Logo
শিরোনাম

জোট গঠনে মরিয়া নওয়াজ শরিফ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন)। কিন্তু সরকার গঠন করতে কমপক্ষে ১৩৪ আসন দখল করতে হবে। তাই জোট গঠন করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে।

আর এ কারণেই জোট গঠন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন পিএমএল-এন সুপ্রিমো নওয়াজ শরিফ। তিনি বলেছেন, জোট সরকারের জন্য তার দল পিপিপি, এমকিউএম-পি, জেআইআই-এফের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।

নওয়াজ শরিফ বলেছেন, তিনি তার ছোট ভাই শাহবাজকে জোট সরকার গঠনের জন্য পির আসিফ আলী জারদারি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের ফজলুর রেহমান এবং এমকিউএম-পির খালিদ মকবুল সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছেন।

পিএমএল-এন নেতা আরও বলেছেন, পাকিস্তান বর্তমানে যে সমস্যার মধ্যে রয়েছে তা থেকে বের করে আনতে সব রাজনৈতিক দলের একসঙ্গে বসে সরকার গঠন করা দরকার।

পাকিস্তানকে এই সংকট থেকে বের করে আনতে দেশের সব প্রতিষ্ঠান, প্রত্যেকের একসঙ্গে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করা উচিত উল্লেখ করে নওয়াজ বলেন, এটা সবার পাকিস্তান, শুধু পিএমএল-এনের নয়। সবার উচিত মিলেমিশে বসে পাকিস্তানকে সমস্যা থেকে বের করে আনা।

এর আগে ইমরানপন্থি স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরকে তার দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। নির্বাচনে জয়লাভের জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তাদের অভিনন্দনও জানিয়েছেন নওয়াজ শরিফ।


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):

এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে। 😜😂


২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):

এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত। 🙄🙄


৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

🙀🙀

৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):

এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

😼😼

৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।🙏🙏🙏


৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):

এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।🙄🙄🙄😭


৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):

এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না। 😜😜😜


৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):

এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে। 🙄🙄🙄


৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):

এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।🤭🤭🤭


১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

🙄🙄🙄

১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband): 

এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।🙀🙀🙀


১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):

এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে।


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪




বগুড়ায় বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠাতা খান সেলিম রহমান জন্মদিন পালন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image



নিজস্ব প্রতিবেদকঃ- বগুড়ায় বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা ও দৈনিক বাংলাদেশ ক্রাইম সংবাদ পত্রিকা'র সম্পাদক ও প্রকাশক খান সেলিম রহমান এর শুভ জন্মদিন পালন করা হয়।


গত (১২ নভেম্বর) মঙ্গলবার রাত্রি ৮.৩০ ঘটিকায় শহরের পুরান বগুড়া ওয়াবদা গেট এলাকায় সানমুন ক্লিনিক সংলগ্ন জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা'র স্টাফ রিপোর্টার আরমান হোসেন ডলার এর অফিসে কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হয়।


এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা'র বার্তা সম্পাদক ও বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহিদুল হাসান সরকার, জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাস বগুড়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা'র স্টাফ রিপোর্টার, বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতি বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি বিশিষ্ট চিকিৎসা প্রযুক্তিবিত আরমান হোসেন ডলার, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও Mtv রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরো রায়হান কবির রবিন,বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাংলা নিউজ টেলিভিশন এর বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ মতিন খন্দকার,জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাস বগুড়া জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু রায়হান, সানমুন ক্লিনিক এর পরিচালক ও জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাস বগুড়া জেলা শাখার স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এ,এস,এম রায়হান, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি.সি.পি.সি) কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ও জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হাফসা খাতুন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোলাম রসূল,বগুড়া নামাজগর ব্যবসায়ী সমিতির নেতা জামিউল ইসলাম জামি, সানিয়া রহমানসহ প্রমূখ।


আরও খবর



জনস্বার্থে বন্ধ থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করার নির্দেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সচল করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি অবৈধ ঘোষণা করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেন।

এ সময় আদালত বলেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দ্রুত যেন উৎপাদনে যেতে পারে, সে বিষয়ে পক্ষে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কুইক রেন্টাল-সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলের শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার সিনথিয়া ফরিদ।

গত ২ সেপ্টেম্বর কুইক রেন্টাল-সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

এর আগে, কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি এবং ক্রয় সংক্রান্ত ৬(২) ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী।

রিটে বিবাদী করা হয়েছে, আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে। আইনের ৬(২) এবং ৯ ধারা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচিতে পালিত

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। 

কর্মসূচির মধ্যে মাওলানা ভাসানীর মাজারে সকাল ৭.৩০ মিনিটে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল আজীম আখন্দের-এর নেতৃত্বে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, প্রোভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, অফিস প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকবৃন্দ, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। 

বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যসোসিয়েশন, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমিতি, ভাসানী পরিষদ ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসস্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও পৃথক পৃথকভাবে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। 

এছাড়া সকাল ৮ টায় তবারক বিতরণ ও বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

চট্টগ্রাম আদালত চত্বরের ঘটনায় ইসকন অনুসারীদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ ময়দানে। জানাজার সময় লাখো মানুষ উপস্থিত থেকে এই তরুণ আইনজীবীকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। জানাজায় অংশগ্রহণ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, নাগরিক কমিটির সদস্য সারজিস আলমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সাইফুল ইসলামের জানাজার সময় উপস্থিত সবাই গভীর শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে তাকে বিদায় জানান। তার অকাল মৃত্যুতে, লাখো মানুষের চোখে অশ্রু ছিল এবং চট্টগ্রাম শহর যেন শোকের মেঘে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল। সাইফুলের মৃত্যুর শোক, যেন সবার হৃদয়ে চিরস্থায়ী হয়ে গিয়েছিল। এই শোকাবহ মুহূর্তে, তার শেষ বিদায়ে উপস্থিত সকলের মন একত্রে ভারাক্রান্ত হয়ে উঠেছিল।

এর আগে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে সাইফুল ইসলামের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও আইনজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। জানাজার আগে আইনজীবী নেতারা বক্তব্য রাখেন এবং সাইফুলের হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। প্রথম জানাজার পর, সাইফুল ইসলাম আলিফের মরদেহ নগরের জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ ময়দানে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। তার বাবা ছিলেন জালাল উদ্দিন। ২০১৮ সালে তিনি জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন এবং পরবর্তীতে হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধন পান।

এদিকে, সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন আইনজীবীরা। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, সাইফুল ইসলামের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত পাঁচজনসহ অন্তত ২০ জনকে আটক করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় আদালত। পরে, তাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পথে ইসকন সদস্য ও চিন্ময়ের অনুসারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় তারা আদালত চত্বরে অবস্থিত মসজিদে ভাঙচুর চালায়। একপর্যায়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ তাদের বাধা দেন। পরে, সাইফুলকে ধরে নিয়ে আদালতের প্রধান ফটকের বিপরীতে রঙ্গম টাওয়ারের সামনে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।


আরও খবর