Logo
শিরোনাম

হোয়াটসঅ্যাপের নকশা বদলাচ্ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

মেটার মালিকানাধীন বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ। জন্মলগ্ন থেকে একই নকশা রয়েছে। তবে ব্যবহারকারীদের অনুরোধে এবার নকশা বদলাতে যাচ্ছে প্ল্যাটফর্মটি। তবে এই পরিবর্তন আসবে শুধু অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারীদের জন্য।

হোয়াটসঅ্যাপ ট্র্যাকার ওয়েবিটাইনফোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউজার ইন্টারফেসে একাধিক পরিবর্তন করার জন্য এরই মধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। বেশ কিছুদিন ধরেই ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপ ইন্টারফেসটি পুনরায় ডিজাইন করার অনুরোধ জানিয়েছেন।

ব্যবহারকারীরা মনে করেন যে বর্তমান ইন্টারফেসটি যথেষ্ট পুরনো এবং অ্যান্ড্রয়েডের লেটেস্ট আপডেটের পরে তা কোনো দিক থেকেই ইউজার-ফ্রেন্ডলি নয়। ব্যবহারকারীরা আরও আধুনিক পদ্ধতি যোগ করতে বলেছেন, যাতে আইওএস হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপের মতোই চ্যাট থেকে শুরু করে কল, কমিউনিটি এবং স্টেটাসের মতো বৈশিষ্ট্যগুলো অ্যাক্সেস করা আরও সহজ হয়ে যায়।

অ্যান্ড্রয়েড ২.২৩.৮.৪ আপডেটের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ বিটার লেটেস্ট আপডেট। এই আপডেটেই হোয়াটসঅ্যাপ তার অ্যাপের ইন্টারফেস বদলাতে কাজ শুরু করেছে। সেখানে নিচের দিকে একটি নেভিগেশন বার দেওয়া হয়েছে।

ওয়েবিটাইনফোর দেওয়া একটি স্ত্রিনশটে দেখা যাচ্ছে, নতুন হোয়াটসঅ্যাপ ইন্টারফেসে নিচের দিকে একটি নেভিগেশন বার অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে, যা ডেভেলপমেন্টের পর্যায়ে রয়েছে। ভবিষ্যতের কোনো আপডেটে অ্যাপের এই নতুন ডিজাইনটি যোগ করা হবে।


আরও খবর

জাপানে চালু হলো সিক্স-জি

সোমবার ১৩ মে ২০২৪

হোয়াটসঅ্যাপ নতুন ফিচার আসছে

শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪




ফের নয়া রেকর্ড গড়ল সোনা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

দেশের বাজারে সোনার দামের অস্থিরতা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। গত চার দিনের মধ্যে তিন দিনই দামি এই ধাতুর দর পরিবর্তন হয়েছে। তার মধ্যে গতকাল শনিবার প্রতি ভরি সোনার দাম ৮৪০ টাকা কমেছিল। আজ রোববার ভরিপ্রতি সোনার দাম বেড়েছে ৬৩০ টাকা। এর ফলে ২২ ক্যারেট সোনার দাম আবার ১ লাখ ১৯ হাজার টাকায় পৌঁছে গেছে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি রোববার বেলা সাড়ে তিনটায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে সোনার দাম বাড়ানোর পেছনে তারা যুক্তি দিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিউর গোল্ড) দাম বেড়েছে নতুন দাম  বেলা সাড়ে তিনটা থেকে সারা দেশে কার্যকর হবে

জুয়েলার্স সমিতির তথ্যানুযায়ী, হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার ভরি বেড়ে হয়েছে লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা। একইভাবে ২১ ক্যারেট সোনার ভরি লাখ ১৪ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম দাঁড়াচ্ছে ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা। আজ থেকে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনায় ৬৩০ টাকা, ২১ ক্যারেটে ৬০৭, ১৮ ক্যারেট ৫১৩ এবং সনাতন পদ্ধতির সোনায় বাড়ছে ৪২০ টাকা


আরও খবর



চাহিদার চেয়ে ২০ লাখ গবাদি পশু বেশি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

গত কয়েক বছরের মতো চলতি বছরও দেশে চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশু বেশি আছে। জানা গেছে, এই বাড়তি পশুগুলোর চাহিদা হবে কমবেশি ২০ লাখ। খামারিদের কথা চিন্তা করে কোরবানিতে এবারও পশু আমদানি দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে পশুর অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে থাকবে করা পাহারা। গরুর খামারি এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

