Logo
শিরোনাম

বিজ্ঞাপনে জুটি বাধলেন নিপুণ-ইমন

প্রকাশিত:রবিবার ১০ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা নিপুণ আক্তার ও নায়ক মামনুন ইমন। দুজন একঙ্গে জুটি বেঁধে একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। একাধিক বিজ্ঞাপনচিত্রেও দেখা গেছে তাদের। সবশেষ একটি শপিংমলের বিজ্ঞাপনে দেখা গিয়েছিল দুজনকে। এবার শনিবার (৯ এপ্রিল) নরসিংদীতে একটি সরিষার তেলের বিজ্ঞাপনে শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন তারা।

ইমন বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আমি আর নিপুণ একসঙ্গে কাজ করছি। এর আগে আমরা সিনেমা ও নাটকে একসঙ্গে কাজ করলেও বিজ্ঞাপনে প্রথম। আর এখন নিপুণ তো আমাদের নেত্রী। তাই নতুনভাবে তার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা হচ্ছে।’

ইমন আরো বলেন, ‘বিজ্ঞাপনটি পরিচালনা করছেন বাপী সাহ। মেকাপম্যান আছে মনির। আমরা সবাই নরসিংদীর মানুষ। শুটিংও করছি আমার নিজের একালায়। এ কারণে নিজেদের প্রোডাকশন মনে হচ্ছে। আমরা সবাই খুব এনজয় করে কাজটি করছি।’

জানা গেছে, শিগগির বিজ্ঞাপনটি বিভিন্ন টেলিভিশনে প্রচারে আসবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচন গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচন ঘিরে ছিল নানান আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদকের পদে নিপুণ আক্তার ও সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে ইমন নির্বাচন করেন। দুজনই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। নির্বাচনের পর প্রথম একসঙ্গে শুটিংয়ে অংশ নিলেন করছেন তারা।

এরআগে নিপুণ-ইমন বেশ কয়েকটি সিনেমায় জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন। এ তালিকায় রয়েছে-‘মারুফের চ্যালেঞ্জ’(২০১২), ‘শিউলিমনি’(২০১২), ‘এই তো ভালোবাসা’ (২০১৩), ‘মায়ের মমতা’ (২০১৪) ও ‘তবুও তুমি আমার’ (২০১৫)। ছোটপর্দায়ও তারা একসঙ্গে কাজ করেছেন।


আরও খবর



বন্ধ হয়ে গেল ভারত থেকে চাল আমদানি

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

বন্ধ হয়ে গেল ভারত থেকে চাল আমদানির সময়সীমা। গত বুধবার পর্যন্ত চাল আমদানির সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সরকার। শেষ সময়ে কোনো চাল আমদানি করেনি কোনো প্রতিষ্ঠান। এতে বরাদ্দ করা চাল আমদানি নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। গত ২ বছরে মাত্র ২৮০ টন চাল আমদানি হয়েছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে।

চাল রপ্তানিতে ভারত সরকারের শুল্ক করারোপ ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় ডলার সংকটের কারণে অনুমতি থাকলেও এতদিন চাল আমদানি করতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। চলতি বছরের ২১ মার্চ ও ১৬ এপ্রিল দুই ধাপে দেশের ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ২ লাখ ৭ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ আমদানি ও বাজারে সরবরাহের শেষ সময় ছিল ১৫ মে।

বাণিজ্যসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি বছর দেশের চালের চাহিদা রয়েছে ৩ কোটি ৬০ লাখ টন। গত বছরে উৎপাদন হয়েছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ টন। চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশি হলেও মজুদ করতে চাল আমদানি করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি দেশে চালের দাম বাড়লে বাজারে সরবরাহ বাড়াতে গত ১৩ মার্চ দেশের ৩০টি প্রতিষ্ঠানকে ৮৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল রয়েছে ৪৯ হাজার ও আতপ চাল ৩৪ হাজার টন। পরবর্তী সময়ে ১৬ এপ্রিল আরো ৫০টি প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন শর্ত দিয়ে ১ লাখ ২৫ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সিদ্ধ চাল ৯১ হাজার ও আতপ চাল ৩৩ হাজার টন। সরকার আমদানি ও বাজারে সরবরাহের শেষ সময় বেঁধে দিয়েছিল চলতি বছরের ১৫ মে পর্যন্ত। তবে চালের ওপর ভারত সরকারের নানা শর্ত, ২৫ শতাংশ শুল্ককর যুক্ত ও দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় ডলার সংকট থাকায় ব্যবসায়ীরা চাল আমদানি করতে পারেননি। এর মধ্যে শেষ হয়ে যায় আমদানির সময়সীমা। সময় শেষ হওয়ায় ও শুল্ক বৃদ্ধি বহাল থাকায় বরাদ্দ করা অবশিষ্ট চাল আমদানি নিয়ে শঙ্কায় ভুগছেন ব্যবসায়ীরা।

