Logo
শিরোনাম

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে পার্থক্য কী?

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

স্বাস্থ্য ডেস্ক : আধুনিক জীবনযাত্রার পদ্ধতি, পরিবর্তিত খাদ্যভ্যাস, নিজের যত্ন নেওয়ার সময়ের অভাব শরীরে ডেকে আনে নানা অসুখ। বিশেষজ্ঞদের মতে, যত সময় গড়াচ্ছে তত বেশি করে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়ছেন সবাই। শরীরে বাসা বাঁধছে নানা অসুখ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী, ওবেসিটি, কোলেস্টেরল, থাইরয়েডের মতো সমস্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। তার হাত ধরেই জন্ম নিচ্ছে হৃদ্‌রোগ। তবু হৃদ‌্‌রোগের বিষয় এখনও মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে, সেই ধারণাই স্পষ্ট নয় অনেকের মধ্যে।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কী?

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলো এমন একটি পরিস্থিতি, যখন হৃদ্‌পিণ্ড হঠাৎ করে শরীরে রক্ত সরবরাহ করা বন্ধ করে দেয়। হৃদ্‌পিণ্ড রক্ত পাম্প করা বন্ধ করে দিলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, এর ফলে রোগীর শ্বাসকষ্ট হয় এবং শেষ পর্যন্ত অজ্ঞান হয়ে যান।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী?

কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের একাধিক কারণ রয়েছে, তার মধ্যে হার্ট অ্যাটাক অন্যতম। জন্মগত হার্টের সমস্যা বা যাদের হৃদ্‌যন্ত্রের বৈদ্যুতিক সিস্টেমে সমস্যা রয়েছে, তাদের কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ঝুঁকি রয়েছে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার সময়, রোগীরা হঠাৎ চেতনা হারিয়ে ফেলেন। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের আগে কিছু উপসর্গ দেখা যায়, যেমন বুকে হালকা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অস্বস্তি বোধ করা এবং মাথা ঘোরানো ইত্যাদি। তবে বেশির ভাগ মানুষই এই লক্ষণগুলোকে গুরুত্ব দেন না, যার পরিণতি হয় মারাত্মক।

হার্ট অ্যাটাক ও কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মধ্যে তফাত কোথায়?

করোনারি ধমনীর মধ্যে যদি ব্লকেজ তৈরি হয়, সে ক্ষেত্রে হৃদ্‌পিণ্ডে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত আসা বন্ধ হয়ে যায়। তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক হলে হৃদ‌যন্ত্র সম্পূর্ণভাবে কাজ করা বন্ধ করে না, তবে তার কাজ করার ক্ষমতা কমে আসে। অন্যদিকে, হঠাৎ করে যদি কোনও ব্যক্তির হৃদ্‌স্পন্দন পুরোপুরি থেমে যায়, তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। সাধারণ ভাষায় যাকে চিকিৎসকরা তাকে ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকও বলে থাকেন। এর ফলে দেহে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায়। নিশ্বাস-প্রশ্বাসও বন্ধ হয়ে যায় তৎক্ষণাৎ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয়।

হার্ট অ্যাটাক হলেই যে রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হবে তার কোনও মানে নেই। তবে বেশির ভাগ রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার কারণ কিন্তু হার্ট অ্যাটাক। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট অন্যান্য অবস্থার কারণেও ঘটতে পারে, যেমন কার্ডিওমায়োপ্যাথি (পেশির রোগ) এবং ইলেক্ট্রোলাইট অস্বাভাবিকতা যা হৃদ্‌পিণ্ডের বৈদ্যুতিক সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে।

দিল্লির রাজীব গান্ধী হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের ডা. অজিত জৈন বলেছিলেন যে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের চেয়েও বেশি বিপজ্জনক। হার্ট অ্যাটাকের পরেও একজন ব্যক্তির জীবন বাঁচানো যায়। ছোটখাটো হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কম। হার্টের ধমনীতে ব্লকেজের কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়, কিন্তু কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে হৃত্‍পিণ্ড হঠাৎ কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এ কারণে মস্তিষ্কসহ শরীরের অন্যান্য অংশে অক্সিজেন সরবরাহ হয় না। অক্সিজেনের অভাবে মস্তিষ্কের কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায় এবং মস্তিষ্ক মৃত হয়ে যায়।

