Logo
শিরোনাম

জাপার ৩ নেতা বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রীর সাথে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন, প্রধান প্রতিবেদক :

গোলাম মোহাম্মদ কাদের, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন বণ্টনের আলোচনার মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) তিন নেতা। 

আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় গণভবনে যান তারা।জাপার একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

 সূত্রটি জানায়, জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের, কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু গণভবনে গেছেন।

 গত ২৭ নভেম্বর দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে জাতীয় পার্টি। ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৭টি আসনে প্রার্থী দেয় দলটি।

অন্যদিকে, গত ২৬ নভেম্বর দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।

ওই দিন ২৯৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের। নারায়ণগঞ্জ-৫ ও কুষ্টিয়া-২ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেননি তিনি। 

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জাপার এ কে এম সেলিম ওসমান, কুষ্টিয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

জাপা এককভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতায় যেতে পারে। আর আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলো আসন বণ্টনের জন্য আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

আজও ১৪ দলীয় জোটের দুই শরিক দল আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর বাসায় বৈঠকে বসে।

 বৈঠক শেষে আমু জানান, আগামীকাল বুধবার জাপার সঙ্গে আসন বণ্টনের বিষয়ে আলোচনা হবে। তাদের সঙ্গে আলোচনার পর বাকি শরিকদের আসনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর গণভবনে আওয়ামী সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বসেন ১৪ দলের শীর্ষ নেতারা। দীর্ঘ পৌনে ৪ ঘণ্টার বৈঠকেও আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সুরাহা হয়নি। 

১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিমের ওপর দায়িত্ব দিয়ে বৈঠক শেষ হয়।

১৪ দলীয় জোট নেতারা জানান, আওয়ামী লীগ সভাপতির পক্ষে এসব নেতা বসে আসন ভাগাভাগি করবেন।


আরও খবর



দেশের আট জেলায় ফের বন্যার আশঙ্কা

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ভারী বৃষ্টিতে দেশের আট জেলার কিছু কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। জেলাগুলো হলো- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে মৌসুমি বন্যা এবং বৃষ্টিপাত সংক্রান্ত সর্বশেষ বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়

বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, দেশের সব প্রধান নদ-নদীর পানিই এখন বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

সেখানে বলা হয়েছে, ‘চট্টগ্রাম বিভাগের মুহুরী, ফেনী ও গোমতী নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, অপরদিকে হালদা, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে।’

আবহাওয়ার পূর্বাভাসের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, দেশে এবং উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের প্রবণতার প্রেক্ষিতে, আগামী দুইদিন চট্টগ্রাম বিভাগের নদীসমূহের পানি সমতল দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার কিছু কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে

সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে

আবহাওয়া সংস্থাসমূহের তথ্যানুযায়ী, দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশ সংলগ্ন উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ অবস্থান করছে এবং দুই দিন উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এর ফলে এই সময়ে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে

ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী পাঁচ দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী তিন দিন পর্যন্ত স্থিতিশীল থাকতে পারে এবং পরবর্তি দুই দিন পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে। আগামী তিন দিন পর্যন্ত এসব নদীর পানি সমতল ধীর গতিতে হ্রাস পেতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে

সিলেট বিভাগের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে এবং অন্যান্য প্রধান নদীসমূহ-মনু, খোয়াই, সারিগোয়াইন, ধলাইয়ের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা আগামী তিন দিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে।তবে অনেক জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কার কথা জানানো হলেও জোরালো বন্যার সম্ভাবনা কম উল্লেখ করে সতর্কীকরণ কেন্দ্রের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী পার্থ প্রতীম বড়ুয়া বলেন, বন্যা হলেও স্বল্পমেয়াদী হবে। অর্থাৎ, এর স্থায়িত্ব দুই তিনদিনের বেশি হবে না

তাছাড়া প্লাবনের শঙ্কা কক্সবাজার ও বান্দরবানের দিকে যতটা প্রকট ফেনী-নোয়াখালী অঞ্চলে ততটা নয়

ফেনী-নোয়াখালীর মানুষ এখনো কয়েকদিন আগের ভয়াবহ বন্যার পর পুনর্বাসন পর্যায়ে রয়েছেন। এ কারণে আগে থেকেই সেখানকার মানুষকে সতর্কতার আওতায় রাখতে চায় সতর্কীকরণ কেন্দ্র



