Logo
শিরোনাম

প্রথম প্রেম নিয়ে বললনে আলিয়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ মে ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সদ্য সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন রণবীর কাপুরের সঙ্গে। আলিয়া ভাটকে দেখে কে বলবে সে কথা? এখনও যেন পাশের বাড়ির পুতুল পুতুল ছোট্ট মেয়ে! জানেন কি, সত্যি সত্যি ছোটবেলাতেই প্রেমের প্রথম পাঠ পড়া হয়ে গিয়েছিল মহেশ ভাটের কন্যার? যা শুনে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় স্বয়ং করণ জোহরের!

‘কফি উইথ করণ’র একটি পর্বে যোগ দিয়েছিলেন বছর উনত্রিশের আলিয়া। সঙ্গে বরুণ ধাওয়ান। সেখানেই ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’-এর নায়িকাকে জিজ্ঞেস করা হয়, তার প্রেমজীবনের হালহাকিকত। আর তখনই বোমা ফাটান রণবীর-ঘরনি! বলেন, সতেরো বছর বয়সের মধ্যেই নাকি তার দু-দুটো প্রেম করা হয়ে গিয়েছিল! হতবাক হয়ে যান করণ!

আলিয়া বাট তখনই ফাঁস করেন, তার জীবনের প্রেমের শুরু ষষ্ঠ শ্রেণিতে! শুনে চক্ষু চড়কগাছ সঞ্চালক করণ এবং বরুণের! মেয়ে বলে কী! ষষ্ঠ শ্রেণির পুচকি মেয়ে প্রেমের কী বোঝে!

আলিয়া তখন খোলাসা করেন, ঠিক প্রেম নয়, আসলে তখন ক্লাসের একটা ছেলেকে দারুণ লাগত। ওরও ভালো লাগত আমাকে। আমরা দুজনেই দুজনের দিকে তাকিয়ে হাসতাম। ওইটুকুই। তবে হ্যাঁ, ঠিকঠাক প্রেম করা শুরু করি ক্লাস টেনে উঠে।

‘বদ্রীনাথ কি দুলহনিয়া’ বলেন, ক্লাস টেনের সেই প্রেম ছিল গভীর। আমরা সত্যিই একে অপরকে ভালোবাসতাম। তবে দু’বছর পরে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। আমার প্রেমিকই ছেড়ে চলে যায় আমাকে!

মিষ্টি মেয়ে আলিয়ার প্রেমে হাবুডুবু আসমুদ্র হিমাচল। স্বামী রণবীর কাপর তো বটেই! সেই কন্যাকেই নাকি ছেড়ে গিয়েছিলেন তার প্রথম প্রেমিক! ভাবা যায়? সূত্র : আনন্দবাজার


আরও খবর



কৃষি প্রতিবেশ বিদ্যা চর্চা দুর্যোগ মোকাবেলায় সহায়ক বিষয়ে কর্মশালা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

নেত্রকোনায় কৃষিপ্রতিবেশ,জলবায়ু ন্যায্যতা ও খাদ্যসার্বভৌমত্ব পরিস্থিতির উপর অনলাইন ও নাগরিক সাংবাদিক নিয়ে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।


গত ২৭-২৮ মার্চ জেলার আটপাড়া উপজেলার রামেশ্বরপুরে বারসিক নেত্রকোনা রিসোর্স সেন্টারে গ্লোবাল গ্রীন গ্রান্ডস ফান্ড ইউ এস এ আর্থিক সহযোগিতায় দুইদিন ব্যাপ্তী এই কর্মশালার আয়োজন করে বেসরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক।


নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া,আটপাড়া,নেত্রকোনা সদর,মোহনগঞ্জ,কলমাকান্দা,পূর্বধলা ও মদন উপজেলার  ২৫ জন সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সহায়কের ভূমিকা পালন করেন প্রাণবৈচিত্র্য ও খাদ্যনিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক,

সৈয়দ আলী বিশ্বাস এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বারসিক নেত্রকোনার আঞ্চলিক সমন্বয়কারী অহিদুর রহমান।