এর আগে কয়েক দশক ধরে কোরবানিতে বিদেশি বিশেষ করে ভারতীয় গরুর প্রাধান্য ছিল। তখন কোরবানি উপলক্ষে গড়ে ২৪-২৫ লাখ গবাদি পশু দেশের বাইরে থেকে আসত। ধীরে ধীরে সেই চিত্র পাল্টেছে। গত কয়েক বছর দেশি পশু দিয়েই কোরবানি করা হচ্ছে। বাইরে থেকে আনা লাগছে না। মীর কাদিমের সাদা গরুও এবার বেশি সংখ্যায় মোটাতাজা করা হয়েছে। এগুলোর শৌখিন ক্রেতার কোরবানির চাহিদা মিটাবে বলে জানা গেছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর কোরবানির জন্য ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি পশু রয়েছে। আর দেশে চাহিদা রয়েছে ১ কোটি ১০ লাখের মতো। অর্থাৎ চাহিদার তুলনায় ২০ লাখ পশু বেশি আছে।

গত বছর সারা দেশে কোরবানিযোগ্য গবাদি পশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩টি। এর মধ্যে ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি পশু কোরবানি করা হয়। কোরবানি হওয়া গবাদি পশুর মধ্যে ৪৫ লাখ ৮১ হাজার ৬০টি গরু, ১ লাখ ৭ হাজার ৮৭৫টি মহিষ, ৪৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৮টি ছাগল, ৫ লাখ ২ হাজার ৩০৭টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৪২টি অন্যান্য পশু ছিল।

চাহিদার চেয়ে দেশে কোরবানির পশুর সংখ্যা বেশি হওয়ায় এ বছরও পশু আমদানির অনুমতি দেবে না সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমদানির অনুমতি দিলে দেশের খামারিরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে না।

এ প্রসঙ্গে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, দেশে চাহিদা অনুযায়ী কোরবানির পশু রয়েছে। পশু আমদানির প্রশ্নই ওঠে না। তিনি আরো বলেন, কোরবানি নিয়ে আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। যদি কেউ আমদানির চেষ্টা করে তাহলে সে ঠকবে।

কোরবানি উপলক্ষে সীমান্ত দিয়ে পশুর অনুপ্রবেশ যেন না ঘটে সেজন্য কঠোর নজরদারি থাকবে। কেউ যদি চোখ ফাঁকি দিয়ে পশু আনতে চায় তবে বিজিবি ব্যবস্থা নেবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রাণিসম্পদ-২ অনুবিভাগ) এ টি এম মোস্তফা কামাল বলেন, কোরবানির পশুর প্রস্তুতি নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি মন্ত্রণালয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা শেষে মন্ত্রী বিস্তারিত ঘোষণা দেবেন।

মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. এস এম যোবায়দুল কবির বলেন, আশা করা যাচ্ছে এ বছরও দেশি পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মিটবে। তবে বিস্তারিত বিষয় নিয়ে মন্ত্রণালয়ে একটি বৈঠক হবে। বৈঠক শেষে মন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে সব তথ্য জানাবেন।

গত বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারা দেশে ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২টি গবাদিপশু কোরবানি করা হয়। সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি করা হয় ঢাকা বিভাগে এবং সবচেয়ে কম পশু কোরবানি করা হয় ময়মনসিংহ বিভাগে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ৪৮ হাজার ১৮৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৭৭টি, রাজশাহী বিভাগে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৪৬৯টি, খুলনা বিভাগে ৯ লাখ ৪৯ হাজার ৫৮১টি, বরিশাল বিভাগে চার লাখ ৩০ হাজার ৬৭৩টি, সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৩৯টি, রংপুর বিভাগে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ১৮৭টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯০২টি গবাদি পশু কোরবানি করা হয়।

ঢাকা বিভাগে ১১ লাখ ৭১ হাজার ২১৭টি গরু, ৬ হাজার ৪৮০টি মহিষ, ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৫৯৫টি ছাগল, ১ লাখ ২ হাজার ১৬টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮৭৬টি পশু কোরবানি করা হয়।

চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ লাখ ২৯ হাজার ৬২টি গরু, ৮৭ হাজার ২১৪টি মহিষ, ৬ লাখ ৪১ হাজার ৯৭৮টি ছাগল, ৯৩ হাজার ১৮১টি ভেড়া ও অন্যান্য ৩৪২টি পশু কোরবানি করা হয়। রাজশাহী বিভাগে ৭ লাখ ১১ হাজার গরু, ৯ হাজার ৪৬৯টি মহিষ, ১২ লাখ ৩১ হাজার ছাগল ও ১ লাখ ৮১ হাজার ভেড়া কোরবানি করা হয়।

খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৭০ হাজার ২১৯টি গরু, ১ হাজার ৪৯২টি মহিষ, ৬ লাখ ৫২ হাজার ৭৩১টি ছাগল, ২৫ হাজার ১২৩টি ভেড়া ও অন্যান্য ১৬টি পশু কোরবানি করা হয়।

বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৭৬ হাজার ৬৩৫টি গরু, ৯৮৯টি মহিষ, ১ লাখ ৫১ হাজার ৫৬৪টি ছাগল ও ১ হাজার ৪৮৫টি ভেড়া কোরবানি করা হয়। সিলেট বিভাগে ১ লাখ ৯৯ হাজার ১৭২টি গরু, ১ হাজার ১৫৩টি মহিষ, ১ লাখ ৭২ হাজার ৭৪টি ছাগল ও ২১ হাজার ৬৪০টি ভেড়া কোরবানি করা হয়। রংপুর বিভাগে ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৭২০টি গরু, ২৬৯টি মহিষ, ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৩৫৭টি ছাগল ও ৬৫ হাজার ৮৩৩টি ভেড়া কোরবানি করা হয়। ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫টি গরু, ৮০৯টি মহিষ, ১ লাখ ৮৬ হাজার ২৯টি ছাগল ও ১২ হাজার ২৯টি ভেড়া কোরবানি হয়।


আরও খবর



আদালতের ‘সময় নষ্ট’ করায় সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:

আদালতের সময় নষ্ট করায় সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আপিল বিভাগ।

একইসঙ্গে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচার মামলায় চার বছরের কারাদণ্ড পাওয়া সেলিম প্রধান রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।


ফৌজদারি মামলায় দণ্ডিত হওয়ায় গত ২৩ এপ্রিল যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

পরে মনোনয়নপত্র বাতিলের বৈধতা চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর সেলিম আপিল করলেও গত ২৮ এপ্রিল জেলা প্রশাসক মনোনয়ন বাতিল বহাল রাখেন।

এরপর গত ৩০ এপ্রিল হাইকোর্টে নিজের প্রার্থিতার বৈধতা ও প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে রিট করেন সেলিম প্রধান। রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করে প্রতীক বরাদ্দের আদেশ দেয়।


সেই আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আপিল করেন রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান। এর প্রেক্ষিতে ২ মে সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা ও প্রতীক বরাদ্দে হাইকোর্টের আদেশের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন চেম্বার আদালত।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থাইল্যান্ডগামী বিমান থেকে নামিয়ে সেলিম প্রধানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

এরপর তার বাসা ও অফিসে অভিযান চালিয়ে দেশি-বিদেশি মুদ্রা ও বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ জব্দ করা হয় বলে র‌্যাব জানায়।


আরও খবর



এবারের বাজেট পরিধি ৮ লাখ কোটি টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেটে অনুমোদন দিয়েছেন। আগামী ৬ জুন জাতীয় সংসদে এ বাজেট উপস্থাপন করা হবে।

সূত্রটি জানায়, সোমবার (১৩ মে) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাজেট সংক্রান্ত এক সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা হয়। বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

সভায় আগামী বাজেটে বিলাসবহুল পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করার পক্ষে মতো দিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) বৃদ্ধি, আমদানি নিয়ন্ত্রণ, সতর্কতার সঙ্গে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি ও এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় বৃদ্ধি এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় উপকারভোগী ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি।

সূত্রটি আরও জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম বাজেটে নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিফলন দেখতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুত করা এই বাজেটে তার প্রতিফলন রয়েছে বলে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ |

Image

বৈশাখের শুরু থেকেই দেশে বইছে তীব্র দাবদাহের কারনে জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। শুধু তাই নয় মঙ্গলবারই (২৩ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন এলাকায় হিটস্ট্রোকে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। দেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় চলমান তাপপ্রবাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠলেও শিগগিরই কোনো সুখবর মিলছে না।

আবহাওয়াবিদ বলছেন, বৃষ্টি ছাড়া এমন পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ মিলবে না। আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) থেকে তাপমাত্রার আরও বাড়তে পারে। আগামী পাঁচ দিনেও আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।
গতকাল মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া খুলনা ও যশোরে ৪০ দশমিক ৪, পটুয়াখালীর খেপুপাড়া ও রাজশাহীতে ৪০ দশমিক ২ ও মোংলায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

আবহাওয়াবিদ জানান, চলমান তাপপ্রবাহ বৃষ্টিপাত হলে তাপমাত্রা কমে আসবে। বুধবার থেকে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসে তাপপ্রবাহ খুব কমে যাবে এমন সুখবর নেই। তবে কিছুটা কমবেশি হতে পারে। শক্তিশালী কালবৈশাখী হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।

তবে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানায় রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর ও পটুয়াখালী জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগ এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

এ ছাড়া বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।


আরও খবর