Logo
শিরোনাম

ইমরানকে জামিন দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

জামিন পেলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। দেশটির সুপ্রিমকোর্ট সাইফার (সরকারি গোপন তথ্য ফাঁস) মামলায় শুক্রবার তার ও পিটিআইয়ের সহ-সভাপতি মেহমুদ কুরেসির জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। কিন্তু জামিন পেলেও ইমরান মুক্তি পাবেন কিনা তা এখনো পরিষ্কার নয়। কেননা তার বিরুদ্ধে বহু মামলাই ঝুলে রয়েছে।

এর আগে তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় ইমরান খানের করা আপিল খারিজ করে দিয়েছেন পাকিস্তানের হাইকোর্ট। এর ফলে আগামী বছরের ৮ ফেব্রুয়ারিতে হতে যাওয়া সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তিনি।

নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী প্রার্থীরা শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হওয়ার আগের দিন ইমরান খানের আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়।

আপিল খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করে ইমরানের আইনজীবী নাঈম হায়দার পাঞ্জুথা বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (পূর্বে টুইটার) লিখেছেন, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আগের দোষী সাব্যস্ত হওয়া রায় স্থগিত করার আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্যই থাকবেন তিনি।

এর আগে বুধবার (২০ ডিসেম্বর) ইমরান খানের আরেক আইনজীবী আলী জাফর জানিয়েছিলেন, কারাগারে বসেই লাহোর, মিয়ানওয়ালি ও ইসলামাবাদ আসনে লড়াই করবেন পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) সাবেক চেয়ারম্যান।

চলতি বছরের ৫ আগস্ট আলোচিত তোশাখানা দুর্নীতি মামলায় ইমরান খানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন ইসলামাবাদের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালত। একই সঙ্গে তার রাজনীতির ওপর ৫ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেন একই আদালত। যদিও ইসলামাবাদ দায়রা আদালতের দেওয়া রায়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট (আইএইচসি)। দেওয়া হয়েছিল জামিনও। কিন্তু সাইফার মামলায় তাকে ফের গ্রেফতার দেখানো হয়। কিন্তু এই মামলায়ও তার এবার জামিন দিলেন সুপ্রিমকোর্ট।


আরও খবর



আসছেন কাতারের আমির, সই হবে ১১ চুক্তি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি দুই দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন। তার এ সফরের সময় দুই দেশের মধ্যে ১১টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সইয়ের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চারটি চুক্তি ও ছয়টি এমওইই। এ ছাড়া আলোচনায় প্রাধান্য পাবে মধ্যপ্রাচ্য সংকট ও রোহিঙ্গা সমস্যায় স্থায়ী সমাধানের বিষয়টি।

এছাড়া শ্রমশক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, বন্দর পরিচালনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতার বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক সই হবে। দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার বাংলাদেশে আসছেন শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। তার এই সফরের বিস্তারিত গতকাল রবিবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তুলে ধরেন হাছান মাহমুদ।

সফরটিকে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হবে। এই সফরটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ কাতার হচ্ছে পেট্রোলিয়াম সমৃদ্ধ সর্বোচ্চ গড় মাথাপিছু আয়ের দেশ। শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান এবং কূটনৈতিক মধ্যস্থতার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশ হিসেবে পরিচিত কাতার। বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজারও যেখানে প্রায় ৪ লাখ বাংলাদেশি কাজ করছে। পাশাপাশি এই সফর একটি সম্ভাবনাময় বিনিয়োগের উৎস হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশের জন্য জ্বালানি আমদানির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

স্বাধীনতার পর থেকেই কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বন্ধুত্বের সম্পর্ক অনেক দিনের। কাতার বঙ্গবন্ধুকালীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী অন্যতম মুসলিম রাষ্ট্র। ২০২৩ সালে কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আবারও সুদৃঢ় হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কাতারের মহা মুহিম আমির বাংলাদেশ সফর করবেন।