কর্মশালায় সাংবাদিকরা নিজ এলাকার কৃষি,পরিবেশ,ফসলবৈচিত্র্য,নদী,হাওর,জলাধার,গাছ,মাছ,প্রাণিসম্পদ, মাটি,পানি,বায়ু, বর্তমান পরিস্থিতি ও অতীতের বিষয়গুলো তুলে ধরেন। সহায়ক সৈয়দ আলী বিশ্বাস কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা, জলবায়ূ ন্যায্যতা ও খাদ্যসার্বভৌমত্ব বিষয়ে আলোচনার পর অংশ্রহণকারীরা নেত্রকোনা  অঞ্চলের কৃষিপ্রতিবেশ অবক্ষয়ের বিষয়টি তুলে ধরেন। 


আলোচনায়‘এগ্রোইকোলজি’ বা কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা হলো বিজ্ঞান, নীতি—দর্শন, অনুশীলন—চচার্ এবং জনআন্দোলনের বিষয়,জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে নেত্রকোনা অঞ্চলে দুর্যোগ,কৃষি ফসলের ক্ষেত্রে সংকট,বৈচিত্র্যতা কমে যাওয়াসহ প্রকৃতিগত বিপর্যয়   বিষয়গুলো উঠে আসে। টেকসই খাদ্যব্যবস্থা রূপান্তরের জন্য উপযোগী কাঠামোকে বুঝতে সহায়তা করে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা। কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা সামাজিক ও রাজনৈতিক মাত্রাগুলোকে সন্নিবেশন করে আঞ্চলিক খাদ্যব্যবস্থার সুশাসনকে নিশ্চিত করে, যা খাদ্য সার্বভৌমত্বের আন্দোলনকে বেগবান করার কথা আলোচনায় উঠে আসে।


আলোচনায় যেসব বিষয় ওঠে আসে তা হলো, প্রান্তিক কৃষকদের অধিকার  সুরক্ষা, কৃষকের স্থানীয় বীজসম্পদ সংরক্ষণ, কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা চর্চা, জৈবকৃষি চর্চা, ভূ গর্ভের পানির ব্যবহার কমিয়ে আনা, ফসলবৈচিত্র্য বৃদ্ধি করা, জৈবকৃষি চর্চাকে সম্প্রসারণ, কৃষকের মাঝে সচেতনতা তৈরী, জলাধার গুলোকে খনন ও সুরক্ষা করা, জনআন্দোলন শুরু করা, মাটিকে ভালো রাখার জন্য, জলবায়ু ন্যায্যতা নিশ্চিত করা।


সংবাদকর্মীরা নিজ নিজ এলাকার পরিবেশ প্রকৃতি,কৃষি,জলাভূমি, বিল গাছ,মাছ,মাটি পানি বায়ুর সংকটগুলো তুলে আনেন এবং প্রত্যেকেই এলাকার বিষয়গুলো প্রতিবেদন আকারে লিখে উপস্থাপন করেন। এলাকার পরিবেশগত সংকটগুলো সমাধান করলে ও চর্চা করলে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা সুরক্ষিত হবে। কৃষিপ্রতিবেশ সুরক্ষিত হবে বাস্তুতন্ত্র ঠিক থাকবে এবং  কৃষকের খাদ্যসার্বভৌমত্বও নিশ্চিত হবে। 


আরও খবর



উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

চৈত্র সংক্রান্তির রাতে আলপনা উৎসবে মাতলো রাজধানীবাসী। একসঙ্গে দুই শতাধিক শিল্পী আর কয়েক হাজার মানুষের অংশগ্রহণে রঙিন হয়েছে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পিচঢালা পথ। আনন্দ ভাগাভাগি করে অংশগ্রহণকারীদের শপথ, সাম্প্রদায়িকতার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।

ষড়ঋতুর ছয়টি রঙয়ে রঙিন পিচঢালা রাজপথ। বুকজুড়ে আলপনা, তাতে জ্বলজ্বলে প্রিয় বাংলা ভাষার অমূল্য অক্ষর। চাঁদের আলোয় বিশাল আকাশের নিচে একমনে শিশুদের হাতে হাতখড়ি বাংলা নতুন বছর বরণের আলপনা।

তুলির নকশায় শুধু সৌন্দর্যই ফুটে ওঠেনি, এতে মিশেছে বাঙালির হাজার বছরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি আর প্রাণের উচ্ছ্বাস।

