লোহাগড়ায় জন্ম প্রতিবন্ধী রুমকি " মুখ দিয়ে লিখে এইচ এসসি পাশ" হতে চায় প্রথম শ্রেণীর’’ কর্মকর্তা
নওগাঁয় ২২মে গুটি আম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে বাজারে আসতে শুরু করবে
শনিবার ১৮ মে ২০২৪
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪
শনিবার ১৮ মে ২০২৪
নোবিপ্রবি শিক্ষার্থী আনিকা হত্যাকান্ডের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
মোঃ সিনান তালুকদার, নোবিপ্রবি প্রতিনিধি :
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আনিকা বিনতে ইউসুফের আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী ও দায়ীদের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ।
রবিবার(১২ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আনিকার সহপাঠী ইংরেজি বিভাগের ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী মিসবাহ উদ্দিন জিসান,১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো.নাঈম উদ্দিন, আনিকার ছোট বোন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবনী বিনতে ইউসুফসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, স্বামীর শারীরিক-মানসিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে যে মেধাবী শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করলো তার মৃত্যু নিছক আত্মহত্যা নয়, আমাদের চারপাশে নারীর প্রতি ভয়াবহ নির্যাতনের প্রতিচ্ছবি৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী শিক্ষার্থী, যার অপার সুযোগ-সম্ভাবনা বিকশিত হওয়ার সুযোগ ছিলো, তার আগেই কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হলো তা গভীরভাবে বিবেচনা করা জরুরি।
বক্তারা আরোও বলেন,প্রবাসী স্বামীর মানসিক নির্যাতনের মাত্রা কতটা ভয়াবহ হলে এই আত্মহননের সিদ্ধান্ত নিতে হলো! আবার স্বামী প্রবাসে থাকায় কোন সামাজিক ও আইনগত প্রতিকার পাওয়ার সম্ভাবনা না দেখে একজন শিক্ষার্থীকে যখন আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হয় তখন আমাদের আইনী প্রক্রিয়ার সীমাবদ্ধতা দৃশ্যমান হয়৷ ফলে অপরাধী দেশে কিংবা দেশের বাইরে যেখানেই থাকুক তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে না পারলে কার্যত অসংখ্য নারীর অসহায় আত্মহননের পথ বন্ধ হবে না।
সমাবেশে আনিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনাকরী ফরহিন হামিদ ওহীকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতার ও দেশে এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং দেশে অবস্থানকারী অন্যান্য সহযোগীদের দ্রুত গ্রেফতারেরও দাবি জানানো হয়। একই সাথে আনিকার স্বামী ফারহিন হামিদ ওহী যাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নভূক্ত কোনো দেশে স্থায়ী নাগরিকত্ব না পায় তারজন্য বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের হাই কমিশনে নোবিপ্রবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
নওগাঁয় ২২মে গুটি আম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে বাজারে আসতে শুরু করবে
শনিবার ১৮ মে ২০২৪
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪
শনিবার ১৮ মে ২০২৪
ঢাকার বাতাসে উচ্চমাত্রায় ক্যান্সারের উপাদান
ক্যানসার সৃষ্টিকারী আর্সেনিক,
সিসা ও ক্যাডমিয়ামের মতো মারাত্মক ক্ষতিকর বিষের ভেতর বসবাস করছে রাজধানীর মানুষ।
ঢাকার বাতাসে এসব বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত
মাত্রার প্রায় দ্বিগুণ বলে নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে।
গবেষণায় শহরের বাতাসে
ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে এমন আরেকটি উপাদান কোবাল্টের উচ্চ মাত্রায় উপস্থিতি
শনাক্ত হয়েছে।
‘এলিমেন্টাল ক্যারেক্টারাইজেশন অব অ্যাম্বিয়েন্ট পার্টিকুলেট ম্যাটার
ফর এ গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউটেড মনিটরিং নেটওয়ার্ক: মেথডোলজি অ্যান্ড ইমপ্লিকেশনস’
নামে এই গবেষণাটি গত ১০ মার্চ এসিএস ইএস অ্যান্ড টি এয়ার জার্নালে প্রকাশিত হয়।
বিশ্বের ২৭টি স্থানে
পরিচালিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি এবং ই-বর্জ্য
পুনর্ব্যবহারযোগ্য শিল্প, কয়লাভিত্তিক ইটভাটা এবং যানবাহনগুলি রাসায়নিক
উপাদানগুলির উচ্চ ঘনত্বের জন্য দায়ী।
গবেষণায় আরও বলা
হয়েছে, ঢাকা-ই একমাত্র স্থান যেখানে প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু উভয়ের ক্যানসার সৃষ্টির
ঝুঁকি মানদণ্ড ছাড়িয়েছে।
সারফেস পার্টিকুলেট
ম্যাটার নেটওয়ার্ক বিশ্বের একমাত্র সংস্থা যারা দুনিয়ার বিভিন্ন দেশের বাতাসে
সূক্ষ্ম কণার ঘনত্ব পরিমাপের মাধ্যমে কোন কোন এলাকার বাতাসে রাসায়নিক উপাদানের
ঘনত্ব বেশি তা শনাক্ত করে।
গবেষকরা বাতাসে
ধূলিকণা, রাসায়নিক উপাদানের বিস্তার ও মানুষের স্বাস্থ্যে এসবের প্রভাব মূল্যায়ন
করতে ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষা করেন।
গবেষকদের একজন ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আবদুস সালাম। তিনি জানান, বাংলাদেশের
পরিবেশে সীসার দূষণের কারণে বাতাসেও বিপজ্জনক মাত্রায় এর উপস্থিতি দেখা গেছে।
তিনি বলেন, একসময়
বাতাসে সীসার ঘনত্ব অনেক বেশি ছিল। তারপরে এটি অনেক হ্রাস পায়। আমরা সাধারণত প্রতি
ঘনমিটার বাতাসে ৪০০ থেকে ৫০০ ন্যানোগ্রাম পেতাম। কিন্তু এখন আবার এক হাজারেরও বেশি
ন্যানোগ্রাম পাওয়া যাচ্ছে।
গবেষণায় ঢাকার
বাতাসকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পাওয়া যায়, এর পরেই রয়েছে ভারতের কানপুর, ভিয়েতনামের
হ্যানয়, সিঙ্গাপুর, চীনের বেইজিং এবং তাইওয়ানের কাওসিউং।
এ বছরের শুরুতে
প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
বাংলাদেশে ক্যানসার রোগীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে এবং ২০৫০ সালে দেশটিতে ২০২২
সালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হতে পারে। বাংলাদেশে ফুসফুসের
ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।
দ্বিতীয় ধাপে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে: সিইসি
মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা
মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
বিশ্বকাপ খেলতে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল
ডিজিটাল রিপোর্ট:
দরজায় কড়া নাড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বৈশ্বিক এই শুরুর আগে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা।
ইতিমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে পা রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ মে) বাংলাদেশ সময় ভোর চারটায় হাউসটনের জর্জ বুশ ইন্টারকন্টিনেন্টাল এয়ারপোর্টে পৌঁছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
এর আগে বুধবার (১৫ মে) দিবাগত রাত ১.৪০ মিনিটের ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে উড়াল দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। সেই দলে ছিলেন স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটার, ট্রাভেলিং রিজার্ভ, টিম ম্যানেজমেন্ট ও কোচিং স্টাফের সদস্যরা।
দেশ ছাড়ার আগে বিমানবন্দরে পরিবারকে নিয়ে হাজির হন তাসকিন–সৌম্য ও লিটন দাসরা। যেখানে টাইগার সমর্থকদের ভিড়ের মুখে পড়তে হয়েছে তাদের। এ সময় কেউ তারকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে সেলফির আবদার মিটিয়েছেন, আবার কেউবা শুভকামনা জানিয়েছেন বিশ্বকাপে ভালো পারফর্ম করার আশায়।
দেশ ছাড়ার আগে সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের লক্ষ্যের কথা জানিয়ে অধিনায়ক শান্ত বলছিলেন, ‘বাংলাদেশের সবাই নিশ্চয়ই ভালো প্রত্যাশা করে, আমিও করি।
আমার মনে হয়, আমরা যদি সুন্দরভাবে ছোট ছোট চিন্তা করে আগাই, তাহলে ভালো হবে। আমরা যে গ্রুপে আছি, সেটাকে খুব সহজ বলব না। গ্রুপ পর্বটা পার করতে পারলে ভালো হবে।
এরপর দেখা যাবে। আশা তো করছি এবার ভালো কিছু হবে। প্রস্তুতি ও সমন্বয় মিলিয়ে মনে হচ্ছে, আমাদের দলটা খুব ভালো। তবে নির্দিষ্ট দিনে ভালো খেলাটা জরুরী। আশা করছি, এবার সবাই সেটা করবে।’
আগামী ২ জুন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে বসতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। তবে বাংলাদেশের অভিযান শুরু হবে ৭ জুন থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে শান্তর দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করবে।
১০ জুন বাংলাদেশ লড়বে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। পরবর্তীতে ১৩ জুন নেদারল্যান্ডস এবং ১৭ জুন নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গ্রুপ পর্ব শেষ করবে বাংলাদেশ।
সাকিব-মাহমুদউল্লাহকে ‘একটা ভালো মেমোরিস’ দিতে চান শান্ত
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বিসিবি
মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শর্ত মানলে কারাভোগ করতে হবে না তিথির
ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা
আইনে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী (সাময়িক বহিষ্কৃত) তিথি
সরকারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল
আদালতের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এ রায় ঘোষণা করেন।
একই সঙ্গে তাকে এক বছরের জন্য প্রবেশনে পাঠানো হয়েছে। তবে এরই
মধ্যে এ মামলায় আসামি ২১ মাস কারাভোগ করেছেন। রায়ে বিচারক উল্লেখ করেছেন, পাঁচ
বছরের সাজা থেকে আসামির ২১ মাসের কারাভোগের সময় বাদ যাবে। অর্থাৎ এই ২১ মাস সময়কে
পাঁচ বছরের সাজা আওতায় ধরা হবে।
এদিকে, রায়ের পর আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিথিকে
সংশোধন হতে এবং তার বয়োবৃদ্ধ বাবার নিয়মিত দেখভাল ও সেবাযত্ন করাসহ আট শর্তে তাকে
এক বছরের প্রবেশনে মুক্তি দেন আদালত। এ সময়ে তিনি প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে
থাকবেন। আদালত জানিয়েছেন, আসামি তিথি প্রবেশনের শর্তগুলো যথাযথভাবে পূরণ করলে তাকে
আর সাজা নাও খাটতে হতে পারে।
আসামি তিথি সরকারকে অপরাধী প্রবেশন অধ্যাদেশ, ১৯৬০ (১৯৬০
সালের ৪৫ নম্বর অধ্যাদেশ)-এর ৫ ধারা মোতাবেক, আদালত নির্ধারিত সময়ের জন্য প্রবেশন
আদেশের নিম্নোক্ত শর্তযুক্ত মুচলেকা স্বাক্ষর করার শর্তে প্রবেশনে মুক্তি দেওয়ার
আদেশ জারি করা হয়েছে। তিনি আট শর্তে মুচলেকায় স্বাক্ষর করে মুক্তি পান।
শর্তগুলো হলো—
১. আসামি-প্রবেশনার আগামী এক বছর সময়ের জন্য প্রবেশন
কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে থাকবেন এবং ওই কর্মকর্তার নিদের্শনা মেনে চলবেন।
২. ওই
সময়সহ আসামি-প্রবেশনার ভবিষ্যতে আর কোনো অপরাধে জড়াবেন না, শান্তি বজায় রাখবেন ও
সদাচরণ করবেন।
৩.
বয়োবৃদ্ধ বাবার নিয়মিত দেখভাল ও সেবাযত্ন করতে হবে।
৪.
আদালত, প্রবেশন কর্মকর্তা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তলবমতে আসামি-প্রবেশনার
যথাসময়ে হাজির হবেন।
৫. শহর
এলাকায় বসবাসের ক্ষেত্রে ট্রাফিক আইন মেনে চলাসহ আইনবহির্ভূতভাবে রাস্তা পারাপার
করা যাবে না, সামাজিক নিয়ম-কানুন, প্রথা, রীতিনীতি প্রভৃতি মেনে চলবেন, পরিবেশের
জন্য ক্ষতিকর কোনো কাজ করবেন না; প্রবেশন কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়া নিজস্ব কর্মস্থল
বা বাসস্থান ত্যাগ করবেন না এবং প্রবেশন কর্মকর্তার যেকোনো সময় আসামির গৃহ
পরিদর্শন করতে আসামি-প্রবেশনার বা তার পরিবারের সদস্যদের কোনো আপত্তি থাকবে না।
৬.
আসামি-প্রবেশনার অযথা রাতের বেলা ঘরের বাইরে অবস্থান করবেন না; মাদকদ্রব্য গ্রহণ,
বিশেষত মাদকদ্রব্য বিক্রি ও সরবরাহ করা হয় এমন স্থানে যাতায়াত করবেন না; ধূমপান
থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন এবং জুয়া, অনলাইন জুয়া, তাস, ক্যাসিনো, বাজি ইত্যাদি থেকে
নিজেকে দূরে রাখবেন।
৭.
আসামি-প্রবেশনার প্রবেশনকালীন কোনো ধরনের স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না;
প্রয়োজন হলে নন-স্মার্ট মোবাইল ফোন বা বাটন ফোন ব্যবহার করবেন। তবে শিক্ষা
কার্যক্রমের ক্ষেত্রে স্মার্ট ফোন ব্যবহারের আবশ্যকতা দেখা দিলে আসামি-প্রবেশনার
তার মা-বাবা অথবা অন্য কোনো প্রাপ্তবয়স্ক আত্মীয়, অথবা ক্ষেত্রমতে শিক্ষকের
উপস্থিতিতে শুধু স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পারবেন।
৮. উপর্যুক্ত যেকোনো শর্ত লঙ্ঘন
করলে বা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আসামি-প্রবেশনার নিজেকে সংশোধন না করলে আসামির
প্রবেশন আদেশ বাতিল হবে এবং প্রমাণিত অপরাধের দায়ে তাকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন,
২০১৮-এর ২৮ (২) ধারায় পাঁচ বছর কারাভোগ করতে হবে।
সাবেক এমপি পাপুলের শ্যালিকাসহ ৩ জনের নামে দুদকের মামলা
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
আদালতের ‘সময় নষ্ট’ করায় সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়
রাষ্ট্রধর্ম
ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে ৩৭ বছর আগে দায়ের করা রিট আবেদন সরাসরি খারিজের রায় প্রকাশ
করেছেন হাইকোর্ট। রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছেন, সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে
ইসলামকে রাষ্ট্রধর্মের স্বীকৃতি দেওয়া সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। রাষ্ট্রধর্ম
ইসলাম সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকেও আঘাত করে না।
বিচারপতি নাইমা
হায়দারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বৃহত্তর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অন্য দুই
বিচারপতি হলেন, কাজী রেজা-উল হক ও মো. আশরাফুল কামাল।
১৯৮৮ সালে অষ্টম
সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে সংযুক্ত করেন তৎকালীন
রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সংবিধানে ২ (ক) অনুচ্ছেদ যুক্ত করে বলা হয়,
প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম হবে ইসলাম, তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে
পালন করা যাবে।
তখন স্বৈরাচার ও
সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষে ওই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে
রিট আবেদন করেছিলেন ১৫ জন বরেণ্য ব্যক্তি।
২০১১ সালের ৮ জুন
বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের সমন্বয়ে
গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল দেন। ওই দিনই অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের সহায়তাকারী)
হিসেবে ১৪ জন জ্যেষ্ঠ আইনজীবীকে নিয়োগ দেয়া হয়।
ওই রুল জারির প্রায়
পাঁচ বছর পর ২০১৬ সালের ৮ মার্চ এই রুল শুনানির জন্য আদালতে ওঠে। ওই দিন অ্যামিকাস
কিউরি নিয়োগের আদেশটি প্রত্যাহার করেন আদালত। পরে ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ রিটটি
সরাসরি খারিজ করে দেওয়া হয়। সেই রায় সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
সাবেক এমপি পাপুলের শ্যালিকাসহ ৩ জনের নামে দুদকের মামলা
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
আদালতের ‘সময় নষ্ট’ করায় সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