Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় ১৯০ টি পরিবার পেল ভেড়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টারঃ


নওগাঁয় ১৯০ টি পরিবার পেল ভেড়া। সমতল ভূমিতে বসবাসরত অনগ্রসর ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও জীবন মান্নোনয়ন করার লক্ষে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সুফলভোগী ১৯০ পরিবারের মাঝে ভেড়া ও ভেড়ার গৃহ-নির্মাণ উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ১৩ ডিসেম্বর দুপুরে মান্দা উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল চত্বরে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। মান্দা উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের আয়োজনে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) জাকির মুন্সী।

সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবা সিদ্দিকা রুমা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বেনজির আহমেদ, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শাকিল আহমেদ, উপজেলা রিসোর্স ইনস্ট্রাক্টর কায়ছার হাবীব, মান্দা প্রেস ক্লাবের সভাপতি নজরুল ইসলাম, উপজেলা প্রানিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সামছুন্নাহার ইয়াসমিন প্রমূখ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ১৯০ পরিবারের মাঝে একজোড়া করে ভেড়া ও ভেড়ার জন্য গৃহনির্মাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ভেড়া পালনের জন্য প্রত্যেক পরিবারকে ৩ মাসের খাবার দেওয়া হয়েছে। 


আরও খবর



ঈদে সড়কে মৃত্যু বেড়েছে, মোটরসাইকেলেই বেশি

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

ঈদে প্রতিবারই সড়ক দুর্ঘটনার পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এবারের ঈদুল ফিতরেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদের দিনসহ গত তিন দিনে সড়কে প্রাণহানির পরিমাণটা অর্ধশত ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। ফাঁকা রাস্তা পেয়ে উঠতি বয়সী তরুণ এবং যুবকরা ঈদের ছুটিতে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

এক মোটসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তিনজন পর্যন্ত মারা যাওয়ার খবর আসছে। যারা মারা যাচ্ছেন তাদের বয়সও বেশি নয়। স্কুল-কলেজ পর্যায়ের ছাত্রও রয়েছেন। ঈদের ছুটিতে মোটরসাইকেলে ঘোরাঘুরির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে যায়।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, শুধু ঈদের দিন সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে বেশির ভাগই মোটরসাইকেল আরোহী।নিহতদের মধ্যে পঞ্চগড়ে চারজন, খাগড়াছড়িতে তিনজন, নরসিংদীতে দুইজন, ঢাকায় একজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন, যশোরে একজন, নেত্রকোনায় তিনজন, চুয়াডাঙ্গায় একজন এবং নড়াইলের দুইজন রয়েছেন।

ঈদের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার এবং আজ তৃতীয় দিন শনিবারও সারাদেশে বেশ কয়েকটি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা।

এসব দুর্ঘটনায় শুধু নিহতই নয়, আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করার সংখ্যাটিও বেশ উদ্বেগজনক। শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুর পর্যন্ত মোট তিন দিনে শুধু জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানেই (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসা নিয়েছেন মোট ৪৫৪ জন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সংখ্যাটিও অনেক। এদের মধ্যে বেশির ভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত তরুণ-যুবক।

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের আবাসিক চিকিৎসক তপন দেবনাথ গণমাধ্যমকে বলেন, সাধারণত ঈদ ও ঈদ পরবর্তী সময়ে এই হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি থাকে। এখন পর্যন্ত হাসপাতালে আসা রোগীদের বেশিরভাগই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত। জরুরি ওয়ার্ডে জায়গা না হওয়ায় অনেককে বারান্দায় চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।

এই চিকিৎসকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ঈদের দিন জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ২৫৬ জন। যাদের মধ্যে ৭৬ জন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আর শুক্রবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অন্তত ১৪০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে ৫০ জন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত। বেশিরভাগই ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঈদের ছুটিতে রাস্তাঘাট এমনিতেই ফাঁকা হয়ে যায়। এই সুযোগে মোটরসাইকেল চালকরা বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। ফলে দুর্ঘটনার শিকার হন। পাশাপাশি নিয়ম-নীতি না মানা, কমবয়সি কিশোর ও তরুণদের অনিয়ন্ত্রিতভাবে চালানোর কারণে ঘটছে দুর্ঘটনা। দল বেঁধে প্রতিযোগিতা ছাড়াও ট্রাফিক তদারকির অভাবে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক ও দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই) সূত্রে জানা গেছে, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় শীর্ষে বাংলাদেশ। প্রতি ১০ হাজার মোটরসাইকেলের মধ্যে বাংলাদেশে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে ২৮ দশমিক ৪ শতাংশ। বাংলাদেশের পর কম্বোডিয়ায় ১১ দশমিক ৯, লাওসে ১১ দশমিক ৫, থাইল্যান্ডে ১১ দশমিক ২, ভারতে ৯, মিয়ানমারে ৮ দশমিক ৬, মালয়েশিয়ায় ৪ দশমিক ৪, ভিয়েতনামে ৪ দশমিক ১, ইন্দোনেশিয়ায় ২ দশমিক ৫ এবং ভুটানে ২ দশমিক ১টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে।

