Logo
শিরোনাম

কক্সবাজার আগমন ইচ্ছুক পর্যটকগনের প্রতি কিছু পরামর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামত অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। (আমরা সুনির্দিষ্ট ভাড়া নির্ধারণ করার উদ্যোগ নিয়েছি)

২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেবার আগে ভাড়া ঠিক করে নেবেন। যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোন হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন

৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দেবেন।

৪. বিচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম

৫. কিটকটে বসে কোন ম্যাসেজ বয় কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না, ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মিকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন। ( ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

৬. কোন ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ দেখলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন

৭. বিচ থেকে ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শীঘ্রই ভ্রাম্যমাণ হকার মুক্ত করা হবে। আপনার ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন

৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবে এবং মোবাইল নাম্বার ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন।

৯. বিচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেইট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন। 

১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন।

১১. কোন ধরনের হয়রানি হবার সম্ভাবনা হলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন। 

১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন।

১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।

১৪. কক্সবাজার বিচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকা এভয়েড করাই উত্তম।

১৫. যে কোন আইনী সহায়তা ও হয়রানি প্রতিরোধে যোগাযোগ করুন ডিউটি অফিসার ০১৩২০১৫৯০৮৭, এএসপি ০১৩২০১৫৯২০৯, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ০১৩২০১৫৯০৩৫

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন ২৪/৭ পর্যটকদের নিরাপত্তা ও সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। আপনাদের সবার সহযোগিতায় একান্তই কাম্য।


আরও খবর



শিল্পীদের নামে মামলা, বিশিষ্টজনের উদ্বেগ

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫ |

Image

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালতে করা হত্যাচেষ্টার মামলাটি নথিভুক্ত করতে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ভাটারা থানায় পাঠানো হয়। গত মার্চে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলাটি করেন এনামুল হক নামে এক ব্যক্তি।

আসামিদের মধ্যে আছেন- অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা, রোকেয়া প্রাচী, নিপুণ আক্তার, মেহের আফরোজ শাওন, সোহানা সাবা, অপু বিশ্বাস, নুসরাত ফারিয়া, আশনা হাবিব ভাবনা, জ্যোতিকা জ্যোতি, অভিনেতা আজিজুল হাকিম, জায়েদ খান ও সাইমন সাদিক।

ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট ২৮৩ জনকে আসামি করা হয়েছে। এত আসামির নাম অন্তর্ভুক্ত করে মামলা নথিভুক্ত করতে একটু সময় লাগে, সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় ৩০০-৪০০ জন আসামি। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগের অর্থ জোগানদাতা হিসেবে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

এদিকে ব্যবসায়ী, অভিনেতা, গণমাধ্যমকর্মীসহ অনেকের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হয়রানিমূলক মামলার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন ২৩ বিশিষ্টজন। গতকাল হিউম্যান রাইটস ফোরামের পাঠানো বিবৃতিতে তারা বলেন, এসব মামলায় এমন অনেক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, যার সঙ্গে ঘটনার ন্যূনতম সম্পর্ক নেই। এ ধরনের মামলা গ্রহণে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং ইরেশ যাকেরসহ অন্যদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক মামলা তদন্তসাপেক্ষে অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক।

বিবৃতিতে সই করেছেন ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল, রাজা দেবাশীষ রায়, জেড আই খান পান্না, শাহীন আনাম, জাকির হোসেন, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, রঞ্জন কর্মকার, সালেহ আহমেদ, সঞ্জীব দ্রং, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, শামসুল হুদা ও খুশী কবির।

অন্যদিকে, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) জ্যেষ্ঠ সমন্বয়কারী আবু আহমেদ ফয়জুল কবিরের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, ছাত্র-জনতা হত্যার ঘটনায় মামলা করার অধিকার সাধারণ মানুষের রয়েছে। তবে এসব মামলায় কাউকে ফাঁসানো বা হয়রানির উদ্দেশ্যে আসামি করা হলে তা মানবাধিকারের পরিপন্থি। এ ছাড়া ব্লাস্ট এক বিবৃতিতে জুলাই গণহত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় দ্রুত ন্যায়বিচার এবং হয়রানিমূলক মামলা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।

