Logo
শিরোনাম

আমাদের স্পিন বিশ্বসেরা বলেই বাংলাদেশ পেস উইকেট বানিয়েছে : গুরবাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানিস্তানকে উড়িয়ে দিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। টাইগাররা গতকাল চট্টগ্রামে আফগানিস্তানকে হারিয়েছে ৮৮ রানের বিশাল ব্যবধানে। সিরিজের পাশাপাশি আইসিসি বিশ্বকাপ সুপার লিগের পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরে উঠে গেল বাংলাদেশ। ১৪ ওয়ানডের মধ্যে ১০টিতে জিতে ১০০ পয়েন্ট টাইগারদের।

তবে আফগান উইকেটরক্ষক-ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজ কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন নিজেদেরই। তিনি বললেন, ‘তারা (বাংলাদেশ) জানত যে আমাদের স্পিন আক্রমণ বিশ্বে এক নম্বর। এ জন্য পেস সহায়ক উইকেটই তৈরি করেছে এখানে। এটা অবশ্য বাংলাদেশের হোম সিরিজ। তাই আমরাও আশা করিনি যে আমাদের জন্য স্পিন সহায়ক উইকেট সাজিয়ে রাখা হবে। তবে সেটি নয়, মূল ব্যাপার হলো আমরাই ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে ভালো করিনি। আশা করছি, পরের ম্যাচেই আমরা ভালো করব। পেস বা স্পিন নয়, আমাদের শুধু উইকেটে আরেকটু সময় থাকা দরকার।’

দ্বিতীয় ওয়ানডের হারে নিজেদের বোলিংয়েরও দায় দেখেছেন কাল ম্যাচের শুরুতেই হাঁটুর চোট নিয়ে বাইরে যাওয়া গুরবাজ। লম্বা সময় বাইরে থাকায় ইনিংস ওপেন করারও সুযোগ ছিল না। ব্যাটিংয়ে নেমেছেন তাই সাত নম্বরে। বাংলাদেশের সংগ্রহ তাদের সাধ্যের বাইরেও চলে গিয়েছিল বলে জানালেন, ‘আমরা তাদের ২৫০ রানের মধ্যেই আটকে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু রানটা আমাদের প্রত্যাশার বাইরেই চলে যায় কিছুটা। উইকেট অবশ্য ব্যাটিংয়ের জন্য অত কঠিন ছিল না। আর আমরাও শুরুতে কিছু ভুল করে বসি। বিশেষ করে শুরুর রান-আউটটা (রিয়াজ হাসানের)।’ 

বোলিংয়ে ৩৩ রান ‘এক্সট্রা’ দেওয়ার কথাও বললেন, ‘ওয়ানডেতে ৩৩ রান অতিরিক্ত দেওয়াটা বড্ড বেশি। আশা করব, পরের ম্যাচে আর এ রকম হবে না।’ 

সিরিজ হেরে গেলেও শেষ ম্যাচ জিতে আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ সুপার লিগের জন্য ১০ পয়েন্ট পাওয়াও কম গুরুত্বপূর্ণ নয় আফগানদের কাছে, ‘সিরিজ হেরে গেছি বলে আশাহত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখন ১০ পয়েন্টের দিকে তাকিয়ে আছি। যদিও বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করার জন্য যথেষ্ট সময় এখনো বাকি আমাদের। ’



বিডি/টুডেইস/নিউজ



আরও খবর



সাত ধরনের মোটরযানের কর মওকুফ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

মোটরযান নিবন্ধন বা ফিটনেস নবায়নকালে ৭ ধরনের মোটরযানের অগ্রিম কর মওকুফ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৮ এপ্রিল এনবিআর করনীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ১৫৩ (৫) অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ধারা মোটরযান নিবন্ধন বা ফিটনেস নবায়নকালে কোনো প্রকার অগ্রিম কর সংগ্রহ প্রযোজ্য হবে না। আর ওই সুবিধা পাওয়ার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কোনো সনদের প্রয়োজন হবে না।

জানা গেছে, সরকার বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ (স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলতে সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ); সরকার বা স্থানীয় সরকারের অধীন কোনো প্রকল্প, কর্মসূচি বা কার্যক্রম; কোনো বৈদেশিক কূটনীতিক, বাংলাদেশে অবস্থিত কোনো কূটনৈতিক মিশন, জাতিসংঘ ও ইহার অঙ্গ সংগঠনের দপ্তরসমূহ; বাংলাদেশের কোনো বিদেশি উন্নয়ন অংশীদার এবং ইহার সংযুক্ত দপ্তর বা দপ্তরসমূহ; সরকারের এমপিওভুক্ত কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান; সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রিম কর সুবিধার তালিকায় আছে।

উল্লেখ্য, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৫০০ সিসি পর্যন্ত ব্যক্তিগত গাড়ির অগ্রিম কর ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার, ১৫০০ সিসির বেশি; কিন্তু ২০০০ হাজার সিসির কম এমন গাড়ির অগ্রিম কর ৩০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার, ২০০০ সিসি থেকে ৩০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়ির জন্য ১ লাখ, ৩০০০ সিসি থেকে ৩৫০০ সিসি পর্যন্ত ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং এর বেশি সিসি হলে দুই লাখ টাকা অগ্রিম কর দিতে হয়।

তবে, দেশে ব্যবহৃত গাড়ির প্রায় ৭০ শতাংশের বেশি ১৫০০ সিসির কম।


আরও খবর



আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে মিয়ানমারে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে তুমুল সংঘাত চলছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর। শিগগিরই দেশটিতে চলমান এ গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের ওপার থেকে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও।

জাতীয় সংসদ ভবনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী মে মাসেই মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে টেকনাফে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা বাড়তে পারে। একই সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের অনুপ্রবেশের ঘটনাও বৃদ্ধি পেতে পারে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়, মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধাবস্থার কারণে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র সহজলভ্য হয়েছে। ফলে সন্ত্রাসী দল বা গোষ্ঠী আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্যবহার করতে পারে। মিয়ানমারের পাশাপাশি আরাকান আর্মি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলে। সেইসঙ্গে মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালান পণ্যের সরবরাহ আরও বেড়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবেদনে আরও কয়েকটি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী জোটের সঙ্গে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর লড়াই চলছে বেশ কয়েক মাস ধরে। আরাকান আর্মির সঙ্গে লড়াইয়ে পর্যুদস্ত হয়ে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের টেকনাফে আশ্রয় নিয়েছেন দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী ও বিজিপির পাঁচ শতাধিক সদস্য। এর মধ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন সেনা ও বিজিপি সদস্যকে জাহাজে করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আর সবশেষ গত ২৫ এপ্রিল নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয় আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যকে।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনের (ইউএনএইচসিআর) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ২০৭ জন রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালি বর্ধিত ক্যাম্পে রয়েছে ৬ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৬ জন। অন্যান্য ক্যাম্পে রয়েছে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৮৩৪ জন রোহিঙ্গা। এর বাইরে ৬ হাজার ৮২৭ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে হোস্ট কমিউনিটি তথা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি সমাজের সঙ্গে।

বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি ও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সংসদীয় কমিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব বাহিনীকে আরও সচেতন ও সতর্ক থেকে কাজ করার সুপারিশ করেছে। এছাড়া মাদক নির্মূলে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি কঠোরভাবে কিশোর গ্যাং দমন করার সুপারিশ করেছে কমিটি।


আরও খবর



২০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো এপ্রিলে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

দেশে ২০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো এপ্রিলে। দর বাড়িয়ে ডলার কেনায় এপ্রিলে বেড়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।

আগের মাসে যেখানে ১৯৯ কোটি এবং আগের বছরের একই মাসে এসেছিল ১৬৮ কোটি ডলার। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এক হাজার ৯১২ কোটি ডলার দেশে এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল এক হাজার ৭৫৭ কোটি ডলার।

রেমিট্যান্স বাড়লেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে রয়েছে। বৃহস্পতিবার রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার। দেশের ইতিহাসে যেখানে সর্বোচ্চ রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছিল ২০২১ সালের আগস্টে। এরপর থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর কাছে ১১ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।


আরও খবর



গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একজন শিশু নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু আহত কিংবা নিহত হচ্ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যের বরাত দিয়ে জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ এ কথা জানিয়েছে। খবর আলজাজিরার।

শনিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরো ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪ হাজার ৪৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ১৪ হাজারের বেশি শিশু রয়েছে।

গাজার সর্বশেষ পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে ইসরায়েলের হামলায় শিশুদের হতাহত হওয়ার এ মারাত্মক পরিসংখ্যান সামনে আনে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয় দপ্তরও (ওসিএইচএ)।


আরও খবর



অর্থ সংকটের কারণ দেখিয়ে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় ভলিবল টুর্নামেন্টে দল পাঠাচ্ছেনা নোবিপ্রবি

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

মো: সিনান তালুকদার, নোবিপ্রবি প্রতিনিধি :

অর্থ সংকটের কারণ দেখিয়ে আসন্ন আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় ভলিবল টুর্নামেন্টে দল পাঠাচ্ছেনা নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(নোবিপ্রবি) কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষার্থীরা জানান, নোবিপ্রবির ভলিবল দল গত  ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত  আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ভলিবল টুর্নামেন্ট বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়কে পেছনে ফেলে সেমিফাইনালে উঠার গৌরব অর্জন করে।দলটিকে সুযোগ দেওয়া হলে তারা আরোও ভালো করবে। অর্থের কারণ দেখিয়ে একটি সম্ভাবনাময় দলকে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া অযৌক্তিক।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নোবিপ্রবি  ভলিবল দলের এক খেলোয়াড় বলেন-আমরা টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহন করতে আগ্রহী এবং ভালো কিছু করার জন্য প্রস্তুত আছি।আর্থিক সংকট ও খেলার বাজেট না থাকার কারণে আমরা টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহন করতে পারছি নাহ,আমরা চাই প্রশাসন আমাদেরকে সহযোগীতা করে,যেন আমরা টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহন করতে পারি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন,গতবার আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্ট এ নোবিপ্রবি সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে,অথচ এইবার অংশগ্রহনে অনিশ্চিত।যা কোনো ভাবেই কাম্য নয়।

এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে, শরীরচর্চা বিভাগের পরিচালক মো. রুবেল মিয়া বলেন - খেলা পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা এইবার আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ভলিবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহন করবো না,এই বছর আমরা খেলার মাঠ সংস্কার ও পিচ বানানোর কাজ করায় আর্থিক সংকট এর কারনে এই সিদ্ধান্ত  নেওয়া হয়।এখন থেকে প্রতিবছর আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সবগুলো টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহণ নাহ করে আমরা রোটেশন করে তিন থেকে চারটি টুর্নামেন্ট এ অংশগ্রহন করবো।

উল্লেখ্য , আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট টুর্নামেন্টে  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বনাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফাইনালে অপ্রীতিকর ঘটনার কারণে  আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ভলিবল টুর্নামেন্ট স্থগিত রয়েছে।


আরও খবর