Logo
শিরোনাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ : সেমিফাইনালের স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ |

Image

 


বিডি টুডেস ডিজিটাল রিপোর্ট:



টার্গেট ১১৬ রানের। তবে সেমিফাইনালে যেতে এই টার্গেট টপকাতে হবে ১২ ওভার ১ বলে। সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। 


১২.১ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ৮৩ রান করে বাংলাদেশ। তাই সেমিফাইনালের স্বপ্ন শেষ টাইগারদের। 


১১৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান তানজিদ হাসান তামিম। দলীয় ৪৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। 



নাজমুল হাসান শান্ত ৫ বলে ৫, সৌম্য সরকার ১০ বলে ১০ ও রানের খাতা খোলার আগেই আউট হন সাকিব আল হাসান। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ব্যাট করতে থাকেন লিটন দাস।


তবে লিটনকে সঙ্গ দিতে ব্যর্থ হন অন্য ব্যাটাররা। দ্রুতই আরও তিন উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। ১৫ ওভার শেষ ৮ উইকেট হারিয়ে ৯৪ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।  


আরও খবর



শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ |

Image

বিডি টু ডে ডেস্ক:


আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস আজ। দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। 


সেনা সমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেফতার হয়েছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


কারাগারের থাকা অবস্থায় শেখ হাসিনা অসুস্থ হয়ে পড়লে বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাকে মুক্তি দেয়ার দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, আপসহীন মনোভাব ও অনড় দাবির মুখে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। 


এরপর থেকে দিনটি শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো।


মুক্তি পেয়েই চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রে যান তিনি। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়ই তার অস্থায়ী জামিনের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। ২০০৮ সালের ৬ নভেম্বর দেশে ফিরলে স্থায়ী জামিন দেওয়া হয় তাকে।


এরপর ২০০৮ সালের ৬ নভেম্বর দেশে ফিরলে স্থায়ী জামিন দেওয়া হয় তাকে। একই বছর ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয় লাভ করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠিত হয় মহাজোট সরকার।


সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব পেয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।






আরও খবর



লেবাননে হামলা করলে ইসরায়েলকে বিলুপ্তের যুদ্ধ শুরু হবে : ইরান

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ |

Image



বিডি টুডেস:


ইসরায়েল সৈন্যরা হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ক্রমাগত হামলা চালাচ্ছে। বড় আকারের হামলার ঘোষণা করার পরও ইসরায়েল এখনও  পর্যন্ত সর্বাত্মক হামলা শুরু করেনি। 



চলমান এ সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘ দু’পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। এর মাঝেই ইরানের পাল্টা হুঁশিয়ারি মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। গত এপ্রিলে ইরান তিন শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিয়ে হামলা চালায় ইসরায়েলে।



 সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর সাত সদস্য নিহত হওয়ার প্রতিশোধ নিতে এ হামলা চালায় ইরান। ইসরায়েলও পাল্টা হামলা চালায় ইরানের ইস্পাহান শহরের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে।



 গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের চিরশত্রু ইরানে আগাম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে নির্বাচনের ফলাফলে ইসলামী প্রজাতন্ত্রটির নীতিতে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই বলেও মনে করেন বিশ্লেষকরা।



আজ শনিবার (২৯ জুন) জাতিসংঘে ইরানের মিশন ইসরায়েলকে সতর্ক করে আরও বলেছে, লেবাননে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা চালালে ইসরায়েলকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার যুদ্ধ শুরু হবে।  


মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে থাকা ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কথা উল্লেখ করে জাতিসংঘে ইরান মিশনের অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে বলা হয়, ‘সমস্ত বিকল্প উপায়সহ সব প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সম্পূর্ণ সম্পৃক্ততা নিয়ে আলোচনা চলছে।’


সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে উত্তেজনার পারদ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইসরায়েলি সরকার লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আক্রমণের পরিকল্পনা অনুমোদন করার পর থেকে এ অঞ্চলে আরেকটি যুদ্ধ দরজায় কড়া নাড়ছে।



 ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মাঝে জার্মানি, কানাডা, নেদারল্যান্ডস ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ তাদের নাগরিকদের লেবাননে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও জরুরি ভিত্তিতে অঞ্চলটি ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে।



ইসরায়েল প্রতিদিনই সাধারণ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করে যাচ্ছে। গত সোমবার থেকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় ১৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৩৩১ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয়কের কার্যালয় (ওসিএইচএ) এ তথ্য জানিয়েছে।


ওসিএইচএ’র সর্বশেষ প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, শুজাইয়া এবং এর আশপাশে ইসরায়েলের স্থল হামলার ফলে বৃহস্পতিবার গাজা শহরের পূর্ব ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে থেকে ৬০ থেকে ৮০ হাজার বাসিন্দা পালিয়ে গেছে।



এদিকে, আজ শনিবার সকালে গাজা শহরের একটি বাড়িতে বোমা হামলা চারজন নিহত এবং ১০ শিশু আহত হওয়া ঘটনা ঘটেছে। বার্তা সংস্থা ওয়াফা এ তথ্য জানায়। আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ১৩৭ বর্গকিলোমিটার ফসলি জমি নষ্ট হয়ে গেছে, যা উপত্যকাটির মোট আবাদি জমির শতকরা ৬০ ভাগ।



 ওই জমিগুলোতে আর কখনও ফসল হবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন পরিবেশবিদরা। গাজায় মোট আবাদি জমি রয়েছে ২৩০ বর্গকিলোমিটার।



ইসরায়েল সৈন্যরা হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ক্রমাগত হামলা চালাচ্ছে। বড় আকারের হামলার ঘোষণা করার পরও ইসরায়েল এখনও  পর্যন্ত সর্বাত্মক হামলা শুরু করেনি। চলমান এ সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘ দু’পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে।



 এর মাঝেই ইরানের পাল্টা হুঁশিয়ারি মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। গত এপ্রিলে ইরান তিন শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিয়ে হামলা চালায় ইসরায়েলে। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর সাত সদস্য নিহত হওয়ার প্রতিশোধ নিতে এ হামলা চালায় ইরান। 



ইসরায়েলও পাল্টা হামলা চালায় ইরানের ইস্পাহান শহরের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে। গতকাল শুক্রবার ইসরায়েলের চিরশত্রু ইরানে আগাম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 


তবে নির্বাচনের ফলাফলে ইসলামী প্রজাতন্ত্রটির নীতিতে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই বলেও মনে করেন বিশ্লেষকরা।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ি ও মিরপুরে ময়লার ড্রেনের ভেতর দিয়ে ওয়াসার পানির লাইন,দেখার কেউ নেই

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন:

রাজধানীর জুরাইন, মিরপুরসহ অনেক এলাকায় ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) পানির লাইন গেছে ড্রেনের ভেতর দিয়ে। 


কোনো কারণে প্লাস্টিকের পাইপ ফাটলে বা লিক হলে সেই পানির সঙ্গে মিশবে মলমূত্র। আর সেই দূষিত পানিই ব্যবহার হবে বাসা-বাড়িতে। 



সিটি করপোরেশন বলছে, ওয়াসা চাইলে তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করা দেওয়া যেত। অথচ পুরো বিষয়টিই অস্বীকার করছে ওয়াসা।



জুরাইনে ড্রেনের ময়লা পানির দৃশ্য প্রতিদিনের ব্যাপার। ড্রেন উপচে সেই ময়লা পানি মিশছে রিজার্ভ ট্যাঙ্কিতে, ফলে সংকট দেখা দেয় খাবার পানির। এই যখন পরিস্থিতি, তখন ওয়াসার নতুন পাইপ লাইন বসানোর উদ্যোগে স্বস্তি পায় এলাকাবাসী। 


কিন্তু সেটিও ঝুঁকিতে পড়েছে। কারণ জুরাইনে ড্রেনের ভেতর দিয়েই বসানো হচ্ছে ওয়াসার পানির লাইন।


সংবাদমাধ্যমকে এলাকাবাসী জানিয়েছে, ড্রেনের ভেতর থেকেই বাসাবাড়িতে লাইন টেনে দিয়েছে ওয়াসা। কোনো কারণে এই পাইপ লিক হলেই খাওয়ার পানির সঙ্গে মিশে যাবে মলমূত্র। 



ওয়াসার এ কাজে ক্ষুব্ধ সিটি করপোরেশন। বলছে, সমন্বয় করে কাজ করলেই এ পরিস্থিতি এড়ানো যেত। উল্টো সিটি করপোরেশনের ওপর দায় চাপাচ্ছে ওয়াসা।


ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ওয়াসার এই কাজের কারণে নর্দমার যে কাজ তাও ব্যাহত হবে, আর ওয়াসার কাজও ব্যাহত হবে। এভাবে পানির লাইনের কাজটা ঠিক হচ্ছে না।


এদিকে ওয়াসার উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. এ.কে.এম সহিদ উদ্দিন বলেন, সিটি করপোরেশন পুরো এলাকাজুড়েই ড্রেন তৈরি করছে বলে, ওয়াসার পানির লাইনের জন্য কোনো আলাদা জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। 


ড্রেনের ভিতর দিয়ে ওয়াসার পাইপ টানার অভিযোগ পাওয়া গেছে ওয়ারী, যাত্রাবাড়ী ও মিরপুরে। 


আরও খবর



চার লাখ টাকা চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ |

Image

হাসিবুর রহমান রাজাপুর ঝালকাঠি :

