো।

. ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস বন্ধ রাখতে হবে। ইউজার ব্যবহার না করলেও কিছু অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই থাকে, যা ব্যাটারির ওপর চাপ ফেলে এবং দ্রুত চার্জ শেষ হয়ে যায়।

. ল্যাপটপের হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ করতে হবে। অনেক ল্যাপটপে অডিও বা ভিডিও চালাতে সমস্যা হয়। পারফরম্যান্স খারাপ থাকে। এক্ষেত্রে হাই পারফরম্যান্স মোড ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই ব্যাটারি কম থাকলে হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ রাখাই ভালো।



আরও খবর



মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যে বিমান হামলা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় অন্তত ১৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।

এই খবর জানিয়েছে রাজ্যটির সশস্ত্র জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইনডিপেনডেন্স আর্মি (কেআইএ)। কেআইএর মুখপাত্র কর্নেল নাও বু বলেন, ‘শনিবার বেলা ১১টার দিকে বিমান হামলার এ ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত ব্যক্তিদের সবাই বেসামরিক নাগরিক। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সোনার খনিতে কাজ করা শ্রমিক এবং স্থানীয় দোকানদারও রয়েছেন।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, আহত ১০ জনের মধ্যে পরে ৩ জন মারা গেছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, যেখানে হামলা হয়েছে, সেখানে একটি বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। বোমার আঘাতে আশপাশের এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

হামলা চলা এলাকা এখন কেআইএর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর সদস্য রয়েছেন প্রায় সাত হাজার। স্বায়ত্তশাসন ও কাচিনের খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণের দাবিতে কয়েক দশক ধরে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তারা লড়ছে। রাজ্যটিতে রত্নপাথরের বড় বড় খনির পাশাপাশি খনিজ সম্পদের বিপুল মজুত রয়েছে, যার বেশির ভাগই চীনে রপ্তানি হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখলের পর অন্যান্য রাজ্যের মতো কাচিনেও জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের তুমুল লড়াই শুরু হয়। অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত অং সান সু চির সরকার জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) নামে একটি সশস্ত্র প্রতিরোধ বাহিনী গড়ে তুলেছে। জান্তার অভিযোগ, এই বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহ করে কেআইএ।


আরও খবর