Logo
শিরোনাম

যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষার সময়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

স্বাস্থ্য টিপস : ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত রক্তে শর্করা পরীক্ষা করা দরকার। আর এই পরীক্ষা দুই ধরনের হয়, একটি হলো ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট এবং অন্যটি পোস্টপ্রান্ডিয়াল ব্লাড সুগার টেস্ট।

ফাস্টিং ব্লাড সুগার সকালে খালি পেটে পরীক্ষা করা হয়। রক্তে শর্করার পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো প্রাক-ডায়াবেটিস, টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা শনাক্ত করা। অনেক সময় ফাস্টিং ব্লাড সুগারের পরিমাণ (ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট) বেশি থাকে। সকালে খালি পেটে রক্ত পরীক্ষা করে এর অবস্থা জানা থাকলে ওষুধ ও খাবার দিয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট করার সময় এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন

যদি আপনি একটি ফাস্টিং রক্তের শর্করা পরীক্ষা করছেন, রাতে দুধ পান করবেন না। দুধে পেপটিন নামক একটি উপাদান থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

একইভাবে আপনি যদি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করছেন, হাঁটা এড়িয়ে চলুন। হাঁটা এবং ব্যায়াম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এগুলো মেনে চললেই ফাস্টিং ব্লাগ সুগার পরীক্ষার রিপোর্ট সঠিক আসবে ও সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা সম্ভব।

ফাস্টিং সুগার চেক করার সঠিক পদ্ধতি

প্রায়শই লোকেরা ১২-১৪ ঘণ্টা কিছু না খেয়ে তারপরে সকালে রক্তে শর্করার পরীক্ষা করার দিকে মনোনিবেশ করে। এই পদ্ধতিতে তারা মনে করেন যে তাদের সুগার টেস্টের রিপোর্ট সঠিক আসবে। কিন্তু ফাস্টিং সুগার টেস্টে তখনই সঠিক রিপোর্ট আসে যখন রোগী রাতের ডায়েটে মনোযোগ দেন এবং সকালে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখেন।

কেউ যদি ফাস্টিং সুগার চেক করেন, তাহলে তার সকালে পানিও পান করা উচিত নয়। ফাস্ট সুগার মানে ৮-১০ ঘণ্টা কিছু না খাওয়ার পরে রক্তের অবস্থা সম্পর্কে তথ্য নেওয়া। ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষা করার সময় মনে রাখতে হবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষাটি করতে হবে। যদি দুপুর ১২টায় একটি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করা হয় তবে কখনই সঠিক ফলাফল পাওয়া যাবে না। এরজন্য সকালের ঘুম থেকে ওঠার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই এই পরীক্ষা করানো অত্যন্ত জরুরি।


আরও খবর

বছরে ক্যানসারে ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ভারতের সাথে অসম চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ভারতের সাথে সম্পাদিত সীমান্ত সংক্রান্ত সকল ধরনের অসম চুক্তি নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।

উপদেষ্টা বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আগামী ১৭-২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত ভারতের নয়াদিল্লীতে ৫৫তম বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ে অনুষ্ঠিতব্য সীমান্ত সম্মেলন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, ২০১১ সালে ভারতের সাথে বাংলাদেশের তিন বিঘা ও দহগ্রাম করিডোর নিয়ে একটি অসম চুক্তি হয়েছে। তাছাড়া মহিষাশন (ভারত)-কুলাউড়া (বাংলাদেশ) আন্তঃদেশীয় রেলপথের কুলাউড়া রেল স্টেশন সীমান্ত থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার ভিতরে অবস্থিত। আমরা তাদেরকে আমাদের বর্ডারের তিন কিলোমিটার ভিতরে আসতে দেবো না। সেখানে সীমান্তের সন্নিকটে কাস্টমস-সহ একটা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট নির্মাণের প্রস্তাব করা হবে।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে কোনো কাজ করতে হলে দুই পক্ষের অনুমতি নিতে হয়। এগুলো একপক্ষে করার নিয়ম নাই। উন্নয়নমূলকভাবে একটা মসজিদ বা মন্দির করতে হলে দুই দেশের সম্মতি নেয়া প্রয়োজন৷ আগামীতে কিছু করতে হলে যেন তারা সম্মতি নেয় এ বিষয়টিতে গুরুত্ব দেয়া হবে৷

ভারতের সাথে সম্পর্কের আস্থা বাড়াতে বাংলাদেশ কোনো ছাড় দিবে কিনা জানতে চাইলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, শুধু ছাড় দিয়ে কিন্তু আস্থা বাড়ানো যায় না। আলোচনার মাধ্যমেও আস্থা বাড়ানো যায়।

তিনি বলেন, সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারতীয়রা অনেক সময় ফেন্সিডিল-সহ বিভিন্ন মাদক তৈরি করে আমাদের দেশে ঢুকিয়ে দেয়। যদিও তারা বলে ফেন্সিডিলগুলো ওষুধ হিসেবে তৈরি করছে। আসলে এটা মাদক হিসেবেই ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, বৈঠকে ভারতীয় গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা সংবাদ প্রচার বন্ধের বিষয়েও আলোচনা করা হবে। এ বিষয়ে আমাদের গণমাধ্যম ও দেশের জনগণ খুবই সোচ্চার।

৫৫তম বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ে অনুষ্ঠিতব্য সীমান্ত সম্মেলনে বিএসএফ বা ভারতীয় নাগরিক/ভারতীয় দুষ্কৃতিকারী কর্তৃক সীমান্ত হত্যা/সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশী নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বা কাউকে আহত করা বন্ধ করা; বিএসএফ বা ভারতীয় নাগরিক কর্তৃক বাংলাদেশি নাগরিকদের ধরে নিয়ে যাওয়া বা আটক করা বন্ধ করা; বিএসএফ বা ভারতীয় নাগরিক কর্তৃক সীমানা লঙ্ঘন বা অবৈধ পারাপার অথবা অনুপ্রবেশ বন্ধ; ভারত হতে বাংলাদেশে ইয়াবা ও ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মাদকদ্রব্য, অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরক দ্রব্য চোরাচালান প্রতিরোধ; আগরতলা থেকে আখাউড়ার দিকে বর্জ্য পানি প্রবাহিত হয় এরূপ চারটি খালে পানি শোধনাগার স্থাপন; বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী নদীসমূহের পানির সুষম বণ্টন, নদী হতে পানি উত্তোলন, পানি চুক্তি বাস্তবায়ন এবং রহিমপুর খালের মুখ পুনঃউন্মুক্তকরণ; বিতর্কিত মুহুরীর চর এলাকার সীমানা নির্ধারণ, বিভিন্ন এলাকায় বর্ডার পিলার স্থাপনের মাধ্যমে সীমানা নির্ধারণ করা; সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্ত সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানের জন্য 'কার্যকর সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা' কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন; দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আস্থা ও সৌহার্দ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হবে।


আরও খবর

মিটারের বেশি ভাড়া নিলে জরিমানা ৫০ হাজার

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




প্রিয়নবী (দ.)'র পবিত্র মে'রাজ যাত্রা সৃষ্টিকুলের জন্য আনন্দ ও গৌরবের

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মাইজভান্ডার দরবার শরীফ গাউছিয়া রহমানিয়া মইনীয়া মনজিলের বর্তমান গদীনশীন পীর ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি চেয়ারম্যান, সাজ্জাদানশীন-এ দরবারে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী হযরত শাহসুফি ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভান্ডারী বলেছেন, ‘পবিত্র রজব মাসের ২৭ তারিখ এমনই এক মহিমান্বিত রজনী, যে রজনীতে মহান আল্লাহ্ তা'য়ালা তার প্রিয়তম হাবিব (দ.) কে আরশে আজিমে পরম সম্মানিত অতিথি হিসেবে সাদর আমন্ত্রণ করে অভ্যর্থনা জানিয়ে স্বীয় সাক্ষাতে ধন্য করেছেন। আমাদের প্রিয় নবিজী (দ.) মহান আল্লাহ্ তা'য়ালার এমন নিকটবর্তী হলেন যে, তাদের মাঝে কোন পর্দা বা পার্থক্যই ছিল না। মহান আল্লাহ্, হুযুরপুর নূর আহমদ মুজতবা মুহাম্মদ মুস্তফা (দ.)'র নিকট সৃষ্টিকুলের সকল রহস্য উম্মোচন করেন। যাত্রাপথে তিনি সম্মানিত নবী-রাসুল (আঃ)গণের সাথেও সাক্ষাত করেন।’ বিএসপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘পবিত্র শব-ই-মিরাজেই মহানবী (দ) উম্মতের জন্য উপহার হিসেবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে আসেন। তিনি প্রায় ২৭ বছর সফর করলেন, অথচ পৃথিবীর হিসেবে তা কয়েক সেকেন্ড মাত্র।’ সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমেদ আরও বলেন, ‘আধুনিক বিজ্ঞানের আপেক্ষিকতা সূত্রও এ অলৌকিক যাত্রাকে বিজ্ঞানসম্মত বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। পবিত্র শব-ই-মিরাজ থেকে আমাদের কাছে একটি বিষয় সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, মহামহিম, সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ তা'য়ালার মর্যাদার পরেই সর্বোচ্চ সম্মানে যিনি সম্মানিত, যার মর্যাদা বর্ণনার অসাধ্য তিনি হলেন দোজাহানের বাদশাহ্, আমাদের প্রিয় নবিজী (দ.)।’ মহান আল্লাহ্ ও প্রিয় নবিজী (দ)'র এ মহিমান্বিত সাক্ষাৎ মু'মিনদের জন্য মহা আনন্দের জানিয়ে বিএসপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘অপরদিকে পবিত্র কুরআন হাদীসে এ রাত্রির উচ্চ মর্যাদা বর্ণিত হওয়ার পরেও একশ্রেণীর মুনাফিকরা এ তাৎপর্যময় রজনীর মহত্ত্বকে খর্ব করার বৃথা চেষ্টা করছে। তিনি মুনাফিক চক্রের অপতৎপরতাকে উপেক্ষা করে এ বরকতময় রজনীতে কুরআন তিলাওয়াত, নফল সালাত, তাহাজ্জুদ আদায়, দরুদ-সালাম পাঠ, দান সাদকাহ্, পরদিন নফল রোজা পালনের মাধ্যমে মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য মুসলিম উম্মাহর প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।’

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া পূর্ব খুরুশিয়া হাজী আহমদ মিয়া জামে মসজিদ ময়দানে খুরুশিয়া হিলফুল ফুযুল পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত ৮তম বার্ষিক হুসাইনি কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, রাঙ্গুনিয়া রাহাতিয়া দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন পীরে তরিকত আল্লামা সৈয়দ ওবায়দুল মোস্তফা নঈমী, চট্টগ্রাম টপ স্টার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আবছার হোসেন তালুকদার। মাওলানা আব্দুল হালিম আল কাদেরীর উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে মাওলানা আব্দুল হামিদ নঈমীর সভাপতিত্বে মাহফিলে প্রধান ওয়ায়েজ ছিলেন মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন নূরী। এ ছাড়াও আরও বহু ওলামায়ে কেরামগণ উপস্থিত ছিলেন। এসময় বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম, স্থানীয় খলিফাবৃন্দ, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মিলাদ কিয়াম শেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, দেশ ও বিশ্ববাসীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভান্ডারী।


আরও খবর



নির্বাচন যত বিলম্ব হচ্ছে, সংকট তত বাড়ছে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

নির্বাচন যত বিলম্ব হচ্ছে, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।গুলশানে দলীয় চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় চলতি বছরের মাঝামাঝিতে নির্বাচনের উদ্যোগ নিতে সরকার, নির্বাচন কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন নয়। সবার দৃষ্টি জাতীয় নির্বাচনের দিকে। সবকিছু প্রস্তুত, এখন নির্বাচন করতে বেশি সময় লাগবে না। সংস্কার চলমান প্রক্রিয়া, নির্বাচন পেছানোর চিন্তা যুক্তিযুক্ত নয়। একটি দেশে গণতন্ত্র হচ্ছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের বিচার হতেই হবে। রাজনৈতিক দলগুলো এ বিচার চালিয়ে নেবে। তড়িঘড়ি করলে বিচারকাজ প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ঘোষণাপত্রের খসড়া বিএনপি হাতে পেয়েছে, তা নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হয়েছে, আরও আলোচনা দরকার।

মির্জা ফখরুল বলেন, জামায়াতের সঙ্গে কোনো মতপার্থক্য নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন থাকতেই পারে।

তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে করা সব চুক্তি জনসম্মুখে প্রকাশ করা উচিত। বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তিই জনগণ মেনে নেবে না।


আরও খবর



কোন বিশেষ দল যেনো ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে

প্রকাশিত:শনিবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন বিষয়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, রাজনৈতিক দল গঠনের অধিকার প্রতিটি নাগরিকেরই আছে। তাদের মতাদর্শ তুলে ধরে জনগণের রায় চাইবেন, এটাতে আপত্তির কিছু নেই। নতুন প্রজন্মের যে তরণরা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাচ্ছে, তাদের আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তারা সামনে এগিয়ে যাক, দেশ ও জাতি তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু পাবে, এটাই আমার প্রত্যাশা। 


আজ দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ে জাতীয় পার্টি হবিগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক মতবিনিময় সভায় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন। 


এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠন এবং ক্ষমতায় থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এটা দেশের জনগণ আর গ্রহণ করতে রাজি নন। এজন্যই নির্বাচনের সময় নিরপেক্ষ ব্যবস্থা, তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দরকার হয়। 


বর্তমান সরকারের বক্তব্যে এটা পরিস্কার যে, ছাত্র সমন্বয়কদের মনোনয়নে এ সরকার গঠিত হয়েছে। ছাত্রদের দল গঠনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমর্থন আছে একথাও স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। 


ফলে, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন বা দল গঠনে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখবেন শুধুমাত্র সেসকল ব্যক্তিবর্গ সরকার ত্যাগ করলেই, সে দল সরকারী আনুকূল্য পাবে না, এটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য? 


একারণে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামী নির্বাচনে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবে, এমন দাবী করতে পারেন না বলে মনে করি। 


বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদের নিরপেক্ষ দাবী করলেও রাজনৈতিক দলসমূহ ও জনগণের কাছে সেটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য হবে তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। 


দেশের মানুষ চায় নির্বাচনের সময় যেনো লেভেল প্লেয়িং ফ্লিড থাকে, সবার জন্য সমান সুযোগ থাকে; কোন বিশেষ দল যেনো সরকারী অর্থ ও সরকারের ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে, এ নিশ্চয়তা। 


এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ আতিকুর রহমান আতিক, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, ভাইস চেয়ারম্যান আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, মোঃ হেলাল উদ্দিন, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জালাল উদ্দিন খান, আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী অপু চৌধুরী, কাজল আহমেদ, শিবলী খায়ের, আফরোজ আফগান তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম, প্রভাষক এসএম লুৎফর রহমান, গাজী মোঃ মিজবাহ উদ্দিন, শাহজাহান তালুকদার, আব্দুস সালাম মেম্বর, সোহেল আহমেদ রানা, ওস্তার মিয়া তালুকদার, এমএম হেলাল প্রমুখ। 


আরও খবর



সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:রবিবার ০২ ফেব্রুয়ারী 2০২5 | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এক সপ্তাহে বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটিতে ২১ হাজার ৫৬৪ জন অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৩ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এতে বলা হয়, গ্রেপ্তারদের আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ১৩ হাজার ৮৮৩ জনকে , ৪ হাজার ৬৬৮ প্রবাসীকে সীমান্ত নিরাপত্তা লঙ্ঘনের অভিযোগে এবং ৩ হাজার ১৩ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৪৭৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪১ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ৪ শতাংশ অন্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময় ৯০ জনকে গ্রেপ্তার এবং পরিবহন আইন লঙ্ঘননের অভিযোগে ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


আরও খবর

সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের

সোমবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