ডা. জৈন বলেছেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। গত তিন বছরে এ সমস্যা বাড়ছে। এমনকি কম বয়সে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা মৃত্যু ঘটাচ্ছে।

AIIMS-এর কার্ডিওলজি বিভাগের ডা. মিলিন্দ ব্যাখ্যা করেছেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের লক্ষণগুলো প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হলে রোগীর জীবন বাঁচানো যায়। যদি একজন ব্যক্তি এই ৪টি সমস্যার সম্মুখীন হন তবে এইগুলো কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের লক্ষণ। যেমন : হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, নাড়ি বন্ধ, ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া, শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে।

ডা. মিলিন্দ বলেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের পরপরই যদি কার্ডিওপালমোনারি রেজিস্ট্যান্স (সিপিআর) দেওয়া হয়, তাহলে রোগীর জীবন বাঁচানো যায়। সিপিআরে ব্যক্তির বুকের মাঝের অংশে ধাক্কা দিতে হয়। এক মিনিটে ১০০ বারের বেশি পুশ করা হয়। এতে করে হৃত্‍পিণ্ড আবার সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং রোগী হাসপাতালে পৌঁছানো পর্যন্ত প্রাথমিক চিকিৎসা পায়।


আরও খবর



আত্রাইয়ে আ’লীগ নেতাকে মারপিট, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৯ জন কারাগারে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

রাণীনগর (নওগাঁ) সংবাদদাতা : নওগাঁর আত্রাই উপজেলার বিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান মোল্লাকে মারপিটের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন তোফাসহ ৯ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নওগাঁর সিনিয়র জেলা ও দায়রাজজ আদালতের বিচারক মো. আবু শামীম আজাদ এ আদেশ দেন।

আসামিরা হলেন উপজেলার বিশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন তোফা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বিধু ভূষন দাস।অন্যরা হলেন মকবুল শেখ, মিলন হোসেন, সজল, সাদ্দাম হোসেন, বুলু, হাবিবুর রহমান ও লিমন। তাদের সবার বাড়ি আত্রাই উপজেলার বৈঠাখালী,সমাসপাড়া,মোহনঘোষ ও চক্রধর এলাকায়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১আগস্ট দুপুরে উপজেলার বিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান মোল্লা মটরসাইকেল নিয়ে সমাসপাড়া বাজারে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ অফিসে যাওয়ার সময় ভাঙ্গা জাঙ্গাল চার মাথার মোড়ে আসামীরা তাকে মারপিট করে খুন জখম করে। এ ঘটনায় ২আগস্ট আব্দুল মান্নানের ভাই চাঁদ মোল্লা বাদী হয়ে আত্রাই থানায় ২২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। এঘটনায় পুলিশ হারুন,ফরিদ এবং শাহাজাহান নামে ৩ আসামীকে  গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করেন। ঘটনার পর থেকে আসামীরা পলাতক ছিলেন। আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে নওগাঁর সিনিয়র জেলা ও দায়রাজজ আদালতের বিচারক মো. আবু শামীম আজাদ তাদেরকে  কারাগারে প্রেরণ করেন।

বাদী চাঁদ মোল্লা বলেন,আসামিরা আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।

বাদী পক্ষের সরকারী কৌশলী (পিপি) আব্দুল খালেক বলেন, আসামিরা উচ্চ আদালতে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত তা না মনঞ্জুর করে তাদেরকে ৬সপ্তাহের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পনের নির্দেশ দেন। সেই মোতাবেক আজ আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন চাইলে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করেন


আরও খবর



শাহজালালে স্বর্ণ পাচারে জড়িত যাত্রী এবং স্টাফকে আটক করেছে এপিবিএন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

মুন্সি মো আল ইমরান :

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বর্ণ পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে বিমানবন্দরে কর্মরত এক কফিশপ স্টাফ এবং যাত্রীকে আটক করেছে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। এসময় তাদের কাছে ০৫ পিস গোল্ডবার এবং ৯৯ গ্রাম স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। 

এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের এডিশনাল এসপি মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, আজ সকালে ইকে ৫৮২ ফ্লাইটযোগে বেলায়েত মোল্লা ঢাকায় অবতরন করেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে যাত্রী বেলায়েত বিমান থেকে নামার পর থেকেই নজরে রাখছিল এপিবিএন। এ সময় তিনি আগমনী ইমিগ্রেশনে না গিয়ে উপরে ডিপার্চার এলাকায় প্যাসঞ্জার ওয়েটিং এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। ফোনে যোগাযোগ করেন এরোস নামের কফিশপের স্টাফ জাভেদের সাথে। যাত্রী বেলায়েত সাথে থাকা  গোল্ডবারগুলি জাভেদকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বের করে নেয়ার জন্য হ্যান্ড ওভার করার পর এরাইভাল ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম শুরু করেন। কফিশপ এরোসের স্টাফ জাভেদ এ সময় গোল্ডবার গুলি নিয়ে বের হবার চেষ্টা করলে কাস্টমস চ্যানেলের পর বেলা ১২টায় তাকে আটক করে এয়ারপোর্ট এপিবিএন গোয়েন্দা দল। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে স্বর্ণ পাচার চেষ্টায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং যাত্রীর পরিচয়ও নিশ্চিত করে। পরে যাত্রীও কাস্টমস গ্রীন চ্যানেল অতিক্রম করলে তাকে আটক করা হয়। এসময় দুজনেই যোগসাজশে স্বর্ণ পাচারের চেষ্টার কথা স্বীকার করেন। পরবর্তীতে তাদেরকে তল্লাশী করে ০৫ টি গোল্ডবার এবং ৯৯ গ্রাম স্বর্ণালংকার সহ মোট ৬৭৯ স্বর্ণ পাওয়া যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৫৩ লক্ষ টাকা। জাভেদ জানান প্রতিটি গোল্ডবার পাচারে সহায়তায় তিনি ০৫ হাজার টাকা করে পাওয়ার কথা। যাত্রী বেলায়েত মোল্লার পাসপোর্ট পরীক্ষা করে দেখা যায় তিনি একজন ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার। প্রতিমাসেই তার দুবাই যাওয়া আসার প্রমাণ পাওয়া যায়। যাত্রী বেলায়েত মাদারীপুরের কালকিনির এবং কফিশপ স্টাফ জাভেদ ঢাকার মিরপুরের অধিবাসী। উভয়ের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে বিমানবন্দর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও খবর



বিনিয়োগকারীদের ৩০০% নগদ লভ্যাংশ দেবে ওয়ালটন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। অর্থাৎ সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩০ টাকা লভ্যাংশ বাবাদ এ মুনাফা দেওয়া হবে। জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) পূর্ব ঘোষিত পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

একই সভায় উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাদের শেয়ার প্রতি ৯ টাকা করে মুনাফা দেবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

বিদায়ী বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৮৪ পয়সা। সেখান থেকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ টাকা আর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯ টাকা করে মুনাফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগের বছর ২০২২ সালে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪০ টাকা ১৬ পয়সা। সে বছর শেয়ার সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। এর আগের বছর ২০২১ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ ও ২০২০ সালে ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়।

পর্ষদ ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন ডিজিটাল মাধ্যমে কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। তার জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ অক্টোবর।

গত ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৩ টাকা ৭৩ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১১ টাকা ৮৪ পয়সা। যা আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৯১ পয়সা।

২০২০ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ‍্যা ৩০ কোটি ২৯লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি। বৃহস্পতিবার সেই শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭ টাকা ৭০ পয়সায়।


আরও খবর

বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




নওগাঁয় ৩ শিক্ষকের নাম বাদ দিয়ে নতুন ৩ জনের নামে এমপিও ভুক্তি'র ঘটনায় তদন্ত শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার তিলনী সরলী দাখিল মাদ্রাসার এমপিওভুক্তির আগের শিক্ষকদের বাদ দিয়ে পরের বেতন পাওয়া সেই তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। 

ভুক্তভোগী শিক্ষকদের অভিযোগের ভিত্তিতে আগামীকাল ররিবার ১৭ সেপ্টেম্বর নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জাকির হোসেন তদন্তের জন্য তাঁর নিজ কার্যালয়ে দু' পক্ষকে ডেকেছেন। এ তদন্তের চিঠি দুই পক্ষকে পৌঁছে দিয়েছেন সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল মামুন।

জানা যায়, গত ২০২২ইং সালে এমপিওভুক্ত হয় মাদ্রাসাটি। মাদ্রাসা টি প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে বিনা বেতনে যেসব শিক্ষক-কর্মচারীরা নিঃস্বার্থভাবে শ্রম দিয়ে তিল তিল করে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠিত করেছেন তাদের মধ্যে ৩ জন শিক্ষককে বাদ দিয়ে বিধি-বহির্ভূত ভাবে টাকার বিনিময়ে অন্য ৩ জনের নামে এমপিও করিয়েছেন মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোঃ ফিরুজ হোসেন। ঐ মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোঃ ফিরুজ হোসেন ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ২০২২ সাল পর্যন্ত পূর্বের শিক্ষকদের তথ্য আপলোড করা হয়। ২০২২ সালে মাদ্রাসা টি এমপিওভুক্ত হওয়ার পর নতুন করে পূর্বের ঐ শিক্ষকদের বাদ দিয়ে নতুন ৩ জনের নাম দেন মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট। এমপিওভুক্তির পূর্বের শিক্ষকগণ করোনার সময় সরকারি অনুদান পান এমনকি তারা ২০২১ সালে ইউপি নির্বাচনে পোলিং অফিসার হিসেবে ভোট গ্রহণও করেন। এরপরও তাদের বাদ দিয়ে ভূয়া ভাবে অন্যদের এমপিও করানোয় স্থানীয়দের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

 তদন্তের চিঠি পৌঁছানোর সত্যতা নিশ্চিত করে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল মামুন বলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) স্যারের পাঠানো চিঠি পাওয়ার পর পরই মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট ও অভিযোগ কারীদেরকে সেই চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফলাফল তৈরী ও প্রকাশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

মোঃ হৃদয় হোসাইন,মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি) তে 'অটোমেশন অব রেজাল্ট প্রসেসিং সিস্টেম সফটওয়্যার' এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুত ও প্রকাশ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। টেবুলেশন সীট প্রিন্টের মাধ্যমে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ (সোমবার) ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও ফার্মেসী বিভাগের ১ম বর্ষ ১ম সেমিস্টারের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন বলেন, সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমরা সফল হতে পেরেছি। অটোমেশন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় অর্জন। রেজাল্ট অটোমেশন চালুর মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হিসেবে আমরা গর্বিত।

অটোমেশন অব রেজাল্ট প্রসেসিং সিস্টেম সফটওয়্যার কমিটির সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে সঠিক সময়ের মধ্যে তাদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পেরেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের সম্মানিত শিক্ষকগন সঠিক সময়ের মধ্যে অনলাইনে ফলাফল জমা দিয়েছেন। সকলের সহযোগিতায় আজ আমরা অটোমেশন প্রক্রিয়ায় ফলাফল প্রকাশ করতে পেরেছি।

অনুষ্ঠানের সভাপতি অটোমেশন অব রেজাল্ট প্রসেসিং সিস্টেম সফটওয়্যার কমিটির আহবায়ক ও ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ ইকবাল মাহমুদ অটোমেশন সিস্টেমের সাথে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভাইসা চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম। এসময় রিজেন্ট বোর্ডের সম্মানিত সদস্যবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর