Logo
শিরোনাম

আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা চলছে

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image



বিডি টুডেস রিপোর্ট:


আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভা শুরু হয়েছে।


শনিবার (২৯ জুন) বিকেল ৩টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মান্নাফীর স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে এ আলোচনা সভা শুরু হয়।


ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এছাড়া দলের অন্যান্য নেতারাও বক্তব্য দেবেন।


আলোচনা সভা শুরু হলেও নেতাকর্মীদের সভাস্থলে মিছিল নিয়ে আসতে দেখা যায়। অন্যান্য সময় সমাবেশ শুরুর আগে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ নেতাকর্মীদের পদচারণায় ভর্তি দেখা গেলেও আজ এখনও সেটা হয়নি। তবে একটু পর পরই মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা আসছেন।


এ সময় নেতারা ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,’ ‘শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা,’ ‘শেখ হাসিনা সরকার, বারবার দরকার,’ ‘উন্নয়নের সরকার, বারবার দরকারসহ নানা স্লোগান দিতে থাকে।


আরও খবর



ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি যে কারণে হয়ে থাকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

ডা. মো. তালহা চৌধুরী

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে স্নায়ুর ক্ষতি হয়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ঘটতে পারে, বিশেষ করে যদি দীর্ঘ সময় ধরে তার রক্তে শর্করার মাত্রা ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়। এটি অসাড়তা, ঝনঝন, ব্যথা এবং পেশি দুর্বলতাসহ বিভিন্ন উপসর্গের কারণ হতে পারে। প্রায়ই পায়ে শুরু হয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে অগ্রসর হতে পারে। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির চিকিৎসার লক্ষ্যÑ লক্ষণগুলো উপশম করা, স্নায়ুর ক্ষতির অগ্রগতি ধীর করা এবং অন্তর্নিহিত ডায়াবেটিস পরিচালনা করা।

প্রকারভেদ : ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি বিভিন্ন ধরনের। প্রতিটি ধরন স্নায়ুকে প্রভাবিত করে এবং নির্দিষ্ট উপসর্গ সৃষ্টি করে। এ ধরনগুলোর অন্তর্ভুক্ত হলো-

পেরিফেরাল স্নায়ুরোগ : এটি সবচেয়ে সাধারণ ফর্ম এবং এটি হাত-পায়ের স্নায়ুকে প্রভাবিত করে, বিশেষ করে পায়ে।

অটোনমিক নিউরোপ্যাথি : এ ধরনের স্বায়ত্তশাসিত স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে, যা হজম, হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপের মতো অনিচ্ছাকৃত ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে।

প্রক্সিমাল নিউরোপ্যাথি : ডায়াবেটিক অ্যামিওট্রফি নামে এটি পরিচিত। এটি ঊরু ও নিতম্বকে প্রভাবিত করে এবং পেশি দুর্বলতা ও ব্যথা হতে পারে।

ফোকাল নিউরোপ্যাথি : এতে নির্দিষ্ট স্নায়ু বা স্নায়ুর গোষ্ঠীতে হঠাৎ এবং প্রায়ই গুরুতর দুর্বলতা বা ব্যথা হয়। এটি সাধারণত শরীরের একদিকে প্রভাবিত করে এবং বিভিন্ন অংশে ঘটতে পারে।

উপসর্গ : অসাড়তা এবং টিংলিং, জ্বলন্ত বা শ্যুটিং ব্যথা, পেশির দুর্বলতা, সংবেদন হারানো, অতি সংবেদনশীলতা, ভারসাম্য সমস্যা, হজমের সমস্যা, প্রস্রাবের সমস্যা, যৌন কর্মহীনতা, রক্তচাপের পরিবর্তন, পা, ত্বকের সমস্যা।

আমাদের করণীয় : রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ডায়াবেটিসের ওষুধ, যেগুলো সামঞ্জস্য করতে পারে বা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, এমন ইনসুলিন আপনার চিকিৎসক লিখে দিতে পারে। সুষম খাদ্য খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করা ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার অপরিহার্য উপাদান। ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথা উপশমকারী, যেমন- অ্যাসিটামিনোফেন বা ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস। প্রেসক্রিপশনের ওষুধ যেমন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস (যেমন- অ্যামিট্রিপটাইলাইন, ডুলোক্সেটাইন), অ্যান্টিকনভালসেন্ট (যেমন- গ্যাবাপেন্টিন, প্রিগাবালিন) বা ওপিওড ওষুধ (আসক্তির আশঙ্কার কারণে সাবধানে ব্যবহার করা হয়)।

শারীরিক থেরাপি পেশি শক্তি এবং সমন্বয় উন্নত করতে, ব্যথা কমাতে এবং সামগ্রিক গতিশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া সাময়িক চিকিৎসা হিসেবে ওভার-দ্য-কাউন্টার ক্রিম বা প্যাচযুক্ত ক্যাপসাইসিন (মরিচ থেকে প্রাপ্ত) স্থানীয় ব্যথা থেকে সাময়িক উপশম দিতে পারে। ট্রান্সকিউটেনিয়াস ইলেকট্রিক্যাল নার্ভ স্টিমুলেশন থেরাপিতে এমন একটি যন্ত্রের ব্যবহার জড়িত যা স্নায়ুর প্রান্তে বৈদ্যুতিক আবেগ সরবরাহ করে, সম্ভাব্য ব্যথা উপশম প্রদান করে। এছাড়া জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। এজন্য নিয়মিত পায়ের যত্ন নিন এবং জটিলতা রোধ করতে পা পরিষ্কার ও ময়েশ্চারাইজ করুন। ধূমপান নিউরোপ্যাথির লক্ষণগুলো আরও খারাপ করতে পারে, জটিলতার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। বেশি অ্যালকোহল সেবন নিউরোপ্যাথির লক্ষণগুলো বাড়িয়ে তুলতে পারে।

চিকিৎসা : আপনি নির্দিষ্ট যেসব লক্ষণ অনুভব করেন, তার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসক অতিরিক্ত চিকিৎসার সুপারিশ করতে পারেন।

নিয়মিত পর্যবেক্ষণ : নিউরোপ্যাথির অগ্রগতি নিরীক্ষণ করতে এবং প্রয়োজন অনুসারে আপনার চিকিৎসা পরিকল্পনা সামঞ্জস্য করতে আপনার ডাক্তারের সঙ্গে নিয়মিত চেক-আপ বজায় রাখা অপরিহার্য।

লেখক : কনসালট্যান্ট, ফ্যামিলি মেডিসিন, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল

চেম্বার : আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০, ঢাকা

হটলাইন : ১০৬৭২, ০৯৬৭৮৮২২৮২২


আরও খবর



বাজেট ২০২৫-২৬: দাম কমতে পারে যেসব পণ্যের

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ |

Image

আসছে নতুন বাজেট। আগামী ২ জুন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণার প্রায় সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত। এরই মধ্যে বাজেট উপস্থাপনের প্রায় সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। এবার বাজেটে মূল্যস্ফীতি ও শিল্পখাতের ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে কিছু পণ্যের শুল্কহার কমানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, এতে একদিকে ভোক্তা পর্যায়ে কিছুটা স্বস্তি মিললেও, অন্যদিকে দেশীয় শিল্প খাত পড়তে পারে অসম প্রতিযোগিতার মুখে।

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে: নতুন বাজেটে চিনির প্রতি মেট্রিক টনে শুল্কায়ন মূল্য ৫০০ টাকা কমানোর প্রস্তাব রয়েছে। পাশাপাশি শুল্ক কমানো হচ্ছে বাটার, লবণ, কম ফ্যাটযুক্ত সয়াবিন তেল, বিদেশি জুস, জ্বালানি তেল, ইনসুলিন ও এর প্যাকেজিং উপকরণ, পশুখাদ্য, চুনাপাথর, দেশীয় কাগজ, কালি, শিরিশ কাগজ, নিউজপ্রিন্ট, ১৬ থেকে ৪০ আসনের বাস, ১০ থেকে ১৫ আসনের মাইক্রোবাস, ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল, ডুপ্লেক্স বোর্ড, আর্ট পেপার, আর্ট কার্ড, ক্রাউফট লাইনার পেপার, পরিবেশবান্ধব ফ্রুট ব্যাগ, ব্রেক প্যাড এবং ক্রিকেট ব্যাটের ওপরও।

তবে বাস্তবে এসব পণ্যের দাম কতটা কমবে, তা নির্ভর করবে বাজার ব্যবস্থাপনার ওপর। অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, অনেক সময় শুল্ক কমানোর সুফল সরাসরি ভোক্তার হাতে পৌঁছায় না।

যেসব শিল্প খাত পড়তে পারে চাপে: বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, শুল্ক কমিয়ে আমদানি পণ্যের প্রবাহ বাড়লে দেশে উৎপাদিত সমজাতীয় পণ্য প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারবে না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পিভিসি পাইপ, কপার ওয়্যার, মোটর ও ব্যাটারিশিল্প, লিফট, এলইডি বাতি, রাইস ব্র্যান ওয়েল এবং টায়ার-টিউব খাত।