ঈদের সময় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের মোট দুর্ঘটনার অর্ধেকের বেশিই মোটরসাইকেলে ঘটে থাকে। তার মধ্যে ঈদের সময় সবচেয়ে বেশি ঘটে। এই সময় অনেকেই মহাসড়কে যানজট এড়াতে বাড়ির পথে যাত্রা করেন। দেখা যায়, সাধারণ সময়ে হয়তো মোটরসাইকেলে একজন থাকেন; কিন্তু ঈদের সময় স্ত্রী, বাচ্চা এবং নিজে থাকার পরেও পেছনে একটা কাপড়ের ব্যাগ থাকে। যেটা ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করে। এই কারণেই দুর্ঘটনা বেশি ঘটে।


আরও খবর



তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

বৈশাখের শুরু থেকেই দেশে বইছে তীব্র দাবদাহের কারনে জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। শুধু তাই নয় মঙ্গলবারই (২৩ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন এলাকায় হিটস্ট্রোকে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। দেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় চলমান তাপপ্রবাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠলেও শিগগিরই কোনো সুখবর মিলছে না।

আবহাওয়াবিদ বলছেন, বৃষ্টি ছাড়া এমন পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ মিলবে না। আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) থেকে তাপমাত্রার আরও বাড়তে পারে। আগামী পাঁচ দিনেও আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।
গতকাল মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া খুলনা ও যশোরে ৪০ দশমিক ৪, পটুয়াখালীর খেপুপাড়া ও রাজশাহীতে ৪০ দশমিক ২ ও মোংলায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

আবহাওয়াবিদ জানান, চলমান তাপপ্রবাহ বৃষ্টিপাত হলে তাপমাত্রা কমে আসবে। বুধবার থেকে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসে তাপপ্রবাহ খুব কমে যাবে এমন সুখবর নেই। তবে কিছুটা কমবেশি হতে পারে। শক্তিশালী কালবৈশাখী হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।

তবে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানায় রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর ও পটুয়াখালী জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগ এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

এ ছাড়া বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।


আরও খবর



শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যার শঙ্কায় চীন

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার শঙ্কায় পড়েছে চীন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এমন ভয়াবহ বন্যা প্রতি একশ বছরে মাত্র একবারই দেখা যায়। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পূর্ব সতর্কতা জারি করেছে।

গত বৃহস্পতিবার থেকে গুয়াংদং প্রদেশে প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে করে চুচিয়াং নদীর জলপথগুলোর পানি উপচে পড়ছে। গুয়াংদং চীনের উৎপাদন শিল্পের সবচেয়ে বড় অঞ্চল। এই প্রদেশে আজ রোববার সন্ধ্যা থেকে কাল সোমবার পর্যন্ত ঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিসিটিভির প্রকাশিত একটি ড্রোন ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, কিছু কিছু শহরের কাছাকাছি চলে এসেছে বন্যার পানি। এতে নিচু ভবনগুলো প্লাবিত হয়ে গেছে। এছাড়া জলে নিমজ্জ একটি প্যাগোডাও দেখা যাচ্ছে।

প্রাদেশিক জলবিদ্যা ব্যুরোর বরাতে সংবাদমাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, তীব্র বৃষ্টিপাতের কারণে বেঈ রিভার নদীর আশপাশের তিনটি অঞ্চলে একশ বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া কিছু কিছু জায়গায় ৫০ বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হতে পারে।

চুচিয়াং নদীর ব-দ্বীপ অববাহিকা চীনের সবচেয়ে জনবহুল একটি অঞ্চল। এখানে প্রায় ১৩ কোটি মানুষ বসবাস করেন। তবে ওই অঞ্চলে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর শোনা যায়নি। এছাড়া সাধারণ মানুষকে গণহারে সরিয়ে নেওয়ার কোনো প্রক্রিয়াও চোখে পড়েনি।

গুয়াংদংয়ের পাশের প্রদেশ জিয়াংজি এবং ফুজিয়ানেও প্রচুর বৃষ্টিপাত হতে পারে।

চীনে প্রায়ই এ ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়। তবে গত কয়েক বছর ধরে দেশটিতে ভয়াবহ বন্যা, খরা এবং তীব্র দাবদাহ দেখা যাচ্ছে।

সূত্র: এএফপি


আরও খবর



কঠিন হয়ে পড়ছে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

দেশে ডলার সংকটের কারণে গত বছর জটিলতায় পড়ে যান বিদেশগামী অনেক শিক্ষার্থী। ওই সময় অনেক ব্যাংক বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি পরিশোধের জন্য স্টুডেন্ট ফাইল খুলতে গড়িমসি করে। ডলারের সে সংকট এখনো কাটেনি। এর মধ্যে নতুন করে ডলারের বিপরীতে টাকার ক্রমাগত অবমূল্যায়ন বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণকে আরো কঠিন করে ‍তুলেছে।

শিক্ষা খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু বিদেশে নয়, টাকা অবমূল্যায়নের কারণে যে মূল্যস্ফীতি হচ্ছে, তার প্রভাবে দেশেও শিক্ষার ব্যয় আরো বেড়ে যেতে পারে। 

ইউনেসকোর হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালে উচ্চ শিক্ষায় বিদেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫২ হাজার ৭৯৯ জন। কয়েক বছর ধরে এ সংখ্যা বাড়ছে। এর মধ্যে ২০২১-এর তুলনায় ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৬০ শতাংশ। সাধারণত দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও টিউশন ফিসহ আনুষঙ্গিক খরচ ডলারে পরিশোধ করতে হয়। 

বিদেশে উচ্চ শিক্ষাপ্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা মূলত দেশের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে খরচ পাঠান। ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা বিশেষ ব্যাংক হিসাবের (স্টুডেন্ট ফাইল) মাধ্যমে বিদেশে এ অর্থ পাঠান। এছাড়া কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডলার শিক্ষার্থীদের বিশেষ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে দেখাতে হয়। ফলে কোনো দেশের মুদ্রার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বাড়লে ওই দেশের শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যয় বেড়ে যায়।

গত ৮ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে ডলারের নতুন বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বর্তমানে প্রতি ডলারের দর ১১৭ টাকা। এর আগে মুদ্রাটির বিনিময় হার ছিল ১১০ টাকা। এছাড়া জানুয়ারি ২০২০ থেকে চলতি মাস পর্যন্ত টাকার বিপরীতে ডলারের দর বেড়েছে প্রায় ৩৮ শতাংশ। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে প্রতি ডলারের দর ছিল ৮৪ টাকা ৯০ পয়সা। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বিদেশে উচ্চ শিক্ষা বাবদ গত তিন অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে লেনদেনের পরিমাণ ১৩০ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। এর মধ্যে ২০২১-২২ অর্থবছরে লেনদেন হয় ৪১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। পরের অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫১ কোটি ৯৯ লাখ (প্রক্ষেপিত) ডলারে। আর চলতি অর্থবছরে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পাঠানো হয়েছে ৩৭ কোটি ৩ লাখ ডলার।

শিক্ষাবিদরা মনে করছেন, ডলারের বিনিময় হার বাড়ায় মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোই বেশি চাপে পড়বে। ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকসের চেয়ারম্যান ও এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপারসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, ডলারের দর বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বেড়ে যাবে। ফলে শিক্ষার্থীদের ব্যয়ও বেড়ে যাবে। ফলে মধ্যবিত্ত যেসব পরিবারের সন্তান বিদেশে লেখাপড়া করছে তাদের ওপর বেশি চাপ তৈরি হবে। তবে শুধু বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেই নয়, ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধির কারণে মূল্যস্ফীতি বেড়ে গিয়ে দেশেও শিক্ষায় খরচ বেড়ে যেতে পারে।

উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা যেসব দেশ বেছে নিচ্ছেন তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম। যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান ওপেন ডোরস রিপোর্ট ২০২২-২৩-এর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম। দেশটিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ হাজার ৫৬৩। এর আগে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন ১০ হাজার ৫৯৭ জন।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন আতিকুর রহমান নামের এক শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে আমেরিকান একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেয়েছি। ওই সময়ের হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি, টিউশন ফিসহ সব মিলিয়ে যে টাকা ছিল এখন সে তুলনায় প্রায় দেড় লাখ টাকা বেশি প্রয়োজন হবে।

তিনি আরো বলেন, ‘‌আমাদের দেশে বেশির ভাগ পরিবার মধ্যবিত্ত এবং এখন অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারও সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কষ্ট করে হলেও বিদেশে পড়ালেখা করতে পাঠাচ্ছে। ডলারের এ মূল্যবৃদ্ধির জন্য এমন পরিবারগুলো সমস্যায় পড়বে।

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্যান্য দেশেও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। চলতি বছরের জানুয়ারির তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯ হাজার ৬৮৩, যা ২০২৩ সালের জানুয়ারির তুলনায় ৭৪ শতাংশ বেশি। এছাড়া ব্রিটিশ কাউন্সিলের এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেশটিতে শিক্ষার্থী পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে রাইজিং স্টার হিসেবে চিহ্নিত করেছে। দ্য আউটলুক ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট মবিলিটি: অ্যামিড আ চেঞ্জিং ম্যাক্রোইকোনমিক ল্যান্ডস্কেপ শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে জিডিপি বৃদ্ধির সঙ্গে বিদেশগামী শিক্ষার্থী সংখ্যা বৃদ্ধির সম্পর্কও তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সঙ্গে ভর্তি ফি, টিউশন ফিসহ অর্থনৈতিক বিষয়গুলো জড়িত থাকায় যেসব দেশে জিডিপি বৃদ্ধির হার এবং অর্থনৈতিক অবস্থা তুলনামূলক ভালো সেসব দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের প্রবণতাও বেশি। প্রতিবেদনটিতে বিদেশে শিক্ষার্থী প্রেরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সম্ভাবনাময় দেশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সার্বিক ব্যয় বেড়ে গেছে বলে জানান অস্ট্রেলিয়াগামী শিক্ষার্থী ফাহিম উল্লাস। তিনি বলেন, ‘‌আমি মাত্র এক সপ্তাহ আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি প্রদান করেছি, নয়তো অতিরিক্ত ৯০ হাজার টাকা দিতে হতো। তবে ফি জমা দিলেও ডলারের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় দেশ ত্যাগের ক্ষেত্রে আনুষঙ্গিক খরচ বেশ বেড়ে যাবে। এছাড়া যদি ডলারের বিনিময় হার না কমে তাহলে ডিগ্রি অর্জন পর্যন্ত ব্যয়ও কয়েক লাখ টাকা বেড়ে যাবে। সব মিলিয়ে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি আমাদের মতো বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের প্রতি বেশ নেতিবাচক একটি প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে।

ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ায় বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ বাড়বে বলে মনে করেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমানও। তিনি বলেন, ‘‌ডলার সংকটের কারণে বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলতে সমস্যা হচ্ছিল। অনেকে কার্ব মার্কেট থেকে ডলার কিনে কিংবা অন্য মাধ্যমে ডলার সংগ্রহ করে বিদেশ যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এমন অবস্থায় ডলারের মূল্যবৃদ্ধি শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করবে।

তিনি বলেন, ‘‌এতদিন ডলারের ঘোষিত মূল্য ১১০ টাকা থাকলেও শিক্ষার্থীদের ১১৫-১৭ টাকায়ই ডলার কিনতে হতো। ব্যাংক যদি এখন এটা নিশ্চিত করতে পারে যে শিক্ষার্থীরা ১১৭ টাকায়ই ডলার কিনেতে পারবে, তাহলে হয়তো চাপটা তুলনামূলক কম বাড়বে। তবে ডলারের বাজার যদি অস্থিতিশীলই থাকে তাহলে সংকট আরো তীব্র হয়ে উঠবে। আগামী এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি স্পষ্ট হবে।

বিদেশে উচ্চ শিক্ষা কঠিন হওয়া প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সাবেক সদস্য এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘‌ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাব্যয় বাড়বে। বিষয়টি শিক্ষার্থীর ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে সেটি নির্ভর করবে তার বা তার পরিবারের আর্থিক অবস্থার ওপর। তবে আমাদের এখন উচিত দেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের বিষয়ে উৎসাহিত করা। দেশে অনেক সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বেশ সুনামও কুড়িয়েছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলার ক্ষেত্রে আমাদের আরো সচেষ্ট হতে হবে।

 


আরও খবর



মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়বে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ |

Image

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ দেশ। ঘরে-বাইরে কোথাও নেই স্বস্তি। বৃষ্টি এসে তাপ কমাবে মানুষ সেই আশায় থাকলেও গত এক মাস ধরে বৃষ্টির কোনো দেখা নেই। মাঝেমধ্যে দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হলেও তা গরম কমাতে খুব একটা সহায়ক ছিল না। এমন অবস্থায় আবারও দুঃসংবাদই দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আজ মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্য থাকবে, ফলে আরও অসহনীয় গরম অনুভূত হতে পারে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবিরের দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলার উপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। আগামীকাল সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।

এছাড়া, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

৩০ এপ্রিল যেমন থাকবে আবহাওয়া: আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।

সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

১ মে যেমন থাকবে আবহাওয়া : বিরাজমান তাপ প্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।


আরও খবর