সম্প্রতি কাতারের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগ এবং দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ সৃষ্টি, জ্বালানি বিমান চলাচল, কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তা জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। কাতারের আমিরের সফরে বাংলাদেশে ইকোনোমিক জোন করে দেওয়ার প্রস্তাব রাখা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, আমাদের সিরামিক আছে, আমাদের গার্মেন্ট প্রোডাক্ট আছে, আমাদের আরো অনেক এক্সপোর্ট আইটেম আছে, এগুলো রপ্তানি বাড়ানোর জন্য বলব। এছাড়া আমাদের ওষুধ আছে। এগুলো এখনো রপ্তানি হয়, এগুলো ভলিয়মটা আরো বাড়ানোর জন্য বলব। বাংলাদেশে যাতে তাদের ইনভেস্টমেন্ট হয়, বিশেষ করে আমাদের ইকোনোমিক জোনে যাতে তাদের ইনভেস্টমেন্ট হয় সেটাও আলোচনা করব। আমরা বিনিয়োগ চাইব, কাতার তো নানা ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে পারে, অর্থনৈতিক সেক্টরে বিনিয়োগ করতে পারে।


আরও খবর



নাবিকদের নিয়ে আমিরাতের বন্দরে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

সোমালিয়ান জলস্যুদের হাতে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার ৯ দিন পর অবশেষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়া বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে ভেড়ে জাহাজটি।

এসময় নাবিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর। এছাড়াও ১৫ সদ্যের প্রতিনিধি দলে আছেন কেএসআরএম (কবির) গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহরিয়ার জাহান আরাফাত।

এর আগে, রোববার (২১ এপ্রিল) এমভি আবদুল্লাহ ওই বন্দরের বহির্নোঙরে নোঙর করেছিল। কিন্তু বন্দরে জায়গা না থাকায় জাহাজটির বন্দরে পৌঁছাতে বিলম্ব হয়।

কেএসআরএম গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন। কিন্তু এই মুহুর্তে তারা চাইলে বাইরে আসতে পারবেন না। কারণ, আরব আমিরাতে প্রবেশের জন্য এখনও তাদের ভিসা হয়নি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ভিসার জন্য আবেদন করা হবে।

জাহাজের মালিকপক্ষ জানায়, এখন জাহাজের কয়লা খালাসের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এরপর নতুন করে কার্গো ভর্তি করার পর দেশে ফেরার প্রস্তুতি নেওয়া হবে।

এদিকে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে দেশটির আজমান প্রদেশে বাংলাদেশ মিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেএসআরএম গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহরিয়ার জাহান।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। জলদস্যুরা জাহাজে ‍উঠে নাবিকদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় নিয়ে যেতে বাধ্য করে। একপর্যায়ে সুবিধাজনক স্থানে জাহাজটি নোঙর করায় দস্যুরা। এরপর মুক্তিপণের বিষয়ে দেনদরবার শুরু হয়। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় বিকেলে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি তারা ছেড়ে দেয়।


আরও খবর



অবৈধ ও ক্ষতিকর ট্যাবলেট-ইনজেকশনসহ গ্রেপ্তার ২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

রাজধানীর লালবাগ এলাকা থেকে অবৈধ এবং মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক এক লাখ ৬৬ হাজার পিস ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও সাপ্লিমেন্টারিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. রায়হানুর রহমান (৩১) ও মো. তাহানান জাওয়াদ (২৪)। তাদের কাছ থেকে জব্দ করা ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও সাপ্লিমেন্টারির দাম প্রায় অর্ধ কোটি টাকা।

বুধবার র‍্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ও র‌্যাব-১০ লালবাগে যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানে আনুমানিক অর্ধ কোটি টাকা মূল্যের এক লাখ ৬৬ হাজার পিস অবৈধ বিদেশি যৌনশক্তিবর্ধক এবং মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও সাপ্লিমেন্টারিসহ ওষুধ কালোবাজারি চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে র‍্যাবের এ কর্মকর্তা জানান, গ্রেপ্তাররা পেশাদার ওষুধ কালোবাজারি চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা বেশ কিছুদিন ধরে অবৈধ বিদেশি যৌনশক্তিবর্ধক এবং মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও সাপ্লিমেন্টারিসহ বিভিন্ন প্রকার ওষুধ কালোবাজারি ও চোরাচালানের মাধ্যমে সংগ্রহ করে মজুত করে রাখতেন। পরে ওই ওষুধ দেশের বিভিন্ন এলাকার দোকানে সরবরাহ করতেন।


আরও খবর



বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

 বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়নি বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর প্রকাশিত বৈশ্বিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়।

২০২৩ সালে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেন।

এতে বলা হয়, গত বছর বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, সরকারের নির্যাতন বা নিষ্ঠুরতা, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তি, কঠোর ও জীবনের জন্য হুমকি এমন কারাগার পরিস্থিতি।

এছাড়া নির্বিচারে গ্রেপ্তার বা আটক, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে গুরুতর সমস্যা, রাজনৈতিক ও অন্যান্য বন্দি, সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা ও অযৌক্তিক গ্রেপ্তার, মতপ্রকাশ সীমিত করার জন্য ফৌজদারি মানহানি আইনের ব্যবহার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও ইন্টারনেট ক্ষেত্রে স্বাধীনতার ওপর গুরুতর বিধি-নিষেধের কথা বলা হয়েছে।

মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ব্যাপক দায়মুক্তির অসংখ্য তথ্য পাওয়া গেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকর্তা বা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের চিহ্নিত করতে এবং শাস্তি দেওয়ার জন্য বিশ্বাসযোগ্য পদক্ষেপ নেয়নি।

বাংলাদেশে মানবাধিকারের সমস্যা হিসেবে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা এবং সংস্থার স্বাধীনতায় উল্লেখযোগ্য হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

এছাড়া সংগঠন, অর্থায়ন বা বেসরকারি ও নাগরিক সমাজ সংস্থাগুলো পরিচালনায় সুযোগ অত্যন্ত সীমিত করে আইন প্রণয়নসহ চলাচলের স্বাধীনতার ওপর বিধি-নিষেধ; অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সরকার পরিবর্তন করতে নাগরিকদের অক্ষমতার কথা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

প্রতিবেদনে রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ওপর গুরুতর ও অযৌক্তিক বিধি-নিষেধ, সরকারি খাতে বড় ধরনের দুর্নীতি, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর ওপর গুরুতর বিধি-নিষেধকেও সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাল্যবিবাহ, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, যৌন সহিংসতা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর সহিংসতার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল, ট্রান্সজেন্ডার, কুয়ার বা ইন্টারসেক্স (এলজিবিটিকিউআই) ব্যক্তি, ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিকদের সংগঠনের স্বাধীনতার ওপর উল্লেখযোগ্য বিধি-নিষেধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



ফিলিস্তিনের প্রতি মাভাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সংহতি

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্রআন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মাভাবিপ্রবি শাখা। আজ টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন  ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। পদযাত্রায় মাভাবিপ্রবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। পদযাত্রার নেতৃত্ব দেন মাভাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সভাপতি মানিক শীল ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। 

এসময় ছাত্রলীগ সভাপতি মানিক শীল বলেন, ন্যায্যতা, ন্যায়, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ও নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী সমাজ যে আন্দোলনের সূচনা করেছেন, তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বলেন, গোটা পৃথিবীতে ফিলিস্তিনের পক্ষে একটি ছাত্র আন্দোলন চলমান রয়েছে। সে ছাত্র আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সংহতি জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে  জাতীয় পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা এবং সংহতি সমাবেশ সফল হয়েছে। আজকের এই কর্মসূচি শুধু ছাত্রলীগের কর্মসূচি নয়, এটি দেশের সব শিক্ষার্থীর কর্মসূচি, বিশ্বের সব মুক্তিকামী মানুষের কর্মসূচি। আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের ওপর যে আগ্রাসী আক্রমণ চলছে, যে মানবতাবিরোধী অপরাধ হচ্ছে তার বিরুদ্ধে বৈশ্বিক যে আন্দোলন সে আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছি। মাভাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে আমাদের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আমরা একসঙ্গে আওয়াজ তুলেছি ফিলিস্তিনের ওপর গণহত্যা বন্ধ করতে হবে, আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। 

উল্লেখ্য যে, আজ বেলা ১১ টায় মাভাবিপ্রবির ছাত্রলীগ কার্যালয় থেকে পদযাত্রা বের হয়ে সম্পূর্ন ক্যাম্পাস প্রদক্ষিন করে শেষ হয়।


আরও খবর