পিভিসি পাইপ দেশে উৎপাদন হলেও এর কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। এবার এ খাতে কাঁচামালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। একইভাবে কপার ওয়্যারের কাঁচামালে শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হচ্ছে।

কেমিক্যাল ও সফটওয়্যার খাতে পরিবর্তন: বন্ড অপব্যবহার রোধে কেমিক্যাল পণ্যের আমদানিতে শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিদেশি সফটওয়্যার আমদানিতে শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করায় দেশীয় সফটওয়্যার নির্মাতারা পড়তে পারেন নতুন চ্যালেঞ্জে।

বিশ্ববাজারে নজর দিয়ে রপ্তানিমুখী উদ্যোগ: জাপান, ইউরোপ ও আমেরিকায় চাহিদাসম্পন্ন জাপানিজ স্ক্যালোপ আমদানিতে শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হচ্ছে, যাতে রপ্তানি সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায়।

অর্থনীতিবিদদের মতে, বাজেট বাস্তবায়নে নীতিগত সমন্বয় ও বাজার তদারকি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।


আরও খবর



ইরানের হামলায় ইসরায়েলে ধ্বংসযজ্ঞ

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ‘ট্রু প্রমিজ থ্রি’ নামক প্রতিশোধমূলক অভিযান শুরু করেছে ইরান। পরমাণু স্থাপনা ও সেনা কমান্ডারদের হত্যার বদলা নিতে এই হামলা শুরু করেছে ইরান।

১৩ জুন মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে কেঁপে উঠছে তেল আবিবসহ ইসরায়েলের বিভিন্ন শহর। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংস হয়েছে বহু ভবন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক ইসরায়েলি নাগরিক। তাদের মধ্যে অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে।

আল-জাজিরা ও টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে ইসরায়েলে আরেক দফায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান।

ইরানের প্রথম দুই দফার হামলায় অন্তত ৪১ ইসরায়েলি আহত হন। তৃতীয় দফার হামলায় আহত হন আরও সাতজন। কয়েকটি মিসাইল সরাসরি ইসরায়েলের বাণিজ্যিক রাজধানী তেলআবিবে আঘাত হানে। এতে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখা যায় তেল আবিবে।


আরও খবর



জাহেল তবলীগ ও জাহেল জামাত - শিবির একই পর্যায়ে

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

আমিনুল ইসলাম কাসেমী, শিক্ষক ও কলামিস্ট :

তাবলীগ জামাতের মধ্যে কিছু জাহেল মূর্খ লোক থাকে। ওরা তাবলীগ ছাড়া আর কিছু বোঝেনা। বরং কুরআন - সুন্নাহ এর অপব্যখ্যা দিয়ে  সারা জীবন শুধু তাবলীগ করে যায়।  মুলত: ওরা নামে তাবলীগ করে, আসলে তারা তাবলীগের কেউ নয়।

জাহেল কিছু তাবলীগওয়ালা এমন রয়েছে, দীর্ঘ ৫০/৬০ ষাট বছর ধরে তাবলীগ করে যাচ্ছে, বছরের পর বছর চিল্লা লাগাচ্ছে,   কিন্তু আজো তাদের কুরআন পড়া সহী হয়নি। এখনো তাদের  ইমামতি করার যোগ্যতা হাসিল হয়নি। আবার ওই সকল জাহেল তাবলীগওয়ালাদের ধ্যান- ধারনা ও  চরিত্র বিধর্মীদের মত। তাদের ক্রিয়া- কর্ম এবং বন্ধুত্ব বিধর্মীদের সাথে। আবার কিছু লোক তো আলেম বিদ্বেষী।  মোটকথা,  নামে তাবলীওয়ালা হলেও ওরা আদর্শ বিবর্জিত এক গোষ্ঠী। 

তেমনি কিছু জাহেল জামাত- শিবির রয়েছে। ওরাও যুগ যুগ ধরে ইসলামী সংগঠন করে আসছে। ইসলামী দল করতে করতে একেবারে দলের শীর্ষ পর্যায়ে চলে যাচ্ছেন। এমনকি হাজার হাজার কর্মির নেতৃত্ব তিনি দেন। অথচ আজো তারা কুরআন হাদীসে বড্ড মূর্খ। অধিকাংশ নেতা- কর্মির কুরআন পড়া শুদ্ধ নয়।  তাছাড়া অনেকেরই ধ্যান- ধারণা সেই বিধর্মীদের মত। চাল- চলন এখনো সেই বিধর্মীদের স্টাইলে।

দেখুন! আজ যদি  জামাত - শিবির ক্ষমতায় আসে, তাহলে তারা তো ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্টা করবেন। ইসলামী রাষ্ট্র গড়ে তুলবেন।  আর দেশ ও জাতির নেতৃত্ব তারাই দিবেন।  তাহলে ইসলামে যারা কাঁচা, যারা ইসলামের  প্রাথমিক বিষয়গুলো এখনো রপ্ত করতে পারেন নি, তাহলে তারা কীভাবে ইসলামী রাষ্ট্র গঠন করবেন? 

দল ক্ষমতায় গেলে দেশের প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই তারা হবেন, তাহলে জাতীয় মসজিদ, জাতীয় ঈদগাহ, এভাবে সময়ের বিবর্তনে তাদের ইমামতিতে আসা প্রয়োজন হবে। তাহলে যাদের কুরআন সহী নেই, যাদের ধ্যান- ধারণা শুদ্ধ নয়, তারা কীভাবে জাতির নেতৃত্ব দিবেন? 

ড: আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ( রহ:) একবার বলেছিলেন, আপনারা ইসলামী সমাজ প্রতিষ্টা করতে চান, অথচ এ সমাজের অধিকাংশ মানুষ কুরআন পড়তে পারেনা। তাহলে যে সমাজের অধিকাংশ মানুষ কুরআন পড়তে পারেনা,  সেখানে ইসলামী সমাজ কীভাবে কায়েম হবে? 

তাই তো আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব মানুষকে কুরআন শেখানোর ব্যাপারে জোর দিতে বলেছিলেন।

এজন্য জামাতে ইসলামী এর নেতৃ্বৃন্দের প্রতি আহবান থাকবে, আপনাদের কর্মিগণ প্রচুর সময় দিয়ে থাকে। যেহেতু জামাত - শিবির ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। ব্যাপক পড়াশুনা করার পরে একজন মানুষ জামাত এর নেতৃত্বে আসতে পারে, সুতরাং আপনারা যদি নেতা- কর্মিদের  কুরআন সহীশুদ্ধ করার ব্যাপারে জোর দেন, তাহলে আপনাদের সংগঠন আরো মজবুত হবে বলে আশাকরি।

আল্লাহ তায়ালা সকলকে সহী বুঝ দান করেন। আমিন।


আরও খবর



ছয় বিভাগে কোরবানির ২৫ লাখ চামড়া সংরক্ষণ

প্রকাশিত:বুধবার ১১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

এবার ঢাকার পোস্তা ও সাভার বিসিক শিল্পনগরীতে কোরবানির ৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৯৬টি গরু, মহিষ ও ছাগলের চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রামে আরও ২০ লাখ ৫৯ হাজার ৯৩৭টি চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ছয় বিভাগে মোট ২৫ লাখ ২৬ হাজার ২৩৩টি চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ঢাকার বাইরে প্রতিটি বিভাগে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের তদারকিতে বিভিন্ন মাদরাসা, এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে কোরবানির পশুর চামড়া সংরক্ষণ করা হচ্ছে। সরকার থেকে দেওয়া বিনামূল্যের লবণ দিয়ে এ সব চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। ময়মনসিংহ বাদে প্রতিটি বিভাগ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমে চামড়া সংরক্ষণের তথ্য পাঠানো হয়েছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, এ বছর কোরবানির চামড়ার মূল্য বৃদ্ধি এবং এতিমদের হক আদায়ের উদ্দেশ্যে সরকারের পক্ষ থেকে দেশের এতিমখানা, মসজিদ ও মাদরাসাগুলোতে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ সরবারহ করা হয়। যাতে করে স্থানীয়ভাবে দুই থেকে তিন মাস চামড়া সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সাভার বিসিক চামড়া শিল্পনগরীতে মঙ্গলবার (১০ জুন) পর্যন্ত ১ হাজার ৬৫৭টি ট্রাকে ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৬টি গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার চামড়া প্রবেশ করেছে। এর মধ্যে গরু ও মহিষের চামড়া ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪১৮টি এবং ছাগল ও ভেড়ার চামড়া ২০ হাজার ৯২৮টি। আর ঢাকার পোস্তায় গরুর চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছে ৮০ হাজার।


আরও খবর