আরও খবর



পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে শিগগির ভারতের সঙ্গে বৈঠক

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিতে ভারতের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠকে বসা হবে। অভিন্ন জলরাশিতে কত ধরনের স্থাপনা রয়েছে, কতটুকু বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে এবং পানির পরিমাণ কত এই তথ্যগুলো আমাদের পেতেই হবে। আন্তর্জাতিক নদীর ক্ষেত্রে কোনো দেশেরই এমন কথা বলার সুযোগ নেই যে এই নদী শুধু আমারই। আমার মানুষদের পানি দিয়ে পরে আমি অন্য মানুষের কথা ভাবব, এটা বলার কোনো সুযোগ নেই।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গ্রিন রোডের পানি ভবনের সম্মেলন কক্ষে অভিন্ন নদীতে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার বিষয়ক বিশেষ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আন্তর্জাতিক নদীতে আমার ভাগের একটি হিসাব রয়েছে। আমরা পানির এই হিস্যা নিয়ে জনমানুষের কথা শুনে আলোচনার পয়েন্টগুলো নির্ধারণ করব। আমরা অবশ্যই ভারতের সঙ্গে বসে এসব বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করব। আলোচনার সূত্রপাতে আমরা খুব দেরি করব না, শিগগিরই করতে চাই। তবে এই মুহূর্তে আরও কিছু বিষয় বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখার কারণে এটির (ভারতের সঙ্গে আলোচনা) হয়ত আরও কিছুদিন সময় লাগতে পারে

উপদেষ্টা বলেন, উজান থেকে পানি আসার তথ্য জানার জন্য আন্তর্জাতিক আইন থাকার দরকার নেই। এটা আমাদের প্রথাগত অধিকার। আমরা বন্যা আটকাতে পারব না। কিন্তু আগাম তথ্য জানলে সতর্ক হতে পারব। জলবায়ু পরিবর্তনের এসময়ে প্রলয়ংকরী বন্যা বাড়বে। তাই ভারত, নেপাল, চায়না থেকে আমাদের এসব তথ্য পেতে হবে

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ব নদী দিবস উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক এবং পরিবেশবাদী সংগঠন বাপার যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মুহাম্মদ আমিরুল হক ভূঞা


আরও খবর



নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশকে দুই বিলিয়ন ডলারের নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডাকে সহায়তা করতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশকে ঋণ প্রদান বাড়ানোর জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় নতুন এ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে

আবদুলায়ে সেক জানান, সরকারের সংস্কার, বন্যা, উন্নত বায়ুর গুণমান এবং স্বাস্থ্যের জন্য বিশ্বব্যাংক এই অর্থ বছরে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের নতুন অর্থায়ন জোগাড় করতে পারে

আমরা যত দ্রুত সম্ভব এবং যতটা সম্ভব আপনাকে সমর্থন করতে চাই। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক চাহিদাগুলোতে সহায়তা করতে চায়

নতুন প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি, মাল্টিল্যাটারাল ঋণদাতা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন করবে যা বিদ্যমান কর্মসূচি থেকে পুনর্বিন্যস্ত করা হবে এবং সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে এই অর্থায়ন করা হবে। এই পদক্ষেপটি প্রধান উপদেষ্টার উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতি আহ্বানের প্রতিক্রিয়াস্বরূপ

আবদুল্লাহ সেক বলেন, অতিরিক্ত ঋণদান বাংলাদেশকে দেওয়া সফট ঋণ এবং অনুদানের পরিমাণ এই অর্থবছরে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাবে যখন বিদ্যমান প্রকল্প থেকে অর্থ পুনর্বিন্যস্ত করা হবে। সংস্কারগুলো সম্পন্ন হওয়া বাংলাদেশ এবং এর তরুণ প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে প্রতিবছর প্রায় দুই মিলিয়ন মানুষ শ্রমবাজারে যোগ দেয়

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি হেডকে বলেন, বিশ্বব্যাংককে অবশ্যই বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রমে নমনীয়তা রাখতে হবে এবং ১৫ বছরের চরম দুর্ব্যবস্থাপনার পর একটি নতুন যাত্রা শুরু করতে সহায়তা করতে হবে। এই ধ্বংসস্তূপ থেকে আমাদের নতুন কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। আমাদের বড় একটি ধাক্কার প্রয়োজন, এবং আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমি প্রস্তাব করব, আমাদের সাহায্য করুন। আমাদের দলে অংশ নিন

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া কোটি কোটি ডলার পুনরুদ্ধারে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, আপনাদের কাছে চুরি করা সম্পদ ফিরিয়ে আনার প্রযুক্তি রয়েছে। বাংলাদেশকে শূন্য দুর্নীতি সমৃদ্ধ একটি দেশ গড়তে বিশ্বব্যাংকের দক্ষতা প্রয়োজন হবে

এ সময় বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশকে চুরি যাওয়া টাকা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করতে রাজি হয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা আপনাকে সাহায্য করতে পেরে খুশি। ব্যাংকের তথ্য স্বচ্ছতা, ডেটা অখণ্ডতা, ট্যাক্স সংগ্রহের ডিজিটালাইজেশন ও আর্থিক খাতের সংস্কারে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চাই