ঝালকাঠির নলছিটিতে আলোচিত জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজী হত্যার রহস্য উম্মোচন করেছে পুলিশ থানা পুলিশ। একই সাথে চার লক্ষ টাকা চুক্তিতে হত্যা মিশনে অংশ নেয়া মো. মিজানুর রহমান (৫১) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ, উদ্ধার করা হয়েছে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র। 


গত ৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে জাতীয় নির্বাচনী কাজ শেষে নিজ বাড়ী উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজীকে। 


এরপরই এর সাথে সংশ্লিষ্ট কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী গতকাল(২০জুন) নলছিটি থানা পুলিশ চুক্তিতে হত্যায় অংশ নেয়া উপজেলার কুশংগল ইউনিয়নের বাসিন্দা আইয়ুব আলী হাওলাদারের ছেলে মিজানুর হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। এসময় তার কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। 

পুলিশ জানিয়েছে, ফুয়াদ হত্যায় জরিত সন্দেহে গ্রেপ্তার করা পূর্বের আসামীদের জবানবন্দি অনুযায়ী কিলিং মিশনে অংশ নেয়া মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী,হত্যায় তারা দুজন অংশ নেয়, তার সাথেরজন ফুয়াদ কাজীর কোমর জাপটে ধরে এবং সে অনবরত কোপাতে থাকে। এসময় তার সাথের জনের হাতও মারাত্মক জখম হয়। পরে সে বরিশালের একটি বেসরকারি হাসাপাতালে চিকিৎসা নেয়। সে আরও জানিয়েছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম হাওলাদার তাদের ভাড়া করেন। 

নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মুরাদ আলী জানান, ফুয়াদ কাজী হত্যায় যারা সরাসরি অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এখন তার সাথের জনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



তারল্য সংকট ব্যাংক ঋণে

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image



বিডি টু ডে  রিপোর্ট:


সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি, উচ্চ সুদহার এবং তারল্যসংকটের প্রভাব পড়েছে ব্যাংকের ঋণ বিতরণে। পর্যাপ্ত নগদ টাকা না থাকায় চলতি বছরের এপ্রিলে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি আগের মাসের তুলনায় কমেছে। 


এপ্রিলে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৯.৯০ শতাংশ, যা বিগত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। তার আগে মার্চে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.৪৯ শতাংশ।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ১০ শতাংশ। সরকারের ঋণের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যের নিচে নেমে এসেছে। 


আর ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১২.৬২ শতাংশ। এরপর টানা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে।



একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে ঋণ বিতরণ বেড়েছিল। কিন্তু ঈদের পরেই এপ্রিলে এসে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে। আর অর্থনীতির গতি কমে যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ীরা নতুন করে ব্যবসা সম্প্রসারণে খুব একটা আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। 


আবার গত বছরের জুলাইয়ের পরই ঋণের সুদহার বেড়েছে অনেক বেশি। জুনের পর সর্বোচ্চ সুদহারের সীমা ৯ শতাংশ তুলে দেওয়ার পরই তা ক্রমান্বয়ে বেড়ে ১৪ শতাংশ ছাড়িয়েছে। সে জন্য ব্যবসায়ীরা ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে সুদহারকেও বিবেচনায় নিয়ে কম ঋণ নিচ্ছেন। আবার অনেক ব্যাংক নগদ টাকার সংকটে ঋণ বন্ধ রেখেছে। 


এজন্য ঋণের প্রবৃদ্ধি ক্রমান্বয়ে কমছে। এছাড়া ধারাবাহিকভাবে ডলারের রেট বাড়ছে। ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ীরা আমদানি করার ক্ষেত্রে নানা হিসাব করছেন; যার কারণে ঋণের প্রবৃদ্ধি হ্রাসে একটা প্রভাব দৃশ্যমান হয়েছে।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১১.২৮ শতাংশ। এই ঋণ বিতরণের হার কমে মে মাসে দাঁড়ায় ১১.১১ শতাংশ। জুন মাসে প্রবৃদ্ধির হার কমে হয় ১০.৪০ শতাংশ এবং জুলাই মাসে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৯.২৮ শতাংশ। 


আগস্টে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯.৭৫ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বরে ছিল ৯.৬৯ শতাংশ। তবে অক্টোবরে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে ১০.০৯ শতাংশ হয়। পরে নভেম্বরে কমে তা হয় ৯.৯০ শতাংশ। ডিসেম্বরে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১০.১৩ শতাংশে। 


এরপর আবার কমতে শুরু করে। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে কমে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৯.৯৫ শতাংশ এবং ৯.৯৬ শতাংশে। কিন্তু মার্চে আবার ঊর্ধ্বমুখী হয় বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি। 


মার্চে ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.৪৯ শতাংশ। তার পরের মাস এপ্রিলে আবার কমে তা এক ডিজিটের ঘরে নেমে আসে। এ মাসে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ৯.৯০ শতাংশ।


আরও খবর