বলা দরকার, ইতিমধ্যেই ভুয়া মামলার বাদীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে গত সোমবার সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি বাহারুল আলম বলেছেন, অনেকে মামলা দিয়ে বাণিজ্য করছেন বলে অভিযোগ আসছে। মামলা হলেই গ্রেপ্তার করা যাবে না। তদন্তে যার দায় পাওয়া যাবে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



দ্রুতই শিশু আছিয়া হত্যা মামলার রায় পাবো

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

আওয়ামী লীগ সরকার ছিল ফ্যাসিস্ট। তারা বিচার বিভাগ নিয়ে কি করছে না করছে সেটি বিষয় নয়। আমরা উচ্চ আদালতের স্বাধীনতার ওপর অনেক বেশি শ্রদ্ধাশীল বলে মন্তব্য করেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ।

এসময় তিনি শিশু আছিয়া হত্যার ঘটনায় নিম্ন আদালতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার করা হচ্ছে বলেও জানান। তিনি বলেন, খুব একটা ব্যত্যয় হবে। মনে হয় আমরা খুব দ্রুত শিশু আছিয়ার ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় পাবো।

জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন উপলক্ষে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

সম্প্রতি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে একটি সংগঠন সংবাদ সম্মেলন করে মেজর সিনহা মামলায় দীর্ঘসূত্রতা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন একইসঙ্গে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনার জন্য এক মাসের আলটিমেটাম দিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, মেজর সিনহা হত্যা একটা পাশবিক হত্যা ছিল। এতে আমরা সবাই বিচার চেয়েছি। এটাও বুঝতে হবে কোনো মামলা উচ্চ আদালতে বা হাইকোর্টে থাকে তখন এটা সম্পূর্ণভাবে হাইকোর্টের এখতিয়ারভুক্ত বিষয়। এটা কার্যতালিকায় কত নম্বরে আসবে, কবে বিচার হবে সেটা সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে হাইকোর্ট ঠিক করে। এখানে আইন মন্ত্রণালয়ের কোনো ভূমিকা রাখার অবকাশ নেই।

তিনি বলেন, কাউকে দোষী করার আগে ভালো করে জেনে করতে হয়। আপনাদের মতো আমিও আশা করি যাতে এটার বিচার দ্রুত সম্পন্ন হয়। যারা দোষী সাব্যস্ত হবেন তাদের যেন সর্বোচ্চ শাস্তি হয়।

আওয়ামী লীগের আমলের মতো বিচার বিভাগের ওপর একটা হস্তক্ষেপের কথা আপনারা বলেছেন, আপনাদের কি সেটা নেই সেটা বলতে চাচ্ছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, উচ্চ আদালতের ওপর আমাদের হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। এখন আগের সরকার কি করেছে, তারা তো একটা ফ্যাসিস্ট সরকার ছিল তাদের তো কোনো নীতি ছিল না। তারা চিফ জাস্টিসকে পর্যন্ত গলা ধাক্কা দিয়ে দেশ থেকে বের করে দিয়েছে। আমরা সে সরকার না। উচ্চ আদালতের স্বাধীনতার ওপর আমরা অনেক শ্রদ্ধাশীল।

আছিয়া হত্যা মামলা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আছিয়া হত্যা মামলার বিচার কাজ গত বুধবার শুরু হয়েছে। অভিযোগপত্র পেতে একটু দেরি হয়েছে। এটা ছাড়া তো বিচার কাজ শুরু হতে পারে না। আগামী বুধবার হবে ষষ্ঠ কার্যদিবস এবং আগামী রোববার হবে সপ্তম কার্যদিবস। আমি সপ্তম কার্যদিবসের মধ্যে শেষ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলাম। এটা নিম্ন আদালতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার করা হচ্ছে। আমার মনে হয় না খুব একটা ব্যত্যয় হবে। আমার মনে হয় আমরা দ্রুত একটা রায় পাবো।


আরও খবর



অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

তিতাস গ্যাস কর্তৃক গ্যাসের অবৈধ ব্যবহার শনাক্তকরণ এবং উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন পিএলসি-এর আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ -সাভার, জোবিঅ -আশলিয়ার আওতাধীন মুজারমিল, আশুলিয়া এলাকায় একটি অভিযান পরিচালিত হয়েছে। অভিযানে ২ ইঞ্চি ডায়ার আনুমানিক ৪৫০ ফুট অবৈধ বিতরণ লাইনের ৬০০ আবাসিক বার্ণার এর অবৈধ লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে। এতে ৬,৪৮,০০০/- টাকার মাসিক গ্যাস চুরি রোধ করা সম্ভব হবে।

একই দিনে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন পিএলসি-এর জোনাল বিক্রয় অফিস চন্দ্রার আওতাধীন রিপন নীটওয়্যার লিমিটেড, জরুন, কোনাবাড়ি, গাজীপুর-এর গ্যাস সংযোগটি অতিরিক্ত ক্ষমতাসম্পন্ন স্থাপনায় গ্যাস ব্যবহারের কারণে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এছাড়া, জনাব হাসিবুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, গাজীপুরের নেতৃত্বে আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ- জয়দেবপুর জোবিঅ-টঙ্গী -এর ডেনিম শেয়ার, আব্দুল গফুর খান রোড, জাম্বুরার টেক, শিলমুন, টঙ্গী, গাজীপুরের সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এ সময় ৫০ফুট পাইপলাইন অপসারণপূর্বক জব্দ করা হয়েছে। অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহারকারী বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে। তিতাস গ্যাসের জোবিঅ- কিশোরগঞ্জ কর্তৃক একটি অভিযানে বকেয়ার জন্য ০১ টি আবাসিকের ১টি ডাবল বার্নার ও অবৈধ/অনুমোদন অতিরিক্ত স্থাপনায় গ্যাস ব্যবহারের কারণে ১টি আবাসিকের ১টি ডাবল বার্নারসহ মোট ২টি আবাসিকের ২টি ডাবল বার্নারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এ সময় ১জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৫১,৮৪০/- টাকা আদায় করা হয়েছে।

এছাড়া, তিতাস গ্যাসের ভিজিল্যান্স ডিভিশন / বিভাগ (ঢাকা) কর্তৃক মা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, মিরপুর -এর অবৈধ বাণিজ্যিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এছাড়াও, প্রিমিয়াম ফ্যাশন, প্লট-৬৩, রোড-২, ব্লক-কে, ইস্টার্ন হাউজিং, মিরপুর-১২, ঢাকা নামীয় প্রতিষ্ঠান ভিজিল্যান্স বিভাগ কর্তৃক সরেজমিনে পরিদর্শনকালে অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহারের কারণে তাৎক্ষণিকভাবে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

এছাড়াও, তিতাস গ্যাসের আঞ্চলিক রাজস্ব শাখা -সোনারগাঁও, আঞ্চলিক রাজস্ব উপশাখা -মুন্সিগঞ্জ-এর আওতাধীন বক্তারকান্দী, শুভকরদী, ঘারমোড়া, আলীসাহাদ্দী, চুনাভুড়া, বন্দর এলাকায় আবাসিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান চালিয়ে মোট ০৯ টি (বকেয়ার জন্য ০৫ টি, জিরো পেমেন্ট ০৪ টি) আবাসিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এ সময় নগদ ৪০,১০০/-(চল্লিশ হাজার একশত)টাকা আদায় করা হয়েছে। মেসার্স রবিউল ট্রেডার্স, শাইলকুড়া, দাপা, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ এ অবৈধ বাইপাসের মাধ্যমে গ্যাস ব্যবহার করায় সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে এবং আঞ্চলিক রাজস্ব শাখা- রূপগঞ্জ March' ২৫ মাসের বিল পর্যন্ত বকেয়ার কারণে দেশ ইন্ডাস্ট্রিজ ও হাশেম পেপার মিলস এবং সানজানা টেক্সটাইল -এর সংযোগের গ্যাস সরবরাহ অস্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বর, ২০২৪ হতে গত ২৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে ২৪৬টি শিল্প, ১৬৬টি বাণিজ্যিক ও ৩৩,৬৪৩টি আবাসিকসহ মোট ৩৪,০৫৫টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও ৭৬,২৪৩টি বার্নার বিচ্ছিন্ন সহ উক্ত অভিযানসমূহে ১৫৭ কিলোমিটার পাইপলাইন অপসারণ করা হয়েছে।


আরও খবর



ঢাকায় ফিরে বাবার বাড়িতে উঠবেন জোবাইদা

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫ |

Image

প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে শাশুড়ি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরবেন তিনি।দেশে ফিরে জোবাইদা রাজধানীর ধানমন্ডিতে তার বাবার বাসায় উঠবেন বলে জানা গেছে।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন গণমাধ্যমকে জানান, জোবাইদা রহমান ধানমন্ডিতে তার বাবার বাসা মাহবুব ভবনে উঠবেন। বাড়ির ছোট মেয়ের আগমন উপলক্ষে বাসার সাজসজ্জা, নিরাপত্তাব্যবস্থা, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাস, জেনারেটর স্থাপনসহ বিভিন্ন প্রস্তুতির কাজ চলছে।

আতিকুর রহমান রুমন বলেন, জোবাইদা রহমানের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বাসার ভেতরে এবং বাইরে নিরাপত্তাব্যবস্থা ঠিক করা হয়েছে। বাসার চারপাশে দেয়ালের ওপরে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। নিরাপত্তাব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্য ছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করবেন।

রুমন বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, নিরাপত্তার নামে এমন কিছু না করতে, যেন প্রতিবেশীদের কোনো অসুবিধা হয়; যাতে মানুষজনকে ডিস্টার্ব না করা হয়। জোবাইদা রহমানের জন্য আলাদা গাড়ি ও তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত সদস্যদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

গত ৩০ মে বিএনপির চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তার পুলিশের মহাপরিদর্শকের কাছে জোবাইদা রহমানের নিরাপত্তার ঝুঁকি রয়েছে জানিয়ে গানম্যান, পুলিশ প্রটেকশন, বাসায় পুলিশ পাহারা, আর্চওয়ে বসানোর জন্য চিঠি দিয়েছেন। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা এরই মধ্যে এই বাসভবন দেখে করণীয় ঠিক করে গেছেন বলে জানান রুমন।

মাহবুব ভবন এ এখন থাকেন মাহবুব আলী খানের স্ত্রী সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু এবং বড় মেয়ে শাহীনা জামান ও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা। সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু কয়েক দিন আগে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন সোমবার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আগামী সোমবার দাখিল করবে তদন্ত সংস্থা। এছাড়া আগামী সপ্তাহে চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করবে প্রসিকিউশন বিভাগ। ৯ মে ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

পোস্টে তিনি লেখেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যার তদন্ত রিপোর্ট আগামী সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবরে দাখিল করবে আশা করছি। তদন্ত রিপোর্ট দাখিল হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ অর্থাৎ ফরমাল চার্জ দাখিলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হবে।

ইতোমধ্যে চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের দায়ে সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। ওই হত্যাকাণ্ডের দায়ে আনুষ্ঠানিক বিচারের জন্য ফরমাল চার্জ চলতি সপ্তাহেই দাখিল করা হবে এবং এর মাধ্যমে জুলাই গণহত্যার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে ইনশাআল্লাহ


আরও খবর