শুধু কি শিল্পীর হাতে তুলি? ১৪৩১ কে বরণ করতে নিয়ন আলোতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নামে হাজারো মানুষের ঢল। নিজ হাতে রঙ-তুলি টেনে নিয়ে ভালোবাসা আর আনন্দ ভাগাভাগিতে শামিল হন নগরবাসী। অবাক হয়ে তারাই জানালেন শেষ যে কবে এমন উৎসবে শামিল হয়েছেন তা ঠাহর করা মুশকিল। বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসে মাতে শিশু, তরুণ-তরুণীরা।

আলপনা উৎসবের এই মাহেন্দ্রক্ষণে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চিরচেনা সংস্কৃতি বজায় রাখার ডাক দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।

আলপনার পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলা গানের সুর আর নাচের তালে শামিল হন নগরবাসী।


আরও খবর

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




প্রচণ্ড গরমে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে। এ কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তর এই চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় এ তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। এ তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি হলে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে। হিট স্টোকে আক্রান্তদের সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না দিতে পারলে মৃত্যু হয়। শিশু ও বৃদ্ধরা হিট স্ট্রোকে বেশি মারা যান। পাশাপাশি তরুণদের মৃত্যু ভয় থাকে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মাথা ঘুরতে পারে, জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সঙ্গে সঙ্গে ছায়ায় নিতে হবে। শরীর ঠান্ডা করতে বাতাস দিতে হবে। পাশাপাশি মাথায় পানি দিতে পারলে ভালো। যদি অবস্থা খারাপ থাকে তাহলে দ্রুত কাছের হাসপাতালে নিতে হবে। যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা হয়, তত ভালো। দেরি করলে অঙ্গহানি হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএসএমএমইউয়ে ইমার্জেন্সি বিভাগে ১৫ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে আটজন পুরুষ, সাতজন মহিলা। তাদের একজন স্ট্রোকের রোগী থাকলেও হিট স্ট্রোকের লক্ষণ নিয়ে কোনো রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়নি।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




গরম বাড়বে, তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দেশের পাঁচটি বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এর পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্য জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

তবে এ সময় রংপুর বিভাগের নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলা এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়া অফিসের। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে। এ পরিস্থিতি আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পাবনার ঈশ্বরদী এবং বাগেরহাটের মোংলায় সোমবার দেশের সর্বোচ্চ ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর



দামের উত্তাপে পুড়ছে মাংস-সবজির বাজার

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

উৎসব এলেই ভারি হয় ব্যবসায়ীদের পকেট। পণ্যের দাম বাড়িয়ে হাতিয়ে নেয়া হয় কোটি কোটি টাকা। ব্যতিক্রম হয়নি ঈদুল ফিতরেও।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, একদিনের ব্যবধানে ৪০ টাকা বেড়ে পটল ও করলা বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকায়। ঈদের সালাদের অন্যতম অনুষঙ্গ গাজরের দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা।

শসায় বেড়েছে ২০ টাকা আর কাঁচামরিচে কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে হয়েছে সেঞ্চুরি। বাড়তি দরের তালিকায় আছে টমেটো এবং লেবুও। ক্রেতারা বলছেন, ঈদের ছুটিতে সরবরাহ সংকটের অজুহাত দেখিয়ে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। অথচ বাজার শাক-সবজিতে ভরপুর।

শুধু সবজি আর সালাদের অনুষঙ্গ নয়, সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়ে আলুর কেজি ঠেকেছে ৫০-৫৫ টাকায়। আড়ৎদার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, গুদামজাত করে মজুতের ফলে বাজারে দেখা দিয়েছে পণ্যের সংকট। পাশপাশি ঈদের কারণে পণ্যও আসছে কম। তাতেই চড়েছে বাজার।

এদিকে, একদিনের ব্যবধানে গরুর মাংসের কেজিতে ৫০-৭০ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৮৫০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, গরুর দাম বাড়ায় বেড়েছে মাংসের দামও।

আর গত ২৫ মার্চ গরুর মাংস বিক্রি বন্ধের ঘোষণা দেয়া মাংস বিক্রেতা খলিলের দোকানেও কেজিতে বেড়েছে ৫৫ টাকা। দাম বাড়িয়ে কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ৭৫০ টাকায়।


আরও খবর