সাধারণ ক্রেতা আবদুর রহিম জানান, নিত্যপণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারে বেড়েছে চালের দাম। এতে কষ্ট হয়ে যায়। তবে চাল আমদানি স্বাভাবিক হলে দাম কমবে শুনতে পারছি। বেনাপোল বাজারের চাল বিক্রেতা সুশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, বর্তমানে বাজারে চালের দাম বাড়তি। খুচরা বাজারে মিনিকেট ৫৬ টাকা, মোটা চাল ৫০, কাজল লতা ৫৫ ও বাসমতি চাল ৭৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে আমদানি হলে আর নতুন ধানের চাল কৃষকের ঘরে উঠলে দাম কমবে বলে আশা করছি।

চাল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বেনাপোলের নিপুণ ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী লিপু হোসেন জানান, এবার তারা সরকারের কাছ থেকে ৬ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। তবে চালের ওপর ভারত সরকারের নানা শর্ত, ২৫ শতাংশ শুল্ককর যুক্ত ও দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় ডলার সংকট থাকায় এখন পর্যন্ত চাল আমদানি করতে পারেননি। এর মধ্যেই আমদানির সময় শেষ হয়েছে। এতে তার অনেক টাকা লোকসান গুনতে হবে।

চাল আমদানিকারক হাজি মুছা করিম অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী আবদুস সামাদ জানান, চাল আমদানিতে ভারতে ২৫ ও বাংলাদেশে ১৫ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে আমদানি করে তেমন লাভ নেই। নতুন করে যদি সরকার আমদানির সময়সীমা বাড়ায়, তবে তারা আমদানির সুযোগ পাবেন। বেনাপোল চেকপোস্ট উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী হেমন্ত কুমার সরকার জানান, নতুন করে চাল আমদানির অনুমতি পেলে দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা করা হবে।


আরও খবর



নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image


নরসিংদী প্রতিনিধি:



নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ মে) সকালে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের আলোকবালীতে ও শহরতলীর হাজীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।


নিহতরা হলেন, আলোকবালী গ্রামের কামাল মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া বেগম, তার ১০ বছরের ছেলে ইমন মিয়া এবং ধান কাটা শ্রমিক কাউয়ুম মিয়া। তারা জমিতে ধান কাটছিলেন।



কাউয়ুম রায়পুরার বাঘাইকান্দি এলাকার হাতেম আলীর ছেলে।


এদিকে বৃষ্টির সময় বাইরে বের হয়ে শহরতলীর হাজিপুর চকপাড়ার মোসলেহ উদ্দিন নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।


নরসিংদী  মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহমেদ কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


ওসি বলেন, ‘বজ্রপাতে পৃথক ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন।



আরও খবর



হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয়

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

তাপজনিত আঘাতের সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা হলো হিটস্ট্রোক। এটিকে চিকিৎসাশাস্ত্রে একটি জরুরি অবস্থা হিসেবে অভিহিত করা হয়। ফলে যখন কারও হিটস্ট্রোক হয় তখন তাকে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা দিতে হয়।

হিটস্ট্রোকের কারণে মৃত্যু, ব্রেন এবং অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রতঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সাধারণত ৫০ বছর বা তারও বেশি বয়সী মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে স্বাস্থ্যবান মানুষও ভয়াবহ এই অবস্থায় পড়তে পারেন।

অতি উচ্চ তাপমাত্রা ও পানিশূন্যতার কারণে হিটস্ট্রোক হয়ে থাকে। হিটস্ট্রোক হলে শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বিকল হয়ে যায়। এরফলে শরীর অস্বাভাবিক গরম হয়ে পড়ে।

হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির মাঝে কিছু লক্ষণ দেখা যায়। সেগুলো হলো

  • মাথা ঝাঁকুনিসহ ব্যথা
  • মাথা ঘোরা এবং হালকা মাথাব্যথা
  • গরম থাকা সত্ত্বেও শরীর দিয়ে ঘাম বের না হওয়া
  • লালচে, গরম এবং শুষ্ক চামড়া
  • পেশী দুর্বলতা
  • বমি বমি ভাব এবং বমি
  • হার্টবিট বেড়ে যাওয়া, যেটি শক্তিশালী হতে পারে আবারও দুর্বলও হতে পারে
  • দ্রুত ও অগভীর শ্বাসপ্রশ্বাস (পর্যাপ্ত বাতাস গ্রহণ করতে না পারা)
  • আচরণগত পরিবর্তন: যেমন বিভ্রান্তি ও হতভম্ব হওয়া
  • খিঁচুনি
  • অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। তবে হাসপাতালে নিতে যদি দেরি হয় তাহলে তাৎক্ষণিক কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। 

