Logo
শিরোনাম

পুরোনো ফোনকে নতুন করুণ

প্রকাশিত:বুধবার ০২ আগস্ট 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

স্মার্টফোন ছাড়া এক মুহূর্তও কাটানো সম্ভব না। যখন যা কিছু জানতে চান এক ক্লিকেই সবকিছু হাজির ফোনের স্ত্রিনে। অডিও, ভিডিও কল ছাড়াও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় স্মার্টফোন। তবে এত কাজ করতে গিয়ে নতুন ফোনও অনেক সময় স্লো হয়ে যায়। আর পুরোনো ফোন হলে তো কথাই নেই। একটু পর পর হ্যাং হয়ে কাজের মুডটাই নষ্ট করে দেয়।

পুরোনো ফোন ধীরে ধীরে অকেজো হতে শুরু করে। তবে অনেক সময় পুরোনো ফোনটিকেও একেবারে নতুনের মতো করা যায়। এজন্য নিয়মিত ফোনটিকে আপডেট করুন। ফোন কোম্পানি নিয়মিত তার নির্ধারিত ফোনের জন্য আপডেট দেয়। যাতে ফোনের পারফরম্যান্স, সিকিউরিটি, বাগ ফিক্স করা যায়। অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ফোনে ইনস্টল করে পারফরম্যান্স বাড়ানো যায়।

চলুন দেখে নেওয়া যাক ফোন আপডেট করবেন যেভাবে-

>> ফোনের সেটিংসে গিয়ে অ্যাবাউট ডিভাইসে যান। সেখান থেকে সফটওয়্যার আপডেটে ট্যাপ করুন। পুরোনো ফোন একেবারে নতুনের মতো হয়ে যাবে।

>> নতুন অ্যাপ ইনস্টল করলে সেই অ্যাপ পারমিশন চাইবে। আপনার যে সব প্রয়োজনে সেই অ্যাপ দরকার, শুধু সেগুলোর পারমিশন দিন। সবক্ষেত্রে পারমিশন দিলে ফোন স্লো হয়ে যেতে পারে।

>> সব সময় ফোনের ক্যাশ ফাইলস ক্লিয়ার করুন। এতে ফোন স্লো হওয়ার প্রবণতা কমবে অনেকখানি। ফোনের স্টোরেজও বাড়বে।


আরও খবর

মোবাইল ডেটার দাম নির্ধারণ

সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে শোভাযাত্রা, শান্তি সমাবেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও   ঢাকায় জশনে জুলুসে র‌্যালি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’, ‘ইয়া রাসূল ছালামু আলাইকাআওয়াজে র‌্যালি শুরু হয়ে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, দোয়েল চত্বর হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ও লিবারেল ইসলামিক জোটের চেয়ারম্যান এবং মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের বর্তমান ইমাম, আনজুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়ার সভাপতি হযরত শাহ্সূফী ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী আল-হাসানীর (মা জি আ) নেতৃত্বে র‌্যালিতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা অংশগ্রহণ করেন।

র‌্যালির অগ্রভাগেই দৃষ্টিনন্দন বড় বড় হরফে লেখা ছিল ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’, ‘ইয়া রাসূল ছালামু আলাইকা। বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ও আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়ার ব্যবস্থাপনায় জশনে জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা কলেমা খচিত পতাকা, প্লেকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও বহন করে বাংলাদেশের বিশাল জাতীয় পতাকা। জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালতের স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলেন। র‌্যালি শেষে সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়।  

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন লিবারেল ইসলামিক জোটের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী। তিনি বলেন, মহানবীর (দ.) দুনিয়ায় শুভাগমন জগৎবাসীর জন্য আল্লাহ পাকের বিশেষ রহমত ও অনুগ্রহ। তিনি আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অবসান ঘটিয়ে পৃথিবীবাসীকে শান্তি, সাম্য ও মুক্তির পথ দেখান। রাসুলে পাক (দ.) দুনিয়ায় শুভাগমনের মূল উদ্দেশ্যই হলো একটি শান্তি ও সহাবস্থানপূর্ণ মানবিক বিশ্ব সমাজ গড়ে তোলা।

তিনি  বলেন, ধর্ম মানুষকে সুশৃঙ্খলিত করে। উগ্রতা, হঠকারিতা, জঙ্গি কর্মকাণ্ড জ্বালাও-পোড়ার মাধ্যমে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা ধর্মের বিধান নয়। শান্তি, সাম্য, ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করাই ইসলাম তথা প্রিয়নবীর (দ.) মূল আদর্শ। রাসুলের (দ.) আদর্শ থেকে বিচ্যুত হওয়ার কারণেই আজ সিরিয়া, ফিলিস্তিন, মিয়ানমারসহ তাবৎ দুনিয়ায় যুদ্ধ সংঘাত ও রক্তপাতে জর্জরিত। এ দুঃসহ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে মহানবীর (দ.) আদর্শ অনুসরণের বিকল্প নেই। প্রিয়নবী (দ.) ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্র নায়ক। সাড়ে চৌদ্দশ বছর আগে রাসূলই আমাদের দেখিয়েছেন কীভাবে সমতাভিত্তিক, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক আধুনিক কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠন করা যায়।  

পীরজাদা মুফতী মাওলানা বাকী বিল্লাহ আল-আযহারী ও শায়খ আজমাঈন আসরারের সঞ্চালনায় অতিথি ও আলোচক ছিলেন- ১৪ দলীয় সমন্বয়ক ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, লিবারেল ইসলামিক জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ জনদলের (বিজেডি) চেয়ারম্যান ও লিবারেল ইসলামিক জোটের কো-চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী, মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক ও মইনীয়া যুব ফোরাম সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মেহবুব-এ-মইনুদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও মইনীয়া যুব ফোরামের নির্বাহী সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন, এফবিসিআই পরিচালক মো. রেজাউল করিম রেজনু, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক আকন্দ প্রমুখ।


আরও খবর

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আগামী ৪ অক্টোবরের সভা নিয়ে ব্যস্ত ইসি

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

আগামী ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সুশীল সমাজের মধ্যকার সভাটি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বেশ তাৎপর্যপূণ। কারণ ভোটের আগে বড় পরিসরে এটাই শেষ সভা।

ইসির স্টেকহোল্ডার রাজনৈতিক দলগুলোসহ অংশীজন কারো সঙ্গে আর সভা বা সংলাপে মিলিত না হওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে ইসির বলে জানা গেছে। তবে দলসহ সবাইর জন্য ভোটের আগে পারে সব সময় ইসির দরজা খোলা থাকবে।

আসন্ন সংলাপে আমন্ত্রণ পাচ্ছে সাবেক সিইসি কমিশনার, সাবেক ইসি কমকতা, শিক্ষাবিদ ও সিনিয়র সাংবাদিক। এসব বিশিষ্টজন দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন, যা প্রযুক্তির সহায়তায় ডিভাইসের মাধ্যমে নিজ জেলায় অবস্থান করে শুনতে পারবেন আমন্ত্রিত রাজনৈতিক কমীরা। কিন্তু তাদের মুখ থাকবে বন্ধ।

বিদগ্ধজনদের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা ব্যক্তিরা সংসদ নির্বাচনের যারা রাজনৈতিক কমী হয়ে পোলিং এজেন্ট হবেন তাদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। এ লক্ষ্যে ইসির জেলা নির্বাচন কমকর্তাদের পত্র দিয়ে নিবন্ধিত প্রতিটি দল থেকে একজন করে রাজনৈতিক কমীকে নিধারিত দিনে উপস্থিত থেকে অভিজ্ঞতা অজনের জন্য পত্র দিয়েছ।

ইসির জনসংযোগ শাখার পরিচালক মো. শরিফুল আলম এ নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন অবাধ ভোটাধিকার, প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা বিষয়ে এক দিনের একটি কর্মশালা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।

কর্মশালাটি আগামী ৪ অক্টোবর (বুধবার) বেলা ১১টায় নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে (কক্ষ নং-৫২০) অনুষ্ঠিত হবে।

এ কর্মশালাটি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ফেসবুক পেজে সরাসরি সম্প্রচার এবং জুম অ্যাপের মাধ্যমে সকল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সংযুক্ত করা হবে।

জানা গেছে, এ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য আনুমানিক ৫০ জন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের স্ন্যাকস বাবদ জনপ্রতি ৪০ টাকা করে দুই হাজার টাকা ও আনুষঙ্গিক ব্যয় বাবদ এক হাজার টাকা, মোট তিন হাজার টাকা নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের বাজেট ও ফাইন্যান্স শাখা হতে বরাদ্দ প্রদান করা হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশিত হয়ে সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছেনির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপি রোধে প্রার্থীর পক্ষে পোলিং এজেন্টের ভূমিকা কী হতে পারে, পোলিং এজেন্ট তার প্রার্থীর পক্ষে আইন ও বিধি অনুযায়ী কীভাবে দায়িত্ব পালন করে পোলিংকে স্বচ্ছতার রূপ দিয়ে নির্বাচন কীভাবে প্রভাবমুক্ত রাখতে পারেন, নির্বাচনের ফলাফলে জনমতের প্রকৃত প্রতিফলন ঘটিয়ে কীভাবে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করিয়ে আনতে পারেন, প্রার্থী কী ধরনের পোলিং এজেন্ট নিয়োগ করবেন এবং কীভাবে তাকে দায়বদ্ধ করবেন।

মো. আহসান হাবিব খান বলেন, ভোট ভালো হলো, কি খারাপ হলো এই দায়ভারটা নির্বাচন কমিশনের ওপর বর্তায়। কিন্তু আসলে কি তাই? নির্বাচন হচ্ছে একটি টিম ওয়ার্ক। যে টিমের মধ্যে অনেকেই আছেন। তার মধ্যে রাজনৈতিক দল, প্রার্থী, ভোটার, পোলিং এজেন্ট, প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার আছেন। নির্বাচনে সবারই দায়িত্ব থাকে।

তিনি বলেন, প্রার্থীর প্রতিনিধি হিসেবে একজন পোলিং এজেন্ট থাকেন। পোলিং এজেন্ট যদি সেখানে সঠিকভাবে দায়িত্বপালন করেন, তাহলে কি সেখানে কোনো অনিয়ম হতে পারে?

সবাই যদি সহযোগিতা করে তাহলে কিন্তু একটি অবাধ, স্বচ্ছ নির্বাচন করা সম্ভব বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

কর্মশালায় আলোচক হিসেবে সাবেক সিইসি ড. এটিএম শামছুল হুদা, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ ও বেগম কবিতা খানমের থাকার কথা রয়েছে।

ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী, যুগ্মসচিব মো. নুরুজ্জামান তালুকদার ও খোন্দকার মিজানুর রহমান। জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আমাদের নতুন সময়ের সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান, গ্লোবাল টিভির সম্পাদক ইসতিয়াক রেজা ও একুশে টেলিভিশনের সিইও পীযুশ বন্দোপাধ্যায় উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

এদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক হারুন অর রশিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রফেসর ড. এস এম শামীম রেজাও আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

১৩ সেপ্টেম্বর সুধীজনদের নিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রত্যাশা ও বাস্তবতা শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করেছিল ইসি।

এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দলগুলোর সঙ্গে কোনো সংলাপ করার আপাতত কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী নভেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল দিয়ে ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করবে ইসি।


আরও খবর



নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।

 ১৭ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা ১২ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে গেছে।

লন্ডনে হিথ্রো বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতির পর ফ্লাইটি স্থানীয় সময় ১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১৮ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা ৫০ মিনিট) নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত এবং যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন।

প্রধানমন্ত্রী ১৭ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে অবস্থানকালে ১৯ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সাধারণ পরিষদ হলে ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের প্রথম দিনের উচ্চ পর্যায়ের সাধারণ আলোচনায় যোগ দেবেন। তিনি ২২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় দুপুর ১টা থেকে ২টার মধ্যে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আয়োজিত নৈশভোজেও প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন।

সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সংকট এবং জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি), সার্বজনীন স্বাস্থ্য ও অর্থসহ বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় ও সৌজন্যমূলক বৈঠকে অংশ নেবেন।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সরকারপ্রধানের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়া নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানান, অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করবেন। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে তার বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি বক্তব্যে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নয়ন অগ্রযাত্রা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যখাতে সাফল্য বিষয়ের ওপর আলোকপাত করবেন।

তিনি বলেন, পাশাপাশি, বিশ্বশান্তি, নিরাপত্তা, নিরাপদ অভিবাসন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক সংকট, জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা সম্পর্কিত বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে আসবে। পাশাপাশি প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও সাধারণ বিতর্ক পর্ব চলাকালীন বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের সভায় প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের কথা রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী ২৩ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টায় (নিউইয়র্ক সময়) ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশে নিউইয়র্ক ত্যাগ করবেন। তিনি ২৩ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে অবস্থান করবেন।

প্রধানমন্ত্রী ২৯ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (বিএ-২৯২) রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে (ওয়াশিংটন সময়) লন্ডনের উদ্দেশে ওয়াশিংটন ডিসি ত্যাগ করবেন এবং ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন।

বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাবেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম।

প্রধানমন্ত্রী ৩ অক্টোবর রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে (লন্ডন সময়) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের (বিজি ২০৮) একটি ফ্লাইটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন এবং ৪ অক্টোবর দুপুর সাড়ে ১২টায় (বাংলাদেশ সময়) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন।


আরও খবর



বছর ঘুরতেই ড্যাপের ইউটার্ন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

রাজধানী ঢাকার সমস্যা কমিয়ে পরিকল্পিত শহর গড়ার লক্ষ্যে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছিল গত বছরের আগস্টে। সেখানে রাস্তার প্রশস্ততা যতটুকু, ভবনের ব্যবহারযোগ্য স্পেসের পরিমাণও সেই অনুপাতে হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।

আগে প্রশস্ত রাস্তা না থাকলেও ৮/১০ তলা ভবন করা যেত। কিন্তু গেজেট আকারে প্রকাশ হওয়ার পর ড্যাপে সেই সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপ্রশস্ত রাস্তার ক্ষেত্রে ৪/৫ তলা ভবন নির্মাণের বিধান রাখা হয়। এতে জমির মালিক, হাউজিং প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপারদের মধ্যে চরম অসন্তোষ দেখা দেয়।

প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই। এ জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি

তারা বারবার বলে আসছিলেন, স্বল্প প্রশস্তের রাস্তার পাশের জমির মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সেই সঙ্গে আবাসন বা ডেভেলপার কোম্পানিগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ফ্ল্যাটের দাম বাড়বে, বাড়বে ভাড়াও। অন্যদিকে রাজউক বলেছিল, ঢাকার বাসযোগ্যতা ফেরাতে এটির কোনো বিকল্প নেই। প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই।

 

তবে, সেই জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি।

ডিটেল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) অনুযায়ী, ঢাকায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারিত হতো সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিক সুবিধা ও সড়কের প্রশস্ততা অনুযায়ী। যেসব এলাকায় প্রশস্ত রাস্তা ও নাগরিক সুবিধা যেমন- পার্ক, উন্মুক্ত স্থান, খেলার মাঠ, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা বেশি থাকবে, সেসব এলাকায় বেশি উচ্চতার ভবন নির্মাণ করা যাবে। সেক্ষেত্রে ভবনের উচ্চতা নিয়ে বাধা থাকবে না। 


আরও খবর



ফেঁসে যাচ্ছেন সানজিদাসহ ৫ জন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

থানায় নিয়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মারধরের ঘটনায় ফেঁসে যাচ্ছেন সাময়িক বরখাস্ত অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ডিএমপি কমিশনারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, তদন্ত প্রতিবেদনে এডিসি হারুন ও এডিসি সানজিদা আফরিনসহ ৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলেন, প্রথমে তদন্ত শেষ করতে না পারায় আমরা সময় নিয়েছিলাম। দায়ী ও সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে কথা বলেছি। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করেছি। ঘটনার তদন্তে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পাওয়া সব কিছু প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। যার যতটুকু দায়-দায়িত্ব ও সংশ্লিষ্টতা ছিল তা উল্লেখ করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

কার কার বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে তা জানাতে অপারগতা প্রকাশ করে ওই কর্মকর্তা বলেন, ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জেরে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় পুলিশ ও প্রশাসনের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আমরা ডিএমপি কমিশনারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবো।

গত ৯ সেপ্টেম্বর রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমকে শাহবাগ থানায় নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে।

ছাত্রলীগ নেতাদের অভিযোগ, ওই দিন রাতে এডিসি সানজিদা আফরিনের সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন এডিসি হারুন। ওই সময় সানজিদার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে নিয়ে সেখানে যান। তাদের সঙ্গে এডিসি হারুনের কথা কাটাকাটি হয়। পরে দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় তুলে নিয়ে যান তিনি। যেখানে তাদের পেটানো হয়। এই ঘটনায় সাধারণ জনগণ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।

সানজিদার ভাষ্যমতে তার বুকে ব্যথা হওয়ায় তিনি তার ঊর্ধ্বতন স্যার এডিসি হারুনকে ডাক্তারের সিরিয়াল নিয়ে দিতে অনুরোধ করেন। বারডেম হাসপাতালটি ওই এলাকায় হওয়ায় স্যার রমনা থানার ওসির মাধ্যমে সিরিয়াল নেন। শনিবার সন্ধ্যায় সময় মতো চিকিৎসক না পেয়ে তিনি হারুন স্যারকে হাসপাতালে যেতে অনুরোধ করেছিলেন। কিছুক্ষণ পর সেখানে তার স্বামী (মামুন) গিয়ে হারুন স্যারকে মারধর করেন। ওই সময় স্বামীর সঙ্গে আসা আরও দুইজন হামলায় অংশ নেয় এবং ঘটনার ভিডিও করতে থাকে। তখন তিনি ইটিটি কক্ষে ছিলেন।

ওই ঘটনার পর এডিসি হারুন ফোর্স নিয়ে মামুন ও ছাত্রলীগের বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিমকে থানায় নিয়ে আসেন। পরে ঘটনাস্থলে থাকা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমকেও থানায় ডেকে নেন। এরপর ওই দুই ছাত্রনেতার উপর নির্যাতন চালানো হয়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে এডিসি হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সেই সঙ্গে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়। পাশাপাশি শাহবাগ থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশনস) গোলাম মোস্তফাকে ডিএমপির সংরক্ষণ দপ্তরে বদলি করা হয়।

এই ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করে ডিএমপি। কমিটির সভাপতি ডিএমপি সদর দফতরের উপপুলিশ কমিশনার (অপারেশনস) আবু ইউসুফ। অপর দুই সদস্য হলেন রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (নিউমার্কেট জোন) শাহেন শাহ এবং অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা-মতিঝিল বিভাগ) মো. রফিকুল ইসলাম।

এই তদন্ত কমিটির ১৩ সেপ্টেম্বর প্রতিবেদন দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই দিন তদন্ত শেষ করতে না পারায় ডিএমপি কমিশনারের কাছে আরও পাঁচ দিন সময় চায় কমিটি। পরে তাদের পাঁচ দিন সময় দেয়া হয়। সোমবার পাঁচ দিন সময় শেষ হয়েছে।

ঘটনার আলামত পর্যালোচনা করে তদন্ত কমিটি বলছে, বারডেম হাসপাতালে স্ত্রী সানজিদা গিয়েছে জেনে ছাত্রলীগ নেতাদের নিয়ে হাসপাতালে যান মামুন। সেখানে গিয়ে দেখা হয় এডিসি হারুনের সঙ্গে। পরে হাতাহাতিতে জড়ায় দুই পক্ষ। এক পর্যায়ে হারুন ও সানজিদা ঢুকে পড়ে হাসপাতালের ইটিটি রুমে। পরে শাহবাগ থানায় নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর করে হারুন ও তার সহযোগীরা।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপারেসন্স) বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করা হয়েছে। এতে প্রকৃত ঘটনা উন্মোচন হবে। আজ (মঙ্গলবার) তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। এরপর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।


আরও খবর