Logo
শিরোনাম

ন্যায় বিচার প্রাপ্তি সাংবিধানিক অধিকার....নওগাঁয় প্রধান বিচারপতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

ন্যায় বিচার প্রাপ্তি সাংবিধানিক অধিকার। মানুষের সেই অধিকার নিশ্চিত করতে বিচার বিভাগ আগের চেয়ে আরো গতিশীল। আদালতে বিচারিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও সেবা প্রত্যাশীদের জন্য কোর্ট চত্বরে সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে ৫ টায় জেলা জজ কোর্ট চত্ত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার ‘ন্যায় কুঞ্জ’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিপদ না হলে মানুষ আদালতের আশ্রয় নেয় না। বিপদগ্রস্থ মানুষ আদালতে এসে সাময়িক এই ন্যায় কুঞ্জে নিরাপদে আশ্রয় নিতে পারবেন। এছাড়া স্বাক্ষীরা এখানে নিরাপদে সাক্ষ্য প্রদান করে যেতে পারবেন। এতে ধীরে ধীরে আইনের জটিলতা কমে আসবে। আমরা বিচার ব্যবস্থাকে আরো প্রগতির পথে নিয়ে যেতে পারবো।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি রাশেদ জাহাঙ্গীর, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিষ্টার মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান, নওগাঁ জেলা ও দায়রা জজ আবু শামীম আজাদ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মোঃ মেহেদী হাসান তালুকদার, জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা, নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশেদুল হক প্রমুখ। 

পরে প্রধান বিচারপতি আদালত চত্বর এলাকায় একটি ফলের চারা রোপন করেন। দেশের প্রতিটি আদালত চত্বরে বিচার প্রার্থীদের বিশ্রামাগার ‘ন্যায় কুঞ্জ’ স্থাপন প্রকল্পের আওতায় নওগাঁয় ৪৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ব্যায়ে ‘ন্যায় কুঞ্জ’ নির্মাণ করেন গণপূর্ত বিভাগ।


আরও খবর



ফাইনালে টস জিতে ব্যাটিংয়ে ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image



বর্তমান টুডেস ডেস্ক:


আজ পর্দা নামছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামছে ভারত।



 শনিবার (২৯ জুন) বার্বাডোজের ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। 



নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে শিরোপা জয়ের পর পরবর্তী সাত আসরে শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে ব্যর্থ ভারতীয়রা।



এখন পর্যন্ত পুরো টুর্নামেন্টে অপরাজিত ভারতীয়রা। সুপার এইটে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর গত পরশু সেমিফাইনালে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ নেওয়ার পাশাপাশি জায়গা করে নেয় স্বপ্নের ফাইনালে। শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামছে ভারত।



অন্যদিকে ভারতের মতো অপরাজিত থেকে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে প্রথম পর্বের প্রতিটি ম্যাচেই শ্বাসরুদ্ধকর জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন প্রোটিয়ারা। সেমিফাইনালে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করে প্রোটিয়ারা। ভারতের মতো দক্ষিণ আফ্রিকাও মাঠে নামছে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে। 


ভারতের একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্থ (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, রবীন্দ্র জাদেজা, আরশদীপ সিং, কুলদীপ যাদব ও জাসপ্রিত বুমরাহ।


দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ: কুইন্টন ডি কক, রিজা হেনড্রিকস, এইডেন মার্করাম, হাইনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, ট্রিস্টান স্টাবস, মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নর্কিয়া ও তাব্রেইজ শামসি।


আরও খবর



সংসদে অর্থ বিল উঠছে আজ, বাজেট পাস রোববার

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image



বিডি টুডেস ডেস্ক:



নানান আলোচনা-সমালোচনার পরও কালো টাকা সাদা করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটছে না সরকার।



 কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রেখেই রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে পাস হচ্ছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট। নতুন এই বাজেট কার্যকর হবে ১ জুলাই থেকে।



বড় কোনো সংশোধনী ছাড়াই জাতীয় সংসদে অর্থ বিল উত্থাপন হচ্ছে আজ শনিবার (২৯ জুন)। এর আগে ৬ জুন দ্বাদশ জাতীয় সংসদের তৃতীয় অধিবেশনে আসন্ন অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপন করেছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। 


চলতি সংসদ অধিবেশনেই সংসদ সদস্যরা বিধানের তীব্র সমালোচনা করেন।



অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রস্তাবিত বাজেটে ছোটখাটো দু-একটি বিষয় ছাড়া তেমন কোনো বড় সংশোধনীর সম্ভাবনা নেই।


এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানির সুবিধা প্রত্যাহার নিয়েও ছিল আলোচনা-সমালোচনা। নানান জল্পনা কল্পনা শেষে এমপিদের গাড়ি আমদানিতে ৪০ শতাংশ কর বসানোর প্রস্তাব করা হয় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে।



এছাড়া কর অবকাশ সুবিধার পাশাপাশি শর্ত সাপেক্ষে ইকোনমিক জোন ও হাইটেক পার্কের বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানিতে আগের মতোই জিরো ডিউটি সুবিধা বহাল থাকতে পারে।


প্রস্তাবিত বাজেটে সংসদ সদস্যদের আমদানি করা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপের আহ্বান জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আবু হাসান মাহমুদ আলী। তবে শেষ পর্যন্ত তা কার্যকর নাও হতে পারে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা গেছে।


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংসদ সদস্যদের গাড়ি আমদানিতে বিদ্যমান আদেশ সংশোধনের কোনো উদ্যোগ এখন পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। ফলে আগের মতো এবারও এমপিরা শুল্কমুক্ত কর সুবিধা ভোগ করতে পারেন।


এনবিআর সূত্র জানায়, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।



 পরে মঙ্গলবার (২৬ জুন) বাজেট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান।


সংশ্লিষ্টরা জানান, পর্যায়ক্রমে কর অব্যাহতি কমিয়ে কর জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে আসছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল(আইএমএফ)। পাশাপাশি আর্থিক খাত সংস্কারের পরামর্শ ও দিয়েছে সংস্থাটি।


আন্তর্জাতিক এ সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, আইন প্রণেতাদের গাড়ি আমদানিতে থাকা কর অব্যাহতি তুলে নেওয়ার মাধ্যমে এ কার্যক্রম জোরদার করতে চেয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে সংসদ সদস্যদের এ সুবিধা পর্যায়ক্রমে বন্ধ করার প্রস্তাবটি পাস না হওয়ার সম্ভাবনা আছে।


প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের আগে আইন প্রণেতাদের গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসানোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিল আইন মন্ত্রণালয়।


জানা গেছে, কর অবকাশ সুবিধার পাশাপাশি কিছু শর্ত সাপেক্ষে ইকোনমিক জোন ও হাই-টেক পার্কের বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানিতে আগের মতই জিরো ডিউটি সুবিধা বহাল থাকতে পারে।



 এছাড়া শেয়ারবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের উপর নতুন করে আরোপ করা ট্যাক্স অব্যাহত থাকতে পারে।


অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদের প্রবল সমালোচনার মুখেও কালো টাকা সাদা করার বিধান থেকে সরছে না সরকার। এ সুযোগ বহাল থাকলে আগামী ১ জুলাই থেকে ১৫ শতাংশ কর প্রদানের মাধ্যমে ব্যক্তি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যাচাই-বাছাই ছাড়াই কালো টাকা সাদা করতে পারবেন। সরকারি কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্ন করতে পারবে না।


নতুন বিধান অনুযায়ী, কোনো করদাতা ফ্ল্যাট ও জমির মতো স্থাবর সম্পত্তির জন্য নির্ধারিত হারে কর প্রদান করলে এবং নগদ, সিকিউরিটিজ, ব্যাংক আমানত ও সঞ্চয় স্কিমসহ অন্যান্য সম্পদের ওপর ১৫ শতাংশ কর দিলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তার সম্পত্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবে না।


আরও খবর



বিএনপি গুজব ছড়াচ্ছে আর কিছু মিডিয়া অপপ্রচারে নেমেছে: কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ |

Image



বিডি টুডে ডেস্ক রিপোর্ট:


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুলরা গুজব ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, ঢালাওভাবে দুর্নীতির অভিযোগ আনছে। 


পুলিশকেও ঢালাওভাবে আক্রমণ করছে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও তাদের সেই মতলব আছে। বিএন‌পি আজকে গুজব ছড়িয়ে আমাদেরকে দুর্নীতিবাজ দল হিসেবে পরিচিত করার চক্রান্ত করছে। কিছু কিছু মিডিয়া সেই অপপ্রচারে নেমেছে ।



শুক্রবার (২১ জুন) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রার উদ্বোধনী বক্তব্যে বিএনপির আন্দোলনের হুমকির জবাবে তিনি এ কথা বলেন।



 আওয়ামী লীগের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ শোভাযাত্রাটি বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়। এটি শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড ও মিরপুর রোড হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি-বিজড়িত বাসভবন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।



নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকারও নির্দেশ দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে আবার মাঠে নেমে আগুন সন্ত্রাস, খুনের রাজনীতি করলে আওয়ামী লীগ সমুচিত জবাব দেবে।


 আওয়ামী লীগ কচুপাতার ওপর শিশির বিন্দু নয় যে একটু টোকা লাগলেই পড়ে যাবে। বিএনপি ভুয়া। ভুয়া দলের ভুয়া আন্দোলনে জনগণ নেই, আগেও ছিল না, ভবিষ্যতেও থাকবে না। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তি দিয়ে চ‌লে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাথা নত করার দল নয়।


বিএনপির নেতাদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আন্দোলন করবেন... ২৮ অক্টোবরের মতো পালিয়ে যাবেন না তো? আপনাদের আন্দোলন তো ভুয়া। বিএনপির আন্দোলন ভুয়া। বিএনপির আন্দোলন, বিএনপি নেতৃত্ব, বিএনপির এক দফা, বিএনপি দল সব ভুয়া। ভুয়া দলের ভুয়া আন্দোলনে জনগণ নেই। আগেও ছিল না, এখনো নেই, ভবিষ্যতে থাকবে না। 


যে আন্দোলনে জোয়ার হয় না, সেই আন্দোলন কোনো আন্দোলন নয়। আজকে আন্দোলনের নামে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, খুনের রাজনীতি শুরু করেছে। আমরা রাজপথে আছি জবাব, দিতে প্রস্তুত।



আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শোভাযাত্রায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।



এছাড়া ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ,  ঢাকা মহানগর উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম,  ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজ‌লে শামস পরশ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।



আরও খবর



আওয়ামী লীগ গাছ লাগায়, বিএনপি-জামায়াত ধ্বংস করে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ |

Image

বিডি ডিজিটাল ডেস্ক:



পরিবেশ রক্ষায় আওয়ামী লীগ সারাদেশে গাছ লাগায়, আর বিএনপি-জামায়াত আন্দোলনের নামে হাজার হাজার বৃক্ষ ধ্বংস করে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


তিনি বলেন, এ দেশের মানুষকে রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য। জলবায়ু পরিবর্তনের যে বিরূপ প্রভাব, তা থেকে দেশকে আমরা মুক্ত করতে চাই। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি। যে পদক্ষেপগুলো বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন।



আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পরিবেশ দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা ১৯৭২ সালে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। 


ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে একটা সবুজ আচ্ছন্ন পরিবেশ তৈরির পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই তিনি সেখানে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ উদযাপন করেন।



বঙ্গবন্ধু বৃক্ষরোপণের জন্য মানুষকে ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ করেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে যে ঝাউ বন, সেটি জাতির পিতার উদ্যোগে রোপণ করা হয়। তাছাড়া আমাদের দ্বীপ অঞ্চল, বিশেষ করে চরাঞ্চলগুলোতে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণ করা এবং সেখানে প্রত্যেক প্রজাতির পশুপাখি জোড়ায় জোড়ায় ছেড়ে দেয়া হয়। সেটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শুরু করেছিলেন।


সরকারপ্রধান বলেন, ইট আমাদের উৎপাদন করতে হবে, তবে সেটা যাতে পরিবেশবান্ধব হয়। বিকল্প ব্যবস্থায়ও জোর দিচ্ছি। প্লাস্টিকের ব্যবহার হচ্ছে এখনো। তবে সুখবর হলো, পাটের থেকে এমন কিছু পণ্য তৈরি করা যায়, যা মাটির সঙ্গে মিশেও যায়। এটার জন্য আমরা নানা ব্যবস্থা নিচ্ছি।



সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ১১টি আইন, নীতি, বিধিমালা ও প্রবিধানমালা প্রণয়ন করি। আমাদের ১০টি বিশেষ উদ্যোগের একটি পরিবেশ রক্ষা করা। বৃক্ষরোপণ, বন সংরক্ষণ ও বনায়ন বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা ২৫ ভাগ বনায়ন করতে পেরেছি। 


এরই মধ্যে ছাদ বাগান করার উপরও জোর দিয়েছি। এতে পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি নিজের খাদ্য যোগানও দেয়া যায়। এ সময় চলতি বছর ৮ কোটি ৩৮ লাখ চারা রোপণ করা হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।



আরও খবর



বেনজীর-আজিজ আওয়ামী লীগের লোক না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ |

Image

বিডি টু ডে ডিজিটাল ডেস্ক:



সাবেক সেনা প্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ আওয়ামী লীগের কেউ নন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। 


ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস এবং ২৩ জুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার দুপুরে আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।



প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো অবকাশ নেই উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, আমরা পরিষ্কার বলে দিয়েছি, বেনজীর আমাদের দলের লোক নয়। সিনিয়রিটি মেধা নিয়ে সে আইজিপি হয়েছে।


 আজিজও আমাদের দলের লোক নয়। সেনাপ্রধান হয়েছে তার যোগ্যতায়, তার সিনিয়রিটি নিয়ে। আমরা তাদের বানাইনি।



তিনি আরও বলেন, এখন ভেতরে তারা যদি কোনো অপকর্ম করে, এটা যখন সরকারের কাছে বিষয়টি আসে, তখন এদের বিচার করার সৎ সাহস শেখ হাসিনা সরকারের আছে।


বিএনপি দুর্বৃত্তের জন্মদাতা উল্লেখ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনাদের  সময় কেউ শাস্তি পায়নি। আপনাদের দলের নেতা নিজেই দুর্নীতিবাজ। আমরা সিঙ্গাপুর থেকে তারেক-কোকোর পাচার করা অর্থের একটা অংশ আনতে পেরেছি। 


এফবিআই ঢাকায় এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে তারেকের দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সেই তারেককে ভালো মানুষ সাজাতে এসেছেন!



ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে টিআইবি একটা আছে, সুজন আছে। সুজন না দুর্জন জানি না। ফখরুল-গয়েশ্বর যে সুরে কথা বলে, তারাও একই সুরে কথা বলে। মানুষের প্রশ্ন টিআইবি আর সুজন কি বিএনপির বি-টিম? যেভাবে কথা বলে, কোনো পার্থক্য নাই; একই সুরে কথা বলে—সরকারের বিরুদ্ধে।






আরও খবর