প্রতিরোধের উপায়


গরমের দিনে কিছু সতর্কতা মেনে চললে হিটস্ট্রোকের বিপদ থেকে বেঁচে থাকা যায়। এগুলো হলো : হালকা, ঢিলেঢালা কাপড় পরিধান করুন। কাপড় সাদা বা হালকা রঙের হতে হবে। সুতি কাপড় হলে ভালো। যথাসম্ভব ঘরের ভিতর বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন। বাইরে যেতে হলে চওড়া কিনারাযুক্ত টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন। বাইরে যারা কাজকর্মে নিয়োজিত থাকেন, তারা ছাতা বা কাপড়জাতীয় কিছু ব্যবহার করতে পারেন। প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল পান করুন। মনে রাখবেন, গরমে ঘামের সঙ্গে পানি ও লবণ বের হয়ে যায়। তাই পানির সঙ্গে সঙ্গে লবণযুক্ত পানীয় যেমন খাওয়ার স্যালাইন, ফলের রস, লাচ্ছি পান করুন।

আক্রান্ত হলে করণীয়


দ্রুত শীতল কোনো স্থানে চলে যান। ফ্যান বা এসি ছেড়ে দিন। ভেজা কাপড়ে শরীর মুছে ফেলুন। সম্ভব হলে গোসল করুন। প্রচুর পানি ও খাওয়ার স্যালাইন পান করুন। চা বা কফি পান করবেন না। যদি হিটস্ট্রোক হয়েই যায়, দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে, ঘরে চিকিৎসা করার কোনো সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে রোগীর আশপাশে যারা থাকবেন, তাদের করণীয় হলো : রোগীকে দ্রুত শীতল স্থানে নিয়ে যান। গায়ের কাপড় খুলে দিন। শরীর পানিতে ভিজিয়ে দিয়ে বাতাস করুন। সম্ভব হলে কাঁধে, বগলে ও কুচকিতে বরফ দিন। রোগীর জ্ঞান থাকলে তাকে খাওয়ার স্যালাইন দিন। খেয়াল রাখবেন, হিটস্ট্রোকে অজ্ঞান রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস ও নাড়ি চলছে কিনা। প্রয়োজন হলে কৃত্রিমভাবে নিঃশ্বাস ও নাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করতে হতে পারে। হিটস্ট্রোকে জীবন বিপদাপন্ন হতে পারে। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।


আরও খবর



দশমিনায় সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন ,দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

পটুয়াখালীতে আইএফডিসি ও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ফিট দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এক্টিভিটি এর উদ্যোগে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী নিজ হাওলা গ্রামে প্রায় আর্ধশতাধিক কৃষক-কৃষানীর অংশ গ্রহনে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। সুর্যমুখি চাষি মো. মকবুল হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দশমিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন-আইএফডিসি প্রকল্পের ফিল্ট সুপার ভাইজার মো. নাজমুল হক, সিএফডিসও মো. হাবিবুর রহমান, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রবি ফয়সাল ও উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনসহ স্থানীয় গন্যমান্যব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



মোটরযানে হুটার-হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার নিষিদ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

হুটার-হাইড্রোলিক হর্ন নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। মোটরযানে হুটার, হাইড্রোলিক হর্ন ও অন্যান্য অননুমোদিত হর্ন ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।

বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার স্বাক্ষরিত পরিপত্রে এ কথা জানানো হয়।

পরিপত্রে বলা হয়, সড়ক পরিবহন বিধিমালা, ২০২২ এর বিধি-৮১ অনুযায়ী অ্যাম্বুলেন্স, অগ্নিনির্বাপক বা উদ্ধারকাজের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত মোটরযান অথবা রাষ্ট্রীয় জরুরি কাজে ব্যবহৃত মোটরযান ব্যতীত অন্য যে কোনো মোটরযানে পরপর বিভিন্ন সুর প্রদানকারী বহুমুখী হর্ন অথবা তীব্র, কর্কশ, আকস্মিক, বিকট বা ভীতিকর শব্দের হর্ন বা যন্ত্র সংযোজন বা ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ ধরনের অননুমোদিত হর্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি করা ছাড়াও চালকগণকে বেপরোয়া ও দ্রুতগতিতে মোটরযান চালাতে উৎসাহিত করে। ফলে সড়ক দুর্ঘটনার আশংকা বৃদ্ধি পায়। লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে কিছু কিছু মোটরযানে হুটার, হাইড্রোলিক হর্ন ও অন্যান্য অননুমোদিত হর্ন সংযোজন করে ব্যবহার করার ফলে গণ উদ্বেগের সৃষ্টি হচ্ছে, যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

এতে আরও বলা হয়, এ অবস্থায় অ্যাম্বুলেন্স, অগ্নিনির্বাপক বা উদ্ধারকাজের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত মোটরযান অথবা রাষ্ট্রীয় জরুরি কাজে ব্যবহৃত মোটরযান ছাড়া অন্য যে কোনো মোটরযানে এ ধরনের হর্ন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর