Logo
শিরোনাম

ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ মুজাহিদ সরকার কিশোরগঞ্জঃ

বৃষ্টি ও বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করে ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের বর্ধিত সভাপতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

১৩ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) দুপুরে ইটনা উপজেলা আ.লীগ কার্যালয়ে এ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ইটনা উপজেলা আ.লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান চৌধুরি কামরুল হাসান।ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি পরিমল কুমার সাহার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাচ্চু। 

ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক বজলু মিয়ার পরিচালনায় আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য রাখেন ইটনা উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব উদ্দিন ঠাকুর (খসরু),শহর কৃষকলীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন,জেলা কৃষকলীগের সম্পাদক এস এম আলমগীর,ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি আবু বক্কর,শরিয়ত উল্লা,ইটনা সদর ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি মো:শাহজাহান প্রমুখ।

বর্ধিত সভায় ইটনা উপজেলা কৃষকলীগের সম্মেলনকে সামনে রেখে প্রতিটি ইউনিয়ন সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়।


আরও খবর



নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image


নরসিংদী প্রতিনিধি:



নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ মে) সকালে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের আলোকবালীতে ও শহরতলীর হাজীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।


নিহতরা হলেন, আলোকবালী গ্রামের কামাল মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া বেগম, তার ১০ বছরের ছেলে ইমন মিয়া এবং ধান কাটা শ্রমিক কাউয়ুম মিয়া। তারা জমিতে ধান কাটছিলেন।



কাউয়ুম রায়পুরার বাঘাইকান্দি এলাকার হাতেম আলীর ছেলে।


এদিকে বৃষ্টির সময় বাইরে বের হয়ে শহরতলীর হাজিপুর চকপাড়ার মোসলেহ উদ্দিন নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।


নরসিংদী  মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহমেদ কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


ওসি বলেন, ‘বজ্রপাতে পৃথক ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন।



আরও খবর



প্রচণ্ড গরমে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে। এ কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তর এই চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় এ তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। এ তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি হলে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে। হিট স্টোকে আক্রান্তদের সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না দিতে পারলে মৃত্যু হয়। শিশু ও বৃদ্ধরা হিট স্ট্রোকে বেশি মারা যান। পাশাপাশি তরুণদের মৃত্যু ভয় থাকে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মাথা ঘুরতে পারে, জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সঙ্গে সঙ্গে ছায়ায় নিতে হবে। শরীর ঠান্ডা করতে বাতাস দিতে হবে। পাশাপাশি মাথায় পানি দিতে পারলে ভালো। যদি অবস্থা খারাপ থাকে তাহলে দ্রুত কাছের হাসপাতালে নিতে হবে। যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা হয়, তত ভালো। দেরি করলে অঙ্গহানি হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএসএমএমইউয়ে ইমার্জেন্সি বিভাগে ১৫ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে আটজন পুরুষ, সাতজন মহিলা। তাদের একজন স্ট্রোকের রোগী থাকলেও হিট স্ট্রোকের লক্ষণ নিয়ে কোনো রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়নি।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল দক্ষতা প্রকল্পের উদ্বোধন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন,মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে  "ডিজিটাল স্কিল ফর স্টুডেন্টস  ইউনিভার্সিটি অ্যাক্টিভিশন প্রোগ্রাম" বিশ্বিবদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের হল রুমে ১৫ মে, ২০২৪  সালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের অধীনে   কম্পিউটার কাউন্সিলের ইনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্মেন্ট ইকোনমি ( ইডিজিই) প্রকল্পের   আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন।

 বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  প্রকল্প পরিচালক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান ।  স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের  কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও প্রকল্প সমন্বয়কারী ড.  মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। সভাপতিত্ব করেন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেহেদী হাসান তালুকদার।  এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও প্রশিক্ষনার্থীদের পক্ষে থেকেও বক্তব্য রাখেন। 

উল্লেখ্য, সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে দেশের  বর্তমান শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল  দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য  অন্যান্য  বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান  ও  প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএসই বিভাগের তত্বাবধানে  গত ৯ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে এ প্রকল্পের ট্রেনিং প্রোগ্রামের  ক্লাশ । 

১৮ মাস মেয়াদি  এ প্রকল্পের আওতায়  ২৪ টি ব্যাচে ২৫ জন করে ৬শ শিক্ষার্থীকে ৫টি ল্যাবে হাতে কলমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। 

প্রশিক্ষণ কোর্সে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের এবং টাঙ্গাইলের বিভিন্ন কলেজের অনার্স এর ৩য় বর্ষ থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত আগ্রহী  শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহন করেন।

শনি থেকে বুধবার অফিস সময়ের পরে বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা এবং বৃহস্পতি ও শুক্রবার দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণ কোর্সের ক্লাশ চলে। প্রতিটি ব্যাচের জন্য ২০ টি করে ক্লাশ নেয়া হয়। ৯ মার্চ থেকে কার্যক্রম শুরু হলেও আজকে এ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন  করা হয়।  

প্রধান অতিথি বলেন, এ প্রকল্পের অধীনে যে সকল শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছে তারা স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে।  এভাবে যদি আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তোলে তাহলে ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নেও তরান্বিত করবে।


আরও খবর

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




মেগা প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরে জনগণকে ধোকা দেওয়া হচ্ছে: এবি পার্টি

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

 


ডিজিটাল ডেস্ক:


‘মেগা প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরে জনগণকে ধোকা দেওয়া হচ্ছে’ বলে মনে করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। বুধবার (১৫ মে) দুপুরে রাজধানীর বিজয় নগরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেন দলের নেতারা। 


অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, আমদানি-রফতানির নামে ডলার পাচার ও উচ্চ-দ্রব্যমূল্যে জনগণের চরম ভোগান্তির প্রতিবাদে এই মিডিয়া ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে এবি পার্টি। 



এতে বক্তব্য রাখেন—দলের আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী, সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু ও পার্টির অর্থ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম। 


মিডিয়া ব্রিফিংয়ে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরে জনগণকে ধোকা দেওয়া হচ্ছে। নিজেদের সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে সরকার দলীয় লোকজন ও কিছু আমলা। 


প্রকৃতভাবে এখন দেশে রিজার্ভের পরিমাণ এসে দাঁড়িয়েছে ১৩ বিলিয়ন ডলারে। যদিও সরকার বলছে, এর পরিমাণ ১৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু আইএমএফসহ আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ রয়েছে ১৩ বিলিয়ন ডলার।’ 



সোলায়মান চৌধুরী আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ কাজ পাচ্ছে না, অথচ প্রতিবেশী একটি দেশের হাজার হাজার মানুষ এখানে অবৈধভাবে কাজ করছে। দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। 


ব্যাংকগুলো জবর দখল করে দলীয় লোকজনের মধ্যে বণ্টন করা হয়েছে। রিজার্ভ আজ শূন্য হতে চলেছে। দেশ আজ অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার চোরাবালিতে আটকে গেছে।’ 


এ সময় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক বিএম নাজমুল হক, যুগ্ম সদস্য সচিব ও দফতর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আলতাফ হোসাইনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।  


আরও খবর



খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, চাপে আছে গ্রামের মানুষ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে, দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবার বেড়েছে একমাসের ব্যবধানে। সবশেষ গত এপ্রিল মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে উঠেছে। এর আগের মাস মার্চে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

এরও আগে গত বছরের নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ, চার মাস পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবার ১০ শতাংশ ছাড়ালো। তবে মূল্যস্ফীতির হার শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। সাধারণ, খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষ বেশি চাপে আছে। একই সঙ্গে যেভাবে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে সেভাবে মানুষের আয় বাড়েনি।

সোমবার (১৩ মে) প্রতিষ্ঠানটি মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

সেখানে দেখা গেছে, এপ্রিল মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এ খাতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এর আগে মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এদিকে, গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাস মার্চে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

বিবিএস প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, শহরের চেয়ে গ্রামে মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এপ্রিলে শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ, অথচ গ্রামে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। গ্রামে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতির হার ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ।

অন্যদিকে, শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শহরে খাদ্যখাতে ১০ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৯ দশমিক ০১ শতাংশ। শহরের তুলনায় গ্রামে সব খাতেই মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।

বিবিএস বলছে, যেখানে এপ্রিল মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ, সেখানে মজুরি সূচক বেড়ে মাত্র ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ হয়েছে। তার মানে সংসারের খরচ মেটাতে ধারদেনা করতে হচ্ছে। কৃষিতে ৮ দশমিক ২৫, শিল্প খাতে ৭ দশমিক ৩৬ ও সেবা খাতে মজুরি সূচক ৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। কোনো খাতেই ৯ শতাংশের ওপরে মজুরি নেই, অথচ সাধারণ মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি।

 


আরও খবর