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ তার প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার ও বড় ধরনের সংস্কার করার জন্য জীবনে একবার এই সুযোগ হারাতে পারে না। আমরা একবার এটি হারিয়ে ফেললে, আর ফিরে আসবে না

তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, ঢাকার দেয়ালে তরুণদের আঁকা গ্রাফিতি ও ম্যুরাল দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। আমার ক্যারিয়ারের ৩০ বছরের মধ্যে এটি কোথাও দেখিনি। আমাদের তাদের ক্ষমতায়ন করতে হবে

 


আরও খবর



চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি সাদিত ও সাধারণ সম্পাদক সৌরভ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জেলা থেকে আগত শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত সংগঠন চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের এর নতুন কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে।


বৃহস্পতিবার   (১৯ সেপ্টেম্বরে)  সংগঠনটির উপদেষ্টামন্ডলী এবং সদ্য বিদায়ী সভাপতি আকরাম হোসাইন

 ও সাধারন সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতির মাধ্যমে পুর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়


এতে সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সউদ বিন সরওয়ার সাদিত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পদার্থ বিজ্ঞানের  বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সৌরভ চৌধুরী  কে মনোনীত করা হয়েছে।


কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি সিদরাতুল মুনতাহা (বিজিই),আশেকুর রহমান (পরিসংখ্যান), নাদিরা হক তাশপি (বিজিই) যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সালসাবিল মজুমদার (ইকোনোমিক্স),শুররাহ আদিলা (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং),মাহফুজুর রহমান ফয়সাল (পরিসংখ্যান), কাশিফ আহমেদ (পরিসংখ্যান),সাংগঠনিক সম্পাদক মিজবাউল হাসান শাকিল (পরিসংখ্যান), দপ্তর সম্পাদক সাখাওয়াত চৌধুরী ( রসায়ন), আজীবন সদস্য নুরুল  আবছার জুয়েল।


এছাড়াও সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী হিসেবে কমিটিতে আছেন , ড. আশেকুল ইসলাম স্যার (বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি),নোমান হাসান স্যার (ম্যানেজমেন্ট),ড. মোঃ আবদুর রহমান (কেমিস্ট্রি), 

মোঃ তোফাজ্জল হাসান (ইকোনমিক্স),ইয়াসিন আরাফাত (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং),ইহসান আজীজ (বিজিই, মোহাম্মদ বিন সুলতান (সিএসই),মিসবাহ উদ্দীন মাহমুদ (সিএসই),জারিন তাসনিম ইতু (ফার্মেসি),অমিত দত্ত (বিজিই), আজাদ চৌধুরী (ইকোনমিক্স),অর্ণব ধর প্রান্ত (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং), সামস জুবাইর (সিএসই), অভি কান্তি নাথ (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং),এমরান হোসেন মামুন (আইসিটি),রাহুল দ্রাবিট চৌধুরী (ম্যাথ),কুর্সি রহমান লুবা (ই.এস.আর.এম), মোঃ দেলোয়ার হোসেন (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং),ইশতিয়াক মাহমুদ তাইমুর (ফার্মেসি),ওয়ালিদ বিন বখতিয়ার সামি (বিবিএ),জিসান বিন হাবিব (বিজিই), একরাম হোসেন রাকিব (পরিসংখ্যান),হামিমুল হুদা (টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং), নন্দিতা অপর্ণা চক্রবর্তী (ইএসআরএম),আইনান আকিব (সিএসই),সৈয়দ আশরাফ উদ্দীন (বিবিএ), আসাদুল আমিন কায়েস (আইসিটি),অনন্যা গোলদার দীপা (পরিসংখ্যান), অভি সমদ্দার (সিপিএস)।


কমিটির নবনির্বাচিত সভাপতি সাদিত বলেন,চট্টগ্রাম-কক্সবাজার থেকে মাভাবিপ্রবিতে পড়ালেখা করতে আসা শিক্ষার্থীদের কল্যাণে আমাদের এই সংগঠন। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এর শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি ছিলো এমন একটি প্লাটফর্ম। সকলের কল্যাণে আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে কাজ করব, শিক্ষার্থীদের পাশে থাকব। 


নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সৌরভ চৌধুরী বলেন  ,আমাদের মূল লক্ষ্য হলো সকলের মতামত এবং পরামর্শের মাধ্যমে ছাত্র কল্যাণ পরিষদ টি পরিচালনা করা এবং একটি স্মার্ট ছাত্র কল্যাণ পরিষদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।


আরও খবর

এইচএসসি ও সমমানের ফল মঙ্গলবার

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




আন্দোলনে অন্যতম ভূমিকায় ছিল জামায়াত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন জানিয়েছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। এই আন্দোলনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অন্যতম ভূমিকায় ছিল।

শুক্রবার রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত ছাত্র আন্দোলনের সাবেকদের নিয়ে প্রীতি সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন