Logo
শিরোনাম

ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের পাসের হার ১৪.৩০ শতাংশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

রোকসান মনোয়ার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

রোববার (৩ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রশাসনিক ভবনের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন।

এ বছর ‘গ’ ইউনিটে আবেদন করেছিলেন ৩০ হাজার ৬৯৩ জন। এরমধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন ২৯ হাজার ৯৯৭ জন। পাস করেছেন মাত্র ৪ হাজার ২৮৯ জন শিক্ষার্থী। যা মোট শিক্ষার্থীর ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ। বাকি ৮৫ দশমিক ৭ শতাংশ শিক্ষার্থীই ফেল করেছেন।

গতবছর ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত এই ইউনিটে পাসের হার ছিল ২১.৭৫ শতাংশ। এবার এই ইউনিটের আসন সংখ্যা কমানোতে ৯৩০ জন শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন।

ভর্তিচ্ছুরা ফল জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট (https://admission.eis.du.ac.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন। এছাড়া ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মেধাতালিকাও ডিন অফিসে প্রদর্শিত করা হবে।

এছাড়া আবেদনকারীরা রবি, এয়ারটেল, বাংলালিংক অথবা টেলিটক নম্বর থেকে DU>Space> GA> Space> Roll Number টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে মেসেজ করেও মেসেজের মাধ্যমেও ফল জানতে পারবেন।

এ বছর গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন ঢাকা নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী সারোয়ার হোসাইন খান। তিনি সর্বমোট ১২০ নম্বরের মধ্যে ১১৬.৭০ নম্বর পেয়েছেন। দ্বিতীয় হয়েছেন দাউদ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থী আনিমা পারভেজ ইলমা। তিনি সর্বমোট ১১০ নম্বর পেয়েছেন । এদিকে ১০৭.৭৫ নম্বর পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের শিক্ষার্থী মো: আব্দুল্লাহ খান।

উল্লেখ্য, গত ৩ জুন ঢাবি ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের সাতটি বিভাগে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




সীমান্ত পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক। সেখানে কোনো উত্তেজনা নেই। ভারতীয় পক্ষ এখন আর কোনো কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করছে না। সীমান্তে এখন স্থিতাবস্থা বিরাজ করছে। আগামী মাসে মহাপরিচালক পর্যায়ে বিজিবি ও বিএসএফ এর বৈঠক রয়েছে। সেখানে বিষয়টি তুলে ধরা হবে। তাছাড়া সীমান্ত নিয়ে দু'দেশের মধ্যে যে অসম চুক্তিগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্টদের বরাবর চিঠিও দেয়া হচ্ছে।

উপদেষ্টা মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন মিলনায়তনে সশস্ত্র বাহিনী-সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

সারের সংকট বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, দেশে সারের কোনো সংকট নেই। কেউ যদি সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তায় তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

তিনি বলেন, যেসব ডিলাররা সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করবে, তাদের ডিলারশিপ বাতিল করা হবে। তাদেরকে কোন অবস্থায় ছাড় দেয়া হবে না।

তিনি আরো বলেন, কৃষকরাই আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। তারা যেন ন্যায্য মূল্যে ও সঠিক সময়ে সার ও বীজ পায়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

এর আগে মতবিনিময় সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কেপিআই স্থাপনাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড ও অন্যান্য দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সেখানে নিয়মিত মহড়া দিতে হবে।

তিনি বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানে অপ্রয়োজনীয় ডেকোরেশন বন্ধ করতে হবে। কেননা, ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কারণে অনেক সময় অগ্নি দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, অতীতের বদনাম ঘুচিয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে তাদের কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তবে ফ্যাসিস্টদের কোন অবস্থায় ছাড় দেয়া যাবে না। উপদেষ্টা এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা বলেন, যত্রতত্র ভবন নির্মাণ করার ফলে কৃষি জমির পরিমাণ দিনদিন কমছে। সেজন্য সরকার 'কৃষি জমি সুরক্ষা আইন' প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, খাদ্য নিরাপত্তায় ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ একান্ত জরুরি। আমাদের দেশে সবজি সংরক্ষণে কোনো সংরক্ষণাগার নেই। তাই ফুলকপি, শালগম, গাজর-সহ বিভিন্ন ধরনের সবজি সংরক্ষণে ছোট ছোট স্টোর বা সংরক্ষণাগার করা যায় কিনা সেটা ভেবে দেখা হচ্ছে। উপদেষ্টা বলেন, জনগণের জন্য উপকারী উদ্ভাবনী উদ্যোগসমূহকে সরকার সবসময় স্বাগত জানায়। সেগুলো বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে অর্থের অভাব হবে না বলেও উপদেষ্টা এসময় মন্তব্য করেন।

ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদ এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় সশস্ত্র বাহিনী-সহ ময়মনসিংহ রেঞ্জের আওতাধীন সকল পুলিশ ইউনিট, র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, কারা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পুলিশের ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি ড. মোঃ আশরাফুুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক পরিচালক ড. সালমা লাইজু, জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম প্রমুখ।

পরে উপদেষ্টা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অবস্থিত বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) পরিদর্শন করেন।


আরও খবর



জিডিপি প্রবৃদ্ধি চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমে ১.৮১ শতাংশে নেমেছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর)। যা গত প্রায় চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমে ০.৯৩ শতাংশে নেমেছিল।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসের জিডিপির তথ্য প্রকাশ করেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও পরবর্তী পরিস্থিতির কারণে শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে।

চলতি অর্থবছরের জিডিপির সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, জিডিপির আকার ১২ লাখ ৬৬৫ হাজার ৭৪ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ছিল ১৯ লাখ ৭০৩ হাজার ১০ কোটি টাকা। ওই সময় জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার ছিল ৬.০৪ শতাংশ।

কৃষি, শিল্প ও সেবা- এই তিন খাতের উপাত্ত নিয়ে জিডিপি প্রকাশ করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষি খাতে, ০.১৬ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ০.৩৫ শতাংশ।

শিল্প খাতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২.১৩ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮.২২ শতাংশ।

সেবা খাতে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৫৪ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫.০৭ শতাংশ।

এদিকে গত ডিসেম্বরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১২.৯২ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের মাস নভেম্বরে যা ছিল ১৩. ৮ শতাংশ।

বিবিএস'র সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, খাদ্যপণ্যের মূল্য কমে যাওয়ায় দেশের সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতিও ডিসেম্বর মাসে কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের মাস নভেম্বরে সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১১.৩৮ শতাংশ।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




হিলিতে কমেছে কাঁচামরিচ ও আদার দাম

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দিনাজপুরের হিলিতে তিনদিনের ব্যবধানে কমেছে দেশি কাঁচামরিচ ও ভারত থেকে আমদানিকৃত আদার দাম। বর্তমানে দেশি কাঁচামরিচ কেজি প্রতি ৪০ টাকা কমে ৩০ টাকায় এবং ভারতীয় আদা কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মোকামে সরবরাহ বেশি হওয়ার কারণে কমেছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে।

বুধবার (০৮ জানুয়ারি) সকালে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।

হিলি বাজারে কাঁচাবাজার নিতে আসা আশিকুল আলমের সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, বর্তমানে হিলির বাজারে শীতকালীন সবজিসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা সাধারণ মানুষ এতে করে কিছুটা স্বস্তির মধ্যেই রয়েছি। এই রকম বাজার পরিস্থিতি থাকলে আমাদের জন্য ভাল হয়।

হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা সোহেল রানা বলেন, খুচার বাজারে সবজির দাম অনেকটাই কমেছে। বর্তমানে বেগুন ৩০ টাকা, সিম ২০ টাকা, বাঁধাকপি ১০ টাকা পিচ, ফুলকপি ১০ টাকা পিচ, শষা ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও কমেছে কাঁচামরিচ ও আদার দাম। কাঁচামচির কেজি প্রতি ৩০ টাকায় এবং ভারতীয় আদা ১০০ টকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। আগের থেকে ক্রেতা অনেক বেশি।

হিলি কাস্টমসের তথ্য মতে, চলতি সপ্তাহের চার দিনে ভারতীয় পাঁচ ট্রাকে ১০৫ মেট্রিকটন আদা আমদানি হয়েছে এই স্থলবন্দর দিয়ে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




ঢাকার সবচেয়ে দূষিত বাতাস বাসাবোতে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে ২২২ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় ঢাকার বাতাসে পিএম২-এর ঘনত্ব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদণ্ডের চেয়ে ২৯.৩ গুণ বেশি রয়েছে।

শনিবার সকাল ৯টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

এ সময় ঢাকার সবচেয়ে দূষিত বাতাস বিরাজ করছে বাসাবো এলাকায়। ৩৩৯ একিউআই স্কোর নিয়ে এই এলাকার বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। তালিকায় এরপরে রয়েছে মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং এলাকা (২৯৮), ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এলাকা (২৫৫), কল্যাণপুর (২৪৬), গুলশান ২-এর রব ভবন এলাকা (২৩০), বেচারাম দেউড়ি (২২২), গুলশান লেক পার্ক (২২২), তেজগাঁওয়ের শান্তা ভবন এলাকা (২১৫), মহাখালীর আইসিডিডিআরবি (২০২) এলাকায় বাতাসের মান খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

এদিকে আজ সকাল ৯টায় বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে আফগানিস্তানের কাবুল (২২৮)। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা (২২২), তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে বসনিয়া হার্জেগোভিনার সারাজেভো (২১৫) ও মিসরের কায়রো (২১৪)। এ সময় শহরগুলোতে খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাস বিরাজ করছে।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান।

সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর

মেট্রোরেলের সময়সূচি পরিবর্তন

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫




যানজটে থমকে আছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১২ কিলোমিটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সকালে মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকায় একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেলে গাড়ির এমন জট লাগে। দীর্ঘসময় আটকে থেকে ভোগান্তিতে পোহাচ্ছেন এসব গাড়ির চালক ও যাত্রীরা। যানজট নিরসনে কাজ করছে পুলিশ। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল আটটা থেকে এমন যানজটের সৃষ্টি হয়।

জানা গেছে, সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকায় কুমিল্লামুখী সড়কে একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। গাড়িটি সড়ক থেকে সরাতে সময় লাগায় দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়।

ঢাকা থেকে কুমিল্লাগামী শ্যামলী পরিবহনের বাসের যাত্রী রফিক বলেন, ভবেরচর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটে দুই ঘণ্টার মতো আটকে আছে গাড়ি। এমন পরিস্থিতিতে বিরক্ত লাগছে।

ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, সকালে গৌরীপুরে দুর্ঘটনার কারণে সড়কে যানবাহনের ধীরগতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে যানজট নিরসনে পুলিশ কাজ করছে। খুব দ্রুতই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।


আরও খবর